< إرْمِيا 22 >
هَذَا مَا يُعْلِنُهُ الرَّبُّ: «انْحَدِرْ إِلَى قَصْرِ مَلِكِ يَهُوذَا وَأَعْلِنْ هُنَاكَ هَذَا الْقَضَاءَ: | ١ 1 |
সদাপ্রভু এই কথা বলেন, “তুমি যিহূদার রাজার প্রাসাদে নেমে যাও ও সেখানে এই বার্তা ঘোষণা করো।
اسْمَعْ كَلِمَةَ الرَّبِّ يَا مَلِكَ يَهُوذَا الْمُتَرَبِّعَ عَلَى عَرْشِ دَاوُدَ، أَنْتَ وَخُدَّامُكَ وَشَعْبُكَ الْمُجْتَازِينَ مِنْ هَذِهِ الْبَوَّابَاتِ: | ٢ 2 |
‘হে যিহূদার রাজা, তুমি যে দাউদের সিংহাসনে বসে থাকো, তুমি সদাপ্রভুর এই বাক্য শ্রবণ করো—তুমি, তোমার কর্মচারীরা এবং তোমার সব প্রজা, যারা এই দুয়ারগুলি দিয়ে প্রবেশ করো, সকলে শোনো।
أَجْرُوا الْعَدْلَ وَأَنْقِذُوا الْمُغْتَصَبَ مِنْ يَدِ الْمُغْتَصِبِ، وَلا تَجُورُوا عَلَى الْغَرِيبِ وَالْيَتِيمِ وَالأَرْمَلَةِ، وَلا تَتَعَسَّفُوا عَلَيْهِمْ، وَلا تَسْفِكُوا دَماً بَرِيئاً فِي هَذَا الْمَوْضِعِ. | ٣ 3 |
সদাপ্রভু এই কথা বলেন, যা কিছু যথার্থ ও ন্যায়সংগত, তোমরা তাই করো। যাদের সবকিছু হরণ করা হয়েছে, তাদের অত্যাচারীদের হাত থেকে তাদের রক্ষা করো। বিদেশি, পিতৃহীন বা বিধবাদের প্রতি কোনো অন্যায় বা হিংস্রতার কাজ কোরো না এবং এই স্থানে কোনো নির্দোষ ব্যক্তির রক্তপাত কোরো না।
لأَنَّكُمْ إِنْ أَطَعْتُمْ هَذَا الْكَلامَ فَإِنَّ مُلُوكاً يَتَرَبَّعُونَ عَلَى عَرْشِ دَاوُدَ، رَاكِبيِنَ مَرْكَبَاتٍ وَخُيُولاً يَجْتَازُونَ هُمْ وَخُدَّامُهُمْ وَشَعْبُهُمْ بَوَّابَاتِ هَذَا الْقَصْرِ. | ٤ 4 |
কারণ, যদি তোমরা এসব আদেশ যত্নের সঙ্গে পালন করো, তাহলে দাউদের সিংহাসনে যারা বসে, সেইসব রাজা রথে বা অশ্বদের উপরে আরোহণ করে এই প্রাসাদের দুয়ারগুলি দিয়ে ভিতরে আসবে। তাদের কর্মচারীরা ও তাদের লোকজন তাদের সঙ্গে থাকবে।
وَلَكِنْ إِنْ عَصَيْتُمْ هَذِهِ الْوَصَايَا، فَقَدْ أَقْسَمْتُ بِنَفْسِي يَقُولُ الرَّبُّ، أَنْ يَتَحَوَّلَ هَذَا الْقَصْرُ إِلَى أَطْلالٍ». | ٥ 5 |
কিন্তু যদি তোমরা এসব আদেশ পালন না করো, সদাপ্রভু বলেন, আমি নিজের নামেই শপথ করে বলছি যে, এই স্থান এক ধ্বংসস্তূপে পরিণত হবে।’”
لأَنَّهُ هَذَا مَا يَقُولُهُ الرَّبُّ عَنْ قَصْرِ مَلِكِ يَهُوذَا: «أَنْتَ عَزِيزٌ عَلَيَّ كَجِلْعَادَ وَكَرَأْسِ لُبْنَانَ، وَمَعَ ذَلِكَ فَإِنِّي سَأَجْعَلُكَ قَفْراً وَمُدُناً مَهْجُورَةً. | ٦ 6 |
