< ১ম করিন্থীয় 7 >
1 এখন যেসব বিষয়ে তোমরা লিখেছ: “বিবাহ না করা পুরুষের পক্ষে মঙ্গলজনক।”
Περὶ δὲ ὧν ἐγράψατε, καλὸν ἀνθρώπῳ γυναικὸς μὴ ἅπτεσθαι·
2 কিন্তু যৌনাচার এত বেশি যে, প্রত্যেক পুরুষের পক্ষে তার নিজের স্ত্রী ও প্রত্যেক নারীর পক্ষে তার নিজের স্বামী থাকা উচিত।
διὰ δὲ τὰς πορνείας ἕκαστος τὴν ἑαυτοῦ γυναῖκα ἐχέτω, καὶ ἑκάστη τὸν ἴδιον ἄνδρα ἐχέτω.
3 স্বামী তার স্ত্রীর প্রতি স্বামীর কর্তব্য পালন করুক ও একইভাবে স্ত্রীও তার স্বামীর প্রতি তা করুক।
τῇ γυναικὶ ὁ ἀνὴρ τὴν ὀφειλὴν ἀποδιδότω, ὁμοίως δὲ καὶ ἡ γυνὴ τῷ ἀνδρί.
4 স্ত্রীর দেহ কেবলমাত্র তার নিজের অধিকারভুক্ত নয়, কিন্তু তার স্বামীরও। একইভাবে, স্বামীর দেহ কেবলমাত্র তার অধিকারভুক্ত নয়, কিন্তু তার স্ত্রীরও।
ἡ γυνὴ τοῦ ἰδίου σώματος οὐκ ἐξουσιάζει ἀλλὰ ὁ ἀνήρ· ὁμοίως δὲ καὶ ὁ ἀνὴρ τοῦ ἰδίου σώματος οὐκ ἐξουσιάζει ἀλλὰ ἡ γυνή.
5 পরস্পরের সম্মতি ছাড়া কেউ কাউকে বঞ্চিত কোরো না, কিন্তু প্রার্থনায় নিজেদের নিয়োজিত করার জন্য কিছু সময় পৃথক থাকতে পারো। তারপর পুনরায় একত্র মিলিত হবে, যেন তোমাদের আত্মসংযমের অভাবে শয়তান তোমাদের প্রলোভনে ফেলতে না পারে।
μὴ ἀποστερεῖτε ἀλλήλους, εἰ μήτι ἂν ἐκ συμφώνου πρὸς καιρὸν ἵνα σχολάσητε τῇ προσευχῇ καὶ πάλιν ἐπὶ τὸ αὐτὸ ἦτε, ἵνα μὴ πειράζῃ ὑμᾶς ὁ Σατανᾶς διὰ τὴν ἀκρασίαν ὑμῶν.
6 আমি একথা আদেশরূপে নয়, কিন্তু কিছু সুবিধা দেওয়ার জন্য বলছি।
τοῦτο δὲ λέγω κατὰ συνγνώμην, οὐ κατ’ ἐπιταγήν.
7 আমার ইচ্ছা, যদি সব মানুষই আমার মতো থাকতে পারত! কিন্তু প্রত্যেকজন ঈশ্বরের কাছ থেকে তার নিজস্ব বরদান লাভ করেছে, একজনের এক ধরনের বরদান, অপরজনের অন্য ধরনের।
θέλω δὲ πάντας ἀνθρώπους εἶναι ὡς καὶ ἐμαυτόν· ἀλλὰ ἕκαστος ἴδιον ἔχει χάρισμα ἐκ Θεοῦ, ὁ μὲν οὕτως, ὁ δὲ οὕτως.
8 এখন অবিবাহিত ও বিধবাদের সম্পর্কে আমি বলি, তারা যদি আমার মতো অবিবাহিত থাকে, তাহলে তাদেরই পক্ষে মঙ্গল।
Λέγω δὲ τοῖς ἀγάμοις καὶ ταῖς χήραις, καλὸν αὐτοῖς ἐὰν μείνωσιν ὡς κἀγώ·
9 কিন্তু যদি তারা নিজেদের সংযত রাখতে না পারে, তারা বিবাহ করুক, কারণ কামনার আগুনে দগ্ধ হওয়ার চেয়ে বরং বিবাহ করা ভালো।
εἰ δὲ οὐκ ἐγκρατεύονται, γαμησάτωσαν· κρεῖττον γάρ ἐστιν γαμεῖν ἢ πυροῦσθαι.
