యాకోబు 4
1 ౧ మీలో తగాదాలూ, అభిప్రాయభేదాలూ ఎక్కడ నుండి వస్తున్నాయి? మీ సాటి విశ్వాసుల్లో వివాదాలకు కారణమైన మీ శరీర సంబంధమైన కోరికల నుంచే కదా?
তোমাদের মধ্যে কী কারণে সংঘর্ষ ও বিবাদ ঘটে? তোমাদের মধ্যে যেসব অভিলাষ যুদ্ধ করে সেসব থেকেই কি তার উৎস নয়?
2 ౨ మీకు లేని వాటిని కోరుకుంటారు. మీరు పొందలేని దాని వెనకాల పరుగులు పెడుతున్నారు. హత్యలు చేస్తున్నారు. పోరాటం చేస్తున్నారు, తగాదాలాడుతున్నారు కానీ దేవుణ్ణి అడగరు కాబట్టి మీరేదీ పొందరు.
তোমরা কিছু পেতে চাও, কিন্তু তা পাও না। তোমরা হত্যা করো, লোভ করো, কিন্তু যা পেতে চাও, তা তোমরা পাও না। তোমরা বিবাদ করো ও সংঘর্ষে লিপ্ত হও। তোমরা ঈশ্বরের কাছে কিছু চাও না, তাই তোমরা পাও না।
তোমরা যখন চাও, তখন তোমরা পাও না, কারণ তোমরা মন্দ উদ্দেশ্যে সেসব চেয়ে থাকো, যেন প্রাপ্ত বিষয়গুলি নিয়ে নিজেদের সুখাভিলাষের জন্য ব্যবহার করতে পারো।
4 ౪ కులటలారా, లోకంతో స్నేహం చేయడం అంటే దేవునితో శత్రుత్వమని మీకు తెలియదా? దాన్ని బట్టి ఈ లోకంతో స్నేహం చేయాలనుకునేవాడు దేవునికి శత్రువు అవుతాడు.
ব্যভিচারীর দল, তোমরা কি জানো না, জগতের সঙ্গে বন্ধুত্ব হল ঈশ্বরের প্রতি ঘৃণার নিদর্শন? কোনো ব্যক্তি যদি জগতের সঙ্গে বন্ধুত্বকে বেছে নেয়, সে ঈশ্বরের শত্রু হয়ে ওঠে।
5 ౫ ఆయన మనలో ఉంచిన ఆత్మ మనలను తీవ్రమైన ఆసక్తితో కోరుకుంటాడు అని లేఖనం చెబుతున్నది. ఆ లేఖనం వ్యర్థం అనుకుంటున్నారా?
তোমরা কি জানো না যে শাস্ত্র কী বলে? যে আত্মাকে তিনি আমাদের মধ্যে অধিষ্ঠান করতে দিয়েছেন, তিনি চান যেন তিনি শুধু তাঁরই হয়ে থাকেন। ঈশ্বর এই আত্মাকে আমাদের মধ্যে বসবাস করতে দিয়েছেন। তোমাদের কি মনে হয় না যে শাস্ত্রে একথা বলার এক কারণ আছে?
6 ౬ కాదు, ఆయన అధికంగా కృప దయ చేస్తాడు. అందుకనే “దేవుడు గర్విష్టులను అడ్డుకుంటాడు. దీనులకు కృపను అనుగ్రహిస్తాడు” అని లేఖనం చెబుతున్నది.
কিন্তু তিনি আমাদের আরও বেশি অনুগ্রহ-দান করেন। এই কারণেই শাস্ত্র বলে: “ঈশ্বর অহংকারীদের প্রতিরোধ করেন, কিন্তু নতনম্রদের অনুগ্রহ-দান করেন।”
অতএব, তোমরা ঈশ্বরের বশ্যতাধীন হও। দিয়াবলের প্রতিরোধ করো, আর সে তোমাদের কাছ থেকে পালিয়ে যাবে।
8 ౮ దేవునికి సమీపంగా రండి. ఆయన మీకు దగ్గరగా వస్తాడు. పాపులారా, మీ చేతులను పరిశుభ్రం చేసుకోండి. చపలచిత్తులారా, మీ హృదయాలను పవిత్రం చేసుకోండి.
