< San Lucas 12 >

1 Mientras tanto, cuando se había reunido una multitud de muchos miles de personas, tanto que se pisoteaban unos a otros, comenzó a decir a sus discípulos, en primer lugar: “Guardaos de la levadura de los fariseos, que es la hipocresía.
ইতিমধ্যে কয়েক হাজার মানুষ সেখানে সমবেত হলে এমন অবস্থা হল যে, একে অন্যের পা-মাড়াতে লাগল। যীশু প্রথমে তাঁর শিষ্যদের শিক্ষা দিতে লাগলেন, বললেন, “ফরিশীদের খামির, অর্থাৎ ভণ্ডামি থেকে তোমরা নিজেদের সাবধানে রেখো।
2 Pero no hay nada encubierto que no se revele, ni oculto que no se sepa.
গোপন এমন কিছুই নেই, যা প্রকাশিত হবে না, লুকোনো এমন কিছুই নেই, যা অজানা থেকে যাবে।
3 Por tanto, lo que habéis dicho en la oscuridad se oirá en la luz. Lo que habéis dicho al oído en las habitaciones interiores se proclamará en las azoteas.
অন্ধকারে তোমরা যা উচ্চারণ করেছ তা প্রকাশ্য দিবালোকে শোনা যাবে। আর ভিতরের ঘরে যে কথা তুমি চুপিচুপি বলেছ, তা ছাদের উপর থেকে ঘোষণা করা হবে।
4 “Os digo, amigos míos, que no tengáis miedo de los que matan el cuerpo, y después no tienen más que hacer.
“আমার বন্ধু সব, আমি তোমাদের বলছি, শরীরকে হত্যা করার বেশি আর কিছু করার সাধ্য যাদের নেই, তাদের তোমরা ভয় কোরো না।
5 Pero os advertiré a quién debéis temer. Temed a aquel que, después de haber matado, tiene poder para arrojar a la Gehena. Sí, os digo que le temáis. (Geenna g1067)
কিন্তু কাকে ভয় করতে হবে, তা আমি তোমাদের বলছি: শরীরকে হত্যা করার পর যাঁর ক্ষমতা আছে তোমাদের নরকে নিক্ষেপ করার তোমরা তাঁকেই ভয় কোরো। হ্যাঁ, আমি তোমাদের বলছি, তোমরা তাঁকেই ভয় কোরো। (Geenna g1067)
6 “¿No se venden cinco gorriones por dos monedas de asaria? Ni uno solo de ellos es olvidado por Dios.
দুই পয়সায় কি পাঁচটি চড়ুইপাখি বিক্রি হয় না? তবুও তাদের একটিকেও ঈশ্বর ভোলেন না।
7 Pero los cabellos de tu cabeza están todos contados. Por eso no tengas miedo. Vosotros tenéis más valor que muchos gorriones.
প্রকৃতপক্ষে, তোমাদের মাথার চুলগুলিরও সংখ্যা গোনা আছে। ভয় পেয়ো না কারণ চড়ুইপাখি থেকেও তোমরা অনেক বেশি মূল্যবান।
8 “Os digo que todo el que me confiese ante los hombres, el Hijo del Hombre lo hará también ante los ángeles de Dios;
“আমি তোমাদের বলছি, যে কেউ মানুষের সাক্ষাতে আমাকে স্বীকার করে, মনুষ্যপুত্রও তাকে ঈশ্বরের দূতদের সাক্ষাতে স্বীকার করবেন।
9 pero el que me niegue en presencia de los hombres, será negado en presencia de los ángeles de Dios.
কিন্তু কেউ যদি মানুষের সাক্ষাতে আমাকে অস্বীকার করে, ঈশ্বরের দূতদের সাক্ষাতে তাকেও অস্বীকার করা হবে।
10 Todo el que diga una palabra contra el Hijo del Hombre será perdonado, pero los que blasfemen contra el Espíritu Santo no serán perdonados.
মনুষ্যপুত্রের বিরুদ্ধে কেউ কিছু বললে, তাকে ক্ষমা করা হবে, কিন্তু পবিত্র আত্মার বিরুদ্ধে কেউ যদি নিন্দা করে, তার ক্ষমা হবে না।
11 Cuando os lleven ante las sinagogas, los gobernantes y las autoridades, no os preocupéis por cómo o qué vais a responder o qué vais a decir;
“যখন সমাজভবনের শাসনকর্তা ও কর্তৃপক্ষের সামনে তোমাদের টেনে আনা হয়, তখন তোমরা কীভাবে আত্মপক্ষ সমর্থন করবে, অথবা কী বলবে, তা নিয়ে দুশ্চিন্তা কোরো না।
12 porque el Espíritu Santo os enseñará en esa misma hora lo que debéis decir.”
