< ارمیا 44 >

خداوند لشکرهای آسمان، خدای اسرائیل دربارهٔ تمام یهودیانی که در شمال مصر زندگی می‌کردند، یعنی در شهرهای مجدل، تحفنحیس، ممفیس، و آنهایی که در سراسر جنوب مصر ساکن بودند، به من چنین فرمود: «شما دیدید که من با اورشلیم و سایر شهرهای یهودا چه کردم! حتی امروز هم ویران و خالی از سکنه هستند، 1
সদাপ্রভুর বাক্য সেইসব ইহুদির উদ্দেশে যিরমিয়ের কাছে উপস্থিত হল, যারা উত্তর মিশরের নিম্নাঞ্চলে মিগ্‌দোল, তফন্‌হেষ ও মেম্ফিসে এবং দক্ষিণ মিশরের উচ্চতর স্থানগুলিতে বসবাস করত।
2
“বাহিনীগণের সদাপ্রভু, ইস্রায়েলের ঈশ্বর, এই কথা বলেন, জেরুশালেমে ও যিহূদার সব নগরে আমি যে বিপর্যয় নিয়ে এসেছিলাম, তা তোমরা দেখেছ। সেগুলি আজও জনমানবহীন ও ধ্বংস হয়ে পড়ে আছে।
چون ساکنین آنها خدایان بیگانه‌ای را می‌پرستیدند که نه خودشان می‌شناختند و نه اجدادشان، و با این شرارتها خشم مرا شعله‌ور ساختند. 3
তারা যে সমস্ত অন্যায় করেছিল, সেগুলির কারণেই এরকম হয়েছে। তারা অন্যান্য দেবদেবীর উদ্দেশে ধূপদাহ করে তাদের উপাসনা করেছিল, যাদের কথা তোমরা বা তোমাদের পিতৃপুরুষেরা কেউই কখনও জানত না।
با اینکه من همواره خدمتگزاران خود، انبیا را می‌فرستادم تا ایشان را از این کارهای نفرت‌انگیز منع کنند، 4
বারবার আমি তাদের কাছে আমার দাস ভাববাদীদের পাঠিয়েছি, যারা বলত, ‘আমি যা ঘৃণা করি, তোমরা সেইসব ঘৃণ্য কর্ম কোরো না!’
ولی آنها گوش نمی‌دادند و از گناهان خود دست نمی‌کشیدند، بلکه به پرستش بتها ادامه می‌دادند. 5
কিন্তু তারা সেই কথা শোনেনি, তাতে মনোযোগও দেয়নি। তারা নিজেদের দুষ্টতার আচরণ থেকে বিমুখ হয়নি বা অন্য সব দেবদেবীর কাছে ধূপদাহ করতেও নিবৃত্ত হয়নি।
به همین جهت، خشم و غضب من همانند آتش بر شهرهای یهودا و کوچه‌های اورشلیم فرود آمد و همان‌طور که امروز می‌بینید، همه جا را ویران ساخته است. 6
সেই কারণে আমার প্রচণ্ড ক্রোধ বর্ষিত হয়েছে, যা যিহূদার নগরগুলি ও জেরুশালেমের পথে পথে প্রজ্বলিত হয়েছিল। আর সেগুলি এখন যেমন আছে, তেমনই পরিত্যক্ত ধ্বংসস্তূপ হয়ে রয়েছে।
پس حال خداوند لشکرها، خدای اسرائیل می‌فرماید: چرا تیشه به ریشهٔ خود می‌زنید؟ چرا کاری می‌کنید که همگی از مرد و زن، طفل و نوزاد، از میان یهودا منقطع شوند، و کسی از شما باقی نماند؟ 7
“এখন, বাহিনীগণের সদাপ্রভু, ইস্রায়েলের ঈশ্বর, এই কথা বলেন, তোমরা কেন তোমাদের নিজেদের বিরুদ্ধে বিপর্যয় ঘটতে দিচ্ছ? এরকম করলে তো তোমরা স্ত্রী-পুরুষ, ছেলেমেয়ে ও দুগ্ধপোষ্য শিশুসমেত সবাইকেই যিহূদার মধ্য থেকে এমনভাবে উচ্ছিন্ন করবে যে, তোমাদের কেউই আর অবশিষ্ট থাকবে না।
