lUkaH 10
1 tataH paraM prabhuraparAn saptatiziSyAn niyujya svayaM yAni nagarANi yAni sthAnAni ca gamiSyati tAni nagarANi tAni sthAnAni ca prati dvau dvau janau prahitavAn|
এরপর প্রভু আরও বাহাত্তর জনকে নিযুক্ত করলেন এবং যে সমস্ত নগরে ও স্থানে নিজে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন, তার আগেই তিনি দুজন দুজন করে তাঁদের সেইসব স্থানে পাঠিয়ে দিলেন।
2 tEbhyaH kathayAmAsa ca zasyAni bahUnIti satyaM kintu chEdakA alpE; tasmAddhEtOH zasyakSEtrE chEdakAn aparAnapi prESayituM kSEtrasvAminaM prArthayadhvaM|
তিনি তাঁদের বললেন, “ফসল প্রচুর, কিন্তু কর্মী সংখ্যা অল্প। তোমরা ফসলের মালিকের কাছে প্রার্থনা করো, যেন তিনি তাঁর শস্যক্ষেত্রে কর্মচারীদের পাঠান।”
3 yUyaM yAta, pazyata, vRkANAM madhyE mESazAvakAniva yuSmAn prahiNOmi|
তোমরা যাও! আমি নেকড়েদের মধ্যে তোমাদের মেষের মতো পাঠাচ্ছি।
4 yUyaM kSudraM mahad vA vasanasampuTakaM pAdukAzca mA gRhlIta, mArgamadhyE kamapi mA namata ca|
তোমাদের সঙ্গে টাকার থলি, ঝুলি, অথবা চটিজুতো নিয়ো না; পথে কাউকে অভিবাদন জানিয়ো না।
5 aparanjca yUyaM yad yat nivEzanaM pravizatha tatra nivEzanasyAsya maggalaM bhUyAditi vAkyaM prathamaM vadata|
“কোনো বাড়িতে প্রবেশ করার সময়, প্রথমে তোমরা বোলো, ‘এই বাড়িতে শান্তি বিরাজ করুক।’
6 tasmAt tasmin nivEzanE yadi maggalapAtraM sthAsyati tarhi tanmaggalaM tasya bhaviSyati, nOcEt yuSmAn prati parAvarttiSyatE|
সেখানে কোনো শান্তিপ্রিয় মানুষ থাকলে, তোমাদের শান্তি তার উপর বিরাজ করবে, না থাকলে তোমাদের কাছেই তা ফিরে আসবে।
7 aparanjca tE yatkinjcid dAsyanti tadEva bhuktvA pItvA tasminnivEzanE sthAsyatha; yataH karmmakArI janO bhRtim arhati; gRhAd gRhaM mA yAsyatha|
তোমরা সেই বাড়িতে থেকো, তারা যা দেবেন, তাই খেয়ো ও পান কোরো, কারণ কর্মচারী তার বেতন পাওয়ার যোগ্য। তোমরা এক বাড়ি ছেড়ে অন্য কোনো বাড়িতে আশ্রয় নিয়ো না।
8 anyacca yuSmAsu kimapi nagaraM praviSTESu lOkA yadi yuSmAkam AtithyaM kariSyanti, tarhi yat khAdyam upasthAsyanti tadEva khAdiSyatha|
“তোমরা কোনো নগরে প্রবেশ করলে সেখানকার লোক যদি তোমাদের স্বাগত জানিয়ে কিছু খাবার খেতে দেয়, তবে সেই খাবার গ্রহণ কোরো।
9 tannagarasthAn rOgiNaH svasthAn kariSyatha, IzvarIyaM rAjyaM yuSmAkam antikam Agamat kathAmEtAnjca pracArayiSyatha|
সেখানকার পীড়িতদের সুস্থ কোরো। তাদের বোলো, ‘ঈশ্বরের রাজ্য তোমাদের সন্নিকট।’
10 kintu kimapi puraM yuSmAsu praviSTESu lOkA yadi yuSmAkam AtithyaM na kariSyanti, tarhi tasya nagarasya panthAnaM gatvA kathAmEtAM vadiSyatha,