কারণ সে সময়ে তোমাদের কী বলতে হবে, পবিত্র আত্মা তা শিখিয়ে দেবেন।”
13 Uno de la multitud le dijo: “Maestro, dile a mi hermano que reparta la herencia conmigo”.
লোকদের মধ্য থেকে কেউ একজন বলল, “গুরুমহাশয়, আমার ভাইকে বলুন, সে যেন পৈত্রিক সম্পত্তি আমার সঙ্গে ভাগ করে নেয়।”
14 Pero él le dijo: “Hombre, ¿quién me ha hecho juez o árbitro sobre vosotros?”
যীশু উত্তর দিলেন, “ওহে, কে আমাকে তোমাদের বিচার, অথবা মধ্যস্থতা করার জন্য নিযুক্ত করেছে?”
15 Él les dijo: “¡Cuidado! Guardaos de la codicia, porque la vida de un hombre no consiste en la abundancia de los bienes que posee.”
তারপর তিনি তাদের বললেন, “সজাগ থেকো! সমস্ত রকম লোভ থেকে নিজেদের রক্ষা কোরো; সম্পদের প্রাচুর্যের উপরে মানুষের জীবনের অস্তিত্ব নির্ভর করে না।”
16 Les contó una parábola, diciendo: “La tierra de un hombre rico producía en abundancia.
আর তিনি তাদের এই রূপকটি বললেন: “এক ধনবান ব্যক্তির জমিতে প্রচুর ফসল হয়েছিল।
17 El hombre reflexionaba sobre su situación, diciendo: “¿Qué voy a hacer, porque no tengo espacio para almacenar mis cosechas?
সে চিন্তা করল, ‘আমি কী করব? এত ফসল মজুত করার মতো কোনো জায়গা আমার নেই।’
18 Derribaré mis graneros y construiré otros más grandes, y allí almacenaré todo mi grano y mis bienes.
“তারপর সে বলল, ‘আমি এক কাজ করব, আমার গোলাঘরগুলি ভেঙে আমি বড়ো বড়ো গোলাঘর নির্মাণ করব। সেখানে আমার সমস্ত ফসল আর অন্যান্য দ্রব্যসামগ্রী মজুত করব।
19 Le diré a mi alma: “Alma, tienes muchos bienes acumulados para muchos años. Descansa, come, bebe y alégrate”.
তারপর নিজেকে বলব, “তুমি বহু বছরের জন্য অনেক ভালো ভালো জিনিস মজুত করেছ। এবার জীবনকে সহজভাবে নাও; খাওয়াদাওয়া ও আমোদ স্ফূর্তি করো।”’
20 “Pero Dios le dijo: ‘Necio, esta noche tu alma es requerida. Las cosas que has preparado, ¿de quién serán?’
“কিন্তু ঈশ্বর তাকে বললেন, ‘মূর্খ! আজ রাতেই তোমার প্রাণ তোমার কাছ থেকে ছিনিয়ে নেওয়া হবে। তাহলে, তোমার নিজের জন্য যে আয়োজন করে রেখেছ, তখন কে তা ভোগ করবে?’
21 Así es el que acumula tesoros para sí mismo y no es rico para con Dios.”
“যে নিজের জন্য ধন সঞ্চয় করে, অথচ ঈশ্বরের উদ্দেশে ধনী নয়, তার পরিণতি এরকমই হবে।”
22 Dijo a sus discípulos: “Por eso os digo que no os preocupéis por vuestra vida, por lo que vais a comer, ni por vuestro cuerpo, por lo que vais a vestir.
এরপর যীশু তাঁর শিষ্যদের বললেন, “এই কারণে আমি তোমাদের বলছি, তোমাদের জীবনের বিষয়ে দুশ্চিন্তা কোরো না, তোমরা কী খাবে; বা শরীরের বিষয়ে, কী পোশাক পড়বে।
23 La vida es más que el alimento, y el cuerpo más que el vestido.
কারণ খাবারের চেয়ে জীবন বড়ো বিষয় এবং পোশাকের চেয়ে শরীর বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
24 Consideren a los cuervos: no siembran, ni cosechan, no tienen almacén ni granero, y Dios los alimenta. ¡Cuánto más valéis vosotros que las aves!
কাকদের কথা ভেবে দেখো, তারা বীজবপন করে না, ফসল কাটে না, তাদের কোনও গুদাম, বা গোলাঘরও নেই, তবুও ঈশ্বর তাদের খাবার জুগিয়ে দেন। পাখিদের চেয়ে তোমাদের মূল্য আরও কত না বেশি!