چرا در مصر با پرستیدن بتها و سوزاندن بخور برای آنها، آتش خشم و غضب مرا شعله‌ور می‌سازید؟ با این کارها خودتان را نابود خواهید کرد و مورد لعنت و نفرت همهٔ قومهای روی زمین خواهید شد. 8
কেন তোমরা তোমাদের হাতে তৈরি বিগ্রহগুলির জন্য আমার ক্রোধ উদ্রেক করছ? যে মিশরে তোমরা বসবাসের জন্য এসেছ, সেখানে কেন অন্য সব দেবদেবীর উদ্দেশে ধূপদাহ করছ? তোমরা নিজেদের ধ্বংস করবে এবং পৃথিবীর সব জাতির কাছে নিজেদের এক অভিশাপ ও দুর্নামের পাত্র করবে।
آیا گناهان پدران خود را فراموش کرده‌اید؟ آیا گناهانی را که پادشاهان و ملکه‌هایتان، خود شما و زنانتان در یهودا و اورشلیم مرتکب شده‌اید، از یاد برده‌اید؟ 9
তোমাদের পিতৃপুরুষেরা যে দুষ্টতার কাজগুলি করেছিল, যিহূদার রাজা ও রানিরা এবং দুষ্টতার যে কাজগুলি তোমরা ও তোমাদের স্ত্রীরা যিহূদায় ও জেরুশালেমের পথে পথে করেছিলে, সেগুলি কি তোমরা ভুলে গিয়েছ?
حتی تا این لحظه نیز، هیچ‌کس از کردهٔ خود پشیمان نشده و هیچ‌کس نخواسته نزد من بازگردد و از دستورهایی که به شما و پدران شما داده‌ام، پیروی نماید. 10
আজও পর্যন্ত তারা নিজেদের নতনম্র করেনি বা ভয়ও করেনি। তারা আমার বিধান ও তোমাদের সামনে আমি যে বিধিনিয়ম তোমাদের ও তোমাদের পিতৃপুরুষদের কাছে স্থাপন করেছিলাম, তা তারা পালন করেনি।
«از این رو من، خداوند لشکرهای آسمان، خدای اسرائیل اراده کرده‌ام همهٔ مردم یهودا را نابود کنم، 11
“সেই কারণে, বাহিনীগণের সদাপ্রভু, ইস্রায়েলের ঈশ্বর, এই কথা বলেন, আমি তোমাদের উপরে বিপর্যয় এনে সমস্ত যিহূদাকে ধ্বংস করার জন্য মনস্থির করেছি।
و باقیماندهٔ مردم یهودا را نیز که تصمیم دارند مانند شما به مصر بیایند، از بین ببرم. در اینجا آنها خوار و ذلیل، ملعون و منفور خواهند گردید و در اثر جنگ و قحطی همه از خرد و بزرگ هلاک خواهند شد. 12
যারা মিশরে গিয়ে বসবাস করার জন্য দৃঢ়সংকল্প হয়েছিল, আমি তাদের অপসারিত করব। তারা সবাই মিশরে বিনষ্ট হবে। তারা তরোয়ালের আঘাতে অথবা দুর্ভিক্ষে মৃত্যুবরণ করবে। ক্ষুদ্র-মহান নির্বিশেষে, তারা তরোয়ালের আঘাতে অথবা দুর্ভিক্ষে মারা যাবে। তারা অভিশাপ ও বিভীষিকার, বিনাশ ও দুর্নামের পাত্রস্বরূপ হবে।
«همان‌گونه که ایشان را در اورشلیم با جنگ، قحطی و مرض مجازات کردم، در مصر نیز همان‌طور مجازات خواهم نمود. 13
আমি যেভাবে জেরুশালেমকে শাস্তি দিয়েছিলাম, তেমনই যারা মিশরে বসবাস করবে, তাদের তরোয়াল, দুর্ভিক্ষ ও মহামারির আঘাতে শাস্তি দেব।
از اهالی یهودا که در مصر سکونت گزیده‌اند، کسی زنده باقی نخواهد ماند؛ به‌جز چند فراری، هیچ‌یک از آنها نخواهند توانست به یهودا بازگردند به جایی که اینقدر مشتاقش هستند!» 14