কিন্তু কোনো নগরে প্রবেশ করার পর লোকে যদি তোমাদের স্বাগত না জানায়, তবে পথে বেরিয়ে পড়ে বোলো,
11 yuSmAkaM nagarIyA yA dhUlyO'smAsu samalagan tA api yuSmAkaM prAtikUlyEna sAkSyArthaM sampAtayAmaH; tathApIzvararAjyaM yuSmAkaM samIpam Agatam iti nizcitaM jAnIta|
‘তোমাদের নগরের যে ধুলো আমাদের পায়ে লেগেছিল, তাও আমরা তোমাদের বিরুদ্ধে ঝেড়ে ফেললাম। তবুও তোমরা এ বিষয়ে নিশ্চিতভাবে জেনো, ঈশ্বরের রাজ্য সন্নিকট।’
12 ahaM yuSmabhyaM yathArthaM kathayAmi, vicAradinE tasya nagarasya dazAtaH sidOmO dazA sahyA bhaviSyati|
আমি তোমাদের বলছি, বিচারদিনে সদোমের দশা, বরং সেই নগরের চেয়ে বেশি সহনীয় হবে।
13 hA hA kOrAsIn nagara, hA hA baitsaidAnagara yuvayOrmadhyE yAdRzAni AzcaryyANi karmmANyakriyanta, tAni karmmANi yadi sOrasIdOnO rnagarayOrakAriSyanta, tadA itO bahudinapUrvvaM tannivAsinaH zaNavastrANi paridhAya gAtrESu bhasma vilipya samupavizya samakhEtsyanta|
“কোরাসীন, ধিক্ তোমাকে! বেথসৈদা, ধিক্ তোমাকে! তোমাদের মধ্যে যেসব অলৌকিক কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে, সেসব যদি টায়ার ও সীদোনে করা হত, তারা অনেক আগেই চটবস্ত্র পরে ভস্মে বসে অনুতাপ করত।
14 atO vicAradivasE yuSmAkaM dazAtaH sOrasIdOnnivAsinAM dazA sahyA bhaviSyati|
কিন্তু বিচারদিনে টায়ার ও সীদোনের দশা, বরং তোমাদের চেয়ে বেশি সহনীয় হবে।
আর তুমি কফরনাহূম, তুমি কি না স্বর্গ পর্যন্ত উঁচুতে উঠবে? তা নয়, তুমি অধোলোক পর্যন্ত তলিয়ে যাবে। (Hadēs g86)
16 yO janO yuSmAkaM vAkyaM gRhlAti sa mamaiva vAkyaM gRhlAti; kinjca yO janO yuSmAkam avajnjAM karOti sa mamaivAvajnjAM karOti; yO janO mamAvajnjAM karOti ca sa matprErakasyaivAvajnjAM karOti|
“যারা তোমাদের কথা শোনে, তারা আমারই কথা শোনে; যারা তোমাদের প্রত্যাখ্যান করে, তারা আমাকেই প্রত্যাখ্যান করে; কিন্তু যে আমাকে প্রত্যাখ্যান করে, সে প্রত্যাখ্যান করে তাঁকেই, যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন।”
17 atha tE saptatiziSyA AnandEna pratyAgatya kathayAmAsuH, hE prabhO bhavatO nAmnA bhUtA apyasmAkaM vazIbhavanti|
সেই বাহাত্তর জন শিষ্য সানন্দে ফিরে এসে বললেন, “প্রভু, আপনার নামে ভূতেরাও আমাদের অধীনতা স্বীকার করে।”
18 tadAnIM sa tAn jagAda, vidyutamiva svargAt patantaM zaitAnam adarzam|
তিনি উত্তর দিলেন, “আমি আকাশ থেকে বিদ্যুতের মতো শয়তানকে পতিত হতে দেখেছি।
19 pazyata sarpAn vRzcikAn ripOH sarvvaparAkramAMzca padatalai rdalayituM yuSmabhyaM zaktiM dadAmi tasmAd yuSmAkaM kApi hAni rna bhaviSyati|