কারণ সদাপ্রভু যিহূদার রাজার এই প্রাসাদ সম্পর্কে এই কথা বলেন: “তুমি যদিও আমার কাছে গিলিয়দের মতো, লেবাননের শিখরচূড়ার মতো, আমি তোমাকে নিশ্চয়ই পতিত জমির তুল্য করব, তুমি হবে জনবসতিহীন নগরের মতো।
سَأُجَنِّدُ عَلَيْكَ مُهْلِكِينَ مُدَجَّجِينَ بِسِلاحِهِمْ فَيَقْطَعُونَ نُخْبَةَ أَرْزِكَ وَيَطْرَحُونَهَا إِلَى النَّارِ. | ٧ 7 |
আমি তোমার বিরুদ্ধে বিনাশকদের প্রেরণ করব, প্রত্যেক ব্যক্তি তার অস্ত্র নিয়ে আসবে, তারা তোমাদের মনোরম সিডার গাছগুলি কেটে আগুনে নিক্ষেপ করবে।
وَتَعْبُرُ فِي هَذِهِ الْمَدِينَةِ أُمَمٌ كَثِيرَةٌ، فَيَقُولُ كُلُّ وَاحِدٍ لِرَفِيقِهِ: لِمَاذَا صَنَعَ الرَّبُّ هَكَذَا بِهَذِهِ الْمَدِينَةِ الْعَظِيمَةِ؟ | ٨ 8 |
“বহু দেশ থেকে আগত লোকেরা, এই নগরের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় পরস্পরকে জিজ্ঞাসা করবে, ‘সদাপ্রভু কেন এই মহানগরের প্রতি এরকম আচরণ করেছেন?’
فَيُجِيبُونَ: لأَنَّهُمْ نَبَذُوا عَهْدَ الرَّبِّ إِلَهِهِمْ وَسَجَدُوا لِلأَوْثَانِ وَعَبَدُوهَا». | ٩ 9 |
তাদের এই উত্তর দেওয়া হবে: ‘কারণ তারা তাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর নিয়ম ত্যাগ করেছিল এবং অন্যান্য দেবদেবীর উপাসনা ও সেবা করেছিল।’”
لَا تَنُوحُوا عَلَى الْمَيْتِ وَلا تَنْدُبُوهُ، إِنَّمَا ابْكُوا عَلَى الْمَنْفِيِّ الَّذِي لَنْ يَرْجِعَ وَلَنْ يَرَى أَرْضَ مَوْطِنِهِ | ١٠ 10 |
তোমরা মৃত রাজার জন্য কেঁদো না বা তাঁর চলে যাওয়ার জন্য বিলাপ কোরো না; বরং তার জন্য তীব্র রোদন করো, যে নির্বাসিত হয়েছে, কারণ সে আর কখনও ফিরে আসবে না, বা তার জন্মভূমি আর দেখতে পাবে না।
لأَنَّهُ هَذَا مَا يُعْلِنُهُ الرَّبُّ عَنْ شَلُّومَ بْنِ يُوشِيَّا مَلِكِ يَهُوذَا، الَّذِي تَوَلَّى الْعَرْشَ مَكَانَ أَبِيهِ، وَخَرَجَ مَنْفِيًّا مِنْ هَذَا الْمَكَانِ: «إِنَّهُ لَنْ يَرْجِعَ إِلَى هُنَا بَعْدُ. | ١١ 11 |
কারণ, যোশিয়ের পুত্র শল্লুম, যে যিহূদার রাজারূপে তার বাবার উত্তরসূরি হয়েছিল, কিন্তু এই স্থান থেকে যাকে চলে যেতে হয়েছে, তার সম্পর্কে সদাপ্রভু এই কথা বলেন: “সে আর কখনও ফিরে আসবে না।
بَلْ يَمُوتُ فِي مَنْفَاهُ الَّذِي سَبَوْهُ إِلَيْهِ وَلَنْ يَرْجِعَ لِيَرَى هَذِهِ الأَرْضَ ثَانِيَةً». | ١٢ 12 |
তাকে যেখানে বন্দি করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে, সেই স্থানে সে মৃত্যুবরণ করবে; সে এই দেশ আর কখনও দেখতে পাবে না।”