25 ¿Quién de vosotros puede añadir un codo a su estatura por estar ansioso?
দুশ্চিন্তা করে কে তার আয়ু এক ঘণ্টাও বৃদ্ধি করতে পারে?
26 Pues si no sois capaces de hacer ni siquiera lo más mínimo, ¿por qué os preocupáis por lo demás?
অতএব, তোমরা যখন এই সামান্য কাজটুকু করতে পারো না, তখন অন্য সব বিষয়ে দুশ্চিন্তা করো কেন?
27 Considerad los lirios, cómo crecen. No trabajan, ni hilan; pero os digo que ni siquiera Salomón, con toda su gloria, se vistió como uno de ellos.
“লিলি ফুল কেমন বেড়ে ওঠে, ভেবে দেখো। তারা পরিশ্রম করে না, সুতোও কাটে না। তবুও আমি তোমাদের বলছি, রাজা শলোমনও তাঁর সমস্ত মহিমায় এদের একটিরও মতো সুশোভিত ছিলেন না।
28 Pero si así viste Dios a la hierba del campo, que hoy existe y mañana se echa en el horno, ¿cuánto más os vestirá a vosotros, hombres de poca fe?
মাঠের যে ঘাস আজ আছে, অথচ আগামীকাল আগুনে নিক্ষিপ্ত করা হবে, ঈশ্বর যদি সেগুলিকে এত সুশোভিত করে থাকেন, তাহলে ওহে অল্পবিশ্বাসীরা, তিনি তোমাদের আরও কত বেশি সুশোভিত করবেন!
29 “No busquéis lo que vais a comer o lo que vais a beber, ni os preocupéis.
আর কী খাবার খাবে বা কী পান করবে, তা নিয়ে তোমাদের হৃদয়কে ব্যাকুল কোরো না; এজন্য তোমরা দুশ্চিন্তা কোরো না।
30 Porque las naciones del mundo buscan todas estas cosas, pero vuestro Padre sabe que necesitáis estas cosas.
কারণ জগতে ঈশ্বরে অবিশ্বাসীরা এসব জিনিসের পিছনে ছুটে বেড়ায়; কিন্তু তোমাদের পিতা জানেন, তোমাদের এগুলির প্রয়োজন আছে।
31 Pero buscad el Reino de Dios, y todas estas cosas os serán añadidas.
কিন্তু তোমরা প্রথমে তাঁর রাজ্যের অন্বেষণ করো, তাহলে এই সমস্ত বিষয়ও তোমাদের দেওয়া হবে।
32 “No tengáis miedo, pequeño rebaño, porque a vuestro Padre le ha parecido bien daros el Reino.
“ক্ষুদ্র মেষপাল, তোমরা ভয় পেয়ো না, কারণ তোমাদের পিতা এই রাজ্য তোমাদের দান করেই প্রীত হয়েছেন।
33 Vendan lo que tienen y den regalos a los necesitados. Haceos bolsas que no envejecen, un tesoro en los cielos que no falla, donde ningún ladrón se acerca y ninguna polilla destruye.
তোমাদের সমস্ত সম্পত্তি বিক্রি করে দীনদরিদ্রদের মাঝে বিলিয়ে দাও। নিজেদের জন্য এমন টাকার থলি তৈরি করো, যা কোনোদিন জীর্ণ হবে না; স্বর্গে এমন ঐশ্বর্য সংগ্রহ করো, যা কোনোদিন নিঃশেষ হবে না, সেখানে কোনো চোর কাছে আসে না, কোনো কীটপতঙ্গ তা নষ্ট করে না।
34 Porque donde esté vuestro tesoro, allí estará también vuestro corazón.
কারণ যেখানে তোমাদের ধন থাকবে, সেখানেই তোমাদের মন পড়ে থাকবে।
35 “Tened el talle vestido y las lámparas encendidas.
“সেবাকাজ করার জন্য প্রস্তুত থাকো ও তোমাদের প্রদীপ জ্বেলে রাখো
36 Sed como hombres que velan por su señor cuando vuelve del banquete de bodas, para que cuando venga y llame, le abran enseguida.
যেন তোমরা তোমাদের প্রভুর প্রতীক্ষায় রয়েছ যে কখন তিনি বিবাহ আসর থেকে ফিরে আসবেন। যে মুহূর্তে তিনি ফিরে আসবেন ও দরজায় কড়া নাড়বেন সেই মুহূর্তেই যেন দরজা খুলে দেওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকতে পারো।
37 Bienaventurados los siervos a los que el Señor encuentre velando cuando venga. Ciertamente os digo que se vestirá, los hará sentar y vendrá a servirles.
