< متی 25 >
«در آن زمان، ملکوت آسمان شبیه ده ندیمه خواهد بود که چراغهای خود را روشن کردند تا به استقبال داماد بروند. | 1 |
“সেই সময়ে স্বর্গরাজ্য হবে এমন দশজন কুমারীর মতো, যারা তাদের প্রদীপ হাতে নিয়ে বরের সঙ্গে মিলিত হতে গেল।
پنج تن از این ندیمهها دانا و پنج تن دیگر نادان بودند. | 2 |
তাদের মধ্যে পাঁচজন ছিল নির্বোধ ও পাঁচজন ছিল বুদ্ধিমতী।
ندیمههای نادان چراغهای خود را برداشتند، اما روغن با خود نبردند. | 3 |
নির্বোধ কুমারীরা তাদের প্রদীপ নিল, কিন্তু তাদের সঙ্গে কোনো তেল নিল না।
ولی ندیمههای دانا با چراغهای خود ظرفهای پر از روغن نیز بردند. | 4 |
কিন্তু বুদ্ধিমতী কুমারীরা প্রদীপের সঙ্গে পাত্রে করে তেলও নিল।
چون آمدن داماد به طول انجامید، ندیمهها به خواب رفتند. | 5 |
বর আসতে দেরি করল, ফলে তারা সকলে ঢুলতে ঢুলতে ঘুমিয়ে পড়ল।
اما در نیمههای شب، صدایی به گوش رسید که:”داماد میآید! برخیزید و به پیشوازش بروید!“ | 6 |
“মধ্যরাত্রে এক উচ্চ রব শোনা গেল: ‘দেখো, বর এসেছেন! তোমরা তার সঙ্গে মিলিত হওয়ার জন্য বেরিয়ে এসো!’
همۀ ندیمهها بیدار شدند و چراغهای خود را آماده کردند. | 7 |
“তখন সব কুমারী উঠে তাদের প্রদীপ সাজিয়ে নিল।
پنج دختری که روغن کافی نیاورده بودند، چون چراغهایشان در حال خاموش شدن بود، از پنج دختر دیگر روغن خواستند. | 8 |
নির্বোধ কুমারীরা বুদ্ধিমতীদের বলল, ‘তোমাদের তেল থেকে আমাদের কিছু দাও; আমাদের প্রদীপগুলি নিভে যাচ্ছে।’
ولی ایشان جواب دادند:”اگر از روغن خود به شما بدهیم، برای خودمان کفایت نخواهد کرد. بهتر است بروید و از فروشندگان برای خودتان روغن بخرید.“ | 9 |
“তারা উত্তর দিল, ‘না, তোমাদের ও আমাদের জন্য হয়তো পর্যাপ্ত হবে না। বরং যারা তেল বিক্রি করে তাদের কাছে গিয়ে তোমরা নিজেদের জন্য কিছু তেল কিনে আনো।’
ولی وقتی آنان برای خرید روغن رفته بودند، داماد از راه رسید و کسانی که آماده بودند، با او به جشن عروسی داخل شدند و در بسته شد. | 10 |
“তারা তেল কেনার জন্য যখন পথে যাচ্ছে, এমন সময় বর এসে পৌঁছালেন। যে কুমারীরা প্রস্তুত ছিল, তারা তাঁর সঙ্গে বিবাহ আসরে প্রবেশ করল। আর দরজা বন্ধ করে দেওয়া হল।
کمی بعد، آن پنج دختر دیگر رسیدند و از پشت در فریاد زدند:”سرور ما، سرور ما، در را باز کنید!“ | 11 |
“পরে অন্য কুমারীরাও এসে পৌঁছাল। তারা বলল, ‘প্রভু! প্রভু! আমাদের জন্যও দরজা খুলে দিন!’
