< اشعیا 6 >
در سالی که عزیا پادشاه مرد، خداوند رادیدم که بر کرسی بلند و عالی نشسته بود، و هیکل از دامنهای وی پر بود. | ۱ 1 |
যে বছরে রাজা উষিয় মারা যান, আমি প্রভুকে এক উচ্চ ও উন্নত সিংহাসনে বসে থাকতে দেখলাম। তাঁর রাজপোশাকের প্রান্তভাগে মন্দির পরিপূর্ণ ছিল।
و سرافین بالای آن ایستاده بودند که هر یک از آنها شش بال داشت، و با دو از آنها روی خود را میپوشانید و بادو پایهای خود را میپوشانید و با دو پروازمی نمود. | ۲ 2 |
তাঁর নিকটে উপস্থিত ছিলেন ছয় ডানাবিশিষ্ট সরাফেরা। দুটি ডানা দিয়ে তারা মুখ ঢেকেছিলেন, দুটি ডানা দিয়ে তারা তাদের পা ঢেকেছিলেন এবং দুটি ডানা দিয়ে তারা উড়ছিলেন।
و یکی دیگری را صدا زده، میگفت: «قدوس قدوس قدوس یهوه صبایوت، تمامی زمین از جلال او مملو است.» | ۳ 3 |
আর তারা পরস্পরকে ডেকে বলছিলেন, “পবিত্র, পবিত্র, পবিত্র, সর্বশক্তিমান সদাপ্রভু, সমস্ত পৃথিবী তাঁর মহিমায় পরিপূর্ণ।”
و اساس آستانه ازآواز او که صدا میزد میلرزید و خانه از دود پرشد. | ۴ 4 |
তাদের কণ্ঠস্বরের শব্দে দরজার চৌকাঠগুলি কেঁপে উঠল এবং মন্দির ধোঁয়ায় পূর্ণ হল।
پس گفتم: «وای بر من که هلاک شدهام زیراکه مرد ناپاک لب هستم و در میان قوم ناپاک لب ساکنم و چشمانم یهوه صبایوت پادشاه را دیده است.» | ۵ 5 |
আমি চিৎকার করে উঠলাম, “ধিক্ আমাকে! আমি শেষ হয়ে গেলাম! আমি অশুচি ওষ্ঠাধরবিশিষ্ট মানুষ। আর আমার দুই চোখ মহারাজকে, সর্বশক্তিমান সদাপ্রভুকে দেখেছে।”
آنگاه یکی از سرافین نزد من پرید و در دست خود اخگری که با انبر از روی مذبح گرفته بود، داشت. | ۶ 6 |
তখন সরাফদের মধ্যে একজন, তাঁর হাতে জ্বলন্ত অঙ্গার নিয়ে আমার কাছে উড়ে এলেন। সেই অঙ্গার তিনি বেদির মধ্য থেকে চিমটা দিয়ে নিয়েছিলেন।
و آن را بر دهانم گذارده، گفت که «اینک این لبهایت را لمس کرده است و عصیانت رفع شده و گناهت کفاره گشته است.» | ۷ 7 |
তা দিয়ে তিনি আমার মুখ স্পর্শ করলেন এবং বললেন, “দেখো, এটি তোমার ওষ্ঠাধর স্পর্শ করেছে; তোমার অপরাধ অপসারিত এবং তোমার পাপের প্রায়শ্চিত্ত করা হয়েছে।”
آنگاه آواز خداوند را شنیدم که میگفت: «که را بفرستم و کیست که برای ما برود؟» گفتم: «لبیک مرا بفرست.» | ۸ 8 |
তখন আমি প্রভুর কণ্ঠস্বর শুনতে পেলাম। তিনি বলছিলেন, “আমি কাকে পাঠাব? কে আমাদের জন্য যাবে?” আমি বললাম, “এই যে আমি। আমাকে পাঠান!”
گفت: «برو و به این قوم بگو البته خواهید شنید، اما نخواهید فهمید و هرآینه خواهید نگریست اما درک نخواهید کرد. | ۹ 9 |
তিনি বললেন, “তুমি যাও ও গিয়ে এই লোকদের বলো: “‘তোমরা সবসময় শুনতে থাকো, কিন্তু কখনও বোঝো না; সবসময় দেখতে থাকো, কিন্তু কখনও উপলব্ধি করো না।’
دل این قوم را فربه ساز و گوشهای ایشان را سنگین نما و چشمان ایشان را ببند، مبادا با چشمان خودببینند و با گوشهای خود بشنوند و با دل خود بفهمند و بازگشت نموده، شفا یابند.» | ۱۰ 10 |
তুমি এই জাতির লোকদের হৃদয় অসাড় করে দাও; তাদের কানগুলি উপড়ে ফেলো ও চোখগুলি বন্ধ করে দাও। নতুবা তারা তাদের চোখে দেখতে পাবে, তারা কানে শুনতে পাবে, তারা তাদের হৃদয়ে বুঝতে পারবে এবং আরোগ্যলাভের জন্য আমার কাছে ফিরে আসবে।”
پس من گفتم: «ای خداوند تا به کی؟» او گفت: «تا وقتی که شهرها ویران گشته، غیر مسکون باشد و خانه هابدون آدمی و زمین خراب و ویران شود. | ۱۱ 11 |
তখন আমি বললাম, “ও প্রভু, তা কত দিন ধরে হবে?” তিনি উত্তর দিলেন, “যতদিন না নগরগুলি ধ্বংস হয়, তাদের মধ্যে জনপ্রাণী না থাকে, যতদিন না ঘরবাড়িগুলি জনশূন্য হয় ও মাঠগুলি ধ্বংস হয়ে ছারখার না হয়,
وخداوند مردمان را دور کند و در میان زمین خرابیهای بسیار شود. | ۱۲ 12 |
যতক্ষণ না সদাপ্রভু সবাইকে দূরে প্রেরণ করেন এবং এই ভূমির কথা সকলে ভুলে যায়।
اما باز عشری در آن خواهد بود و آن نیز بار دیگر تلف خواهد گردیدمثل درخت بلوط و چنار که چون قطع میشودکنده آنها باقی میماند، همچنان ذریت مقدس کنده آن خواهد بود.» | ۱۳ 13 |
আর যদিও দেশের এক-দশমাংশ লোক অবশিষ্ট থাকে, তা পুনরায় জনশূন্য পড়ে থাকবে। কিন্তু তার্পিন ও ওক গাছ কেটে ফেললেও যেমন তাদের গুঁড়ি থেকেই যায়, তেমনই এই দেশে সেই গুঁড়ির মতো এক পবিত্র বংশ থেকেই যাবে।”