Luka 7
1 İsa, kendisini dinleyen halka bütün bu sözleri söyledikten sonra Kefarnahum'a gitti.
যীশু সকলের সামনে এই সমস্ত কথা বলার পর কফরনাহূমে ফিরে গেলেন।
2 Orada bir yüzbaşının çok değer verdiği kölesi ölüm döşeğinde hasta yatıyordu.
সেখানে এক শত-সেনাপতির দাস, যে ছিল তাঁর প্রিয়পাত্র, রোগে মৃতপ্রায় হয়ে পড়েছিল।
3 İsa'yla ilgili haberleri duyan yüzbaşı, gelip kölesini iyileştirmesini rica etmek üzere O'na Yahudiler'in bazı ileri gelenlerini gönderdi.
শত-সেনাপতি যীশুর কথা শুনেছিলেন। তিনি ইহুদি সম্প্রদায়ের কয়েকজন প্রাচীনকে যীশুর কাছে পাঠিয়ে অনুরোধ জানালেন, তিনি যেন এসে তাঁর দাসকে সুস্থ করেন।
4 Bunlar İsa'nın yanına gelince içten bir yalvarışla O'na şöyle dediler: “Bu adam senin yardımına layıktır.
তাঁরা যীশুর কাছে এসে তাঁকে কাতর মিনতি জানালেন, “এই ব্যক্তি আপনার সাহায্য পাওয়ার যোগ্য,
5 Çünkü ulusumuzu seviyor. Havramızı yaptıran da kendisidir.”
কারণ তিনি আমাদের জাতিকে ভালোবাসেন, আর আমাদের সমাজভবনটি নির্মাণ করে দিয়েছেন।”
6 İsa onlarla birlikte yola çıktı. Eve yaklaştığı sırada, yüzbaşı bazı dostlarını yollayıp O'na şu haberi gönderdi: “Ya Rab, zahmet etme; evime girmene layık değilim.
তাই যীশু তাঁদের সঙ্গে গেলেন। যীশু শত-সেনাপতির বাড়ির কাছাকাছি এলে, তিনি তাঁর কয়েকজন বন্ধুকে যীশুর কাছে বলে পাঠালেন, “প্রভু, আপনি নিজে কষ্ট করবেন না। আপনি আমার বাড়িতে আসবেন আমি এমন যোগ্য নই।
7 Bu yüzden yanına gelmeye de kendimi layık görmedim. Sen yeter ki bir söz söyle, uşağım iyileşir.
তাই আমি নিজেকেও আপনার কাছে যাওয়ার যোগ্য মনে করিনি। আপনি কেবলমাত্র মুখে বলুন, তাতেই আমার দাস সুস্থ হবে।
8 Ben de buyruk altında bir görevliyim, benim de buyruğumda askerlerim var. Birine, ‘Git’ derim, gider; ötekine, ‘Gel’ derim, gelir; köleme, ‘Şunu yap’ derim, yapar.”
কারণ আমিও কর্তৃত্বের অধীন একজন মানুষ এবং সৈন্যরা আমার অধীন। আমি তাদের একজনকে ‘যাও’ বললে সে যায়, অপরজনকে ‘এসো’ বললে সে আসে, আবার আমার দাসকে ‘এই কাজটি করো,’ বললে সে তা করে।”
9 Bu sözleri duyan İsa yüzbaşıya hayran kaldı. Ardından gelen kalabalığa dönerek, “Size şunu söyleyeyim” dedi, “İsrail'de bile böyle iman görmedim.”
একথা শুনে যীশু তার সম্পর্কে চমৎকৃত হলেন। তাঁকে যারা অনুসরণ করছিলেন তাদের দিকে ফিরে তিনি বললেন, “আমি তোমাদের বলছি, ইস্রায়েলের মধ্যেও আমি এমন প্রগাঢ় বিশ্বাস দেখতে পাইনি।”
10 Gönderilenler eve döndüklerinde köleyi iyileşmiş buldular.
তখন যে লোকদের তাঁর কাছে পাঠানো হয়েছিল, তাঁরা বাড়ি ফিরে গিয়ে দেখলেন, দাসটি সুস্থ হয়ে উঠেছে।
11 Bundan kısa bir süre sonra İsa, Nain denilen bir kente gitti. Öğrencileriyle büyük bir kalabalık O'na eşlik ediyordu.
এর কিছুকাল পরেই যীশু নায়িন নামে এক নগরে গেলেন। তাঁর শিষ্যেরা ও বিস্তর লোক তাঁর সঙ্গী হল।
12 İsa kentin kapısına tam yaklaştığı sırada, dul annesinin tek oğlu olan bir adamın cenazesi kaldırılıyordu. Kent halkından büyük bir kalabalık da kadınla birlikteydi.
