< إشَعْياء 1 >
هَذِهِ هِيَ رُؤْيَا إِشَعْيَاءَ بْنِ آمُوصَ، الَّتِي أُعْلِنَتْ لَهُ بِشَأْنِ يَهُوذَا وَأُورُشَلِيمَ فِي أَثْنَاءِ حُكْمِ كُلٍّ مِنْ عُزِّيَّا وَيُوثَامَ وَآحَازَ وَحِزْقِيَّا مُلُوكِ يَهُوذَا. | ١ 1 |
এই দর্শন যিহূদা ও জেরুশালেমের বিষয়ে, যা আমোষের পুত্র যিশাইয়, যিহূদার রাজা উষিয়, যোথম, আহস ও হিষ্কিয়ের সময়ে দেখতে পান।
اسْمَعِي أَيَّتُهَا السَّمَاوَاتُ وَأَصْغِي أَيَّتُهَا الأَرْضُ لأَنَّ الرَّبَّ يَتَكَلَّمُ: «رَبَّيْتُ أَبْنَاءَ وَأَنْشَأْتُهُمْ وَلَكِنَّهُمْ تَمَرَّدُوا عَلَيَّ. | ٢ 2 |
আকাশমণ্ডল শোনো! পৃথিবী কর্ণপাত করো! কারণ এই কথা সদাপ্রভু বলেছেন, “আমি ছেলেমেয়েদের লালনপালন ও ভরণ-পোষণ করেছি, কিন্তু তারা আমার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছে।
الثَّوْرُ يَعْرِفُ قَانِيَهُ، وَالْحِمَارُ مَعْلِفَ صَاحِبِهِ، أَمَّا إِسْرَائِيلُ فَلا يَعْرِفُ، وَشَعْبِي لَا يُدْرِكُ. | ٣ 3 |
গরু তার মনিবকে জানে, গর্দভ তার মালিকের জাবপাত্র চেনে, কিন্তু ইস্রায়েল তার মনিবকে জানে না, আমার প্রজারা কিছু বোঝে না।”
وَيْلٌ لِلأُمَّةِ الْخَاطِئَةِ، الشَّعْبِ الْمُثَقَّلِ بِالإِثْمِ، ذُرِّيَّةِ مُرْتَكِبِي الشَّرِّ، أَبْنَاءِ الْفَسَادِ. لَقَدْ تَرَكُوا الرَّبَّ وَاسْتَهَانُوا بِقُدُّوسِ إِسْرَائِيلَ وَدَارُوا عَلَى أَعْقَابِهِمْ. | ٤ 4 |
আহা পাপিষ্ঠ জাতি, এমন এক প্রজাসমাজ যারা অপরাধে ভারগ্রস্ত, তারা কুকর্মীদের বংশ, যত ভ্রষ্টাচারীর সন্তান! তারা সদাপ্রভুকে ত্যাগ করেছে; তারা ইস্রায়েলের পবিত্রতমকে অবজ্ঞা করেছে, এবং তাঁর প্রতি তারা পিঠ ফিরিয়েছে।
عَلَى أَيِّ مَوْضِعٍ أَضْرِبُكُمْ بَعْدُ؟ لِمَاذَا تُوَاظِبُونَ عَلَى التَّمَرُّدِ؟ إِنَّ الرَّأْسَ بِجُمْلَتِهِ سَقِيمٌ وَالْقَلْبَ بِكَامِلِهِ مَرِيضٌ. | ٥ 5 |
তোমরা আর কেন মার খাবে? কেন তোমরা বিদ্রোহ করেই চলেছ? মাথার সমস্ত অংশ তোমাদের আহত হয়েছে, তোমাদের হৃদয় দুর্বল হয়ে পড়েছে।
مِنْ أَخْمَصِ الْقَدَمِ إِلَى قِمَّةِ الرَّأْسِ لَيْسَ فِيهِ عَافِيَةٌ. كُلُّهُ جُرُوحٌ وَأَحْبَاطٌ وَقُرُوحٌ لَمْ تُنَظَّفْ، وَلَمْ تُضَمَّدْ، وَلَمْ تُلَيَّنْ بِالزَّيْتِ. | ٦ 6 |