اما او جواب داد:”براستی به شما میگویم، من شما را نمیشناسم!“ | 12 |
“কিন্তু তিনি উত্তর দিলেন, ‘আমি তোমাদের সত্যিই বলছি, আমি তোমাদের চিনি না।’
پس بیدار باشید چون نمیدانید در چه روز و ساعتی باز میگردم. | 13 |
“সেই কারণে সজাগ থেকো, কারণ তোমরা সে দিন বা ক্ষণ জানো না।
«ملکوت آسمان را میتوان با این حکایت نیز تشریح کرد: مردی عزم سفر داشت. پس خدمتگزاران خود را فراخواند و به آنان سرمایهای داد تا در غیاب او، آن را به کار بیندازند. | 14 |
“আবার, এ হবে এমন এক ব্যক্তির মতো, যিনি বিদেশ ভ্রমণে বের হলেন। তিনি তার দাসদের ডেকে তাদের হাতে তার সম্পত্তির ভার দিলেন।
به هر کدام به اندازهٔ تواناییاش داد: به اولی پنج کیسهٔ طلا، به دومی دو کیسهٔ طلا و به سومی یک کیسهٔ طلا. سپس عازم سفر شد. | 15 |
একজনকে তিনি পাঁচ তালন্ত অর্থ দিলেন, অপর একজনকে দুই তালন্ত ও আরও একজনকে এক তালন্ত, যার যেমন ক্ষমতা, সেই অনুযায়ী দিলেন। তারপর তিনি ভ্রমণে চলে গেলেন।
اولی که پنج کیسهٔ طلا گرفته بود، بیدرنگ مشغول خرید و فروش شد و طولی نکشید که پنج کیسهٔ طلای دیگر هم به دارایی او اضافه شد. | 16 |
যে মানুষটি পাঁচ তালন্ত নিয়েছিল, সে তক্ষুনি গিয়ে তার অর্থ বিনিয়োগ করল ও আরও পাঁচ তালন্ত লাভ করল।
دومی هم که دو کیسه طلا داشت، همین کار را کرد و دو کیسۀ طلای دیگر نیز سود برد. | 17 |
একইভাবে, যে দুই তালন্ত নিয়েছিল, সে আরও দুই তালন্ত লাভ করল।
ولی سومی که یک کیسهٔ طلا داشت، زمین را کند و پولش را زیر سنگ مخفی کرد. | 18 |
কিন্তু যে এক তালন্ত নিয়েছিল, সে ফিরে গেল, মাটিতে গর্ত খুঁড়ল ও তার মনিবের অর্থ লুকিয়ে রাখল।
«پس از مدتی طولانی، ارباب از سفر برگشت و خدمتگزاران خود را برای تسویۀ حساب فرا خواند. | 19 |
“দীর্ঘ সময় পরে, ওই দাসদের মনিব ফিরে এলেন ও তাদের সঙ্গে হিসেব নিকেশ করতে চাইলেন।
شخصی که پنج کیسۀ طلا گرفته بود، پنج کیسۀ دیگر نیز تحویل داد و گفت:”ای سرور، به من پنج کیسه دادی، این هم پنج کیسۀ دیگر که سود کردهام.“ | 20 |
যে পাঁচ তালন্ত নিয়েছিল, সে আরও পাঁচ তালন্ত নিয়ে এসে বলল, ‘প্রভু, আপনি আমার হাতে পাঁচ তালন্ত দিয়েছিলেন। দেখুন, আমি আরও পাঁচ তালন্ত লাভ করেছি।’
ارباب به او گفت:”آفرین، ای خادم نیک و امین! حال که در امور کوچک امین و درستکار بودی، مسئولیتهای بیشتری به تو خواهم سپرد. بیا و در شادی من شریک شو!“ | 21 |
“তার মনিব উত্তর দিলেন, ‘বেশ করেছ, উত্তম ও বিশ্বস্ত দাস! তুমি অল্প বিষয়ে বিশ্বস্ত থেকেছ; আমি তোমাকে বহু বিষয়ের উপরে তত্ত্বাবধায়ক নিযুক্ত করব। এসো, তোমার মনিবের আনন্দের অংশীদার হও!’
