< II Królewska 4 >

1 A niewiasta jedna z żon synów prorockich wołała do Elizeusza, mówiąc: Sługa twój, mąż mój, umarł. A ty wiesz, iż sługa twój bał się Pana. A teraz przyszedł pożyczalnik, aby sobie wziął dwóch synów moich za niewolniki.
একদিন ভাববাদীদের সন্তানদের মধ্যে এক জনের স্ত্রী কেঁদে ইলীশায়কে বলল, “আপনার দাস আমার স্বামী মারা গেছেন; আপনি জানেন, আপনার দাস সদাপ্রভুকে ভয় করতেন; এখন মহাজন আমার দুই ছেলেকে তার দাস বানাবার জন্য নিয়ে যেতে এসেছে।”
2 Do której rzekł Elizeusz: Cóż ci mam uczynić? Powiedz, mi co masz w domu? A ona odpowiedziała: Nie ma służebnica twoja nic więcej w domu, jedno bańkę oliwy.
ইলীশায় তাকে বললেন, “আমি তোমার জন্য কি করতে পারি? বল দেখি, তোমার ঘরে কি আছে?” সে বলল, “একবাটি তেল ছাড়া আপনার দাসীর আর কিছু নেই।”
3 I rzekł: Idźże, napożyczaj sobie naczynia z inąd u wszystkich sąsiadek twoich, naczynia próżnego nie mało.
তখন তিনি বললেন, “যাও, তুমি বাইরে গিয়ে তোমার সমস্ত প্রতিবেশীদের কাছ থেকে খালি পাত্র চেয়ে আন, মাত্র অল্প কয়েকটি আনবে না।
4 A wszedłszy zamknij drzwi za sobą i za synami twymi, a nalej we wszystkie te naczynia, a które będzie pełne, rozkaż odstawić.
তারপর তুমি ও তোমার ছেলেরা ঘরে ঢুকে দরজা বন্ধ করে দেবে এবং সেই পাত্রতে তেল ঢালবে; আর একটা করে পাত্র ভর্তি হলে পর সেটা সরিয়ে রাখবে।”
5 A tak odszedłszy od niego, zamknęła drzwi za sobą i za synami swymi.(Oni przynosili do niej, a ona nalewała.)
পরে সেই স্ত্রীলোকটী তাঁর কাছ থেকে চলে গেল, আর সে ও তার ছেলেরা গৃহে ঢুকে দরজা বন্ধ করে দিল; তারা বার বার পাত্র আনতে লাগল এবং সে তেল ঢালতেই থাকল।
6 I stało się, gdy napełniła one naczynia, rzekła do syna swego: Przynieś mi jeszcze naczynie. A on jej odpowiedział: Niemasz więcej naczynia. I zastanowiła się oliwa.
সব পাত্র ভরে গেলে পর সে তার ছেলেকে বলল, “আরো পাত্র নিয়ে এস।” ছেলেটি বলল, “আর পাত্র নেই।” তখন তেল পড়া বন্ধ হয়ে গেল।
7 Potem ona przyszedłszy, oznajmiła to mężowi Bożemu, który do niej rzekł: Idźże sprzedaj tę oliwę, a oddaj pożyczalnikowi twemu, a ty i synowie twoi żywcie się ostatkiem.
পরে সে গিয়ে ঈশ্বরের লোককে খবর দিল। তিনি বললেন, “যাও, সেই তেল বিক্রি করে তোমার দেনা শোধ করে দাও এবং যা বাকি থাকবে তা দিয়ে তুমি ও তোমার ছেলেরা দিন কাটাও”।
8 Stało się potem czasu niektórego, iż szedł Elizeusz przez Sunem, gdzie była niewiasta zacna, która go zatrzymywała, aby jadł chleb; a tak ile kroć tamtędy chodził, wstępował do niej, aby jadł chleb.