তিনি নগরদ্বারের কাছে এসে পৌঁছালেন। তখন দেখলেন, লোকেরা এক মৃত ব্যক্তিকে বয়ে নিয়ে যাচ্ছে। তার মা ছিল বিধবা এবং সে ছিল তার একমাত্র পুত্র। নগরের বিস্তর লোক তাদের সঙ্গে ছিল।
13 Rab kadını görünce ona acıdı. Kadına, “Ağlama” dedi.
তাকে দেখে প্রভুর হৃদয় তার প্রতি করুণায় ভরে উঠল। তিনি তাকে বললেন, “কেঁদো না।”
14 Yaklaşıp cenaze sedyesine dokununca sedyeyi taşıyanlar durdu. İsa, “Delikanlı” dedi, “Sana söylüyorum, kalk!”
তারপর তিনি এগিয়ে গিয়ে শবদেহ রাখা খাট স্পর্শ করলেন। আর যারা বাহক তারা দাঁড়িয়ে পড়ল। তিনি বললেন, “ওহে যুবক, আমি তোমাকে বলছি, তুমি ওঠো!”
15 Ölü doğrulup oturdu ve konuşmaya başladı. İsa onu annesine geri verdi.
মৃত মানুষটি উঠে বসে কথা বলতে লাগল। যীশু তাকে তার মায়ের কাছে ফিরিয়ে দিলেন।
16 Herkesi bir korku almıştı. “Aramızda büyük bir peygamber ortaya çıktı!” ve “Tanrı, halkının yardımına geldi!” diyerek Tanrı'yı yüceltmeye başladılar.
এই দেখে তারা সকলে ভয়ে ও ভক্তিতে অভিভূত হল, ঈশ্বরের প্রশংসা করতে লাগল এবং তারা বলতে লাগল, “আমাদের মধ্যে এক মহান ভাববাদীর উদয় হয়েছে। ঈশ্বর তাঁর প্রজাদের সাহায্য করতে এসেছেন।”
17 İsa'yla ilgili bu haber bütün Yahudiye'ye ve çevre bölgelere yayıldı.
যীশুর এই কীর্তির কথা যিহূদিয়ার সর্বত্র এবং সন্নিহিত অঞ্চলগুলিতে ছড়িয়ে পড়ল।
18 Yahya'nın öğrencileri bütün bu olup bitenleri kendisine bildirdiler. Öğrencilerinden ikisini yanına çağıran Yahya, “Gelecek Olan sen misin, yoksa başkasını mı bekleyelim?” diye sormaları için onları Rab'be gönderdi.
যোহনের শিষ্যেরা এই সমস্ত কথা তাঁকে জানাল।
তিনি তাদের দুজনকে ডেকে প্রভুর কাছে জিজ্ঞাসা করতে পাঠালেন, “যাঁর আসার কথা ছিল আপনিই কি তিনি না আমরা অন্য কারও প্রতীক্ষায় থাকব?”
20 Adamlar İsa'nın yanına gelince şöyle dediler: “Bizi sana Vaftizci Yahya gönderdi. ‘Gelecek Olan sen misin, yoksa başkasını mı bekleyelim?’ diye soruyor.”
তারা যখন যীশুর কাছে এল, তারা বলল, “বাপ্তিষ্মদাতা যোহন আপনার কাছে আমাদের জিজ্ঞাসা করতে পাঠিয়েছেন, ‘যে মশীহের আবির্ভাবের কথা ছিল, সে কি আপনি, না আমরা অন্য কারও প্রতীক্ষায় থাকব?’”
21 Tam o sırada İsa, çeşitli hastalıklara, illetlere ve kötü ruhlara tutulmuş birçok kişiyi iyileştirdi, birçok körün gözünü açtı.