«سپس آن که دو کیسه گرفته بود جلو آمد و گفت:”به من دو کیسهٔ طلا دادی، این هم دو کیسهٔ دیگر که سود کردهام.“ | 22 |
“যে দুই তালন্ত নিয়েছিল, সেও এসে বলল, ‘প্রভু, আপনি আমাকে দুই তালন্ত দিয়েছিলেন; দেখুন, আমি আরও দুই তালন্ত লাভ করেছি।’
«ارباب به او گفت:”آفرین، ای خادم نیک و امین! حال که در امور کوچک امین و درستکار بودی، مسئولیتهای بیشتری به تو خواهم سپرد. بیا و در شادی من شریک شو!“ | 23 |
“তার মনিব উত্তর দিলেন, ‘বেশ করেছ, উত্তম ও বিশ্বস্ত দাস! তুমি অল্প বিষয়ে বিশ্বস্ত থেকেছ; আমি তোমাকে বহু বিষয়ের উপরে তত্ত্বাবধায়ক নিযুক্ত করব। এসো, তোমার মনিবের আনন্দের অংশীদার হও!’
«آنگاه خدمتگزاری که یک کیسۀ طلا گرفته بود، جلو آمد و گفت:”سرورم، میدانستم که آنقدر مرد سختگیری هستی که از زمینی که چیزی در آن نکاشتهای، محصول درو میکنی، و از زمینی که بذر در آن نپاشیدهای محصول جمع میکنی. | 24 |
“তখন যে এক তালন্ত অর্থ নিয়েছিল, সে এসে উপস্থিত হল। সে বলল, ‘প্রভু, আমি জানি, আপনি এক কঠোর প্রকৃতির মানুষ, যেখানে বীজ বোনেননি, সেখানে কাটেন এবং যেখানে বীজ ছড়াননি, সেখানেই সংগ্রহ করেন।
پس، از ترسم پولت را زیر سنگ مخفی کردم تا مبادا از دست برود. بفرما، این هم پول تو!“ | 25 |
তাই আমি ভীত হয়ে, আপনার তালন্ত মাটিতে লুকিয়ে রেখেছিলাম। এই দেখুন, আপনার যা, তা ফিরে পেলেন।’
«اما ارباب جواب داد:”ای خادم بدکار و تنبل! تو که میدانستی من آنقدر سختگیرم که از زمینی که چیزی در آن نکاشتهام، محصول درو میکنم، و از زمینی که بذر در آن نپاشیدهام محصول جمع میکنم، | 26 |
“তার মনিব উত্তর দিলেন, ‘দুষ্ট ও অলস দাস! তুমি তো জানতে যে, আমি যেখানে বুনিনি, সেখানেই কাটি ও যেখানে বীজ ছড়াইনি, সেখানেই সংগ্রহ করি?