একদিন ইলীশায় শূনেমে যান, সেখানে একজন ধনী মহিলা ছিলেন; তিনি তাঁকে আগ্রহ সহকারে খাওয়ার জন্য নিমন্ত্রণ করলেন। পরে যতবার তিনি সেই পথ দিয়ে যেতেন, ততবারই সেই বাড়িতে খাওয়া দাওয়া করবার জন্য যেতেন।
9 Bo rzekła była do męża swego: Oto teraz wiem, że ten mąż Boży święty jest, który tędy przechodzi często.
আর সেই মহিলা তাঁর স্বামীকে বললেন, “দেখ, আমি বুঝতে পেরেছি যে, এই যে ব্যক্তি আমাদের কাছ দিয়ে যখন তখন যাতাযাত করেন, তিনি ঈশ্বরের একজন পবিত্র লোক।
10 Proszę, uczyńmy gmaszek mały, a postawmy mu tam łóżko i stół, i krzesło i lichtarz, że kiedy przyjdzie do nas, skłoni się tam.
১০অনুরোধ করি, এস, আমরা ছাদের উপরে একটা ছোট ঘর তৈরী করি এবং তার মধ্যে তাঁর জন্য একটা খাট, একটা টেবিল, একটা চেয়ার ও একটা বাতিদান রাখি; তাহলে তিনি আমাদের কাছে আসলে ওখানে থাকতে পারবেন।”
11 A tak dnia jednego, gdy tam przyszedł, skłonił się do onego gmaszku, i odpoczął tam.
১১একদিন ইলীশায় সেখানে এসে সেই উপরের কুঠরীতে গিয়ে শুয়ে থাকলেন।
12 I rzekł do Giezego, sługi swego: Zawołaj tej Sunamitki. I zawołał jej, a stanęła przed nim.
১২পরে তিনি তাঁর চাকর গেহসিকে বললেন, “তুমি ঐ শূনেমীয় স্ত্রীলোকটীকে ডাক।” সে তাঁকে ডাকলে স্ত্রীলোকটী এসে তাঁর সামনে দাঁড়ালেন।
13 Tedy mu rzekł: Powiedz jej: Oto pieczołujesz a starasz się o wszystki nasze potrzeby; cóż chcesz, abym ci uczynił? Maszże jaką potrzebę u króla, albo u hetmana wojska? A ona rzekła: W pośrodku ludu mego mieszkam.
১৩তখন ইলীশায় গেহসিকে বললেন, “ওঁনাকে বল, ‘দেখুন, আমাদের জন্য এত চিন্তা করলেন, এখন আমরা আপনার জন্য কি করতে পারি? রাজা বা সেনাপতির কাছে আপনার কি কোনো অনুরোধ আছে’?” উত্তরে তিনি বললেন, “আমি আমার নিজের লোকদের মধ্যে বসবাস করছি।”
14 A on rzekł: Cóż wżdy mam uczynić dla niej? I odpowiedział Giezy: Oto syna nie ma, a mąż jej stary.
১৪পরে ইলীশায় বললেন, “তবে তাঁর জন্য কি করতে হবে?” গেহসি বলল, “নিশ্চয়ই তাঁর কোন ছেলে নেই, স্বামীও বুড়ো হয়ে গেছেন।”
15 Przetoż rzekł: Zawołajże jej. I zawołał jej, a ona stała u drzwi.
১৫ইলীশায় বললেন, “তাঁকে ডাক,” পরে তাঁকে ডাকলে তিনি এসে দরজার কাছে দাঁড়ালেন।
16 I rzekł: O tym czasie po roku będziesz piastowała syna. A ona rzekła: Nie omylajże, panie mój, mężu Boży, nie omylaj służebnicy twojej.
১৬তখন ইলীশায় বললেন, “আগামী বছরের এই দিনের আপনার কোলে একটা ছেলে থাকবে।” কিন্তু তিনি বললেন, “না; হে প্রভু, হে ঈশ্বরের লোক, আপনার দাসীকে মিথ্যা কথা বলবেন না।”
17 A tak poczęła niewiasta, i porodziła syna o onymże czasie po roku, jako jej był powiedział Elizeusz.
১৭পরে ইলীশায়ের বাক্য অনুসারে সেই স্ত্রীলোকটী গর্ভবতী হয়ে সেই একই দিন উপস্থিত হলে তিনি ছেলের জন্ম দিলেন।
18 I podrosło dziecię. I stało się dnia niektórego, że wyszedłszy do ojca swego, do żeńców,
১৮ছেলেটি বড় হওয়ার পর একদিন তার বাবা যখন ফসল কাটবার লোকদের সঙ্গে ছিলেন, তখন সে তার বাবার কাছে গেল।