যিহূদার অবশিষ্ট লোকেরা, যারা মিশরে বসবাস করার জন্য গিয়েছে, তারা কেউই যিহূদার দেশে, যে দেশে তারা ফিরে আসতে ও বসবাস করতে চায়, সেই দেশে ফিরে আসার জন্য শাস্তি এড়াতে বা বেঁচে থাকতে পারবে না। কয়েকজন পলাতক ব্যক্তি ছাড়া আর কেউই ফিরে আসতে পারবে না।”
آنگاه تمام مردانی که می‌دانستند همسرانشان برای بتها بخور می‌سوزانند، و زنان حاضر در آنجا و گروه بزرگی از یهودیان ساکن جنوب مصر، چنین جواب دادند: 15
তখন যে সকল পুরুষ জানত যে, তাদের স্ত্রীরা অন্য দেবদেবীর উদ্দেশ্যে ধূপদাহ করেছে, সেখানে উপস্থিত অন্য স্ত্রীলোকদের সঙ্গে, নিম্নতর ও উচ্চতর মিশরে বসবাসকারী সব মানুষ, এক বিশাল জনতা যিরমিয়কে বলল,
«ما به دروغهای تو که ادعا می‌کنی پیغام خداوند است، گوش نخواهیم داد! 16
“আপনি সদাপ্রভুর নামে আমাদের কাছে যে কথা বলেছেন, আমরা সেকথা শুনব না।
ما هر چه دوست داشته باشیم، خواهیم کرد. برای ملکهٔ آسمان بخور خواهیم سوزاند و برایش قربانی خواهیم کرد، همان‌گونه که خود و اجدادمان، پادشاهان و بزرگانمان، قبلاً در شهرهای یهودا و در کوچه‌های اورشلیم این کار را انجام می‌دادیم. در آن زمان خوراک به اندازه کافی داشتیم، خوشبخت بودیم و دچار هیچ بلایی نمی‌شدیم! 17
আমরা যা বলেছি, সেসবই নিশ্চিতরূপে করব। আমরা আকাশ-রানির উদ্দেশ্যে ধূপদাহ করব এবং তার উদ্দেশ্যে পেয়-নৈবেদ্য উৎসর্গ করব, ঠিক যেভাবে আমরা ও আমাদের পিতৃপুরুষেরা, আমাদের রাজারা ও আমাদের রাজকর্মচারীরা যিহূদার নগরগুলিতে ও জেরুশালেমের পথে পথে করতাম। সেই সময় আমাদের কাছে প্রচুর খাদ্যদ্রব্য ছিল। আমাদের অবস্থাও বেশ ভালো ছিল এবং আমরা কোনো ক্ষতির সম্মুখীন হইনি।
ولی از روزی که از بخور سوزاندن و پرستش ملکهٔ آسمان دست کشیدیم، بدبخت شده‌ایم و در اثر جنگ و قحطی از بین می‌رویم.» 18
কিন্তু যখন থেকে আমরা আকাশ-রানির উদ্দেশে ধূপদাহ ও পেয়-নৈবেদ্য উৎসর্গ করা বন্ধ করেছি, তখন থেকে আমাদের সব বস্তুর অভাব হচ্ছে এবং আমরা তরোয়ালের আঘাতে ও দুর্ভিক্ষের কারণে ধ্বংস হচ্ছি।”
زنان نیز چنین گفتند: «آیا خیال می‌کنی ما بدون اطلاع و کمک شوهرانمان ملکهٔ آسمان را می‌پرستیدیم و هدایای نوشیدنی، تقدیمش می‌کردیم و برای او نانهای شیرینی با تصویر خودش می‌پختیم؟» 19
সেই স্ত্রীলোকেরা আরও বলল, “যখন আমরা আকাশ-রানির উদ্দেশে ধূপদাহ ও তার উদ্দেশে পেয়-নৈবেদ্য উৎসর্গ করতাম, আমাদের স্বামীরা কি জানতেন না যে আমরা আকাশ-রানির প্রতিকৃতিতে পিঠে তৈরি করতাম ও তার উদ্দেশ্যে পানীয়-নৈবেদ্য উৎসর্গ করতাম?”
