< ایوب 26 >
چه مددکاران خوبی هستید! چه خوب مرا در هنگام سختی دلداری دادید! | 2 |
“তুমি কীভাবে অক্ষম মানুষকে সাহায্য করেছ! তুমি কীভাবে দুর্বল হাতকে রক্ষা করেছ!
چه خوب با پندهای خود مرا متوجهٔ حماقتم ساختید و چه حرفهای عاقلانهای زدید! | 3 |
প্রজ্ঞাবিহীন মানুষকে তুমি কী পরামর্শ দিয়েছ! আর তুমি কী মহা পরিজ্ঞান দেখিয়েছ!
چطور به فکرتان رسید این سخنان عالی را به زبان بیاورید؟ | 4 |
এসব কথা বলতে কে তোমাকে সাহায্য করেছে? আর তোমার মুখ থেকে কার অন্তরাত্মা কথা বলেছে?
ارواح مردگان میلرزند، آنان که زیر آبهایند و همۀ ساکنانش. | 5 |
“মৃতেরা গভীর মনস্তাপ ভোগ করে, যারা জলের তলদেশে থাকে ও যারা জলের মধ্যে থাকে, তারাও করে।
هاویه به حضور خدا عریان است، و اَبَدون را پوششی نیست. (Sheol ) | 6 |
পাতাল ঈশ্বরের সামনে উলঙ্গ; বিনাশস্থান অনাবৃত হয়ে আছে। (Sheol )
خدا آسمان شمالی را بر خلاء میگستراند و زمین را بر نیستی میآویزد. | 7 |
শূন্য স্থানের উপরে তিনি উত্তর অন্তরিক্ষকে প্রসারিত করেছেন; শূন্যের উপরে তিনি পৃথিবীকে ঝুলিয়ে রেখেছেন।
او آب را در ابرهای خود قرار میدهد و ابرها از سنگینی آن شکاف بر نمیدارند. | 8 |
তাঁর মেঘে তিনি জলরাশি মুড়ে রাখেন, তবুও মেঘরাশি তাদের ভারে বিস্ফোরিত হয় না।
خدا تخت خود را با ابرهایش میپوشاند. | 9 |
তিনি পূর্ণিমার চাঁদের মুখ ঢেকে রাখেন, তাঁর মেঘরাশি তার উপর প্রসারিত করেন।
او برای اقیانوس حد میگذارد و برای روز و شب مرز قرار میدهد. | 10 |
আলো ও অন্ধকারের মধ্যে এক সীমানারূপে জলরাশির উপরে তিনি দিগন্তের চিহ্ন এঁকে দিয়েছেন।
ارکان آسمان از نهیب او به لرزه در میآیند. | 11 |
আকাশমণ্ডলের স্তম্ভগুলি কেঁপে ওঠে, তাঁর ভর্ৎসনায় বিস্ময়বিমূঢ় হয়ে যায়।
او با قدرت خویش دریا را مهار میکند و با حکمت خود هیولای دریا را در هم میشکند. | 12 |
তাঁর পরাক্রম দ্বারা তিনি সমুদ্র মন্থন করেন; তাঁর প্রজ্ঞা দ্বারা তিনি রাহবকে কেটে টুকরো টুকরো করে দেন।
دَم خدا آسمانها را صاف و شفاف میسازد، و دست او مار تیزرو را سوراخ میکند. | 13 |
তাঁর নিশ্বাস দ্বারা আকাশ পরিষ্কার হয়; তাঁরই হাত পিচ্ছিল সাপকে বিদ্ধ করেছে।
اینها تنها بخش کوچکی از کارهای عظیم اوست و زمزمهای از صدای غرش او. پس کیست که بتواند در برابر قدرت او بایستد؟ | 14 |
আর এসবই তাঁর কর্মের বাইরের দিকের ঝালর মাত্র; তাঁর বিষয়ে আমরা যা শুনি তা যদি এত ক্ষীণ ফিস্ফিসানি! তবে তাঁর পরাক্রমের বজ্রধ্বনি কে-ই বা বুঝতে পারে?”