Jó 14
1 O homem nascido da mulher é curto de dias e farto de inquietação.
“স্ত্রী-জাত নশ্বর মানুষ, তাদের জীবনকাল সংক্ষিপ্ত ও ঝামেলায় পরিপূর্ণ।
2 Sae como a flor, e se corta; foge tambem como a sombra, e não permanece.
ফুলের মতো তারা ফোটে ও শুকিয়েও যায়; দ্রুতগামী ছায়ার মতো, তারা মিলিয়ে যায়।
3 E sobre este tal abres os teus olhos, e a mim me fazes entrar no juizo comtigo.
তাদের উপরে তুমি কি তোমার চোখ স্থির করবে? বিচারের জন্য তুমি কি তাদের তোমার সামনে নিয়ে আসবে?
4 Quem do immundo tirará o puro? Ninguem.
অশুদ্ধ থেকে শুদ্ধের উৎপত্তি কে করতে পারে? কেউ করতে পারে না!
5 Visto que os seus dias estão determinados, comtigo está o numero dos seus dias; e tu lhe pozeste limites, e não passará além d'elles.
একজন মানুষের আয়ুর দিনগুলি নির্ধারিত হয়ে আছে; তার মাসের সংখ্যা তুমি স্থির করে রেখেছ ও এমন এক সীমা স্থাপন করেছ যা সে ছাড়িয়ে যেতে পারে না।
6 Desvia-te d'elle, para que tenha repouso, até que, como o jornaleiro, tenha contentamento no seu dia.
তাই তার উপর থেকে দৃষ্টি সরিয়ে নাও ও তাকে ছেড়ে দাও, যতক্ষণ না সে এক দিনমজুরের মতো তার সময় দিচ্ছে।
7 Porque ha esperança para a arvore que, se fôr cortada, ainda se renovará, e não cessarão os seus renovos
“এমনকি একটি গাছেরও আশা আছে: সেটিকে কেটে ফেলা হলেও, তা আবার অঙ্কুরিত হয়, ও তার নতুন শাখার অভাব হয় না।
8 Se se envelhecer na terra a sua raiz, e morrer o seu tronco no pó,
সেটির মূল জমির নিচে পুরোনো হয়ে যেতে পারে ও তার গুঁড়ি মাটিতে মরে যেতে পারে,
9 Ao cheiro das aguas brotará, e dará ramos para a planta.
তবুও জলের গন্ধ পেলেই তা মুকুলিত হবে ও এক চারাগাছের মতো শাখাপ্রশাখা বিস্তার করবে।
10 Porém, morrendo o homem, está abatido: e dando o homem o espirito, então onde está?
কিন্তু মানুষ মরে যায় ও কবরে শায়িত হয়; সে শেষনিশ্বাস ত্যাগ করে ও তার অস্তিত্ব বিলীন হয়ে যায়।
11 Como as aguas se retiram do mar, e o rio se esgota, e fica secco,
যেভাবে হ্রদের জল শুকিয়ে যায় বা নদীর খাত রোদে পোড়ে ও শুকিয়ে যায়,
12 Assim o homem se deita, e não se levanta: até que não haja mais céus não acordarão nem se erguerão de seu somno.
সেভাবে সে শায়িত হয় ও আর ওঠে না; আকাশমণ্ডল বিলুপ্ত না হওয়া পর্যন্ত, মানুষজন আর জাগবে না বা তাদের ঘুম আর ভাঙানো যাবে না।
13 Oxalá me escondesses na sepultura, e me occultasses até que a tua ira se desviasse: e me pozesses um limite, e te lembrasses de mim! (Sheol h7585)
“তুমি যদি শুধু আমাকে কবরে লুকিয়ে রাখতে ও তোমার ক্রোধ শান্ত না হওয়া পর্যন্ত আমাকে আড়াল করে রাখতে! তুমি যদি শুধু আমার জন্য একটি সময় স্থির করে দিতে ও তারপর আমায় স্মরণ করতে! (Sheol h7585)
14 Morrendo o homem, porventura tornará a viver? todos os dias de meu combate esperaria, até que viesse a minha mudança?
যদি কেউ মারা যায়, সে কি আবার বেঁচে উঠবে? আমার কঠোর সেবাকাজের সবকটি দিন আমি আমার নবীকরণের জন্য অপেক্ষা করে থাকব।
15 Chama-me, e eu te responderei, e affeiçoa-te á obra de tuas mãos.
তুমি ডাকবে ও আমি তোমাকে উত্তর দেব; তোমার হাত যে প্রাণীকে সৃষ্টি করেছে, তুমি তার আকাঙ্ক্ষা করবে।
16 Pois agora contas os meus passos: porventura não vigias sobre o meu peccado?
নিশ্চয় তুমি তখন আমার পদক্ষেপ গুনবে, কিন্তু আমার পাপের উপর নজর দেবে না।
17 A minha transgressão está sellada n'um sacco, e amontoas as minhas iniquidades.
আমার অপরাধগুলি থলিতে কষে বন্ধ করা হবে; তুমি আমার পাপ ঢেকে দেবে।
18 E, na verdade, caindo a montanha, desfaz-se: e a rocha se remove do seu logar.
“কিন্তু পর্বত যেভাবে ক্ষয়ে যায় ও ভেঙে চুরমার হয়ে যায় ও পাষাণ-পাথর যেভাবে নিজের জায়গা থেকে সরে যায়,
19 As aguas gastam as pedras, as cheias afogam o pó da terra: e tu fazes perecer a esperança do homem.
জল যেভাবে পাথরকে ক্ষয় করে ও তীব্র স্রোত যেভাবে মাটি ধুয়ে নিয়ে যায়, সেভাবে তুমি একজন লোকের আশা ধ্বংস করছ।
20 Tu para sempre prevaleces contra elle, e elle passa; tu, mudando o seu rosto, o despedes.
তুমি চিরকালের জন্য তাদের দমন করেছ, ও তারা বিলুপ্ত হয়েছে; তুমি তাদের মুখের চেহারা পরিবর্তিত করেছ ও তাদের পাঠিয়ে দিয়েছ।
21 Os seus filhos estão em honra, sem que elle o saiba: ou ficam minguados sem que elle o perceba:
তাদের সন্তানেরা যদি সম্মানিত হয়, তারা তা জানতে পারে না; তাদের সন্তানেরা যদি অবনত হয়, তারা তা দেখতে পায় না।
22 Mas a sua carne n'elle tem dôres: e a sua alma n'elle lamenta.
তারা শুধু নিজেদের শরীরের ব্যথাবেদনা অনুভব করে ও শুধু নিজেদের জন্যই শোক পালন করে।”
