< Hioba 26 >
1 A Ijob odpowiadając rzekł:
পরে ইয়োব উত্তর দিলেন:
2 Jakożeś ratował tego, który nie ma mocy? a jakoś wybawił ramię, które nie ma siły?
“তুমি কীভাবে অক্ষম মানুষকে সাহায্য করেছ! তুমি কীভাবে দুর্বল হাতকে রক্ষা করেছ!
3 Jakążeś dał radę temu, co nie ma mądrości? Azaś go samej rzeczy gruntownie nie wyuczył?
প্রজ্ঞাবিহীন মানুষকে তুমি কী পরামর্শ দিয়েছ! আর তুমি কী মহা পরিজ্ঞান দেখিয়েছ!
4 Komużeś powiedział te słowa? Czyjże duch wyszedł od ciebie?
এসব কথা বলতে কে তোমাকে সাহায্য করেছে? আর তোমার মুখ থেকে কার অন্তরাত্মা কথা বলেছে?
5 I martwe rzeczy rodzą się pod wodami, i obywatele ich.
“মৃতেরা গভীর মনস্তাপ ভোগ করে, যারা জলের তলদেশে থাকে ও যারা জলের মধ্যে থাকে, তারাও করে।
6 Odkryte są przepaści przed nim, a nie ma przykrycia zatracenie. (Sheol )
পাতাল ঈশ্বরের সামনে উলঙ্গ; বিনাশস্থান অনাবৃত হয়ে আছে। (Sheol )
7 Rozciągnął północy nad miejscem próżnem, a ziemię zawiesił na niczem.
শূন্য স্থানের উপরে তিনি উত্তর অন্তরিক্ষকে প্রসারিত করেছেন; শূন্যের উপরে তিনি পৃথিবীকে ঝুলিয়ে রেখেছেন।
8 Zawiązuje wody na obłokach swoich, a nie rwie się obłok pod nimi.
তাঁর মেঘে তিনি জলরাশি মুড়ে রাখেন, তবুও মেঘরাশি তাদের ভারে বিস্ফোরিত হয় না।
9 Zatrzymuje stolicę swoję, rozpostarłszy nad nią obłok swój.
তিনি পূর্ণিমার চাঁদের মুখ ঢেকে রাখেন, তাঁর মেঘরাশি তার উপর প্রসারিত করেন।
10 Położył granice wodom, aż weźmie koniec światłość i ciemność.
আলো ও অন্ধকারের মধ্যে এক সীমানারূপে জলরাশির উপরে তিনি দিগন্তের চিহ্ন এঁকে দিয়েছেন।
11 Słupy niebieskie trzęsą się, i chwieją się na gromienie jego.
আকাশমণ্ডলের স্তম্ভগুলি কেঁপে ওঠে, তাঁর ভর্ৎসনায় বিস্ময়বিমূঢ় হয়ে যায়।
12 Mocą swą dzieli morze, a roztropnością swą uśmierza nawałności jego.
তাঁর পরাক্রম দ্বারা তিনি সমুদ্র মন্থন করেন; তাঁর প্রজ্ঞা দ্বারা তিনি রাহবকে কেটে টুকরো টুকরো করে দেন।
13 Duchem swym niebiosa przyozdobił, a ręka jego stworzyła węża skrętnego.
তাঁর নিশ্বাস দ্বারা আকাশ পরিষ্কার হয়; তাঁরই হাত পিচ্ছিল সাপকে বিদ্ধ করেছে।
14 Oto teć są tylko części dróg jego, lecz i ta trocha niewybadana, cośmy słyszeli o nim, a grzmot wielkiej możności jego któż zrozumie?
আর এসবই তাঁর কর্মের বাইরের দিকের ঝালর মাত্র; তাঁর বিষয়ে আমরা যা শুনি তা যদি এত ক্ষীণ ফিস্ফিসানি! তবে তাঁর পরাক্রমের বজ্রধ্বনি কে-ই বা বুঝতে পারে?”