< ପ୍ରକାଶିତ 5 >
1 ତତ୍ପରେ ମୁଁ ସିଂହାସନ ଉପରେ ବସିଥିବା ବ୍ୟକ୍ତିଙ୍କ ଦକ୍ଷିଣ ହସ୍ତରେ ଚମଡାରୁ ନିର୍ମିତ ଗୋଟିଏ ନଳାକାର ପୁସ୍ତକ ଦେଖିଲି, ତାହା ଉଭୟ ପାର୍ଶ୍ୱରେ ଲିଖିତ ଓ ସପ୍ତ ମୁଦ୍ରାରେ ମୁଦ୍ରାଙ୍କିତ।
পরে আমি দেখলাম, যিনি সিংহাসনে উপবিষ্ট, তাঁর ডান হাতে রয়েছে একটি পুঁথি, যার ভিতরে ও বাইরে, দুদিকেই লেখা এবং তা সাতটি সিলমোহর দ্বারা মোহরাঙ্কিত।
2 ଆଉ ମୁଁ ଜଣେ ପରାକ୍ରମୀ ଦୂତଙ୍କୁ ଦେଖିଲି, ସେ ଉଚ୍ଚସ୍ୱରରେ ଘୋଷଣା କରି କହୁଥିଲେ, କିଏ ଏହି ମୁଦ୍ରାସବୁ ଭାଙ୍ଗି ପୁସ୍ତକ ଫିଟାଇବାକୁ ଯୋଗ୍ୟ?
পরে আমি এক শক্তিশালী দূতকে দেখলাম, যিনি উচ্চকণ্ঠে ঘোষণা করছেন, “এই সিলমোহরগুলি ভেঙে পুঁথিটি খোলার যোগ্য কে?”
3 କିନ୍ତୁ ସ୍ୱର୍ଗ, ମର୍ତ୍ତ୍ୟ କି ପାତାଳରେ କେହି ସେହି ପୁସ୍ତକ ଫିଟାଇବାକୁ କି ତାହା ପ୍ରତି ଦୃଷ୍ଟି କରିବାକୁ ସକ୍ଷମ ହେଲେ ନାହିଁ।
কিন্তু স্বর্গে বা পৃথিবীতে বা পাতালে, কেউই ওই পুঁথিটি খুলতে বা তার ভিতরে দৃষ্টিপাত করতে সক্ষম হল না।
4 ସେହି ପୁସ୍ତକ ଫିଟାଇବାକୁ କି ତାହା ପ୍ରତି ଦୃଷ୍ଟି କରିବାକୁ ଯୋଗ୍ୟ କେହି ନ ମିଳିବାରୁ ମୁଁ ଅତିଶୟ ରୋଦନ କଲି।
আমি কেবলই কাঁদতে থাকলাম, কারণ ওই পুঁথি খুলতে বা তার ভিতরে দৃষ্টিপাত করার যোগ্য কাউকেই পাওয়া গেল না।
5 ସେଥିରେ ପ୍ରାଚୀନମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ ଜଣେ ମୋତେ କହିଲେ, ରୋଦନ କର ନାହିଁ, ଦେଖ, ଯେ ଯିହୂଦା ବଂଶଜାତ ସିଂହ ଓ ଦାଉଦଙ୍କ ମୂଳ, ସେ ପୁସ୍ତକର ସପ୍ତ ମୁଦ୍ରା ଭାଙ୍ଗି ତାହା ଫିଟାଇବା ନିମନ୍ତେ ବିଜୟୀ ହୋଇଅଛନ୍ତି।
তখন প্রাচীনদের মধ্যে একজন আমাকে বললেন, “তুমি কেঁদো না! দেখো, যিনি যিহূদা গোষ্ঠীর সিংহ, দাউদ বংশের মূলস্বরূপ, তিনি বিজয়ী হয়েছেন। তিনিই ওই পুঁথি ও তার সাতটি সিলমোহর খুলতে সক্ষম।”