پس به تمام مردان و زنانی که این جواب را به من دادند، گفتم: 20
তখন যিরমিয়, যারা তাঁর কথার প্রত্যুত্তর করেছিল, সেই স্ত্রী ও পুরুষ সকলের উদ্দেশে বললেন,
«آیا تصور می‌کنید خداوند نمی‌دانست که شما و اجدادتان، پادشاهان و بزرگانتان، و تمام مردم در شهرهای یهودا و کوچه‌های اورشلیم، برای بتها بخور می‌سوزاندید؟ بله، او می‌دانست، 21
“সদাপ্রভু কি স্মরণ করেননি এবং সেই বিষয়ে চিন্তা করেননি, যে তোমরা, তোমাদের পিতৃপুরুষেরা, তোমাদের রাজারা ও তোমাদের রাজকর্মচারীরা ও দেশের অন্যান্য সমস্ত লোক যিহূদার নগরগুলিতে ও জেরুশালেমের পথে পথে ধূপদাহ করতে?
ولی چون دیگر نمی‌توانست بیش از این کارهای زشت شما را تحمل کند، سرزمینتان را ویران و ملعون کرد، به طوری که تا به امروز خالی از سکنه مانده است. 22
সদাপ্রভু যখন তোমাদের দুষ্টতার ক্রিয়াকলাপ ও তোমাদের ঘৃণ্য সব কাজকর্ম সহ্য করতে পারলেন না, তখন তোমাদের দেশ এক অভিশাপের পাত্র ও জনমানবহীন পরিত্যক্ত স্থানে পরিণত হল, যেমন তা আজও আছে।
به این دلیل تمام این بلاها بر سر شما آمده که برای بتها بخور می‌سوزاندید و نسبت به خداوند گناه می‌کردید و نمی‌خواستید او را اطاعت کنید.» 23
যেহেতু তোমরা বিভিন্ন দেবদেবীর উদ্দেশে ধূপদাহ করে সদাপ্রভুর বিরুদ্ধে পাপ করেছ এবং তাঁর কথা শোনোনি বা তাঁর বিধান, বিধিনিয়ম বা তাঁর বিধিনিষেধ মান্য করোনি, এই বিপর্যয় তোমাদের উপরে নেমে এসেছে, যেমন আজ তোমরা দেখতে পাচ্ছ।”
سخنان خود را خطاب به همۀ مردمان یهودا منجمله جمیع زنان، ادامه دادم و توجه آنها را به کلام خداوند جلب کرده، گفتم که 24
তারপর যিরমিয় সব পুরুষ এবং সব স্ত্রীলোকদের বললেন, “মিশরে বসবাসকারী যিহূদার লোকেরা, তোমরা সবাই সদাপ্রভুর এই বাক্য শোনো।
خداوند لشکرهای آسمان، خدای اسرائیل چنین می‌فرماید: «شما و زنانتان گفته‌اید که هرگز از پیروی و پرستش ملکهٔ آسمان دست نخواهید کشید و این را با اعمال و رفتارتان ثابت کرده‌اید. بسیار خوب، پس به قول و قرار و نذرتان وفا کنید! 25
বাহিনীগণের সদাপ্রভু, ইস্রায়েলের ঈশ্বর এই কথা বলেন, তোমরা ও তোমাদের স্ত্রীরা এই বলে প্রতিজ্ঞা করেছিলে, ‘আমরা নিশ্চয়ই আকাশ-রানির উদ্দেশ্যে ধূপদাহ ও পেয়-নৈবেদ্য উৎসর্গ করার শপথ পূর্ণ করব, তা তোমাদের কাজের মধ্য দিয়ে তোমরা দেখিয়েছ।’ “এখন তাহলে যাও, তোমাদের প্রতিজ্ঞা অনুসারে কাজ করো! তোমাদের শপথ পূর্ণ করো!