10 বিবাহিতদের প্রতি আমি এই আদেশ দিই, আমি নই, বরং প্রভুই দিচ্ছেন, কোনো স্ত্রী তার স্বামীর কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন না হোক।
τοῖς δὲ γεγαμηκόσιν παραγγέλλω, οὐκ ἐγὼ ἀλλὰ ὁ Κύριος, γυναῖκα ἀπὸ ἀνδρὸς μὴ χωρισθῆναι, —
11 কিন্তু যদি সে তা করে, সে অবশ্যই অবিবাহিত থাকবে, নয়তো সে তার স্বামীর সঙ্গে পুনর্মিলিত হবে। আবার কোনো স্বামীও তার স্ত্রীকে অবশ্যই ত্যাগ করবে না।
ἐὰν δὲ καὶ χωρισθῇ, μενέτω ἄγαμος ἢ τῷ ἀνδρὶ καταλλαγήτω, — καὶ ἄνδρα γυναῖκα μὴ ἀφιέναι.
12 বাকিদের সম্পর্কে আমি একথা বলি (আমি, প্রভু নন), কোনো ভাইয়ের যদি অবিশ্বাসী স্ত্রী থাকে ও সে তার সঙ্গে বসবাস করতে চায়, সেই ভাইয়ের পক্ষে তাকে ত্যাগ করা উচিত নয়।
τοῖς δὲ λοιποῖς λέγω ἐγώ, οὐχ ὁ Κύριος· εἴ τις ἀδελφὸς γυναῖκα ἔχει ἄπιστον, καὶ αὕτη συνευδοκεῖ οἰκεῖν μετ’ αὐτοῦ, μὴ ἀφιέτω αὐτήν·
13 আবার কোনো নারীর যদি অবিশ্বাসী স্বামী থাকে ও সে তার সঙ্গে বসবাস করতে চায়, সেই নারীর পক্ষেও তাকে ত্যাগ করা উচিত নয়।
καὶ γυνὴ ἥτις ἔχει ἄνδρα ἄπιστον, καὶ οὗτος συνευδοκεῖ οἰκεῖν μετ’ αὐτῆς, μὴ ἀφιέτω τὸν ἄνδρα.
14 কারণ সেই অবিশ্বাসী স্বামী, তার স্ত্রীর মাধ্যমে শুচিশুদ্ধ হয়েছে এবং সেই অবিশ্বাসী স্ত্রী, তার বিশ্বাসী স্বামীর মাধ্যমে শুচিশুদ্ধ হয়েছে। তা না হলে তোমাদের ছেলেমেয়েরা অশুচি বলে গণ্য হত, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তারা পবিত্র।
ἡγίασται γὰρ ὁ ἀνὴρ ὁ ἄπιστος ἐν τῇ γυναικί, καὶ ἡγίασται ἡ γυνὴ ἡ ἄπιστος ἐν τῷ ἀδελφῷ· ἐπεὶ ἄρα τὰ τέκνα ὑμῶν ἀκάθαρτά ἐστιν, νῦν δὲ ἅγιά ἐστιν.
15 কিন্তু অবিশ্বাসী যদি চলে যায়, তাকে তাই করতে দাও। কোনো বিশ্বাসী ভাই বা বোন, এ ধরনের পরিস্থিতিতে বাধ্যবাধকতায় আবদ্ধ নয়। ঈশ্বর আমাদের শান্তিতে বসবাস করার জন্য আহ্বান করেছেন।
εἰ δὲ ὁ ἄπιστος χωρίζεται, χωριζέσθω· οὐ δεδούλωται ὁ ἀδελφὸς ἢ ἡ ἀδελφὴ ἐν τοῖς τοιούτοις· ἐν δὲ εἰρήνῃ κέκληκεν ὑμᾶς ὁ Θεός.
16 হে স্ত্রী, তুমি জানো না যে, তোমার মাধ্যমেই তোমার স্বামী হয়তো পরিত্রাণ লাভ করবে অথবা হে স্বামী, তুমিও জানো না যে, তোমার মাধ্যমেই হয়তো তোমার স্ত্রী পরিত্রাণ পাবে!