6 ସେତେବେଳେ ମୁଁ ଦେଖିଲି, ସିଂହାସନ, ଚାରି ପ୍ରାଣୀ ଓ ପ୍ରାଚୀନମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟସ୍ଥଳରେ ଏକ ମେଷଶାବକ ଠିଆ ହୋଇଅଛନ୍ତି, ସେ ହତ ହେଲା ପରି ଦେଖାଯାଉଥିଲେ, ତାହାଙ୍କର ସପ୍ତ ଶୃଙ୍ଗ ଓ ସପ୍ତ ଚକ୍ଷୁ; ସେହି ସମସ୍ତ ଚକ୍ଷୁ ସମୁଦାୟ ପୃଥିବୀରେ ପ୍ରେରିତ ଈଶ୍ବରଙ୍କର ସପ୍ତ ଆତ୍ମା।
এরপর আমি এক মেষশাবককে দেখতে পেলাম, দেখে মনে হল যেন তাঁকে হত্যা করা হয়েছিল। তিনি সিংহাসনের কেন্দ্রস্থলে দাঁড়িয়েছিলেন ও তাঁকে চারদিক থেকে ঘিরে ছিলেন সেই চার জীবন্ত প্রাণী ও প্রাচীনবর্গ। সেই মেষশাবকের ছিল সাতটি শিং ও সাতটি চোখ, যেগুলি হল সমস্ত পৃথিবীতে প্রেরিত ঈশ্বরের সপ্ত-আত্মা।
7 ସେ ଆସି ସିଂହାସନ ଉପରେ ବସିଥିବା ବ୍ୟକ୍ତିଙ୍କର ଦକ୍ଷିଣ ହସ୍ତରୁ ସେହି ପୁସ୍ତକ ନେଲେ।
তিনি গেলেন ও সিংহাসনে যিনি উপবিষ্ট তাঁর ডান হাত থেকে সেই পুঁথিটি নিলেন।
8 ସେ ପୁସ୍ତକ ନିଅନ୍ତେ ସେହି ଚାରି ପ୍ରାଣୀ ଓ ଚବିଶ ପ୍ରାଚୀନ ମେଷଶାବକଙ୍କ ସମ୍ମୁଖରେ ଉବୁଡ଼ ହୋଇପଡ଼ିଲେ; ସେମାନଙ୍କ ପ୍ରତ୍ୟେକର ହସ୍ତରେ ବୀଣା ଓ ସାଧୁମାନଙ୍କ ପ୍ରାର୍ଥନାରୂପ ଧୂପରେ ପରିପୂର୍ଣ୍ଣ ସୁବର୍ଣ୍ଣ ପାତ୍ର ଥିଲା।
এবং তিনি সেই পুঁথিটি নেওয়া মাত্র সেই চার জীবন্ত প্রাণী ও চব্বিশজন প্রাচীনবর্গ মেষশাবকের সামনে নত হয়ে প্রণাম করলেন। তাঁদের প্রত্যেকের হাতে ছিল একটি করে বীণা ও তাদের হাতে ছিল সুগন্ধি ধূপে পরিপূর্ণ একটি সোনার পাত্র। এই ধূপ হল পবিত্রগণের প্রার্থনা।
9 ସେମାନେ ଗୋଟିଏ ନୂତନ ଗୀତ ଗାନ କରି କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭେ ସେହି ପୁସ୍ତକ ନେବାକୁ ଓ ସେଥିର ମୁଦ୍ରାସବୁ ଭାଙ୍ଗିବାକୁ ଯୋଗ୍ୟ ଅଟ, କାରଣ ତୁମ୍ଭେ ହତ ହୋଇଥିଲ, ପୁଣି, ଆପଣା ରକ୍ତ ଦ୍ୱାରା ସର୍ବଗୋଷ୍ଠୀ, ଭାଷାବାଦୀ, ସର୍ବବଂଶ ଓ ସର୍ବଜାତିମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ ଈଶ୍ବରଙ୍କ ନିମନ୍ତେ ଲୋକମାନଙ୍କୁ କିଣିଅଛ,
আর তাঁরা একটি নতুন গীত গাইলেন: “তুমি ওই পুঁথি গ্রহণ করার ও তার সিলমোহর খোলার যোগ্য, কারণ তোমাকে হত্যা করা হয়েছিল, আর তোমার রক্ত দ্বারা তুমি ঈশ্বরের জন্য সব গোষ্ঠী ও ভাষাভাষী ও জাতি ও দেশ থেকে মানুষদের কিনে নিয়েছ।