ولی ای اهالی یهودا که در مصر ساکن هستید، به آنچه می‌گویم، گوش کنید! من به نام پرشکوه خود قسم خورده‌ام که از این پس هرگز به دعای شما توجهی نکنم و به درخواست کمک شما اعتنایی ننمایم. 26
কিন্তু মিশরে বসবাসকারী সমস্ত ইহুদি সদাপ্রভুর এই বাক্য শোনো: সদাপ্রভু বলেন, ‘আমি আমারই মহৎ নামের শপথ করে বলছি, মিশরের মধ্যে বসবাসকারী কোনও ইহুদি আমার নাম নিয়ে শপথ করে আর বলবে না, “জীবন্ত সার্বভৌম সদাপ্রভুর দিব্যি।”
من همیشه مراقب شما خواهم بود، اما نه برای خوبی کردن! ترتیبی خواهم داد که بدی و بلا بر سرتان نازل شود و در اثر جنگ و قحطی نابود شوید و از بین بروید. 27
কারণ তাদের ক্ষতিসাধনের জন্য আমি তাদের উপরে দৃষ্টি রেখেছি, তাদের মঙ্গলের জন্য নয়। মিশরে স্থিত ইহুদিরা তরোয়াল ও দুর্ভিক্ষে বিনষ্ট হবে, যতক্ষণ না তাদের সবাই ধ্বংস হয়।
«فقط عدهٔ کمی از مرگ رهایی یافته، از مصر به یهودا مراجعت خواهند کرد. آنگاه آنانی که زنده مانده باشند، خواهند دانست چه کسی راست می‌گوید من یا آنها! 28
যারা তরোয়ালের আঘাত এড়িয়ে মিশর থেকে যিহূদার দেশে ফিরে আসবে, তারা সংখ্যায় অতি অল্পই হবে। তখন যিহূদার অবশিষ্ট সকলে যারা মিশরে বসবাস করার জন্য এসেছে, জানতে পারবে, কার কথা ঠিক থাকবে, আমার না তাদের।’
و برای اینکه به شما ثابت شود که همین‌جا در مصر شما را مجازات خواهم کرد و بر شما بلا نازل خواهم نمود، این علامت را به شما می‌دهم: 29
“সদাপ্রভু বলেন, ‘আমি তোমাদের এই স্থানে শাস্তি দেব, তার চিহ্ন এরকম হবে, যেন তোমরা জানতে পারো যে তোমাদের বিরুদ্ধে ক্ষতিসাধনের জন্য আমার ভীতিপ্রদর্শন অবশ্যই বাস্তবায়িত হবে।’
حفرع، پادشاه مصر را به دست دشمنانش که به خونش تشنه‌اند خواهم سپرد، همان‌گونه که صدقیا، پادشاه یهودا را تحویل نِبوکَدنِصَّر پادشاه بابِل دادم.» این را خداوند می‌گوید. 30
সদাপ্রভু এই কথা বলেন, ‘আমি মিশরের রাজা ফরৌণ-হফ্রাকে, যারা তার প্রাণনাশ করতে চায়, তার সেই শত্রুদের হাতে সমর্পণ করতে চলেছি, যেমন আমি যিহূদার রাজা সিদিকিয়কে, তার শত্রু ব্যাবিলনের রাজা নেবুখাদনেজারের হাতে সমর্পণ করেছিলাম, যে তার প্রাণনাশ করতে চেয়েছিল।’”

< ارمیا 44 >