< دوم پادشاهان 19 >
وقتی حِزِقیای پادشاه این خبر را شنید، لباس خود را پاره کرده، پلاس پوشید و به خانهٔ خداوند رفت تا دعا کند. | 1 |
১রাজা হিষ্কিয় এই কথা শোনার পর নিজের কাপড় ছিঁড়লেন আর চটের পোশাক পরলেন এবং সদাপ্রভুর গৃহে গেলেন।
سپس به اِلیاقیم، شبنا و کاهنان ریشسفید گفت که پلاس بپوشند و نزد اشعیای نبی (پسر آموص) بروند | 2 |
২তিনি রাজবাড়ীর পরিচালক ইলীয়াকীম, রাজার লেখক শিব্ন ও যাজকদের প্রাচীনদের চট পরিয়ে আমোসের ছেলে যিশাইয় ভাববাদীর কাছে পাঠিয়ে দিলেন।
و به او بگویند که حِزِقیای پادشاه چنین میگوید: «امروز روز مصیبت و سختی و اهانت است. وضعیت ما مثل وضعیت زنی است که منتظر وضع حمل است، اما قدرت زاییدن ندارد. | 3 |
৩তাঁরা যিশাইয়কে বললেন, “হিষ্কিয় বলছেন যে, আজকের দিন টা হল কষ্টের, তিরস্কার হওয়ার ও অসম্মানের দিন। কারণ যেন সন্তানেরা জন্ম হবার মুখে এসেছে কিন্তু তাদের জন্ম দেবার শক্তি নেই।
خداوند، خدای تو سخنان اهانتآمیز این سردار آشور را که به خدای زنده اهانت کرده است، بشنود و او را مجازات نماید. برای بازماندگان قوم ما دعا کن.» | 4 |
৪অশূরের রাজা যিনি জীবন্ত ঈশ্বরকে ঠাট্টা বিদ্রূপ করতে রব্শাকিকে পাঠিয়েছেন কিন্তু আপনার ঈশ্বর সদাপ্রভু হয়তো সেই সব কথা শুনে তাকে ধমক দেবেন। তাই যারা এখনও বেঁচে আছে তাদের জন্য আপনি প্রার্থনা করুন।”
وقتی فرستادگان حِزِقیا این پیغام را به اشعیا دادند، | 5 |
৫তখন রাজা হিষ্কিয়ের কর্মচারীরা যিশাইয়ের কাছে আসলেন,
او در جواب گفت: «خداوند میفرماید که به آقای خود بگویید از سخنان کفرآمیز آشوریها نترسد؛ | 6 |
৬এবং যিশাইয় তাঁদের বললেন “তোমাদের মালিককে বল যে, সদাপ্রভু এই কথা বলছেন, ‘তুমি যা শুনেছ, অর্থাৎ অশূরের রাজার কর্মচারীরা আমার বিরুদ্ধে যে সব অপমানের কথা বলেছে তাতে তুমি ভয় পেয়ো না।
زیرا من کاری میکنم که پادشاه آشور با شنیدن خبری به وطنش بازگردد و در آنجا او را به شمشیر خواهم کشت.» | 7 |
৭দেখো, আমি তার মধ্যে এমন একটা আত্মা দেব যার ফলে সে একটা সংবাদ শুনতে পাবে এবং নিজের দেশে ফিরে যাবে। আমি তাকে তার নিজের দেশে তলোয়ারের দ্বারা শেষ করে দেব’।”
سردار آشور شنید که پادشاه آشور از لاکیش برای جنگ به لبنه رفته است، پس او نیز به لبنه رفت. | 8 |
৮পরে রব্শাকি ফিরে গেলেন এবং দেখলেন যে, অশূরের রাজা লিব্নার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছেন। কারণ তিনি লাখীশ থেকে চলে গিয়েছিলেন একথা রব্শাকি শুনেছিলেন।
طولی نکشید خبر به پادشاه آشور رسید که ترهاقه، پادشاه حبشه لشکر خود را برای حمله به او بسیج کرده است. بنابراین پادشاه آشور پیش از رفتن به جنگ، برای حِزِقیای پادشاه چنین پیغام فرستاد: | 9 |
৯অশূরের রাজা সন্হেরীব শুনতে পেলেন যে, কূশ দেশের রাজা তির্হকঃ তাঁর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবার জন্য বের হয়েছেন। তাই তিনি আবার দূতদের দিয়ে হিষ্কিয়ের কাছে খবর পাঠালেন,
«آن خدایی که بر او تکیه میکنی تو را فریب ندهد. وقتی میگوید که پادشاه آشور، اورشلیم را فتح نخواهد کرد، حرفش را باور نکن. | 10 |
১০“তোমরা যিহূদার রাজা হিষ্কিয়কে বলবে, তুমি যাঁকে বিশ্বাস কর সেই ঈশ্বর এইরকম বলে তোমাদের প্রতারণা না করুক যে, রাজা অশূরের হাতে যিরূশালেমকে দেওয়া হবে না।
تو خود شنیدهای که پادشاهان آشور به هر جا رفتهاند چه کردهاند و چگونه شهرها را از بین بردهاند. پس خیال نکن که تو میتوانی از چنگ من فرار کنی. | 11 |
১১দেখো, অশূরের রাজারা কিভাবে অন্য সব দেশগুলি সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করে দিয়েছেন তা তুমি নিশ্চয়ই শুনেছ; তাহলে তুমি কি রক্ষা পাবে?