10 ପୁଣି, ସେମାନଙ୍କୁ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ଈଶ୍ବରଙ୍କ ଉଦ୍ଦେଶ୍ୟରେ ରାଜ କୂଳ ଓ ଯାଜକ କରିଦେଇଅଛ; ଆଉ ସେମାନେ ପୃଥିବୀ ଉପରେ ରାଜତ୍ୱ କରିବେ।”
আমাদের ঈশ্বরের সেবা করার জন্য তুমি তাদের রাজ্য ও যাজকসমাজ করেছ, আর তারা পৃথিবীতে রাজত্ব করবে।”
11 ତତ୍ପରେ ମୁଁ ଦୃଷ୍ଟିପାତ କଲି, ପୁଣି, ସିଂହାସନ, ପ୍ରାଣୀ ଓ ପ୍ରାଚୀନମାନଙ୍କ ଚତୁର୍ଦ୍ଦିଗରେ ଅନେକ ଅନେକ ଦୂତଙ୍କର ସ୍ୱର ଶୁଣିଲି ସେମାନଙ୍କର ସଂଖ୍ୟା ସହସ୍ର ସହସ୍ର ଓ ଅୟୁତ ଅୟୁତ।
তখন আমি দৃষ্টিপাত করলাম এবং হাজার হাজার ও অযুত অযুত স্বর্গদূতের কণ্ঠস্বর শুনতে পেলাম। তাঁরা সেই সিংহাসন ও জীবন্ত প্রাণীদের ও প্রাচীনদের ঘিরে ছিলেন।
12 ସେମାନେ ଉଚ୍ଚସ୍ୱରରେ କହୁଥିଲେ, “ପରାକ୍ରମ, ଧନ, ଜ୍ଞାନ, ଶକ୍ତି, ସମ୍ଭ୍ରମ, ଗୌରବ ଓ ପ୍ରଶଂସା ଗ୍ରହଣ କରିବାକୁ ହତ ହୋଇଥିବା ମେଷଶାବକ ହିଁ ଯୋଗ୍ୟ ଅଟନ୍ତି।”
তাঁরা উচ্চকণ্ঠে গাইতে লাগলেন, “মেষশাবক, যিনি হত হয়েছিলেন, তিনিই পরাক্রম ও ঐশ্বর্য ও প্রজ্ঞা ও শক্তি ও সম্মান ও মহিমা ও প্রশংসা, গ্রহণ করার যোগ্য!”
13 ଆଉ ମୁଁ ସ୍ୱର୍ଗ, ମର୍ତ୍ତ୍ୟ, ପାତାଳ ଓ ସମୁଦ୍ରରେ ଥିବା ସମସ୍ତ ସୃଷ୍ଟ ପ୍ରାଣୀ, ହଁ, ତନ୍ମଧ୍ୟସ୍ଥିତ ସମସ୍ତେ ଏହା କହୁଥିବା ଶୁଣିଲି, “ପ୍ରଶଂସା ସମ୍ଭ୍ରମ, ଗୌରବ ଓ କର୍ତ୍ତାପଣ, ଯୁଗେ ଯୁଗେ ସିଂହାସନୋପବିଷ୍ଟ ବ୍ୟକ୍ତିଙ୍କର ଓ ମେଷଶାବକଙ୍କର।” (aiōn )
পরে আমি শুনতে পেলাম স্বর্গ ও পৃথিবী ও পৃথিবীর নিচ ও সমুদ্রের অভ্যন্তরস্থ প্রত্যেক সৃষ্ট প্রাণী এবং এই সবকিছুর মধ্যে যা আছে সে সমস্ত গাইছে: “যিনি সিংহাসনে উপবিষ্ট, তাঁর ও মেষশাবকের প্রশংসা ও সম্মান, মহিমা ও পরাক্রম, (aiōn )
14 ସେଥିରେ ଚାରି ପ୍ରାଣୀ କହିଲେ, ଆମେନ୍, ପୁଣି, ପ୍ରାଚୀନମାନେ ଉବୁଡ଼ ହୋଇ ପ୍ରଣାମ କଲେ।
সেই চারজন জীবন্ত প্রাণী বললেন, “আমেন,” আর প্রাচীনেরা ভূমিষ্ঠ হলেন ও উপাসনা করলেন।