«وَيْلٌ لِمَنْ يَبْنِي بَيْتَهُ عَلَى الظُّلْمِ وَمَخَادِعَهُ الْعَالِيَةَ عَلَى الْجَوْرِ، الَّذِي يَسْتَخْدِمُ جَارَهُ مَجَّاناً وَلا يُوْفِيهِ أُجْرَةَ عَمَلِهِ، | ١٣ 13 |
“ধিক্ সেই মানুষকে, যে অধার্মিকতায় তার প্রাসাদ নির্মাণ করে, অন্যায়ের সঙ্গে তার উপরতলার কক্ষ তৈরি করে, যে বিনামূল্যে তার স্বদেশি লোকদের কাজ করায়, তাদের পরিশ্রমের কোনো মজুরি দেয় না।
الَّذِي يَقُولُ:’سَأَبْنِي لِنَفْسِي بَيْتاً رَحْباً وَغُرَفاً عَالِيةً فَسِيحَةً. وَأَفْتَحُ لَهُ كُوىً وَأُغَشِّيهِ بِأَلْوَاحِ الأَرْزِ وَأَدْهِنُهُ بِأَلْوَانٍ حَمْرَاءَ.‘ | ١٤ 14 |
সে বলে, ‘আমি নিজের জন্য এক বিশাল প্রাসাদ নির্মাণ করব, যার উপরতলার ঘরগুলিতে যথেষ্ট প্রশস্ত স্থান থাকবে।’ তাই সে তার মধ্যে বড়ো বড়ো জানালা বসায়, তার তক্তাগুলি হয় সিডার-কাঠের এবং লাল রং দিয়ে সে তা রাঙিয়ে দেয়।
أَتَظُنُّ أَنَّكَ صِرْتَ مَلِكاً لأَنَّكَ بَنَيْتَ بَيْتَكَ مِنَ الأَرْزِ؟ أَمَا أَكَلَ أَبُوكَ وَشَرِبَ وَأَجْرَى عَدْلاً وَحَقّاً، فَتَمَتَّعَ بِالْخَيْرَاتِ؟ | ١٥ 15 |
“কিন্তু সুন্দর সিডার-কাঠের প্রাসাদ থাকলেই কেউ মহান রাজা হয় না! তোমার বাবা কি যথেষ্ট ভোজনপান করত না? যা যথার্থ ও ন্যায়সংগত, সে তাই করত, তাই তার পক্ষে সবকিছু ভালোই হয়েছিল।
قَدْ قَضَى بِالْعَدْلِ لِلْبَائِسِ وَالْمِسْكِينِ فَأَحْرَزَ خَيْراً. أَلَيْسَتْ هَذِهِ هِيَ مَعْرِفَتِي؟» يَقُولُ الرَّبُّ | ١٦ 16 |
সে দরিদ্র ও নিঃস্বদের পক্ষসমর্থন করত, তাই সবকিছু ভালোই হয়েছিল। আমাকে জানার অর্থ কি তাই নয়?” সদাপ্রভু এই কথা বলেন।
«أَمَّا أَنْتَ فَعَيْنَاكَ وَقَلْبُكَ مُتَهَافِتَةٌ عَلَى الرِّبْحِ الْحَرَامِ، وَعَلَى سَفْكِ الدَّمِ الْبَرِيءِ، وَعَلَى الظُّلْمِ وَالاِبْتِزَازِ». | ١٧ 17 |
“কিন্তু তোমাদের চোখ ও তোমাদের মন কেবলমাত্র অন্যায্য লাভের প্রতি নিবদ্ধ থাকে, তোমরা নির্দোষের রক্তপাত করে থাকো, অত্যাচার ও অন্যায় শোষণ।”
لِذَلِكَ هَذَا مَا يَقُولُهُ الرَّبُّ عَنْ يَهُويَاقِيمَ بْنِ يُوشِيَّا، مَلِكِ يَهُوذَا: «لَنْ يَنْدُبَكَ أَحَدٌ قَائِلاً: آهِ يَا أَخِي أَوْ آهِ يَا أُخْتِي، أَوْ يَنْدُبُونَ عَلَيْهِ قَائِلِينَ: آوَّاهُ يَا سَيِّدِي، أَوْ آهِ عَلَى جَلالِهِ. | ١٨ 18 |
সেই কারণে, যিহূদার রাজা যোশিয়ের পুত্র যিহোয়াকীম সম্পর্কে সদাপ্রভু এই কথা বলেন: “‘হায়, আমার ভাই! হায়, আমার বোন!’ বলে তার জন্য তারা বিলাপ করবে না; তারা তার জন্য এই বলে শোক করবে না, ‘হায়, আমার মনিব! হায়, তার চোখ ঝলসানো জৌলুস!’
