< Hâkimler 14 >
1 Şimşon bir gün Timna'ya gitti. Orada Filistli bir kadın gördü.
১আর শিম্শোন তিম্নায় (গ্রামে) নেমে গেলেন, ও তিম্নায় পলেষ্টীয়দের মেয়েদের মধ্যে একটি মেয়েটি দেখতে পেলেন।
2 Geri dönünce annesiyle babasına, “Timna'da Filistli bir kadın gördüm” dedi, “Onu hemen bana eş olarak alın.”
২পরে ফিরে এসে নিজের মা বাবাকে সংবাদ দিয়ে বললেন, “আমি তিম্নায় পলেষ্টীয়দের মেয়েদের মধ্যে একটি মেয়েটি দেখেছি; তোমরা তাকে এনে আমার সঙ্গে বিয়ে দাও।”
3 Annesiyle babası, “Akrabalarının ya da halkımızın kızları arasında kimse yok mu ki, sünnetsiz Filistliler'den kız almaya kalkıyorsun?” diye karşılık verdiler. Ama Şimşon babasına, “Bana o kadını al, ondan hoşlanıyorum” dedi.
৩তখন তাঁর বাবা মা তাঁকে বললেন, “তোমার আত্মীয়দের মধ্যে ও আমার সব নিজের জাতির মধ্যে কি কোনো মেয়ে নেই যে, তুমি অচ্ছিন্নত্বক পলেষ্টীয়দের মেয়ে বিয়ে করতে যাচ্ছ?” শিম্শোন বাবাকে বললেন, “তুমি আমার জন্য তাকেই নিয়ে এস, কারণ আমার দৃষ্টিতে সে খুবই সুন্দরী।”
4 Şimşon'un annesiyle babası bunu isteyenin RAB olduğunu anlamadılar. Çünkü RAB o sırada İsrailliler'e egemen olan Filistliler'e karşı fırsat kolluyordu.
৪কিন্তু তাঁর মা-বাবা জানতেন না যে, ওটা সদাপ্রভু থেকে হয়েছে, কারণ তিনি পলেষ্টীয়দের বিরুদ্ধে সুযোগ খুঁজছিলেন। সেই দিনের পলেষ্টীয়েরা ইস্রায়েলের উপরে কর্তৃত্ব করত।
5 Böylece Şimşon annesi ve babasıyla Timna'ya doğru yola koyuldu. Timna bağlarına vardıklarında, genç bir aslan kükreyerek Şimşon'un karşısına çıktı.
৫পরে শিম্শোন ও তাঁর মা-বাবা তিম্নায় নেমে গেলেন, তিম্নায় আঙ্গুর ক্ষেতে পৌছালে দেখ, এক যুবসিংহ শিম্শোনের সামনে হয়ে গর্জন করে উঠল।
6 Şimşon üzerine inen RAB'bin Ruhu'yla güçlendi ve aslanı bir oğlak parçalar gibi çıplak elle parçaladı. Ama yaptığını ne annesine ne de babasına bildirdi.
৬তখন সদাপ্রভুর আত্মা তাঁর ওপরে আসলেন, তাতে তাঁর হাতে কিছু না থাকলেও তিনি ছাগলের বাচ্চা ছিঁড়বার মত ঐ সিংহকে ছিঁড়ে ফেললেন, কিন্তু কি করেছেন, তা বাবা মাকে বললেন না।
7 Sonra gidip kadınla konuştu ve ondan çok hoşlandı.
৭পরে তিনি গিয়ে সেই কন্যার সঙ্গে আলাপ করলেন; আর সে শিম্শোনের দৃষ্টিতে খুবই সুন্দরী ছিল।
8 Bir süre sonra kadınla evlenmek üzere yine Timna'ya giderken, aslanın leşini görmek için yoldan saptı. Bir arı sürüsünün aslanın leşini kovana çevirdiğini gördü.
৮কিছু দিন পরে তিনি তাকে বিয়ে করতে সেই জায়গায় ফিরে গেলেন এবং সেই সিংহের শব দেখবার জন্য পথ ছেড়ে গেলেন; আর দেখ, সিংহের দেহে এক ঝাঁক মৌমাছি ও মৌচাক রয়েছে।
9 Kovandaki balı avuçlarına doldurdu, yiye yiye oradan uzaklaştı. Annesiyle babasının yanına varınca baldan onlara da verdi, onlar da yedi. Ama balı aslanın leşinden aldığını söylemedi.
৯তখন তিনি তা হাতে নিয়ে চললেন, ভোজন করতে করতে চললেন এবং মা বাবার কাছে গিয়ে তাঁদেরকেও কিছু দিলে তাঁরাও ভোজন করলেন; কিন্তু সেই মধু যে সিংহের দেহ থেকে এনেছেন, তা তিনি তাঁদেরকে বললেন না।
10 Babası kadını görmeye gidince, Şimşon da damat geleneğine uyarak orada bir şölen düzenledi.
১০পরে তাঁর পিতা সেই মেয়ের কাছে গেলে শিম্শোন সেই জায়গায় ভোজ প্রস্তুত করলেন্, কারণ যুবকদের সেই রকম রীতি ছিল।
11 Filistliler onu görünce ona eşlik etmek üzere otuz genç getirdiler.
১১আর তাঁকে দেখে পলেষ্টীয়েরা তাঁর কাছে থাকতে ত্রিশ জন বন্ধুদেরকে আনল।
12 Şimşon onlara, “Size bir bilmece sorayım” dedi, “Şölenin yedi günü içinde kesin yanıtı bulup bana bildirirseniz, size otuz keten mintan, otuz takım da üst giysi vereceğim.