আমি তোমাদের সাপ ও কাঁকড়াবিছে পায়ের তলায় পিষে মারার এবং শত্রুর সমস্ত ক্ষমতার উপর কর্তৃত্ব করার অধিকার দান করেছি। কোনো কিছুই তোমাদের ক্ষতি করতে পারবে না।
20 bhUtA yuSmAkaM vazIbhavanti, Etannimittat mA samullasata, svargE yuSmAkaM nAmAni likhitAni santIti nimittaM samullasata|
কিন্তু আত্মারা তোমাদের বশীভূত হয় বলে উল্লসিত হোয়ো না, বরং স্বর্গে তোমাদের নাম লেখা হয়েছে বলে উল্লসিত হও।”
21 tadghaTikAyAM yIzu rmanasi jAtAhlAdaH kathayAmAsa hE svargapRthivyOrEkAdhipatE pitastvaM jnjAnavatAM viduSAnjca lOkAnAM purastAt sarvvamEtad aprakAzya bAlakAnAM purastAt prAkAzaya EtasmAddhEtOstvAM dhanyaM vadAmi, hE pitaritthaM bhavatu yad EtadEva tava gOcara uttamam|
সেই সময় যীশু পবিত্র আত্মার মাধ্যমে আনন্দে পরিপূর্ণ হয়ে বললেন, “হে পিতা, তুমি স্বর্গ ও পৃথিবীর প্রভু, আমি তোমার প্রশংসা করি, কারণ তুমি এই সমস্ত বিষয় বিজ্ঞ ও শিক্ষিত মানুষদের কাছ থেকে গোপন রেখে ছোটো শিশুদের কাছে প্রকাশ করেছ। হ্যাঁ পিতা, কারণ এই ছিল তোমার ঈপ্সিত ইচ্ছা।
22 pitrA sarvvANi mayi samarpitAni pitaraM vinA kOpi putraM na jAnAti kinjca putraM vinA yasmai janAya putrastaM prakAzitavAn tanjca vinA kOpi pitaraM na jAnAti|
“আমার পিতা সবকিছুই আমার হাতে সমর্পণ করেছেন। পুত্রকে কেউ জানে না, কেবলমাত্র পিতা জানেন এবং পিতাকে কেউ জানে না, কেবলমাত্র পুত্র জানেন ও পুত্র যার কাছে তাঁকে প্রকাশ করে, সেই জানে।”
23 tapaH paraM sa ziSyAn prati parAvRtya guptaM jagAda, yUyamEtAni sarvvANi pazyatha tatO yuSmAkaM cakSUMSi dhanyAni|
তারপর তিনি শিষ্যদের দিকে ফিরে একান্তে বললেন, “তোমরা যা দেখছ, যারা তা দেখতে পায় ধন্য তাদের চোখ।
24 yuSmAnahaM vadAmi, yUyaM yAni sarvvANi pazyatha tAni bahavO bhaviSyadvAdinO bhUpatayazca draSTumicchantOpi draSTuM na prApnuvan, yuSmAbhi ryA yAH kathAzca zrUyantE tAH zrOtumicchantOpi zrOtuM nAlabhanta|
কারণ আমি তোমাদের বলছি, বহু ভাববাদী ও রাজা তা দেখতে চেয়েছিলেন, কিন্তু তাঁরা তা দেখতে পাননি এবং তোমরা যা শুনছ, তাঁরা তা শুনতে চেয়েছিলেন, কিন্তু শুনতে পাননি।”
25 anantaram EkO vyavasthApaka utthAya taM parIkSituM papraccha, hE upadEzaka anantAyuSaH prAptayE mayA kiM karaNIyaM? (aiōnios g166)
একদিন এক শাস্ত্রবিদ যীশুকে পরীক্ষা করার জন্য উঠে দাঁড়িয়ে প্রশ্ন করল, “গুরুমহাশয়, অনন্ত জীবনের অধিকারী হওয়ার জন্য আমাকে কী করতে হবে?” (aiōnios g166)
26 yIzuH pratyuvAca, atrArthE vyavasthAyAM kiM likhitamasti? tvaM kIdRk paThasi?