بَلْ يُدْفَنُ دَفْنَ حِمَارٍ، مَجْرُوراً وَمَطْرُوحاً خَارِجَ بَوَّابَاتِ أُورُشَلِيمَ». | ١٩ 19 |
গাধার মতো তার কবর হবে, লোকে তাকে টেনে নিয়ে নিক্ষেপ করবে জেরুশালেমের ফটকগুলির বাইরে।”
«اصْعَدِي يَا أُورُشَلِيمُ إِلَى لُبْنَانَ وَاصْرُخِي. أَطْلِقِي صَوْتَكِ فِي بَاشَانَ وَأَعْوِلِي مِنْ عَبَارِيمَ لأَنَّ جَمِيعَ مُحِبِّيكِ قَدْ سُحِقُوا. | ٢٠ 20 |
“তুমি লেবাননে উঠে যাও ও গিয়ে চিৎকার করো, বাশনে তোমার কণ্ঠস্বর শোনা যাক, তুমি অবারীম থেকে চিৎকার করো, কারণ তোমার সমস্ত মিত্রপক্ষ চূর্ণ হয়েছে।
حَذَّرْتُكِ فِي أَثْنَاءِ عِزِّكِ فَقُلْتِ: لَنْ أَصْغِيَ. أَنْتِ مُتَمَرِّدَةٌ مُنْذُ صِبَاكِ لَا تَسْمَعِينَ لِصَوْتِي. | ٢١ 21 |
তুমি যখন নিজেকে নিরাপদ মনে করছিলে, আমি তোমাকে সাবধান করেছিলাম, কিন্তু তুমি বলেছিলে, ‘আমি শুনব না!’ তোমার যৌবনকাল থেকে এই ছিল তোমার অভ্যাস, তুমি আমার কথা শোনোনি।
سَتَعْصِفُ الرِّيحُ بِكُلِّ رُعَاتِكِ، وَيَذْهَبُ مُحِبُّوكِ إِلَى السَّبْيِ. عِنْدَئِذٍ يَعْتَرِيكِ الْخِزْيُ وَالْعَارُ لِشَرِّكِ. | ٢٢ 22 |
বাতাস তোমার সমস্ত পালককে উড়িয়ে নিয়ে যাবে, তোমার মিত্রশক্তি সকলে নির্বাসিত হবে। তখন তোমার সব দুষ্টতার জন্য, তুমি লজ্জিত ও অপমানিত হবে।
يَا سَاكِنَةَ لُبْنَانَ الْمُعَشِّشَةَ فِي الأَرْزِ، لَشَدَّ مَا تَئِنِّينَ عِنْدَمَا تُفَاجِئُكِ الأَوْجَاعُ، فَتَكُونِينَ كَامْرَأَةٍ تُقَاسِي مِنَ الْمَخَاضِ». | ٢٣ 23 |
তোমরা যারা লেবাননে বসবাস করো, যারা সিডার-কাঠের অট্টালিকায় বাসা বেঁধে থাকো, স্ত্রীলোকের প্রসববেদনার মতো বেদনা যখন তোমাদের ঘিরে ধরবে, তখন তোমরা কেমন আর্তনাদ করবে!