১২শিম্শোন তাদেরকে বললেন, “আমি তোমাদের কাছে একটি ধাঁধা বলি, তোমরা যদি এই উৎসবের সাত দিনের র মধ্যে তার অর্থ বুঝে আমাকে বলে দিতে পার, তবে আমি তোমাদেরকে ত্রিশটি জামা ও ত্রিশ জোড়া বস্ত্র দেব।
13 Ama bilmeceyi çözemezseniz, o zaman da siz bana otuz keten mintanla otuz takım üst giysi vereceksiniz.” Ona, “Seni dinliyoruz” dediler, “Söyle bakalım bilmeceni.”
১৩কিন্তু যদি আমাকে তার অর্থ বলতে না পার, তবে তোমরা আমাকে ত্রিশটি জামা ও ত্রিশ জোড়া বস্ত্র দেবে।” তাঁরা বলল, “তোমার ধাঁধাটি বল, আমরা শুনি।”
14 Şimşon, “Yiyenden yiyecek, Güçlüden tatlı çıktı” dedi. Üç gün geçtiyse de bilmeceyi çözemediler.
১৪তিনি তাদেরকে বললেন, “খাদক থেকে বের হল খাদ্য, বলবান থেকে বের হল মিষ্ট দ্রব্য।” তারা তিন দিনের সেই হেঁয়ালির অর্থ করতে পারল না।
15 Dördüncü gün gençler Şimşon'un karısına, “Kocanı kandır da bize bilmecenin yanıtını versin” dediler, “Yoksa, seni de babanın evini de yakarız. Bizi soymak için mi buraya çağırdınız?”
১৫পরে সপ্তম দিনের তারা শিম্শোনের স্ত্রীকে বলল, “তুমি নিজের স্বামীকে খোসামোদ, যাতে তিনি ধাঁধার অর্থ আমাদেরকে বলেন; না হলে আমরা তোমাকে ও তোমার পিতৃকুলকে আগুনে পুড়িয়ে মারব। তোমরা কি আমাদেরকে দরিদ্র করার জন্য এই জায়গায় নিমন্ত্রণ করেছ? তাই নয় কি?”
16 Şimşon'un karısı ağlayarak ona, “Benden nefret ediyorsun” dedi, “Beni sevmiyorsun. Soydaşlarıma bir bilmece sordun, yanıtını bana söylemedin.” Şimşon karısına, “Bak” dedi, “Anneme babama bile söylemedim, sana mı söyleyeceğim?”
১৬তখন শিম্শোনের স্ত্রী স্বামীর কাছে কেঁদে বলল, “তুমি আমাকে শুধুই ঘৃণা কর, ভালবাস না; আমার স্বজাতীয়দেরকে একটা ধাঁধা বললে, কিন্তু আমাকে তা বুঝিয়ে দিলে না।” তিনি তাঁকে বললেন, “দেখ, আমার বাবা-মাকেও তা বুঝিয়ে দেয়নি, তবে তোমাকে কি বোঝাব?”
17 Kadın şölen boyunca yedi gün ağlayıp durdu. Kadının sürekli sıkıştırması üzerine Şimşon yedinci gün bilmecenin yanıtını ona söyledi. Kadın da yanıtı soydaşlarına iletti.
১৭তার স্ত্রী উৎসব-সপ্তাহের শেষ পর্যন্ত তাঁর কাছে কাঁদল; পরে তিনি সপ্তম দিনের তাকে বলে দিলেন; কারণ সে তাঁকে ক্রমাগত খোসামোদ করেছিল। পরে ঐ স্ত্রী স্বজাতীয়দেরকে ধাঁধার অর্থ বলে দিল।
18 Yedinci gün, gün batmadan kentli gençler Şimşon'a geldiler. “Baldan tatlı, Aslandan güçlü ne var?” dediler. Şimşon, “Düvemle çift sürmüş olmasaydınız, bilmecemi çözemezdiniz” diye karşılık verdi.
১৮পরে সপ্তম দিনের সূর্য্য অস্ত যাবার আগে ঐ নগরের লোকেরা তাঁকে বলল, “মধু থেকে মিষ্ট আর কি? আর সিংহের থেকে বলবান্ কি?” তিনি তাদেরকে বললেন, “তোমরা যদি আমার গাভী দিয়ে চাষ না করতে, তবে আমার ধাঁধার অর্থ খুঁজে পেতে না।”
19 RAB'bin Ruhu üzerine inince güçlenen Şimşon Aşkelon'a gitti; otuz kişi vurup mallarını yağmaladı, giysilerini de bilmeceyi çözenlere verdi. Öfkeden kudurmuş bir halde babasının evine döndü.
১৯পরে সদাপ্রভুর আত্মা তাঁর ওপরে সবলে আসলেন, আর তিনি অস্কিলোনে (শহরে) নেমে গিয়ে সেখানকার ত্রিশ জনকে আঘাত করে তাদের বস্ত্র খুলে নিয়ে ধাঁধার অর্থকারীদেরকে জোড়া জোড়া বস্ত্র দিলেন। আর সে প্রচন্ড রেগে গেল; তিনি পিতার বাড়িতে উঠে গেলেন।
20 Şimşon'un karısı ise Şimşon'a eşlik eden sağdıca verildi.
২০পরে শিম্শোনের যে প্রিয় বন্ধু তার কাছে এসেছিল, তাকে তাঁর স্ত্রী দেওয়া হল।