19 Rzekło do ojca swego: Głowa moja! Głowa moja! A on rzekł słudze: Zanieś go do matki jego.
১৯পরে সে বাবাকে বলল, “আমার মাথা, আমার মাথা।” তার বাবা একজন চাকরকে বললেন, “তুমি ওকে তুলে ওর মায়ের কাছে নিয়ে যাও।”
20 Który wziąwszy go, zaniósł go do matki jego; i siedział na łonie jej aż do południa i umarł.
২০পরে সে তাকে তুলে নিয়ে মায়ের কাছে আনলে ছেলেটি দুপুর পর্যন্ত মায়ের কোলে বসে থাকল, তারপর মারা গেল।
21 Tedy ona szedłszy położyła go na łóżku męża Bożego, a zamknąwszy drzwi, wyszła.
২১তখন মা উপরে গিয়ে ঈশ্বরের লোকের বিছানায় তাকে শুইয়ে দিয়ে দরজা বন্ধ করে বেরিয়ে এলেন।
22 Potem przyzwała męża swego, i rzekła: Proszę cię, poślij ze mną jednego z sług, i jednę oślicę, że pobieżę aż do męża Bożego, i wrócę się zaś.
২২তারপর তাঁর স্বামীকে ডেকে বললেন, “অনুরোধ করি, তুমি একজন চাকর ও একটা গর্দ্দভী আমার কাছে পাঠিয়ে দাও, আমি তাড়াতাড়ি ঈশ্বরের লোকের কাছে গিয়ে ফিরে আসব।”
23 Który rzekł: Po cóż chcesz jechać do niego? Dziś nie masz nowiu miesiąca, ani sabatu. Ale ona rzekła: Daj pokój.
২৩তিনি বললেন, “তাঁর কাছে আজকে যাবে কেন? আজকে তো অমাবস্যাও নয়, বিশ্রামবারও নয়।” মহিলাটি বললেন, “মঙ্গল হবে।”
24 A tak osiodławszy oślicę, rzekła do sługi swego: Poganiaj, a jedź, i nie mieszkaj dla mnie w drodze, chyba żebym ci rozkazała.
২৪তারপর তিনি গর্দ্দভী সাজিয়ে তাঁর চাকরকে বললেন, “গর্দ্দভী চালিয়ে চল, আমি না বললে আস্তে চালাবে না।”
25 Jechała tedy, i przyjechała do męża Bożego na górę Karmel. A gdy ją ujrzał mąż Boży z daleka, rzekł do Giezego sługi swego: Oto ona Sunamitka.
২৫পরে তিনি কর্মিল পর্বতে ঈশ্বরের লোকের কাছে চললেন। তখন তাঁকে দূর থেকে দেখে ঈশ্বরের লোক তাঁর চাকর গেহসিকে বললেন, “দেখ, সেই শূনেমীয়া।
26 Przetoż wynijdź przeciwko niej, a rzecz jej: A zdrowaś dobrze? zdrów i mąż twój? zdrów i syn?
২৬তুমি দৌড়ে তাঁর কাছে গিয়ে তাঁর সঙ্গে দেখা করে জিজ্ঞাসা কর যে, ‘আপনি, আপনার স্বামী ও আপনার ছেলে সবাই ঠিক আছেন’?” উত্তরে তিনি বললেন, “সবাই ভাল আছে।”
27 A ona rzekła: Zdrowi dobrze. A gdy przyszła do męża Bożego na górę, uchwyciła się nóg jego; i przystąpił Giezy, aby ją odepchnął. Ale mąż Boży rzekł: Zaniechaj jej, boć w gorzkości jest dusza jej, a Pan zataił przedemną i nie oznajmił mi.
২৭পরে পর্বতে ঈশ্বরের লোকের কাছে উপস্থিত হয়ে তিনি তাঁর পা জড়িয়ে ধরলেন; তাতে গেহসি তাঁকে সরিয়ে দেবার জন্য কাছে আসলে ঈশ্বরের লোক বললেন, “ওঁনাকে থাকতে দাও। ওঁনার মনে খুব কষ্ট হয়েছে, আর সদাপ্রভু আমার কাছ থেকে তা লুকিয়ে রেখেছেন, আমাকে জানান নি।”
28 A ona rzekła: Azażem pana mego prosiła o syna? Izalim nie mówiła: Nie omylaj mię?
২৮তখন স্ত্রীলোকটী বললেন, “আমার প্রভুর কাছে আমি কি ছেলে চেয়েছিলাম? আমি কি আপনাকে বলি নি যে, আমার সাথে ছলনা করবেন না?”