τί γὰρ οἶδας, γύναι, εἰ τὸν ἄνδρα σώσεις; ἢ τί οἶδας, ἄνερ, εἰ τὴν γυναῖκα σώσεις;
17 তা সত্ত্বেও, প্রভু যার প্রতি যেমন কর্তব্যভার নির্দিষ্ট করেছেন ও যার জন্য ঈশ্বর তাকে আহ্বান করেছেন, প্রত্যেকে জীবনে সেই স্থান ধরে রাখুক। সমস্ত মণ্ডলীতে আমি এই নিয়মই স্থাপন করে থাকি।
Εἰ μὴ ἑκάστῳ ὡς μεμέρικεν ὁ Κύριος, ἕκαστον ὡς κέκληκεν ὁ Θεός, οὕτως περιπατείτω. καὶ οὕτως ἐν ταῖς ἐκκλησίαις πάσαις διατάσσομαι.
18 সুন্নত হওয়ার পরে কি কাউকে আহ্বান করা হয়েছিল? তবে সে যেন সুন্নতহীন না হয়। সুন্নতহীন অবস্থায় কি কাউকে আহ্বান করা হয়েছিল? তবে সে যেন সুন্নত না হয়।
περιτετμημένος τις ἐκλήθη; μὴ ἐπισπάσθω· ἐν ἀκροβυστίᾳ κέκληταί τις; μὴ περιτεμνέσθω.
19 সুন্নত কিছু নয় এবং সুন্নতহীন হওয়াও কিছু নয়, ঈশ্বরের আদেশপালনই হল আসল বিষয়।
ἡ περιτομὴ οὐδέν ἐστιν, καὶ ἡ ἀκροβυστία οὐδέν ἐστιν, ἀλλὰ τήρησις ἐντολῶν Θεοῦ.
20 ঈশ্বরের আহ্বান পাওয়ার সময়ে কোনো ব্যক্তি যে অবস্থায় ছিল, সে সেই অবস্থাতেই থাকুক।
ἕκαστος ἐν τῇ κλήσει ᾗ ἐκλήθη, ἐν ταύτῃ μενέτω.
21 তোমাকে যখন আহ্বান করা হয়, তখন তুমি কি ক্রীতদাস ছিলে? তা তোমাকে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত না করুক। অবশ্য যদি তুমি স্বাধীনতা অর্জন করতে পারো তবে তাই করো।
δοῦλος ἐκλήθης; μή σοι μελέτω· ἀλλ’ εἰ καὶ δύνασαι ἐλεύθερος γενέσθαι, μᾶλλον χρῆσαι.
22 কারণ প্রভুর আহ্বান লাভের সময় যে ব্যক্তি ছিল দাস, সে প্রভুতে মুক্তিপ্রাপ্ত ব্যক্তি। একইভাবে, আহ্বান লাভের সময় যে ব্যক্তি স্বাধীন ছিল, সে খ্রীষ্টের ক্রীতদাস।
ὁ γὰρ ἐν Κυρίῳ κληθεὶς δοῦλος ἀπελεύθερος Κυρίου ἐστίν· ὁμοίως ὁ ἐλεύθερος κληθεὶς δοῦλός ἐστιν Χριστοῦ.
23 মূল্যের বিনিময়ে তোমাদের কিনে নেওয়া হয়েছে, তোমরা মানুষদের ক্রীতদাস হোয়ো না।
τιμῆς ἠγοράσθητε· μὴ γίνεσθε δοῦλοι ἀνθρώπων.
24 ভাইবোনেরা, ঈশ্বর প্রত্যেক ব্যক্তিকে যে অবস্থায় আহ্বান করেছেন, ঈশ্বরের প্রতি তার দায়বদ্ধতা অনুসারে সে সেই অবস্থাতেই জীবনযাপন করুক।
ἕκαστος ἐν ᾧ ἐκλήθη, ἀδελφοί, ἐν τούτῳ μενέτω παρὰ Θεῷ.
25 এবারে কুমারীদের প্রসঙ্গে বলি: আমি প্রভুর কাছ থেকে তাদের সম্পর্কে কোনও আদেশ পাইনি, কিন্তু আমি এমন ব্যক্তির মতো অভিমত ব্যক্ত করছি, যে প্রভুর করুণায় এক বিশ্বস্ত ব্যক্তি।
Περὶ δὲ τῶν παρθένων ἐπιταγὴν Κυρίου οὐκ ἔχω, γνώμην δὲ δίδωμι ὡς ἠλεημένος ὑπὸ Κυρίου πιστὸς εἶναι.