তোমাদের পায়ের পাতা থেকে মাথার তালু পর্যন্ত, কোথাও কোনো সুস্থ স্থান নেই, কেবলমাত্র ক্ষত আর প্রহারের চিহ্ন এবং টাটিয়ে ওঠা ঘা, তা পরিষ্কার করা কিংবা ব্যাণ্ডেজ বাঁধাও হয়নি, বা জলপাই তেল দিয়ে তা কোমলও করা হয়নি।
عَمَّ الْخَرَابُ بِلادَكُمْ وَالْتَهَمَتِ النَّارُ مُدُنَكُمْ. نَهَبَ الْغُرَبَاءُ حُقُولَكُمْ أَمَامَ أَعْيُنِكُمْ. هِيَ خَرِبَةٌ، عَاثَ فِيهَا الْغُرَبَاءُ فَسَاداً. | ٧ 7 |
তোমাদের দেশ পরিত্যক্ত, তোমাদের নগরগুলি অগ্নিদগ্ধ হয়েছে; তোমাদের মাঠগুলি বিদেশিরা তোমাদের চোখের সামনেই লুট করেছে, তারা পর্যুদস্ত করা মাত্র সেগুলি ছারখার হয়ে গেছে।
فَأَضْحَتْ أُورُشَلِيمُ مَهْجُورَةً كَمِظَلَّةِ حَارِسٍ فِي كَرْمٍ أَوْ خَيْمَةٍ فِي حَقْلٍ لِلْقَثَاءِ أَوْ كَمَدِينَةٍ مُحَاصَرَةٍ. | ٨ 8 |
দ্রাক্ষাকুঞ্জের কুটিরের মতো, শসা ক্ষেতের পাহারা দেওয়া কুঁড়েঘরের মতো, কোনো অবরুদ্ধ নগরীর মতো, সিয়োন-কন্যা পরিত্যক্ত পড়ে আছে।
لَوْلا أَنَّ الرَّبَّ الْقَدِيرَ حَفِظَ لَنَا بَقِيَّةً يَسِيرَةً، لأَصْبَحْنَا مِثْلَ سَدُومَ وَعَمُورَةَ. | ٩ 9 |
সর্বশক্তিমান সদাপ্রভু যদি আমাদের জন্য কয়েকজন অবশিষ্ট মানুষ না রাখতেন, তাহলে আমাদের অবস্থা হত সদোমের মতো, আমরা হতাম ঘমোরার মতো।
اسْمَعُوا كَلِمَةَ الرَّبِّ يَا حُكَّامَ سَدُومَ. أَصْغُوا إِلَى شَرِيعَةِ إِلَهِنَا يَا أَهْلَ عَمُورَةَ: | ١٠ 10 |
তোমরা যারা সদোমের শাসক, তোমরা সদাপ্রভুর বাণী শোনো; তোমরা যারা ঘমোরার মানুষ, তোমরা আমাদের ঈশ্বরের বিধান শোনো!
مَاذَا تُجْدِينِي كَثْرَةُ ذَبَائِحِكُمْ، يَقُولُ الرَّبُّ؟ اتَّخَمْتُ مِنْ مُحْرَقَاتِ كِبَاشٍ وَشَحْمِ الْمُسَمَّنَاتِ، وَلا أُسَرُّ بِدَمِ عُجُولٍ وَخِرْفَانٍ وَتُيُوسٍ. | ١١ 11 |
“কী তোমাদের ভাবিয়েছে যে, তোমাদের অগণ্য সব বলি উৎসর্গ আমার প্রয়োজন?” সদাপ্রভু একথা বলেন। “আমার কাছে প্রয়োজনেরও বেশি হোমের পশু আছে, সব মেষ ও নধর পশুদের চর্বি আছে; ষাঁড়, মেষশাবক ও ছাগলের রক্তে আমার কোনও আনন্দ নেই।
حِينَ جِئْتُمْ لِتَمْثُلُوا أَمَامِي، مَنْ طَلَبَ مِنْكُمْ أَنْ تَدُوسُوا دُورِي؟ | ١٢ 12 |
তোমরা যখন আমার সামনে উপস্থিত হও, কে তোমাদের কাছে এরকম চেয়েছে যে, তোমরা আমার প্রাঙ্গণ পা দিয়ে মাড়াও?