پس چرا پولم را به صرافان ندادی تا وقتی از سفر برمیگردم سودش را بگیرم؟“ | 27 |
তাহলে মহাজনদের কাছে তুমি আমার অর্থ গচ্ছিত রাখতে পারতে, যেন আমি ফিরে এসে তা সুদসমেত ফেরত পেতাম।
سپس اضافه کرد:”پول این مرد را بگیرید و به آن شخصی بدهید که ده کیسهٔ طلا دارد. | 28 |
“‘অতএব, তোমরা ওই তালন্তটি তার কাছ থেকে নিয়ে নাও এবং যার দশ তালন্ত আছে তাকে দিয়ে দাও।
چون کسی که بتواند آنچه را که دارد خوب به کار ببرد، به او باز هم بیشتر داده میشود. ولی کسی که کارش را درست انجام ندهد، آن را هر چقدر هم کوچک باشد از دست خواهد داد. | 29 |
কারণ যার কাছে আছে, তাকে আরও দেওয়া হবে ও তার অনেক হবে। যার কাছে নেই, তার কাছে যা আছে, তাও তার কাছ থেকে কেড়ে নেওয়া হবে।
حالا این خدمتگزار را که به درد هیچ کاری نمیخورد، بگیرید و در تاریکی بیندازید، تا در آنجا از شدت گریه، دندانهایش را بر هم بفشارد.“ | 30 |
আর তোমরা সেই অকর্মণ্য দাসকে বাইরের অন্ধকারে ফেলে দাও, যেখানে কেবলই রোদন ও দন্তঘর্ষণ হবে।’
«هنگامی که من، مسیح موعود، باشکوه و جلال خود و همراه با تمام فرشتگانم بیایم، آنگاه بر تخت باشکوه خود خواهم نشست. | 31 |
“মনুষ্যপুত্র যখন তাঁর মহিমায়, তাঁর সমস্ত দূতদের সঙ্গে নিয়ে আসবেন, তিনি স্বর্গীয় মহিমায় তাঁর সিংহাসনে উপবেশন করবেন।
سپس تمام قومهای روی زمین در مقابل من خواهند ایستاد و من ایشان را از هم جدا خواهم کرد، همانطور که یک چوپان، گوسفندان را از بزها جدا میکند؛ | 32 |
সমস্ত জাতিকে তাঁর সামনে উপস্থিত করা হবে। তিনি লোকেদের, একজন থেকে অপরজনকে পৃথক করবেন, যেভাবে মেষপালক ছাগদের মধ্য থেকে মেষদের পৃথক করে।
گوسفندها را در طرف راستم قرار میدهم و بزها را در طرف چپم. | 33 |
তিনি মেষদের তাঁর ডানদিকে ও ছাগদের তাঁর বাঁদিকে রাখবেন।
«آنگاه به عنوان پادشاه، به کسانی که در طرف راست منند خواهم گفت:”بیایید ای عزیزان پدرم! بیایید تا شما را در برکات ملکوت خدا سهیم گردانم، برکاتی که از آغاز آفرینش دنیا برای شما آماده شده بود. | 34 |
“তখন রাজা তাঁর ডানদিকের লোকদের বলবেন, ‘আমার পিতার আশিস ধন্য তোমরা এসো; জগৎ সৃষ্টির সময় থেকে যে রাজ্য তোমাদের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে, তোমরা তার অধিকারী হও।
زیرا وقتی من گرسنه بودم، شما به من خوراک دادید؛ تشنه بودم، به من آب دادید؛ غریب بودم، به من جا دادید؛ | 35 |
কারণ আমি ক্ষুধার্ত ছিলাম, তোমরা আমাকে খাবার দিয়েছিলে; আমি তৃষ্ণার্ত ছিলাম, তোমরা আমাকে পান করতে দিয়েছিলে; আমি অপরিচিত ছিলাম, তোমরা আমাকে আশ্রয় দিয়েছিলে;
برهنه بودم، به من لباس دادید؛ بیمار و زندانی بودم، به عیادتم آمدید.“ | 36 |
আমার পোশাকের প্রয়োজন ছিল, তোমরা পোশাক দিয়েছিলে; আমি অসুস্থ ছিলাম, তোমরা আমার দেখাশোনা করেছিলে; আমি কারাগারে ছিলাম, তোমরা আমাকে দেখতে গিয়েছিলে।’
«نیکوکاران در پاسخ خواهند گفت:”خداوندا، کی گرسنه بودید تا به شما خوراک بدهیم؟ کی تشنه بودید تا به شما آب بدهیم؟ | 37 |
“ধার্মিক ব্যক্তিরা তখন তাঁকে উত্তর দেবে, ‘প্রভু, আমরা কখন আপনাকে ক্ষুধার্ত দেখে আহার দিয়েছিলাম, বা তৃষ্ণার্ত দেখে পান করতে দিয়েছিলাম?