26 বর্তমান সংকটের কারণে, আমি মনে করি, তোমরা যেমন আছ, তেমনই থাকা তোমাদের পক্ষে ভালো।
Νομίζω οὖν τοῦτο καλὸν ὑπάρχειν διὰ τὴν ἐνεστῶσαν ἀνάγκην, ὅτι καλὸν ἀνθρώπῳ τὸ οὕτως εἶναι.
27 তুমি কি বিবাহিত? তাহলে বিবাহবিচ্ছেদ চেয়ো না। তুমি কি অবিবাহিত? তাহলে বিবাহ করার চেষ্টা কোরো না।
δέδεσαι γυναικί; μὴ ζήτει λύσιν· λέλυσαι ἀπὸ γυναικός; μὴ ζήτει γυναῖκα.
28 কিন্তু যদি তুমি বিবাহ করো, তাহলে তোমার পাপ হবে না। আর কোনো কুমারী যদি বিবাহ করে, তারও পাপ হবে না; কিন্তু যারা বিবাহ করে, তারা জীবনে বহু কষ্ট-সংকটের সম্মুখীন হবে, কিন্তু আমি এ থেকে তোমাদের নিষ্কৃতি দিতে চাই।
ἐὰν δὲ καὶ γαμήσῃς, οὐχ ἥμαρτες, καὶ ἐὰν γήμῃ ἡ παρθένος, οὐχ ἥμαρτεν· θλῖψιν δὲ τῇ σαρκὶ ἕξουσιν οἱ τοιοῦτοι, ἐγὼ δὲ ὑμῶν φείδομαι.
29 ভাইবোনেরা, আমি যা বোঝাতে চাই, তা হল সময় সংক্ষিপ্ত। এখন থেকে যাদের স্ত্রী আছে, তারা এমনভাবে জীবনযাপন করুক, যেন তাদের স্ত্রী নেই।
Τοῦτο δέ φημι, ἀδελφοί, ὁ καιρὸς συνεσταλμένος ἐστίν· τὸ λοιπὸν ἵνα καὶ οἱ ἔχοντες γυναῖκας ὡς μὴ ἔχοντες ὦσιν,
30 যারা শোক করে, তারা মনে করুক তাদের শোকের কোনো কারণ নেই; যারা আনন্দিত, তারাও মনে করুক তাদের আনন্দিত হওয়ার কোনো কারণ নেই; যারা কিছু কেনে, তারা মনে করুক তাদের কেনা জিনিসগুলি তাদের নয়;
καὶ οἱ κλαίοντες ὡς μὴ κλαίοντες, καὶ οἱ χαίροντες ὡς μὴ χαίροντες, καὶ οἱ ἀγοράζοντες ὡς μὴ κατέχοντες,
31 যারা সাংসারিক বিষয় ভোগ করছে, তারা মনে করুক তারা সংসারে আর জড়িত নয়। কারণ এই জগৎ তার বর্তমান রূপে শেষ হচ্ছে।
καὶ οἱ χρώμενοι τὸν κόσμον ὡς μὴ καταχρώμενοι· παράγει γὰρ τὸ σχῆμα τοῦ κόσμου τούτου.
32 আমি চাই, তোমরা যেন দুশ্চিন্তামুক্ত থাকো। কোনো অবিবাহিত পুরুষ প্রভুরই বিষয়ে চিন্তা করে যে, কীভাবে সে প্রভুকে সন্তুষ্ট করবে।
θέλω δὲ ὑμᾶς ἀμερίμνους εἶναι. ὁ ἄγαμος μεριμνᾷ τὰ τοῦ Κυρίου, πῶς ἀρέσῃ τῷ Κυρίῳ·
33 কিন্তু একজন বিবাহিত পুরুষ এই জগতের সব বিষয়ে জড়িত থাকে, কীভাবে সে তার স্ত্রীকে সন্তুষ্ট করবে,
ὁ δὲ γαμήσας μεριμνᾷ τὰ τοῦ κόσμου, πῶς ἀρέσῃ τῇ γυναικί,
34 তার স্বার্থ দ্বিধায় বিভক্ত হয়ে পড়ে। একজন অবিবাহিত নারী বা কুমারী, প্রভুর বিষয়ে মনোযোগী হয়। তার লক্ষ্য থাকে দেহে ও আত্মায় প্রভুর প্রতি সমর্পিত থাকা। কিন্তু একজন বিবাহিত নারী সাংসারিক বিষয়ে মনোযোগী থাকে—কীভাবে সে তার স্বামীকে সন্তুষ্ট করবে।
καὶ μεμέρισται. καὶ ἡ γυνὴ ἡ ἄγαμος καὶ ἡ παρθένος μεριμνᾷ τὰ τοῦ Κυρίου, ἵνα ᾖ ἁγία καὶ τῷ σώματι καὶ τῷ πνεύματι· ἡ δὲ γαμήσασα μεριμνᾷ τὰ τοῦ κόσμου, πῶς ἀρέσῃ τῷ ἀνδρί.