ফিরে এসে প্রভু যাদের সজাগ দেখবেন, সেই দাসদের কাছে তা মঙ্গলজনক হয়ে উঠবে। আমি তোমাদের সত্যি বলছি, তিনি নিজে পরিবেশন করার জন্য পোশাক পরে প্রস্তুত হবেন, তাদের খাওয়াদাওয়া করতে টেবিলে বসাবেন, এবং তাদের কাছে এসে তাদের পরিচর্যা করবেন।
38 Serán bienaventurados si viene en la segunda o tercera vigilia y los encuentra así.
রাতের দ্বিতীয়, বা তৃতীয় প্রহরে এসেও তিনি যাদের প্রস্তুত থাকতে দেখবেন, তাদের পক্ষে তা হবে মঙ্গলজনক।
39 Pero sabed esto, que si el dueño de la casa hubiera sabido a qué hora iba a venir el ladrón, habría vigilado y no habría permitido que entraran en su casa.
কিন্তু এ বিষয় বুঝে নাও; বাড়ির কর্তা যদি জানতে পারত, কোন প্রহরে চোর আসছে, তাহলে সে তার বাড়িতে সিঁধ কাটতে দিত না।
40 Por tanto, estad también preparados, porque el Hijo del Hombre vendrá a una hora que no esperáis.”
সেরকম, তোমরাও প্রস্তুত থেকো, কারণ যখন তোমরা প্রত্যাশা করবে না, সেই মুহূর্তেই মনুষ্যপুত্র আসবেন।”
41 Pedro le dijo: “Señor, ¿nos cuentas esta parábola a nosotros o a todo el mundo?”.
পিতর জিজ্ঞাসা করলেন, “প্রভু, আপনি এই রূপকটি শুধুমাত্র আমাদেরই বলছেন, না সবাইকেই বলছেন?”
42 El Señor dijo: “¿Quién es, pues, el administrador fiel y prudente, al que su señor pondrá al frente de su casa, para que les dé su ración de comida en los momentos oportunos?
প্রভু উত্তর দিলেন, “তাহলে সেই বিশ্বস্ত ও বিজ্ঞ দেওয়ান কে, যাকে তার প্রভু বাড়ির অন্যান্য সকল দাসকে যথাসময়ে খাবার দেওয়ার দায়িত্ব অর্পণ করবেন?
43 Dichoso aquel siervo al que su señor encuentre haciendo eso cuando venga.
তার প্রভু ফিরে এসে তাকে সেই কাজ করতে দেখলে সেই দাসের পক্ষে তা মঙ্গলজনক হবে।
44 En verdad os digo que le pondrá al frente de todo lo que tiene.
আমি তোমাদের সত্যি বলছি, তিনি তাকে তাঁর বিষয়সম্পত্তির তত্ত্বাবধায়ক করবেন।
45 Pero si ese siervo dice en su corazón: “Mi señor tarda en venir”, y comienza a golpear a los siervos y a las siervas, y a comer y a beber y a embriagarse,
কিন্তু মনে করো, সেই দাস মনে মনে ভাবল, ‘আমার প্রভুর ফিরে আসতে এখনও অনেক দেরি আছে,’ তাই সে অন্য দাস-দাসীদের মারতে শুরু করল, খাওয়াদাওয়া ও সুরাপান করে মত্ত হতে লাগল।
46 entonces el señor de ese siervo vendrá en un día que no lo espera y a una hora que no conoce, y lo partirá en dos, y pondrá su porción con los infieles.
সেই দাসের প্রভু এমন এক সময়ে ফিরে আসবেন, যখন সে তাঁর আগমনের প্রত্যাশা করেনি, বা এমন এক ক্ষণে, যা সে জানতেও পারেনি। তিনি তাকে খণ্ডবিখণ্ড করবেন এবং অবিশ্বাসীদের মধ্যে তাকে স্থান দেবেন।
47 Aquel siervo que conocía la voluntad de su señor, y no se preparó ni hizo lo que él quería, será azotado con muchos azotes,
“যে দাস তার প্রভুর ইচ্ছা জেনেও প্রস্তুত হয়ে থাকে না বা প্রভুর ইচ্ছা অনুযায়ী কাজ করে না, তাকে কঠোর দণ্ড দেওয়া হবে।
48 pero el que no sabía, y hacía cosas dignas de azotes, será azotado con pocos azotes. A quien se le dio mucho, se le exigirá mucho; y a quien se le confió mucho, se le pedirá más.