کی غریب بودید تا شما را به منزل ببریم یا برهنه بودید تا لباس بپوشانیم؟ | 38 |
কখনই-বা আপনাকে অপরিচিত দেখে ভিতরে নিয়ে গিয়ে আশ্রয় দিয়েছিলাম, বা পোশাকহীন দেখে পোশাক দিয়েছিলাম?
کی بیمار یا زندانی بودید تا به ملاقات شما بیاییم؟“ | 39 |
কখনই-বা আপনাকে অসুস্থ বা কারাগারে দেখে আপনার কাছে গিয়েছিলাম?’
«آنگاه به ایشان خواهم گفت:”وقتی این خدمتها را به کوچکترین برادران من میکردید، در واقع به من مینمودید.“ | 40 |
“রাজা উত্তর দেবেন, ‘আমি তোমাদের সত্যিই বলছি, যখন তোমরা আমার এই ভাইবোনদের মধ্যে নগণ্যতম কারও প্রতি এরকম করেছিলে, তখন তা আমারই প্রতি করেছিলে।’
«سپس به کسانی که در طرف چپ من قرار دارند، خواهم گفت:”ای لعنت شدگان از اینجا بروید و به آتش ابدی داخل شوید که برای ابلیس و فرشتگان او آماده شده است. (aiōnios ) | 41 |
“তারপরে তিনি তাঁর বাঁদিকের লোকদের বলবেন, ‘অভিশপ্ত তোমরা, আমার কাছ থেকে দূর হয়ে অনন্ত অগ্নিতে নিক্ষিপ্ত হও, যা দিয়াবল ও তার দূতদের জন্য তৈরি করা হয়েছে। (aiōnios )
زیرا گرسنه بودم و شما به من خوراک ندادید؛ تشنه بودم و به من آب ندادید؛ | 42 |
কারণ আমি ক্ষুধার্ত ছিলাম, তোমরা আমাকে কিছুই খেতে দাওনি; আমি তৃষ্ণার্ত ছিলাম, তোমরা আমাকে পান করার জন্য কিছু দাওনি;
غریب بودم و به من جا ندادید؛ برهنه بودم و مرا نپوشانیدید؛ بیمار و زندانی بودم و شما به ملاقاتم نیامدید.“ | 43 |
আমি অপরিচিত ছিলাম, তোমরা আমাকে আশ্রয় দাওনি; আমার পোশাকের প্রয়োজন দেখেও আমাকে পোশাক দাওনি; আমি অসুস্থ ও কারাগারে ছিলাম, তোমরা আমার দেখাশোনা করোনি।’
«آنها جواب خواهند داد:”خداوندا، کی شما گرسنه و تشنه یا غریب و برهنه یا بیمار و زندانی بودید و ما خدمتی به شما نکردیم؟“ | 44 |
“তারাও উত্তর দেবে, ‘প্রভু, আমরা কখন আপনাকে ক্ষুধার্ত বা তৃষ্ণার্ত, অপরিচিত বা পোশাকহীন, অসুস্থ বা কারাগারে দেখে সাহায্য করিনি?’
«در جواب خواهم گفت:”وقتی به کوچکترین برادران من کمک نکردید، در واقع به من کمک نکردید.“ | 45 |
“তিনি উত্তর দেবেন, ‘আমি তোমাদের সত্যিই বলছি, আমার এই নগণ্যতম জনেদের কোনো একজনের প্রতি যখন তা করোনি তখন তা তোমরা আমার প্রতিই করোনি।’
«و این اشخاص به مجازات جاودان خواهند رسید، ولی نیکوکاران به زندگی جاوید خواهند پیوست.» (aiōnios ) | 46 |
“তারপর তারা চিরন্তন শাস্তির উদ্দেশ্যে যাবে, কিন্তু ধার্মিকেরা অনন্ত জীবনে প্রবেশ করবে।” (aiōnios )