35 আমি তোমাদেরই মঙ্গলের জন্য একথা বলছি, তোমাদের বাধা সৃষ্টি করার জন্য নয়, কিন্তু যেন তোমরা প্রভুর প্রতি অখণ্ড আনুগত্য নিয়ে সঠিক পথে জীবনযাপন করতে পারো।
τοῦτο δὲ πρὸς τὸ ὑμῶν αὐτῶν σύμφορον λέγω, οὐχ ἵνα βρόχον ὑμῖν ἐπιβάλω, ἀλλὰ πρὸς τὸ εὔσχημον καὶ εὐπάρεδρον τῷ Κυρίῳ ἀπερισπάστως.
36 যদি কেউ মনে করে, সে তার বাগদত্তা কুমারীর প্রতি সঠিক আচরণ করছে না এবং যদি তার বয়স বেড়ে যেতে থাকে এবং সে মনে করে তার বিবাহ হওয়া উচিত, তাহলে সে যেমন চায়, তেমনই করুক। সে পাপ করছে না। তাদের বিবাহ হওয়া উচিত।
Εἰ δέ τις ἀσχημονεῖν ἐπὶ τὴν παρθένον αὐτοῦ νομίζει, ἐὰν ᾖ ὑπέρακμος, καὶ οὕτως ὀφείλει γίνεσθαι, ὃ θέλει ποιείτω· οὐχ ἁμαρτάνει· γαμείτωσαν.
37 কিন্তু যে ব্যক্তি এ বিষয়ে তার মনে দৃঢ়সংকল্প, যে সে কোনো বাধ্যবাধকতার মধ্যে নেই কিন্তু তার নিজের ইচ্ছার উপরে তার নিয়ন্ত্রণ আছে এবং যে মনে স্থির করেছে যে সেই কুমারীকে বিবাহ করবে না—এই ব্যক্তিও যথার্থ কাজ করে।
ὃς δὲ ἕστηκεν ἐν τῇ καρδίᾳ αὐτοῦ ἑδραῖος μὴ ἔχων ἀνάγκην, ἐξουσίαν δὲ ἔχει περὶ τοῦ ἰδίου θελήματος, καὶ τοῦτο κέκρικεν ἐν τῇ ἰδίᾳ καρδίᾳ, τηρεῖν τὴν ἑαυτοῦ παρθένον, καλῶς ποιήσει.
38 তাহলে যে এক কুমারীকে বিবাহ করে, সে যথার্থ কাজই করে, কিন্তু যে তাকে বিবাহ না করে, সে আরও ভালো কাজ করে।
ὥστε καὶ ὁ γαμίζων τὴν ἑαυτοῦ παρθένον καλῶς ποιεῖ, καὶ ὁ μὴ γαμίζων κρεῖσσον ποιήσει.
39 একজন নারী, যতদিন তার স্বামী বেঁচে থাকে ততদিন পর্যন্ত তার কাছে বাঁধনে যুক্ত থাকে। কিন্তু যদি তার স্বামীর মৃত্যু হয়, সে তার ইচ্ছামতো যে কাউকে বিবাহ করতে পারে। কিন্তু সেই পুরুষ প্রভুর অনুগত হবে।
Γυνὴ δέδεται ἐφ’ ὅσον χρόνον ζῇ ὁ ἀνὴρ αὐτῆς· ἐὰν δὲ κοιμηθῇ ὁ ἀνήρ, ἐλευθέρα ἐστὶν ᾧ θέλει γαμηθῆναι, μόνον ἐν Κυρίῳ·
40 আমার বিচারে, সে যদি বিবাহ না করে থাকে, সে আরও বেশি সুখী থাকবে—আর আমি মনে করি যে, আমারও মধ্যে ঈশ্বরের আত্মা আছেন।
μακαριωτέρα δέ ἐστιν ἐὰν οὕτως μείνῃ, κατὰ τὴν ἐμὴν γνώμην· δοκῶ δὲ κἀγὼ Πνεῦμα Θεοῦ ἔχειν.