كُفُّوا عَنْ تَقْدِيمِ قَرَابِينَ بَاطِلَةٍ، فَالْبَخُورُ رِجْسٌ لِي، وَكَذَلِكَ رَأْسُ الشَّهْرِ وَالسَّبْتُ وَالدُّعَاءُ إِلَى الْمَحْفَلِ، فَأَنَا لَا أُطِيقُ الاعْتِكَافَ مَعَ ارْتِكَابِ الإِثْمِ. | ١٣ 13 |
অর্থহীন সব বলিদান আমার কাছে আর এনো না! তোমাদের ধূপদাহ আমার কাছে ঘৃণ্য মনে হয়। অমাবস্যা, সাব্বাথের দিন ও ধর্মীয় সভাগুলি— আমি তোমাদের এসব মন্দ জমায়েত সহ্য করতে পারি না।
لَشَدَّ مَا تُبْغِضُ نَفْسِي احْتِفَالاتِ رُؤُوسِ شُهُورِكُمْ وَمَوَاسِمَ أَعْيَادِكُمْ! صَارَتْ عَلَيَّ عِبْئاً، وَسَئِمْتُ حَمْلَهَا. | ١٤ 14 |
তোমাদের অমাবস্যার উৎসবগুলি ও নির্ধারিত সব পর্ব, আমার প্রাণ ঘৃণা করে। সেগুলি আমার পক্ষে এক বোঝাস্বরূপ, যেগুলির ভার বয়ে বয়ে আমি ক্লান্ত হয়েছি।
عِنْدَمَا تَبْسُطُونَ نَحْوِي أَيْدِيَكُمْ أَحْجُبُ وَجْهِي عَنْكُمْ، وَإِنْ أَكْثَرْتُمُ الصَّلاةَ لَا أَسْتَجِيبُ، لأَنَّ أَيْدِيَكُمْ مَمْلُوءَةٌ دَماً. | ١٥ 15 |
তোমরা প্রার্থনার উদ্দেশে যখন হাত প্রসারিত করো, তোমাদের কাছ থেকে আমি আমার দৃষ্টি লুকাব; তোমরা যদিও বহু প্রার্থনা উৎসর্গ করো, আমি তা শুনব না। কারণ তোমাদের হাত রক্তে পূর্ণ!
اغْتَسِلُوا، تَطَهَّرُوا، أَزِيلُوا شَرَّ أَعْمَالِكُمْ مِنْ أَمَامِ عَيْنَيَّ. كُفُّوا عَنِ اقْتِرَافِ الإِثْمِ، | ١٦ 16 |
তোমরা সেইসব ধুয়ে ফেলো ও নিজেদের শুচিশুদ্ধ করো। তোমাদের সব মন্দ কর্ম আমার দৃষ্টিপথ থেকে দূর করো! অন্যায় সব কর্ম করা থেকে নিবৃত্ত হও।
وَتَعَلَّمُوا الإِحْسَانَ، انْشُدُوا الْحَقَّ، أَنْصِفُوا الْمَظْلُومَ، اقْضُوا لِلْيَتِيمِ، وَدَافِعُوا عَنِ الأَرْمَلَةِ. | ١٧ 17 |
যা ন্যায়সংগত, তাই করতে শেখো; ন্যায়বিচার অনুধাবন করো। অত্যাচারিত লোকেদের পাশে দাঁড়াও। পিতৃহীনদের পক্ষসমর্থন করো, বিধবাদের সপক্ষে ওকালতি করো।
تَعَالَوْا نَتَحَاجَجْ يَقُولُ الرَّبُّ، إِنْ كَانَتْ خَطَايَاكُمْ كَلَطَخَاتٍ قِرْمِزِيَّةٍ فَإِنَّهَا تَبْيَضُّ كَالثَّلْجِ، وَإِنْ كَانَتْ حَمْرَاءَ كَصَبْغةِ الدُّودِيِّ تُصْبِحُ فِي نَقَاءِ الصُّوفِ! | ١٨ 18 |