29 Tedy on rzekł do Giezego: Przepasz biodra twe, a weźmij laskę moję w rękę twą, a idź; jeźli kogo spotkasz, nie pozdrawiaj go; a jeźli by cię kto pozdrowił, nie odpowiadaj mu; i połóż laskę moję na oblicze dziecięcia.
২৯তখন ইলীশায় গেহসিকে বললেন, “কোমর বেঁধে নাও, আমার এই লাঠিটি হাতে নিয়ে যাও; কারও সঙ্গে দেখা হলে তাকে শুভেচ্ছা জানাবে না এবং কেউ শুভেচ্ছা জানালে তার উত্তরও দেবে না; পরে আমার এই লাঠিটি ছেলেটির মুখের উপর রেখে দিয়ো।”
30 A matka dziecięcia onego rzekła: Jako żywy Pan, i jako żywa dusza twoja, że się ciebie nie puszczę. A tak wstawszy szedł za nią.
৩০তখন ছেলেটির মা বললেন, “জীবন্ত সদাপ্রভুর ও আপনার প্রাণের দিব্যি, আমি আপনাকে ছাড়ব না।” কাজেই ইলীশায় উঠে তাঁর পিছনে পিছনে চললেন।
31 A Giezy uprzedził je, i położył laskę na oblicze dziecięcia; lecz nie było głosu, ani czucia. Przetoż się wrócił przeciwko niemu i oznajmił mu, mówiąc: Nie ocuciło się dziecię.
৩১ইতিমধ্যে গেহসি তাঁদের আগে গিয়ে ছেলেটির মুখের উপর লাঠিটি রাখল, কিন্তু কোনো শব্দ হল না, কোনো সাড়াও পাওয়া গেল না। তাই গেহসি ইলীশায়ের সঙ্গে দেখা করবার জন্য ফিরে গিয়ে তাঁকে বলল, “ছেলেটি জাগে নি।”
32 Tedy wszedł Elizeusz do domu, a oto dziecię umarłe leżało na łóżku jego.
৩২পরে ইলীশায় সেই গৃহে এসে দেখলেন তাঁরই বিছানার উপর মৃত ছেলেটি শোয়ানো রয়েছে।
33 A gdy tam wszedł, zamknął drzwi przed onymi obydwoma, i modlił się Panu.
৩৩তখন তিনি গৃহে ঢুকলেন এবং তাদের দুজনকে বাইরে রেখে দরজা বন্ধ করে সদাপ্রভুর কাছে প্রার্থনা করলেন।
34 Potem wstąpiwszy na łoże, położył się na dzieciątko, przyłożywszy usta swe do ust jego, a oczy swe do oczów jego, i ręce swe do rąk jego, i rozpostarł się na niem, tak iż się zagrzało ciało dziecięce.
৩৪তারপর তিনি বিছানার উপর উঠে ছেলেটির উপরে শুলেন; তিনি তার মুখের উপরে নিজের মুখ, চোখের উপরে চোখ এবং হাতের উপরে হাত রেখে তার উপর নিজে লম্বা হয়ে শুলেন; তাতে ছেলেটির গা গরম হয়ে উঠল।
35 A odwróciwszy się od niego, przechadzał się po domu tam i sam; potem wstąpił, a położył się na niem. Tedy kichało dziecię aż do siódmego razu, i otworzyło dziecię oczy swoje.
৩৫তারপর তিনি ফিরে এসে ঘরের মধ্যে পায়চারি করতে লাগলেন, আবার উঠে তার উপর লম্বা হয়ে শুলেন; তাতে ছেলেটি সাতবার হাঁচি দিয়ে চোখ খুলল।
36 Tedy zawołał Giezego, i rzekł: Zawołaj tej Sunamitki. I zawołał jej, i przyszła do niego, i rzekł: Weźmij syna twego,
৩৬তখন তিনি গেহসিকে ডেকে বললেন, “ঐ শূনেমীয়াকে ডাক।” সে তাঁকে ডাকলে স্ত্রীলোকটী তাঁর কাছে আসলেন। ইলীশায় বললেন, “আপনার ছেলেকে তুলে নিন।”
