Preface
Read
+
Publisher
Nainoia, Inc.
PO Box 462, Bellefonte, PA 16823
(814) 470-8028
Nainoia Inc, Publisher
LinkedIn/NAINOIA-INC
Third Party Publisher Resources
Request Custom Formatted Verses
Please contact us below
Submit your proposed corrections
I understand that the Aionian Bible republishes public domain and Creative Commons Bible texts and that volunteers may be needed to present the original text accurately. I also understand that apocryphal text is removed and most variant verse numbering is mapped to the English standard. I have entered my corrections under the verse(s) below. Proposed corrections to the Open Bengali Contemporary Bible, 1-Corinthians Chapter 7 https://www.AionianBible.org/Bibles/Bengali---Contemporary/1-Corinthians/7 1) এখন যেসব বিষয়ে তোমরা লিখেছ: “বিবাহ না করা পুরুষের পক্ষে মঙ্গলজনক।” 2) কিন্তু যৌনাচার এত বেশি যে, প্রত্যেক পুরুষের পক্ষে তার নিজের স্ত্রী ও প্রত্যেক নারীর পক্ষে তার নিজের স্বামী থাকা উচিত। 3) স্বামী তার স্ত্রীর প্রতি স্বামীর কর্তব্য পালন করুক ও একইভাবে স্ত্রীও তার স্বামীর প্রতি তা করুক। 4) স্ত্রীর দেহ কেবলমাত্র তার নিজের অধিকারভুক্ত নয়, কিন্তু তার স্বামীরও। একইভাবে, স্বামীর দেহ কেবলমাত্র তার অধিকারভুক্ত নয়, কিন্তু তার স্ত্রীরও। 5) পরস্পরের সম্মতি ছাড়া কেউ কাউকে বঞ্চিত কোরো না, কিন্তু প্রার্থনায় নিজেদের নিয়োজিত করার জন্য কিছু সময় পৃথক থাকতে পারো। তারপর পুনরায় একত্র মিলিত হবে, যেন তোমাদের আত্মসংযমের অভাবে শয়তান তোমাদের প্রলোভনে ফেলতে না পারে। 6) আমি একথা আদেশরূপে নয়, কিন্তু কিছু সুবিধা দেওয়ার জন্য বলছি। 7) আমার ইচ্ছা, যদি সব মানুষই আমার মতো থাকতে পারত! কিন্তু প্রত্যেকজন ঈশ্বরের কাছ থেকে তার নিজস্ব বরদান লাভ করেছে, একজনের এক ধরনের বরদান, অপরজনের অন্য ধরনের। 8) এখন অবিবাহিত ও বিধবাদের সম্পর্কে আমি বলি, তারা যদি আমার মতো অবিবাহিত থাকে, তাহলে তাদেরই পক্ষে মঙ্গল। 9) কিন্তু যদি তারা নিজেদের সংযত রাখতে না পারে, তারা বিবাহ করুক, কারণ কামনার আগুনে দগ্ধ হওয়ার চেয়ে বরং বিবাহ করা ভালো। 10) বিবাহিতদের প্রতি আমি এই আদেশ দিই, আমি নই, বরং প্রভুই দিচ্ছেন, কোনো স্ত্রী তার স্বামীর কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন না হোক। 11) কিন্তু যদি সে তা করে, সে অবশ্যই অবিবাহিত থাকবে, নয়তো সে তার স্বামীর সঙ্গে পুনর্মিলিত হবে। আবার কোনো স্বামীও তার স্ত্রীকে অবশ্যই ত্যাগ করবে না। 