«حَيٌّ أَنَا» يَقُولُ الرَّبُّ، «لَوْ كَانَ كُنْيَاهُو بْنُ يَهُويَاقِيمَ مَلِكُ يَهُوذَا خَاتِماً فِي يَدِي الْيُمْنَى لَنَزَعْتُهُ مِنْهَا. | ٢٤ 24 |
“আমারই প্রাণের দিব্যি,” সদাপ্রভু এই কথা বলেন, “যদি তুমি যিহূদার রাজা যিহোয়াকীমের পুত্র যিহোয়াখীন, আমার ডান হাতের সিলমোহর দেওয়ার আংটি হতে, তাহলেও আমি তোমাকে খুলে ফেলে দিতাম।
وَأَسْلَمْتُهُ لِطَالِبِي نَفْسِهِ، إِلَى أَيْدِي مَنْ يَفْزَعُ مِنْهُمْ، وَإِلَى قَبْضَةِ نَبُوخَذْنَصَّرَ مَلِكِ بَابِلَ، وَإِلَى أَيْدِي الْكَلْدَانِيِّينَ. | ٢٥ 25 |
যারা তোমার প্রাণনাশ করতে চায়, যাদের তুমি ভয় করো, সেই ব্যাবিলনের রাজা নেবুখাদনেজার ও ব্যাবিলনীয়দের হাতে আমি তোমাকে সমর্পণ করব।
سَأُطَوِّحُ بِهِ وَبِأُمِّهِ الَّتِي حَمَلَتْهُ إِلَى أَرْضٍ أُخْرَى، لَمْ يُوْلَدَا فِيهَا، وَهُنَاكَ يَمُوتَانِ. | ٢٦ 26 |
আমি তোমাকে ও তোমার মাকে, যে তোমার জন্ম দিয়েছিল, অন্য এক দেশে নিক্ষেপ করব, যেখানে তোমাদের কারও জন্ম হয়নি, অথচ সেখানে তোমরা উভয়েই মরবে।
وَلَنْ يَعُودَا قَطُّ إِلَى الأَرْضِ الَّتِي يَتُوقَانِ إِلَى الرُّجُوعِ إِلَيْهَا». | ٢٧ 27 |
যে দেশে তোমরা ফিরে আসতে চাও, সেখানে কখনও তোমরা আর ফিরে আসতে পারবে না।”
هَذَا الرَّجُلُ كُنْيَاهُو وَعَاءٌ مَنْبُوذٌ مُحَطَّمٌ، وَإِنَاءٌ لَا يَحْفِلُ بِهِ أَحَدٌ. لِمَاذَا طُوِّحَ بِهِ وَبِأَبْنَائِهِ إِلَى أَرْضٍ لَا يَعْرِفُونَهَا؟ | ٢٨ 28 |
এই যিহোয়াখীন কি অবজ্ঞাত, ভাঙা পাত্র, এমন এক জিনিস যা কেউ চায় না? কেন তাকে ও তার সন্তানদের নিক্ষেপ করা হবে, এমন এক দেশে, যা তাদের অপরিচিত?
يَا أَرْضُ! يَا أَرْضُ! يَا أَرْضُ! اسْمَعِي كَلِمَةَ الرَّبِّ: | ٢٩ 29 |
এই দেশ, দেশ, দেশ, তুমি সদাপ্রভুর বাক্য শোনো!
«سَجِّلُوا أَنَّ هَذَا الإِنْسَانَ عَقِيمٌ، رَجُلٌ لَنْ يُفْلِحَ فِي حَيَاتِهِ، وَلَنْ يَنْجَحَ أَحَدٌ مِنْ ذُرِّيَّتِهِ فِي الْجُلُوسِ عَلَى عَرْشِ دَاوُدَ وَتَوَلِّي مُلْكِ يَهُوذَا». | ٣٠ 30 |
সদাপ্রভু এই কথা বলেন: “এরকম লিখে নাও, এই লোকটি যেন সন্তানহীন, এমন মানুষ, যে তার জীবনকালে সমৃদ্ধিলাভ করবে না, কারণ তার কোনো সন্তান কৃতকার্য হবে না, তাদের কেউই দাউদের সিংহাসনে বসবে না বা যিহূদায় আর শাসন করবে না।”