< Jó 4 >
1 Então respondeu Eliphaz o temanita, e disse:
পরে তৈমনীয় ইলীফস উত্তর দিলেন:
2 Se intentarmos fallar-te, enfadar-te-has? mas quem poderia conter as palavras?
“যদি কেউ তোমার সাথে কথা বলতে চায়, তুমি কি অধৈর্য হবে? কিন্তু কে কথা না বলে থাকতে পারে?
3 Eis que ensinaste a muitos, e esforçaste as mãos fracas.
ভাবো দেখি, তুমি কীভাবে অনেককে শিক্ষা দিয়েছ, দুর্বল হাত তুমি কীভাবে শক্ত করেছ।
4 As tuas palavras levantaram os que tropeçavam e os joelhos desfallecentes fortificaste.
তোমার কথা হোঁচট খাওয়া লোকদের সাহায্য করেছে; কম্পমান জানুগুলি তুমি শক্ত করেছ।
5 Mas agora a ti te vem, e te enfadas: e, tocando-te a ti, te perturbas.
কিন্তু এখন দুঃখকষ্ট তোমার কাছে এসেছে, আর তুমি হতাশ হয়েছ; তা তোমায় আঘাত করেছে, আর তুমি আতঙ্কিত হয়েছ।
6 Porventura não era o teu temor de Deus a tua confiança, e a tua esperança a sinceridade dos teus caminhos?
তোমার ধর্মনিষ্ঠা কি তোমার প্রত্যয় নয় আর তোমার অনিন্দনীয় পথই কি তোমার প্রত্যাশা নয়?
7 Lembra-te agora qual é o innocente que jamais perecesse? e onde foram os sinceros destruidos?
“এখন বিবেচনা করো: কে নির্দোষ হয়েও বিনষ্ট হয়েছে? কোথাও কি কোনও ন্যায়পরায়ণ লোক ধ্বংস হয়েছে?
8 Como eu tenho visto, os que lavram iniquidade, e semeam trabalho segam o mesmo.
আমি লক্ষ্য করেছি, যারা অনিষ্ট চাষ করে আর যারা অস্থিরতা বোনে, তারা তাই কাটে।
9 Com o bafo de Deus perecem; e com o assopro da sua ira se consomem.
ঈশ্বরের নিঃশ্বাসে তারা বিনষ্ট হয়; তাঁর ক্রোধের বিস্ফোরণে তারা বিলীন হয়ে যায়।
10 O bramido do leão, e a voz do leão feroz, e os dentes dos leõezinhos se quebrantam.
সিংহেরা গর্জন ও হুঙ্কার করতে পারে, তবুও মহাশক্তিশালী সিংহদেরও দাঁত ভেঙে যায়।
11 Perece o leão velho, porque não ha preza; e os filhos da leoa andam esparzidos.
শিকারের অভাবে সিংহ বিনষ্ট হয়, সিংহী শাবকেরা ছত্রভঙ্গ হয়।
12 Uma palavra se me disse em segredo; e os meus ouvidos perceberam um sussurro d'ella.
“গোপনে একটি কথা আমার কাছে পৌঁছাল, সেকথার ফিস্ফিসানি আমার কানে বাজল।
13 Entre imaginações de visões da noite, quando cae sobre os homens o somno profundo;
রাতের অশান্তিকর স্বপ্নের মধ্যে, যখন মানুষ গভীর নিদ্রায় মগ্ন থাকে,
14 Sobreveiu-me o espanto e o tremor, e todos os meus ossos estremeceram.
ভয় ও কাঁপুনি আমায় গ্রাস করল আমার সব অস্থি কেঁপে উঠল।
15 Então um espirito passou por diante de mim; fez-me arrepiar os cabellos da minha carne;
এক আত্মা আমার সামনে দিয়ে ধীরে বয়ে গেল, আর আমার শরীরের লোম খাড়া হল।
16 Parou elle, porém não conheci a sua feição; um vulto estava diante dos meus olhos: e, calando-me, ouvi uma voz que dizia:
তা থেমে গেল, কিন্তু আমি বলতে পারিনি সেটি কী। আমার চোখের সামনে দাঁড়িয়েছিল এক অবয়ব, আর আমি মৃদু এক স্বর শুনলাম:
17 Seria porventura o homem mais justo do que Deus? seria porventura o varão mais puro do que o seu Creador?
‘মরণশীল মানুষ কি ঈশ্বরের চেয়েও বেশি ধার্মিক হতে পারে? এক সবল মানুষও কি তার নির্মাতার চেয়েও বেশি পবিত্র হতে পারে?
18 Eis-que nos seus servos não confiaria, e aos seus anjos imputaria loucura:
ঈশ্বর যদি তাঁর দাসেদের বিশ্বাস না করেন, তিনি যদি তাঁর স্বর্গদূতদেরও দোষারোপ করেন,
19 Quanto menos n'aquelles que habitam em casas de lodo, cujo fundamento está no pó, e são machucados como a traça!
তবে মাটির বাড়িতে বসবাসকারী সেই মানুষদের, যাদের উৎপত্তি সেই ধুলোতে, এক পতঙ্গের চেয়েও সহজে যারা নিষ্পিষ্ট হয়! তাদের কী হবে?
20 Desde a manhã até á tarde são despedaçados: e eternamente perecem sem que d'isso se faça caso.
ভোর থেকে গোধূলি বেলা পর্যন্ত তারা চূর্ণবিচূর্ণ হয়; লোকচক্ষুর অন্তরালে, তারা চিরতরে বিনষ্ট হয়।
21 Porventura se não passa com elles a sua excellencia? morrem, porém sem sabedoria.
তাদের তাঁবুর দড়াদড়ি কি উপড়ে ফেলা হয় না, যেন বিনা বিজ্ঞতায় তারা মারা যায়?’