তিনি উত্তর দিলেন, “বিধানশাস্ত্রে কী লেখা আছে? তুমি কি পাঠ করছ?”
27 tataH sOvadat, tvaM sarvvAntaHkaraNaiH sarvvaprANaiH sarvvazaktibhiH sarvvacittaizca prabhau paramEzvarE prEma kuru, samIpavAsini svavat prEma kuru ca|
সে উত্তরে বলল, “‘তুমি তোমার সমস্ত হৃদয়, সমস্ত প্রাণ, সমস্ত শক্তি ও সমস্ত মন দিয়ে তোমার ঈশ্বর সদাপ্রভুকে প্রেম করবে’; এবং, ‘তোমার প্রতিবেশীকে নিজের মতো প্রেম করবে।’”
28 tadA sa kathayAmAsa, tvaM yathArthaM pratyavOcaH, ittham Acara tEnaiva jIviSyasi|
যীশু উত্তরে বললেন, “তুমি যথার্থ উত্তর দিয়েছ। তাই করো এবং এতেই তুমি জীবন লাভ করবে।”
29 kintu sa janaH svaM nirddOSaM jnjApayituM yIzuM papraccha, mama samIpavAsI kaH? tatO yIzuH pratyuvAca,
কিন্তু সে নিজের সততা প্রতিপন্ন করতে যীশুকে প্রশ্ন করল, “বেশ, আমার প্রতিবেশী কে?”
30 EkO janO yirUzAlampurAd yirIhOpuraM yAti, Etarhi dasyUnAM karESu patitE tE tasya vastrAdikaM hRtavantaH tamAhatya mRtaprAyaM kRtvA tyaktvA yayuH|
প্রত্যুত্তরে যীশু বললেন, “এক ইহুদি ব্যক্তি জেরুশালেম থেকে যিরীহোতে নেমে যাচ্ছিল। পথে সে দস্যুদের কবলে পড়ল। তারা তার পোশাক খুলে নিয়ে এবং তাকে মেরে আধমরা করে ফেলে রেখে চলে গেল।
31 akasmAd EkO yAjakastEna mArgENa gacchan taM dRSTvA mArgAnyapArzvEna jagAma|
ঘটনাক্রমে একজন যাজক সেই পথ দিয়ে যাচ্ছিল। লোকটিকে দেখে সে রাস্তার অন্য প্রান্ত দিয়ে চলে গেল।
32 ittham EkO lEvIyastatsthAnaM prApya tasyAntikaM gatvA taM vilOkyAnyEna pArzvEna jagAma|
সেভাবে একজন লেবীয়ও সেখানে এসে তাকে দেখে অন্য দিক দিয়ে চলে গেল।
33 kintvEkaH zOmirONIyO gacchan tatsthAnaM prApya taM dRSTvAdayata|
কিন্তু একজন শমরীয় পথ চলতে চলতে, সেই ব্যক্তি যেখানে ছিল, সেখানে এসে পৌঁছাল; তাকে দেখে সে তার প্রতি করুণাবিষ্ট হল।
34 tasyAntikaM gatvA tasya kSatESu tailaM drAkSArasanjca prakSipya kSatAni baddhvA nijavAhanOpari tamupavEzya pravAsIyagRham AnIya taM siSEvE|
সে তার কাছে গিয়ে ক্ষতস্থানে তেল ও দ্রাক্ষারস লাগিয়ে বেঁধে দিল। তারপর সেই ব্যক্তিকে তার নিজের গাধায় চাপিয়ে একটি পান্থশালায় নিয়ে এসে তার সেবাযত্ন করল।
35 parasmin divasE nijagamanakAlE dvau mudrApAdau tadgRhasvAminE dattvAvadat janamEnaM sEvasva tatra yO'dhikO vyayO bhaviSyati tamahaM punarAgamanakAlE parizOtsyAmi|
পরদিন পান্থশালার মালিককে সে দুটি রুপোর মুদ্রা দিল। সে বলল, ‘ওই ব্যক্তির সেবাযত্ন কোরো। এর অতিরিক্ত কিছু ব্যয় হলে, ফেরার পথে আমি পরিশোধ করে দেব।’