“এবারে এসো, আমরা পরস্পর যুক্তিবিচার করি,” সদাপ্রভু একথা বলেন। “তোমাদের পাপের রং টকটকে লাল হলেও সেগুলি বরফের মতো সাদা হবে; যদিও তা গাঢ় লাল রংয়ের হয়, সেগুলি পশমের মতোই শুভ্র হবে।
إِنْ شِئْتُمْ وَأَطَعْتُمْ تَتَمَتَّعُونَ بِخَيْرَاتِ الأَرْضِ، | ١٩ 19 |
যদি তোমরা ইচ্ছুক ও বাধ্য হও, তোমরা দেশের উৎকৃষ্ট সব ফল ভোজন করবে;
وَلَكِنْ إِنْ أَبَيْتُمْ وَتَمَرَّدْتُمْ فَالسَّيْفُ يَلْتَهِمُكُمْ، لأَنَّ فَمَ الرَّبِّ قَدْ تَكَلَّمَ. | ٢٠ 20 |
কিন্তু যদি তোমরা প্রতিরোধ ও বিদ্রোহ করো, তরোয়াল তোমাদের গ্রাস করবে,” কারণ সদাপ্রভুর মুখ একথা বলেছে।
كَيْفَ صَارَتِ الْمَدِينَةُ الأَمِينَةُ عَاهِرَةً؟ كَانَتْ تَفِيضُ حَقّاً، وَيَأْوِي إِلَيْهَا الْعَدْلُ، فَأَصْبَحَتْ وَكْراً لِلْمُجْرِمِينَ. | ٢١ 21 |
দেখো, একদা বিশ্বস্ত জেরুশালেম নগরী, কেমন বেশ্যার মতো হয়েছে! এক সময়, সে ন্যায়বিচারে পূর্ণ ছিল; তার মধ্যে অবস্থান করত ধার্মিকতা, কিন্তু এখন যত খুনির দল আছে!
صَارَتْ فِضَّتُكِ مُزَيَّفَةً، وَخَمْرُكِ مَغْشُوشَةً بِمَاءٍ. | ٢٢ 22 |
তোমাদের রুপোয় এখন খাদ ধরেছে, তোমাদের পছন্দসই দ্রাক্ষারসে জল মেশানো হয়েছে।
أَصْبَحَ رُؤَسَاؤُكِ عُصَاةً وَشُرَكَاءَ لُصُوصٍ، يُوْلَعُونَ بِالرِّشْوَةِ وَيَسْعَوْنَ وَرَاءَ الْهِبَاتِ، لَا يُدَافِعُونَ عَنِ الْيَتِيمِ، وَلا تُرْفَعُ إِلَيْهِمْ دَعْوَى الأَرْمَلَةِ». | ٢٣ 23 |
তোমাদের শাসকেরা বিদ্রোহী হয়েছে, তারা হয়েছে চোরদের সঙ্গী; তারা সবাই ঘুস খেতে ভালোবাসে এবং পারিতোষিকের পিছনে দৌড়ায়। তারা পিতৃহীনের পক্ষসমর্থন করে না; বিধবার মোকদ্দমা তাদের সামনে আসে না।
لِذَلِكَ يَقُولُ السَّيِّدُ رَبُّ الْجُنُودِ، عَزِيزُ إِسْرَائِيلَ: «لَأَسْتَرِيحَنَّ مِنْ مُقَاوِمِيَّ وَلَأَنْتَقِمَنَّ مِنْ أَعْدَائِي. | ٢٤ 24 |
তাই প্রভু, সর্বশক্তিমান সদাপ্রভু, যিনি ইস্রায়েলের পরাক্রমী জন, তিনি ঘোষণা করেন: “আহা! আমি আমার বিপক্ষদের হাত থেকে নিস্তার পাব, আমার শত্রুদের কাছে প্রতিশোধ নেব।