12) বাকিদের সম্পর্কে আমি একথা বলি (আমি, প্রভু নন), কোনো ভাইয়ের যদি অবিশ্বাসী স্ত্রী থাকে ও সে তার সঙ্গে বসবাস করতে চায়, সেই ভাইয়ের পক্ষে তাকে ত্যাগ করা উচিত নয়। 13) আবার কোনো নারীর যদি অবিশ্বাসী স্বামী থাকে ও সে তার সঙ্গে বসবাস করতে চায়, সেই নারীর পক্ষেও তাকে ত্যাগ করা উচিত নয়। 14) কারণ সেই অবিশ্বাসী স্বামী, তার স্ত্রীর মাধ্যমে শুচিশুদ্ধ হয়েছে এবং সেই অবিশ্বাসী স্ত্রী, তার বিশ্বাসী স্বামীর মাধ্যমে শুচিশুদ্ধ হয়েছে। তা না হলে তোমাদের ছেলেমেয়েরা অশুচি বলে গণ্য হত, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তারা পবিত্র। 15) কিন্তু অবিশ্বাসী যদি চলে যায়, তাকে তাই করতে দাও। কোনো বিশ্বাসী ভাই বা বোন, এ ধরনের পরিস্থিতিতে বাধ্যবাধকতায় আবদ্ধ নয়। ঈশ্বর আমাদের শান্তিতে বসবাস করার জন্য আহ্বান করেছেন। 16) হে স্ত্রী, তুমি জানো না যে, তোমার মাধ্যমেই তোমার স্বামী হয়তো পরিত্রাণ লাভ করবে অথবা হে স্বামী, তুমিও জানো না যে, তোমার মাধ্যমেই হয়তো তোমার স্ত্রী পরিত্রাণ পাবে! 17) তা সত্ত্বেও, প্রভু যার প্রতি যেমন কর্তব্যভার নির্দিষ্ট করেছেন ও যার জন্য ঈশ্বর তাকে আহ্বান করেছেন, প্রত্যেকে জীবনে সেই স্থান ধরে রাখুক। সমস্ত মণ্ডলীতে আমি এই নিয়মই স্থাপন করে থাকি। 18) সুন্নত হওয়ার পরে কি কাউকে আহ্বান করা হয়েছিল? তবে সে যেন সুন্নতহীন না হয়। সুন্নতহীন অবস্থায় কি কাউকে আহ্বান করা হয়েছিল? তবে সে যেন সুন্নত না হয়। 19) সুন্নত কিছু নয় এবং সুন্নতহীন হওয়াও কিছু নয়, ঈশ্বরের আদেশপালনই হল আসল বিষয়। 20) ঈশ্বরের আহ্বান পাওয়ার সময়ে কোনো ব্যক্তি যে অবস্থায় ছিল, সে সেই অবস্থাতেই থাকুক। 21) তোমাকে যখন আহ্বান করা হয়, তখন তুমি কি ক্রীতদাস ছিলে? তা তোমাকে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত না করুক। অবশ্য যদি তুমি স্বাধীনতা অর্জন করতে পারো তবে তাই করো। 22) কারণ প্রভুর আহ্বান লাভের সময় যে ব্যক্তি ছিল দাস, সে প্রভুতে মুক্তিপ্রাপ্ত ব্যক্তি। একইভাবে, আহ্বান লাভের সময় যে ব্যক্তি স্বাধীন ছিল, সে খ্রীষ্টের ক্রীতদাস। 23) মূল্যের বিনিময়ে তোমাদের কিনে নেওয়া হয়েছে, তোমরা মানুষদের ক্রীতদাস হোয়ো না। 24) ভাইবোনেরা, ঈশ্বর প্রত্যেক ব্যক্তিকে যে অবস্থায় আহ্বান করেছেন, ঈশ্বরের প্রতি তার দায়বদ্ধতা অনুসারে সে সেই অবস্থাতেই জীবনযাপন করুক। 25) এবারে কুমারীদের প্রসঙ্গে বলি: আমি প্রভুর কাছ থেকে তাদের সম্পর্কে কোনও আদেশ পাইনি, কিন্তু আমি এমন ব্যক্তির মতো অভিমত ব্যক্ত করছি, যে প্রভুর করুণায় এক বিশ্বস্ত ব্যক্তি। 26) বর্তমান সংকটের কারণে, আমি মনে করি, তোমরা যেমন আছ, তেমনই থাকা তোমাদের পক্ষে ভালো। 27) তুমি কি বিবাহিত? তাহলে বিবাহবিচ্ছেদ চেয়ো না। তুমি কি অবিবাহিত? তাহলে বিবাহ করার চেষ্টা কোরো না। 