آیا خدایان اقوامی چون جوزان، حاران، رصف و خدای مردم عدن که در سرزمین تلسار زندگی میکنند، ایشان را نجات دادند؟ اجداد ما تمام آنها را از میان برداشتند. | 12 |
১২আমার পূর্বপুরুষেরা যে সব জাতিকে ধ্বংস করেছেন তাদের দেবতারা, অর্থাৎ গোষণ, হারণ, রেৎসফ এবং তলঃসরে বাসকারী এদনের লোকদের দেবতারা কি তাদের রক্ষা করেছে?
بر سر پادشاه حمات و پادشاه ارفاد و سلاطین سفروایم، هینع و عوا چه آمد؟» | 13 |
১৩হমাতের রাজা, অর্পদের রাজা, সফর্বয়িম শহরের রাজা অথবা হেনা ও ইব্বার রাজা কোথায়?”
حِزِقیا نامه را از قاصدان گرفت و خواند. سپس به خانهٔ خداوند رفت و آن نامه را در حضور خداوند پهن کرد. | 14 |
১৪হিষ্কিয় দূতদের কাছ থেকে চিঠিখানা নিলেন এবং সেটি পড়লেন। পরে তিনি সদাপ্রভুর গৃহে গেলেন এবং তাঁর সামনে চিঠিটা মেলে দিলেন।
بعد چنین دعا کرد: «ای خداوند، خدای اسرائیل که بر تخت خود که بر فراز کروبیان قرار دارد، نشستهای. تو تنها خدای تمام ممالک جهان هستی. تو آسمان و زمین را آفریدهای. | 15 |
১৫হিষ্কিয় সদাপ্রভুর কাছে এই প্রার্থনা করলেন এবং বললেন, “বাহিনীগনের সদাপ্রভু, ইস্রায়েলের ঈশ্বর, করূবের মাঝে অবস্থিত হে সদাপ্রভু, তুমিই একমাত্র পৃথিবীর সমস্ত রাজ্যের ঈশ্বর। তুমি মহাকাশ ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছ।
ای خداوند، سخنان سنحاریب را بشنو و ببین این مرد چگونه به تو، ای خدای زنده توهین میکند. | 16 |
১৬হে সদাপ্রভু, কান ফেরাও এবং শোন; তোমার চোখ খোল সদাপ্রভু এবং দেখ, সন্হেরীবের কথা শোন যা জীবন্ত ঈশ্বরকে অপমান করবার জন্য বলে পাঠিয়েছে।
خداوندا، راست است که پادشاهان آشور تمام آن اقوام را از بین بردهاند و سرزمین ایشان را ویران کردهاند، | 17 |
১৭সত্য, হে সদাপ্রভু, যে অশূরের রাজারা সব জাতিকে এবং তাদের দেশ ধ্বংস করেছে।
و خدایان آنها را سوزاندهاند. اما آنها خدا نبودند. آنها نابود شدند، چون ساختهٔ دست انسان و از چوب و سنگ بودند. | 18 |
১৮তারা তাদের দেবতাদের আগুনে ফেলে দিয়েছে। কারণ সেগুলো তো ঈশ্বর ছিল না কিন্তু শুধুমাত্র মানুষের হাতে তৈরী কেবল কাঠ আর পাথর; সেইজন্য অশূরেরা তাদের ধ্বংস করে দিয়েছে।
ای خداوند، خدای ما، التماس میکنیم ما را از چنگ پادشاه آشور نجات ده تا تمام ممالک جهان بدانند که تنها تو خدا هستی.» | 19 |
১৯এখন হে সদাপ্রভু আমাদের ঈশ্বর, অশূরের রাজার হাত থেকে তুমি আমাদের রক্ষা কর, যাতে পৃথিবীর সমস্ত রাজ্য জানতে পারে যে, হে সদাপ্রভু, তুমি, একমাত্র তুমিই ঈশ্বর।”
آنگاه اشعیا پسر آموص برای حِزِقیای پادشاه این پیغام را فرستاد: «یهوه، خدای اسرائیل میفرماید: دعای تو را در مورد سنحاریب، پادشاه آشور شنیدم. | 20 |
২০তখন আমোসের ছেলে যিশাইয় হিষ্কিয়ের কাছে একটি খবর পাঠালেন, সদাপ্রভু, ইস্রায়েলের ঈশ্বর বলছেন যে, অশূরের রাজা সন্হেরীব সম্বন্ধে আপনার প্রার্থনা আমি শুনেছি।
جواب او به سنحاریب این است: شهر اورشلیم از تو نمیترسد، بلکه تو را مسخره میکند. | 21 |