37 Która wszedłszy, upadła u nóg jego, i kłaniała się aż do ziemi, a wziąwszy syna swego, wyszła.
৩৭তখন সেই স্ত্রীলোকটী কাছে গিয়ে তাঁর পায়ে পড়ে মাটিতে মাথা ঠেকিয়ে তাঁকে প্রণাম করলেন এবং তাঁর ছেলেকে তুলে নিয়ে তিনি বেরিয়ে গেলেন।
38 Potem wrócił się Elizeusz do Galgal, a głód był w onej ziemi, i synowie proroccy mieszkali przy nim. Tedy rzekł do sługi swego: Przystaw garniec wielki, a uwarz kaszę synom prorockim.
৩৮ইলীশায় আবার গিল্‌গলে ফিরে গেলেন। তখন দেশে দূর্ভিক্ষ চলছিল। তখন ভাববাদীদের সন্তানেরা তাঁর সঙ্গে বসে ছিল; তিনি তাঁর চাকরকে আদেশ দিলেন, “বড় হাঁড়ি চাপিয়ে এদের জন্য কিছু তরকারি রান্না কর।”
39 Przetoż wyszedł jeden na pole, aby zbierał zioła, i znalazł macicę polną, a nazbierał z niej owoców polnych pełen płaszcz swój, a przyszedłszy nakrajał ich w garniec kaszy; bo tego nie znali.
৩৯তখন তাদের একজন তরকারী সংগ্রহ করতে মাঠে গিয়ে বুনো শশার লতা দেখতে পেয়ে তার বুনো ফল কাপড় ভর্তি করে এনে তা কেটে তরকারির হাঁড়িতে দিল; কিন্তু সেগুলো কি তা কারোর জানা ছিল না।
40 I wylali mężom onym, aby jedli. A gdy jedli onę kaszę zawołali, i rzekli: Śmierć w garncu, mężu Boży! I nie mogli jeść.
৪০পরে লোকদের খেতে দেওয়ার জন্য ঢালা হলে তারা সেই তরকারী খেতে গিয়ে চিৎকার করে বলল, “হে ঈশ্বরের লোক, হাঁড়ির মধ্যে মৃত্যু!” তারা তা খেতে পারল না।
41 I rzekł: Przynieście sami mąki; a wsypawszy ją w garniec rzekł: Nalej ludowi. I jedli, i nie było nic więcej złego w garncu.
৪১তখন তিনি বললেন, “কিছু ময়দা নিয়ে এস।” তখন তিনি হাঁড়ির মধ্যে তা ফেলে দিয়ে বললেন, “লোকেদের জন্য ঢেলে দাও, তারা খেয়ে দেখুক।” এতে খারাপ কিছু হাঁড়ির মধ্যে থাকলো না।
42 Wtem mąż przyszedł z Baalsalisa, a przyniósł mężowi Bożemu chleby, z pierwocin zbóż, dwadzieścia chlebów jęczmiennych, i kłosów pełnych świeżych nie wykruszonych, i rzekł: Daj ludowi, aby jedli.
৪২আর বাল্‌-শালিশা থেকে একজন লোক ঈশ্বরের লোকের জন্য প্রথমে কাটা ফসল থেকে কুড়িটা যবের রুটি সেঁকে নিয়ে আসল, আর তার সঙ্গে নিয়ে আসল কিছু নতুন শস্যের শীষ। আর তিনি বললেন, “এগুলো লোকদের খেতে দাও।”
43 Ale odpowiedział sługa jego: Cóż to mam dać przed sto mężów? I rzekł: Daj ludowi, aby jedli; albowiem tak mówi Pan: Będą jedli, i zbędzie.
৪৩তখন তাঁর পরিচারক বলল, “আমি কি একশো জন লোককে এটি পরিবেশন করব?” কিন্তু ইলীশায় বললেন, “এই লোকদের খেতে দাও; কারণ সদাপ্রভু এই কথা বলেন, ‘তারা খাবে ও কিছু বাকীও থাকবে’।”
44 A tak położył przed nie; i jedli, a zbyło według słowa Pańskiego.
৪৪অতএব তার দাস তাদের সামনে তা রাখল, আর সদাপ্রভুর বাক্য অনুযায়ী তারা খেল আবার কিছু বাকীও রেখে দিল।

< II Królewska 4 >