28) কিন্তু যদি তুমি বিবাহ করো, তাহলে তোমার পাপ হবে না। আর কোনো কুমারী যদি বিবাহ করে, তারও পাপ হবে না; কিন্তু যারা বিবাহ করে, তারা জীবনে বহু কষ্ট-সংকটের সম্মুখীন হবে, কিন্তু আমি এ থেকে তোমাদের নিষ্কৃতি দিতে চাই। 29) ভাইবোনেরা, আমি যা বোঝাতে চাই, তা হল সময় সংক্ষিপ্ত। এখন থেকে যাদের স্ত্রী আছে, তারা এমনভাবে জীবনযাপন করুক, যেন তাদের স্ত্রী নেই। 30) যারা শোক করে, তারা মনে করুক তাদের শোকের কোনো কারণ নেই; যারা আনন্দিত, তারাও মনে করুক তাদের আনন্দিত হওয়ার কোনো কারণ নেই; যারা কিছু কেনে, তারা মনে করুক তাদের কেনা জিনিসগুলি তাদের নয়; 31) যারা সাংসারিক বিষয় ভোগ করছে, তারা মনে করুক তারা সংসারে আর জড়িত নয়। কারণ এই জগৎ তার বর্তমান রূপে শেষ হচ্ছে। 32) আমি চাই, তোমরা যেন দুশ্চিন্তামুক্ত থাকো। কোনো অবিবাহিত পুরুষ প্রভুরই বিষয়ে চিন্তা করে যে, কীভাবে সে প্রভুকে সন্তুষ্ট করবে। 33) কিন্তু একজন বিবাহিত পুরুষ এই জগতের সব বিষয়ে জড়িত থাকে, কীভাবে সে তার স্ত্রীকে সন্তুষ্ট করবে, 34) তার স্বার্থ দ্বিধায় বিভক্ত হয়ে পড়ে। একজন অবিবাহিত নারী বা কুমারী, প্রভুর বিষয়ে মনোযোগী হয়। তার লক্ষ্য থাকে দেহে ও আত্মায় প্রভুর প্রতি সমর্পিত থাকা। কিন্তু একজন বিবাহিত নারী সাংসারিক বিষয়ে মনোযোগী থাকে—কীভাবে সে তার স্বামীকে সন্তুষ্ট করবে। 35) আমি তোমাদেরই মঙ্গলের জন্য একথা বলছি, তোমাদের বাধা সৃষ্টি করার জন্য নয়, কিন্তু যেন তোমরা প্রভুর প্রতি অখণ্ড আনুগত্য নিয়ে সঠিক পথে জীবনযাপন করতে পারো। 36) যদি কেউ মনে করে, সে তার বাগদত্তা কুমারীর প্রতি সঠিক আচরণ করছে না এবং যদি তার বয়স বেড়ে যেতে থাকে এবং সে মনে করে তার বিবাহ হওয়া উচিত, তাহলে সে যেমন চায়, তেমনই করুক। সে পাপ করছে না। তাদের বিবাহ হওয়া উচিত। 37) কিন্তু যে ব্যক্তি এ বিষয়ে তার মনে দৃঢ়সংকল্প, যে সে কোনো বাধ্যবাধকতার মধ্যে নেই কিন্তু তার নিজের ইচ্ছার উপরে তার নিয়ন্ত্রণ আছে এবং যে মনে স্থির করেছে যে সেই কুমারীকে বিবাহ করবে না—এই ব্যক্তিও যথার্থ কাজ করে। 38) তাহলে যে এক কুমারীকে বিবাহ করে, সে যথার্থ কাজই করে, কিন্তু যে তাকে বিবাহ না করে, সে আরও ভালো কাজ করে। 39) একজন নারী, যতদিন তার স্বামী বেঁচে থাকে ততদিন পর্যন্ত তার কাছে বাঁধনে যুক্ত থাকে। কিন্তু যদি তার স্বামীর মৃত্যু হয়, সে তার ইচ্ছামতো যে কাউকে বিবাহ করতে পারে। কিন্তু সেই পুরুষ প্রভুর অনুগত হবে। 40) আমার বিচারে, সে যদি বিবাহ না করে থাকে, সে আরও বেশি সুখী থাকবে—আর আমি মনে করি যে, আমারও মধ্যে ঈশ্বরের আত্মা আছেন। Additional comments?
Refresh Captcha
The world's first Holy Bible un-translation!