ঠিক সেই সময়ে যীশু বহু রোগগ্রস্ত, পীড়িত ও মন্দ-আত্মাগ্রস্ত ব্যক্তিদের সুস্থ করছিলেন; বহু অন্ধকেও দৃষ্টিশক্তি দান করছিলেন।
22 Sonra Yahya'nın öğrencilerine şöyle karşılık verdi: “Gidin, görüp işittiklerinizi Yahya'ya bildirin. Körlerin gözleri açılıyor, kötürümler yürüyor, cüzamlılar temiz kılınıyor, sağırlar işitiyor, ölüler diriliyor ve Müjde yoksullara duyuruluyor.
তাই তিনি সেই বার্তাবহদের উত্তর দিলেন, “তোমরা যা দেখলে, যা শুনলে, ফিরে গিয়ে সেসব যোহনকে জানাও। যারা অন্ধ তারা দৃষ্টি পাচ্ছে, যারা খোঁড়া তারা চলতে পারছে, যারা কুষ্ঠরোগী তারা শুচিশুদ্ধ হচ্ছে, যারা কালা তারা শুনতে পাচ্ছে, যারা মৃত তারা উত্থাপিত হচ্ছে ও যারা দরিদ্র তাদের কাছে সুসমাচার প্রচারিত হচ্ছে।
23 Benden ötürü sendeleyip düşmeyene ne mutlu!”
আর ধন্য সেই ব্যক্তি যে আমার কারণে বাধা পায় না।”
24 Yahya'nın gönderdiği haberciler gittikten sonra İsa, halka Yahya'dan söz etmeye başladı. “Çöle ne görmeye gittiniz?” dedi. “Rüzgarda sallanan bir kamış mı?
যোহনের বার্তাবাহকেরা চলে গেলে, যীশু সকলের কাছে যোহনের সম্পর্কে বলতে লাগলেন, “তোমরা মরুপ্রান্তরে কী দেখতে গিয়েছিলে? বাতাসে দুলছে এমন কোনো নলখাগড়া?
25 Söyleyin, ne görmeye gittiniz? Pahalı giysiler giymiş bir adam mı? Oysa şahane giysiler giyip bolluk içinde yaşayanlar kral saraylarında bulunur.
তা না হলে, তোমরা কী দেখতে গিয়েছিলে? মোলায়েম পোশাক পরা কোনো মানুষকে? তা নয়, যারা মূল্যবান পোশাক পরে, বিলাসবহুল জীবনযাপন করে, তারা তো রাজপ্রাসাদে থাকে।
26 Öyleyse ne görmeye gittiniz? Bir peygamber mi? Evet! Size şunu söyleyeyim, gördüğünüz kişi peygamberden de üstündür.
কিন্তু তোমরা কী দেখতে গিয়েছিলে? কোনো ভাববাদীকে? হ্যাঁ, আমি তোমাদের বলি, ভাববাদীর চেয়েও মহত্তর একজনকে।
27 ‘İşte, habercimi senin önünden gönderiyorum; O önden gidip senin yolunu hazırlayacak’ diye yazılmış olan sözler onunla ilgilidir.
ইনিই সেই ব্যক্তি, যাঁর সম্পর্কে লেখা আছে: “‘আমি আমার বার্তাবাহককে তোমার আগে পাঠাব, যে তোমার আগে তোমার জন্য পথ প্রস্তুত করবে।’
28 Size şunu söyleyeyim, kadından doğanlar arasında Yahya'dan daha üstün olanı yoktur. Bununla birlikte, Tanrı'nın Egemenliği'nde en küçük olan ondan üstündür.”
আমি তোমাদের বলছি, নারীর গর্ভে জন্মেছে এমন ব্যক্তিদের মধ্যে যোহনের চেয়ে মহান আর কেউই নেই; তবুও ঈশ্বরের রাজ্যে যে নগণ্যতম সেও তাঁর চেয়ে মহান।”
29 Yahya tarafından vaftiz edilen halk, hatta vergi görevlileri bile bunu duyunca Tanrı'nın adil olduğunu doğruladılar.
সব লোক, এমনকি, কর আদায়কারীরাও, যীশুর শিক্ষা শুনে ঈশ্বরের পথকে সঠিক বলে স্বীকার করল, কারণ তারা বুঝতে পারল, যোহনের কাছে বাপ্তিষ্ম নিয়ে তারা ভুল করেনি।
30 Oysa Yahya tarafından vaftiz edilmeye yanaşmayan Ferisiler'le Kutsal Yasa uzmanları, Tanrı'nın kendileriyle ilgili tasarısını reddettiler.