لَأُعَاقِبَنَّكِ وَأُنَقِّيَنَّكِ مِنْ غِشِّكِ كَمَا تُنَقَّى الْمَعَادِنُ بِالْبَوْرَقِ، وَأُصَفِّيَنَّكِ مِنْ قَصْدِيرِكِ، | ٢٥ 25 |
আমি তোমার বিরুদ্ধে আমার মুষ্টিবদ্ধ হাত তুলব; আমি তোমার খাদ আগাগোড়া পরিষ্কার করব এবং তোমার সব অশুদ্ধতা দূর করব।
وَأُعِيدُ قُضَاتَكِ كَمَا كَانُوا فِي الْحِقَبِ الْغَابِرَةِ، وَمُشِيرِيكِ كَمَا كَانُوا فِي الْعُهُودِ الأُولَى. عِنْدَئِذٍ تُدْعَيْنَ مَدِينَةَ الْعَدْلِ، الْمَدِينَةَ الأَمِينَةَ. | ٢٦ 26 |
আমি পুরোনো দিনের মতো তোমার বিচারকদের পুনঃস্থাপিত করব, যেমন প্রথমে ছিল, তেমনই নিয়ে আসব পরামর্শদাতাদের। পরে তোমাকে বলা হবে ধার্মিকতার পুরী, এক বিশ্বাসভাজন নগরী।”
فَتُفْدَى صِهْيَوْنُ بِالْحَقِّ، وَتَائِبُوهَا بِالْبِرِّ. | ٢٧ 27 |
সিয়োনকে ন্যায়বিচারের দ্বারা ও তার অনুতপ্ত জনেদের ধার্মিকতার দ্বারা উদ্ধার করা হবে।
أَمَّا الْعُصَاةُ وَالْخُطَاةُ فَيَتَحَطَّمُونَ جَمِيعاً، وَيَبِيدُ الَّذِينَ تَرَكُوا الرَّبَّ. | ٢٨ 28 |
কিন্তু বিদ্রোহী ও পাপীরা, উভয়েই ভগ্ন হবে, যারা সদাপ্রভুকে পরিত্যাগ করে, তারা বিনষ্ট হবে।
وَيَعْتَرِيكُمْ خَجَلٌ لِعِبَادَتِكُمْ شَجَرَةَ الْبَلُّوطِ الَّتِي شُغِفْتُمْ بِها، وَالْعَارُ لإِيثَارِكُمُ الْحَدَائِقَ بِأَوْثَانِهَا. | ٢٩ 29 |
“তোমরা তোমাদের পবিত্র ওক গাছগুলির জন্য লজ্জিত হবে, যেগুলির জন্য তোমরা আনন্দিত হতে; তোমাদের মনোনীত পূজার উদ্যানগুলির জন্য তোমরা অপমানিত হবে।
لأَنَّكُمْ تُصْبِحُونَ كَبَلُّوطَةٍ ذَبُلَتْ أَوْرَاقُهَا، أَوْ حَدِيقَةٍ غَاضَ مِنْهَا الْمَاءُ، | ٣٠ 30 |
তোমরা সেই ওক গাছের মতো হবে, যার পাতা শুকিয়ে যাচ্ছে, তোমরা জলহীন কোনো উদ্যানের মতো হবে।
فَيَصِيرُ القَوِيُّ كَفَتِيلَةٍ وَأَعْمَالُهُ (الشِّرِّيرَةُ) شَرَارَةً لاهِبَةً فَيَحْتَرِقَانِ مَعاً بِنَارٍ لَا يَقْوَى أَحَدٌ عَلَى إِخْمَادِهَا». | ٣١ 31 |
শক্তিশালী মানুষ যেন খড়কুটোর মতো হবে, তার কাজ অগ্নিস্ফুলিঙ্গের মতো হবে; সেগুলি উভয়েই একত্র দগ্ধ হবে, সেই আগুন নিভানোর জন্য কেউই থাকবে না।”