২১তার বিষয়ে সদাপ্রভু এই কথা বলছেন, “সিয়োন কুমারী মেয়ে তোমাকে তুচ্ছ করছে এবং হাঁসাহাঁসি করছে। যিরূশালেমের মেয়েরা তোমার দিকে মাথা নাড়ছে।
تو میدانی به چه کسی اهانت کرده و کفر گفتهای؟ میدانی به چه کسی اینچنین جسارت نمودهای؟ به خدای قدوس اسرائیل! | 22 |
২২তুমি কাকে তুচ্ছ করেছ? কার বিরুদ্ধে অপমানের কথা বলেছ? তুমি কার বিরুদ্ধে চিৎকার করেছ এবং গর্ব সহকারে চোখ তুলে তাকিয়েছ? তুমি ইস্রায়েলের পবিত্রতমের বিরুদ্ধেই এই সব করেছ।
«تو افرادت را نزد من فرستادی تا به من فخر بفروشی و بگویی که با ارابههایت کوههای بلند لبنان و قلههای آن را فتح کردهای؛ بلندترین درختان سرو آزاد و بهترین صنوبرهایش را قطع نموده و به دورترین نقاط جنگلش رسیدهای. | 23 |
২৩তোমার লোকদের দিয়ে তুমি প্রভুকে অপমান করে বলেছ যে, আমি সব রথ দিয়ে পাহাড়গুলোর চূড়ায় উঠেছি, লেবাননের সবচেয়ে উঁচু চূড়ায় উঠেছি। আমি তার সবচেয়ে লম্বা লম্বা এরস গাছ আর ভাল ভাল দেবদারু গাছ কেটে ফেলব। আমি তার বনের শেষপ্রান্ত, সুন্দর ফলবান জায়গায় ঢুকব।
تو افتخار میکنی که چاههای زیادی را تصرف کرده و از آنها آب نوشیدهای و پای تو به رود نیل مصر رسیده، آن را خشک کرده است. | 24 |
২৪আমি বিদেশের মাটিতে কুয়ো খুঁড়েছি এবং সেখানকার জল খেয়েছি। আমি নিজের পা দিয়ে মিশরের সব নদীগুলো শুকনো করব।
«آیا نمیدانی که این من بودم که به تو اجازهٔ انجام چنین کارهایی را دادم؟ من از قدیم چنین مقدر نموده بودم که تو آن شهرهای حصاردار را تصرف کرده، ویران نمایی. | 25 |
২৫তুমি কি শোন নি যে, বহুদিন পূর্বেই আমি তা ঠিক করে রেখেছিলাম? বহুকাল আগেই আমি তার পরিকল্পনা করেছিলাম? আর এখন আমি তা করলাম। তোমার মাধ্যমে দেয়াল দিয়ে ঘেরা শহরগুলো ধ্বংস করে পাথরের ঢিবি করতে পেরেছি।
از این جهت بود که اهالی آن شهرها در برابر تو هیچ قدرتی نداشتند. آنها مانند علف صحرا و گیاه نورستهای بودند که در زیر آفتاب سوزان خشک شده، پیش از رسیدن پژمرده گردیدند. | 26 |
২৬সেখানকার লোকেরা শক্তিহীন হয়েছে এবং ভীষণ ভয় ও লজ্জা পেয়েছে। তারা ক্ষেতের চারার মত, গজিয়ে ওঠা সবুজ ঘাসের মত, ছাদের উপরে গজানো ঘাসের মত যা বেড়ে উঠবার আগেই শুকিয়ে যাবে সেরকম হলো।
اما من از همهٔ فکرها و کارهای تو و تنفری که نسبت به من داری آگاهم. | 27 |
২৭কিন্তু তোমার মধ্যে বসে থাকা আর কখন বাইরে যাওয়া বা ভিতরে আসা এবং কেমন করে আমার বিরুদ্ধে রেগে ওঠ আমি তা জানি।
به سبب این غرور و تنفری که نسبت به من داری، بر بینی تو افسار زده و در دهانت لگام خواهم گذاشت و تو را از راهی که آمدهای باز خواهم گردانید.» | 28 |
২৮কারণ আমার বিরুদ্ধে তুমি রেগে উঠেছ এবং তোমার গর্বের কথা আমার কানে এসেছে বলে আমি আমার কড়া তোমার নাকে লাগাব এবং তোমার মুখে আমার বল্গা লাগাব; আর যে পথ দিয়ে তুমি এসেছ সেই পথেই তোমাকে ফিরিয়ে দেব৷”