ঈশ্বরের কাছে এসো, তিনিও তোমাদের কাছে আসবেন। পাপীরা, তোমরা তোমাদের হাত ধুয়ে ফেলো ও দ্বিধাগ্রস্ত ব্যক্তিরা, তোমরা তোমাদের অন্তর পরিশুদ্ধ করো।
তোমরা দুঃখকাতর হও, শোক ও বিলাপ করো। তোমাদের হাসিকে কান্নায় ও আনন্দকে বিষাদে পরিবর্তন করো।
তোমরা প্রভুর কাছে নিজেদের নতনম্র করো, তিনিই তোমাদের উন্নীত করবেন।
11 ౧౧ సోదరులారా, మీలో ఒకరికొకరు వ్యతిరేకంగా మాట్లాడకండి. తన సోదరుడికి వ్యతిరేకంగా మాట్లాడేవాడు లేక తీర్పు తీర్చేవాడు ధర్మశాస్త్రానికి వ్యతిరేకంగా మాట్లాడుతున్నాడు. ధర్మశాస్త్రానికే తీర్పు తీరుస్తున్నాడు. ధర్మశాస్త్రానికి తీర్పు తీరుస్తున్నావంటే ధర్మశాస్త్రానికి నువ్వు లోబడడం లేదని అర్థం. ధర్మశాస్త్రానికే న్యాయాధిపతిగా వ్యవహరిస్తున్నావని అర్థం.
ভাইবোনেরা, তোমরা পরস্পরের বিরুদ্ধে কুৎসা-রটনা থেকে দূরে থাকো। যে তার ভাইয়ের (বা বোনের) বিরুদ্ধে কথা বলে, কিংবা তার বিচার করে, সে বিধানের বিরুদ্ধে কথা বলে ও তা বিচার করে। তোমরা যখন বিধানের বিচার করো, তোমরা তা আর পালন না করে তা নিয়ে বিচার করতে বসো।
12 ౧౨ ధర్మశాస్త్రాన్ని ఇచ్చిందీ తీర్పు తీర్చేదీ ఒక్కరే. దేవుడే! ఆయనే రక్షించడానికీ నాశనం చేయడానికీ సమర్ధుడు. ఇతరులకి తీర్పు తీర్చడానికి నువ్వెవరు?
বিধানদাতা ও বিচারক কেবলমাত্র একজনই যিনি রক্ষা বা ধ্বংস উভয়ই করতে সক্ষম। কিন্তু তুমি, তুমি কে যে, তোমার প্রতিবেশীর বিচার করো?
13 ౧౩ “నేడో రేపో ఫలానా పట్టణానికి వెళ్ళి అక్కడ ఒక సంవత్సరం ఉండి వ్యాపారం చేసి డబ్బు సంపాదించుకుందాం” అనుకునే వారికి ఒక మాట.
এখন শোনো, তোমরা যারা বলে থাকো, “আজ বা আগামীকাল আমরা এই নগরে বা ওই নগরে যাব, সেখানে এক বছর থাকব, ব্যবসা করে অর্থ উপার্জন করব।”
14 ౧౪ రేపేం జరుగుతుందో ఎవరికీ తెలుసు? అసలు నీ జీవితం ఏపాటిది? కాసేపు కనిపించి మాయమై పోయే ఆవిరిలాంటిది.
কেন, তোমরা তা জানোই না যে আগামীকাল কী ঘটবে! তোমাদের জীবন কী ধরনের? তোমরা তো কুয়াশার মতো, যা সামান্য সময়ের জন্য দেখা দিয়েই মিলিয়ে যায়।
বরং তোমাদের বলা উচিত, “যদি প্রভুর ইচ্ছা হয়, আমরা বেঁচে থেকে এ কাজ বা ও কাজ করব।”
কিন্তু যেমন দেখা যাচ্ছে, তোমরা দম্ভ ও বড়াই করছ। এ ধরনের সমস্ত গর্ব হল মন্দ বিষয়।
তাহলে, সৎকর্ম করতে জেনেও যে তা করে না, সে পাপ করে।