কিন্তু ফরিশীরা ও শাস্ত্রবিদরা তাদের বিষয়ে ঈশ্বরের পরিকল্পনা অগ্রাহ্য করল, কারণ তারা যোহনের কাছে বাপ্তিষ্ম গ্রহণ করেনি।
31 İsa, “Bu kuşağın insanlarını neye benzeteyim? Bunlar neye benziyorlar?” dedi.
“তাহলে, কার সঙ্গে আমি এই প্রজন্মের লোকদের তুলনা করতে পারি? তারা কাদের মতো?
32 “Çarşı meydanında oturup birbirlerine, ‘Size kaval çaldık, oynamadınız; Ağıt yaktık, ağlamadınız’ diye seslenen çocuklara benziyorlar.
তারা সেইসব ছেলেমেয়ের মতো, যারা হাটেবাজারে বসে পরস্পরকে সম্বোধন করে বলে, “‘আমরা তোমাদের জন্য বাঁশি বাজালাম, কিন্তু তোমরা নৃত্য করলে না; আমরা শোকগাথা গাইলাম, কিন্তু তোমরা বিলাপ করলে না।’
33 Vaftizci Yahya geldiği zaman oruç tutup şaraptan kaçındı, ona ‘cinli’ diyorsunuz.
বাপ্তিষ্মদাতা যোহন এসে রুটি খেলেন না বা দ্রাক্ষারস পান করলেন না, কিন্তু তোমরা বললে, ‘তিনি ভূতগ্রস্ত।’
34 İnsanoğlu geldiği zaman yiyip içti. Bu kez de diyorsunuz ki, ‘Şu obur ve ayyaş adama bakın! Vergi görevlileri ve günahkârlarla dost oldu!’
মনুষ্যপুত্র এলেন, খাওয়াদাওয়া করলেন, কিন্তু তোমরা বললে, ‘এই দেখো একজন পেটুক ও মদ্যপ, কর আদায়কারী ও পাপীদের বন্ধু।’
35 Ne var ki bilgelik, onu benimseyen herkes tarafından doğrulanır.”
কিন্তু প্রজ্ঞা তার অনুসরণকারীদের আচরণের দ্বারাই সত্য বলে প্রমাণিত হয়।”
36 Ferisiler'den biri İsa'yı yemeğe çağırdı. O da Ferisi'nin evine gidip sofraya oturdu.
আর একজন ফরিশী আহার করার জন্য যীশুকে নিমন্ত্রণ করল। যীশু তার বাড়িতে গেলেন এবং খাবারের সময় আসনে হেলান দিয়ে বসলেন।
37 O sırada, kentte günahkâr olarak tanınan bir kadın, İsa'nın, Ferisi'nin evinde yemek yediğini öğrenince kaymaktaşından bir kap içinde güzel kokulu yağ getirdi. İsa'nın arkasında, ayaklarının dibinde durup ağlayarak, gözyaşlarıyla O'nun ayaklarını ıslatmaya başladı. Saçlarıyla ayaklarını sildi, öptü ve yağı üzerlerine sürdü.
সেই নগরে একজন পাপীষ্ঠা নারী ছিল। যীশু ফরিশীর বাড়িতে খাবার খাচ্ছেন শুনে, সে একটি শ্বেতস্ফটিকের পাত্রে সুগন্ধি তেল নিয়ে এল।
সে যীশুর পিছনে তাঁর পায়ের কাছে দাঁড়িয়ে চোখের জলে তাঁর পা-দুটি ভিজিয়ে দিতে লাগল। তারপর সে তার চুল দিয়ে তাঁর পা দুটিকে মুছিয়ে দিয়ে চুম্বন করল এবং সেই সুগন্ধি তেল ঢেলে দিল।
39 İsa'yı evine çağırmış olan Ferisi bunu görünce kendi kendine, “Bu adam peygamber olsaydı, kendisine dokunan bu kadının kim ve ne tür bir kadın olduğunu, günahkâr biri olduğunu anlardı” dedi.
এই ঘটনা দেখে আমন্ত্রণকর্তা ফরিশী মনে মনে ভাবল, “এই লোকটি যদি ভাববাদী হত, তাহলে বুঝতে পারত, কে তাঁকে স্পর্শ করছে এবং সে কী প্রকৃতির নারী! সে তো এক পাপীষ্ঠা!”