কিন্তু যে না জেনেই শাস্তিযোগ্য অপরাধ করে, তাকে কম দণ্ড দেওয়া হবে। যাকে অনেক দেওয়া হয়েছে, তার কাছে দাবিও করা হবে অনেক; যার উপর বহু বিষয়ের ভার অর্পণ করা হয়েছে, তার কাছে আরও বেশি প্রত্যাশা করা হবে।
49 “He venido a arrojar fuego sobre la tierra. Ojalá estuviera ya encendido.
“আমি পৃথিবীতে আগুন জ্বালাতে এসেছি; আর আমার একান্ত ইচ্ছা এই যে, সেই আগুন ইতিমধ্যে জ্বলে উঠছে!
50 Pero tengo un bautismo con el que ser bautizado, ¡y qué angustia tengo hasta que se cumpla!
কিন্তু আমাকে এক বাপ্তিষ্ম গ্রহণ করতে হবে। তা শেষ না হওয়া পর্যন্ত আমি কতই না যন্ত্রণাবিদ্ধ হচ্ছি!
51 ¿Creéis que he venido a dar paz en la tierra? Os digo que no, sino más bien para dividir.
তোমরা কি মনে করো যে, আমি পৃথিবীতে শান্তি দিতে এসেছি? তা নয়, আমি তোমাদের বলছি, আমি দিতে এসেছি বিভেদ।
52 Porque a partir de ahora, en una casa habrá cinco divididos, tres contra dos, y dos contra tres.
এখন থেকে পরিবারের পাঁচজনের মধ্যে পারস্পরিক বিভেদ দেখা যাবে; তিনজন যাবে দুজনের বিপক্ষে, আর দুজন যাবে তিনজনের বিপক্ষে।
53 Estarán divididos, el padre contra el hijo, y el hijo contra el padre; la madre contra la hija, y la hija contra su madre; la suegra contra su nuera, y la nuera contra su suegra.”
তারা বিচ্ছিন্ন হবে; পিতা সন্তানের বিরুদ্ধে এবং সন্তান পিতার বিরুদ্ধে, মা মেয়ের বিরুদ্ধে এবং মেয়ে মায়ের বিরুদ্ধে, শাশুড়ি বউমার বিরুদ্ধে এবং বউমা শাশুড়ির বিরুদ্ধে।”
54 También dijo a las multitudes: “Cuando veis una nube que se levanta por el oeste, enseguida decís: ‘Va a llover’, y así sucede.
তিনি সকলকে বললেন, “পশ্চিম আকাশে মেঘের উদয় হলে তোমরা সঙ্গে সঙ্গে বলো, ‘বৃষ্টি আসছে,’ আর তাই হয়।
55 Cuando sopla un viento del sur, decís: ‘Habrá un calor abrasador’, y así sucede.
যখন দক্ষিণ দিক থেকে বাতাস বইতে থাকে, তোমরা বলো, ‘এবার গরম পড়বে’ এবং সত্যিই গরম পড়ে।
56 ¡Hipócritas! Sabéis interpretar el aspecto de la tierra y del cielo, pero ¿cómo es que no interpretáis este tiempo?
ভণ্ডের দল! তোমরা পৃথিবী ও আকাশের অবস্থা দেখে তার মর্মব্যাখ্যা করতে পারো, অথচ এই বর্তমানকালের মর্মব্যাখ্যা করতে পারো না, এ কেমন কথা?
57 “¿Por qué no juzgáis por vosotros mismos lo que es justo?
“কোনটি ন্যায্য, তা তোমরা নিজেরাই বিচার করো না কেন?
58 Porque cuando vayáis con vuestro adversario ante el magistrado, procurad con diligencia en el camino libraros de él, no sea que os arrastre al juez, y el juez os entregue al oficial, y el oficial os meta en la cárcel.
প্রতিপক্ষের সঙ্গে বিচারকের কাছে যাওয়ার সময় পথেই তার সঙ্গে বিবাদের মীমাংসা করার যথাসাধ্য চেষ্টা করো, না হলে সে তোমাকে বিচারকের কাছে টেনে নিয়ে যাবে; বিচারক তোমাকে আধিকারিকের হাতে তুলে দেবে, আর আধিকারিক তোমাকে কারাগারে নিক্ষেপ করবে।
59 Te digo que de ninguna manera saldrás de allí hasta que hayas pagado hasta el último centavo.”
আমি তোমাকে বলছি, তোমার দেনা সম্পূর্ণ পরিশোধ না করা পর্যন্ত তুমি বাইরে আসতে পারবে না।”

< San Lucas 12 >