36 ESAM trayANAM madhyE tasya dasyuhastapatitasya janasya samIpavAsI kaH? tvayA kiM budhyatE?
“এই তিনজনের মধ্যে কে দস্যুদের হাতে পড়া ওই লোকটির কাছে প্রতিবেশী হয়ে উঠল? তোমার কী মনে হয়?”
37 tataH sa vyavasthApakaH kathayAmAsa yastasmin dayAM cakAra| tadA yIzuH kathayAmAsa tvamapi gatvA tathAcara|
সেই শাস্ত্রবিদ উত্তর দিল, “লোকটির প্রতি যে করুণা দেখিয়েছিল, সেই।” যীশু তাকে বললেন, “যাও, ফিরে গিয়ে তুমিও সেরকম করো।”
38 tataH paraM tE gacchanta EkaM grAmaM pravivizuH; tadA marthAnAmA strI svagRhE tasyAtithyaM cakAra|
যীশু শিষ্যদের নিয়ে পথ চলতে চলতে একটি গ্রামে এসে পৌঁছালেন। সেখানে মার্থা নামে এক স্ত্রীলোক তাঁর বাড়িতে তাঁকে স্বাগত জানালেন।
39 tasmAt mariyam nAmadhEyA tasyA bhaginI yIzOH padasamIpa uvavizya tasyOpadEzakathAM zrOtumArEbhE|
মরিয়ম নামে তাঁর এক বোন ছিলেন। প্রভুর মুখের বাক্য শোনার জন্য তিনি তাঁর পায়ের কাছে বসলেন।
40 kintu marthA nAnAparicaryyAyAM vyagrA babhUva tasmAddhEtOstasya samIpamAgatya babhASE; hE prabhO mama bhaginI kEvalaM mamOpari sarvvakarmmaNAM bhAram arpitavatI tatra bhavatA kinjcidapi na manO nidhIyatE kim? mama sAhAyyaM karttuM bhavAn tAmAdizatu|
কিন্তু মার্থা আপ্যায়নের আয়োজন করতে গিয়ে ব্যতিব্যস্ত হয়ে পড়লেন। তিনি যীশুর কাছে এসে বললেন, “প্রভু, আপনি কি দেখতে পাচ্ছেন না, আমার বোন আমার একার উপর সমস্ত কাজের ভার ছেড়ে দিয়েছে? আপনি ওকে বলুন, আমাকে সাহায্য করতে।”
41 tatO yIzuH pratyuvAca hE marthE hE marthE, tvaM nAnAkAryyESu cintitavatI vyagrA cAsi,
প্রভু উত্তর দিলেন, “মার্থা, মার্থা, তুমি অনেক বিষয়ে উদ্বিগ্ন, আর বিচলিত হয়ে পড়েছ।
42 kintu prayOjanIyam EkamAtram AstE| aparanjca yamuttamaM bhAgaM kOpi harttuM na zaknOti saEva mariyamA vRtaH|
কিন্তু প্রয়োজন একটিমাত্র বিষয়ের। মরিয়ম সেই উত্তম বিষয়টিই মনোনীত করেছে, যা তার কাছ থেকে কেড়ে নেওয়া হবে না।”