40 Bunun üzerine İsa Ferisi'ye, “Simun” dedi, “Sana bir söyleyeceğim var.” O da, “Buyur, öğretmenim” dedi.
যীশু তাকে উত্তর দিলেন, “শিমোন, তোমাকে আমার কিছু বলার আছে।” শিমোন বলল, “গুরুমহাশয়, বলুন।”
41 “Tefeciye borçlu iki kişi vardı. Biri beş yüz, öbürü de elli dinar borçluydu.
“এক মহাজনের কাছে দুজন ব্যক্তি ঋণ নিয়েছিল। একজন নিয়েছিল পাঁচশো দিনার, অন্যজন পঞ্চাশ দিনার।
42 Borçlarını ödeyecek güçte olmadıklarından, tefeci her ikisinin de borcunu bağışladı. Buna göre, hangisi onu çok sever?”
তাদের কারোরই সেই পরিমাণ অর্থ ফেরত দেওয়ার ক্ষমতা ছিল না, তাই তিনি দুজনেরই ঋণ মকুব করে দিলেন। এখন তাদের মধ্যে কে তাঁকে বেশি ভালোবাসবে?”
43 Simun, “Sanırım, kendisine daha çok bağışlanan” diye yanıtladı. İsa ona, “Doğru söyledin” dedi.
শিমোন উত্তর দিল, “আমার মনে হয়, যার বেশি ঋণ মকুব করা হয়েছিল, সেই।” যীশু বললেন, “তুমি যথার্থ বিচার করেছ।”
44 Sonra kadına bakarak Simun'a şunları söyledi: “Bu kadını görüyor musun? Ben senin evine geldim, ayaklarım için bana su vermedin. Bu kadın ise ayaklarımı gözyaşlarıyla ıslatıp saçlarıyla sildi.
তারপর তিনি সেই নারীর দিকে ফিরে শিমোনকে বললেন, “তুমি এই স্ত্রীলোককে দেখতে পাচ্ছ, আমি তোমার বাড়িতে প্রবেশ করলাম, অথচ তুমি আমাকে পা-ধোওয়ার জল দিলে না। কিন্তু ও তার চোখের জলে আমার পা ভিজিয়ে দিল, আর তার চুল দিয়ে তা মুছিয়ে দিল।
45 Sen beni öpmedin, ama bu kadın eve girdiğimden beri ayaklarımı öpüp duruyor.
তুমি আমাকে একবারও চুম্বন করলে না, কিন্তু আমি এই বাড়িতে প্রবেশ করার সময় থেকেই এই নারী আমার পা-দুখানি চুম্বন করা থেকে বিরত হয়নি।
46 Sen başıma zeytinyağı sürmedin, ama bu kadın ayaklarıma güzel kokulu yağ sürdü.
তুমি আমার মাথায় তেল দিয়ে অভিষেক করলে না, কিন্তু ও আমার পায়ে সুগন্ধি তেল ঢেলে অভিষেক করল।
47 Bu nedenle sana şunu söyleyeyim, kendisinin çok olan günahları bağışlanmıştır. Çok sevgi göstermesinin nedeni budur. Oysa kendisine az bağışlanan, az sever.”
তাই আমি তোমাকে বলছি, যেহেতু তার অজস্র পাপ ক্ষমা করা হয়েছে, সে আমাকে বেশি ভালোবেসেছে। কিন্তু যাকে অল্প ক্ষমা করা হয়, সে অল্পই ভালোবাসে।”
48 Sonra kadına, “Günahların bağışlandı” dedi.
তারপর যীশু সেই নারীকে বললেন, “তোমার সব পাপ ক্ষমা করা হয়েছে।”
49 İsa'yla birlikte sofrada oturanlar kendi aralarında, “Kim bu adam? Günahları bile bağışlıyor!” şeklinde konuşmaya başladılar.
অন্য অতিথিরা নিজেদের মধ্যে বলাবলি করতে লাগল “ইনি কে, যে পাপও ক্ষমা করেন?”
50 İsa ise kadına, “İmanın seni kurtardı, esenlikle git” dedi.
যীশু সেই নারীকে বললেন, “তোমার বিশ্বাসই তোমাকে পরিত্রাণ দিয়েছে, শান্তিতে চলে যাও।”