سپس اشعیا به حِزِقیا گفت: «علامت این رویدادها این است: امسال و سال دیگر از گیاهان خودرو استفاده خواهید کرد، اما در سال سوم خواهید کاشت و خواهید دروید، تاکستانها غرس خواهید نمود و از میوهشان خواهید خورد. | 29 |
২৯আর হে হিষ্কিয়, তোমার জন্য চিহ্ন হবে এই, এই বছরে নিজের থেকেই যা জন্মাবে তোমরা তাই খাবে এবং দ্বিতীয় বছরে তা থেকে যা জন্মাবে তা খাবে। কিন্তু তৃতীয় বছরে তোমরা অবশ্যই বীজ বুনবে ও ফসল কাটবে আর আঙুর গাছ লাগিয়ে তার ফল খাবে।
بازماندگان یهودا بار دیگر در سرزمین خود ریشه دوانیده، ثمر خواهند آورد | 30 |
৩০যিহূদা গোষ্ঠীর যে লোকেরা তখনও বেঁচে থাকবে তারা আবার গাছের মত নীচে শিকড় বসাবে আর উপরে ফল দেবে।
و در اورشلیم باقی خواهند ماند، زیرا خداوند غیور این امر را بجا خواهد آورد. | 31 |
৩১যিরূশালেম থেকে অবশিষ্ট লোকেরা আসবে, আর সিয়োন পাহাড় থেকে আসবে বেঁচে যাওয়া লোক। বাহিনীগনের সদাপ্রভুর আগ্রহেই এই সব করবে।
«خداوند دربارهٔ پادشاه آشور چنین میگوید: او به این شهر داخل نخواهد شد، سپر به دست در برابر آن نخواهد ایستاد، پشتهای در مقابل حصارش بنا نخواهد کرد و حتی یک تیر هم به داخل اورشلیم نخواهد انداخت. | 32 |
৩২সেজন্য অশূরের রাজার সম্পর্কে সদাপ্রভু এই কথা বলেন, সে এই শহরে আসবে না কিম্বা এখানে একটা তীরও ছুড়বে না। সে ঢাল নিয়ে এর সামনে আসবে না কিম্বা ওঠা নামা করবার জন্য কিছু তৈরী করবে না।
او از همان راهی که آمده است باز خواهد گشت، | 33 |
৩৩সে যে পথ দিয়ে এসেছে সেই পথ দিয়েই ফিরে যাবে; এই শহরে সে প্রবেশ করবে না। এটাই হলো সদাপ্রভুর ঘোষণা।
زیرا من به خاطر خود و به خاطر بندهام داوود از این شهر دفاع خواهم کرد و آن را نجات خواهم داد.» | 34 |
৩৪কারণ আমি আমার ও আমার দাস দায়ূদের জন্য এই শহরটা রক্ষা করব ও তার ঢাল হয়ে থাকব।
در همان شب فرشتهٔ خداوند صد و هشتاد و پنج هزار نفر از سربازان آشور را کشت، به طوری که صبح روز بعد، وقتی مردم بیدار شدند تا آنجا که چشم کار میکرد، جنازه دیده میشد. | 35 |
৩৫সেই রাতে সদাপ্রভুর দূত বের হয়ে অশূরীয়দের শিবির আক্রমণ করলেন এবং এক লক্ষ পঁচাশি হাজার সৈন্যকে মেরে ফেললেন। পরদিন ভোরবেলায় লোকেরা যখন উঠল তখন দেখতে পেল সব জায়গায় শুধু মৃতদেহ।
پس سنحاریب، پادشاه آشور عقبنشینی کرده، به نینوا بازگشت و در خانۀ خود ماند. | 36 |
৩৬সেজন্য অশূর রাজা সন্হেরীব তাঁর সৈন্যদল নিয়ে ইস্রায়েল থেকে চলে গেলেন এবং নীনবীতে ফিরে গিয়ে সেখানে থাকতে লাগলেন।
او در حالی که در معبد خدای خود نِسروک مشغول عبادت بود، پسرانش ادرملک و شرآصر او را با شمشیر کشتند و به سرزمین آرارات فرار کردند و یکی دیگر از پسرانش، به نام آسرحدون به جای او پادشاه شد. | 37 |
৩৭পরে, সন্হেরীব যেমন তাঁর দেবতা নিষ্রোকের মন্দিরে পূজা করছিলেন, তাঁর ছেলেরা অদ্রম্মেলক ও শরেৎসর তাঁকে তলোয়ার দিয়ে মেরে ফেলে তারা অরারট দেশে পালিয়ে গেল। তখন সন্হেরীবের জায়গায় তাঁর ছেলে এসর-হদ্দোন রাজা হলেন।