< ହିତୋପଦେଶ 30 >

1 ଯାକିର ପୁତ୍ର ଆଗୁରର କଥା: ଅର୍ଥ ଭାରୋକ୍ତି। ସେ ମନୁଷ୍ୟ ଈଥୀୟେଲକୁ, ଅର୍ଥାତ୍‍, ଈଥୀୟେଲ ଓ ଉକଲକୁ କହେ:
যাকির ছেলে আগুরের নীতিবচন—যা এক অনুপ্রাণিত ভাষণ। ঈথীয়েলের প্রতি, ঈথীয়েলের ও উকলের প্রতি এই লোকটির ভাষণ: “হে ঈশ্বর, আমি ক্লান্ত, কিন্তু আমি বিজয়লাভ করতে পারব।
2 ଅବଶ୍ୟ ମୁଁ ମନୁଷ୍ୟ ଅପେକ୍ଷା ପଶୁବତ୍‍, ପୁଣି, ମୋʼ ଠାରେ ମନୁଷ୍ୟର ବିବେଚନା ନାହିଁ।
আমি নিশ্চয় মানুষ নই, আমি এক মূঢ়মাত্র; আমার মানবিক বোধবুদ্ধি নেই।
3 ମୁଁ ଜ୍ଞାନ ଶିଖି ନାହିଁ, ଅବା ଧର୍ମସ୍ୱରୂପଙ୍କ ବିଷୟକ ବିଦ୍ୟା ମୋʼ ଠାରେ ନାହିଁ।
আমি প্রজ্ঞার শিক্ষা পাইনি, আমি সেই মহাপবিত্র ঈশ্বর সম্পর্কীয় জ্ঞানও অর্জন করিনি।
4 କିଏ ସ୍ୱର୍ଗାରୋହଣ କରି ସେଠାରୁ ଅବରୋହଣ କରିଅଛି? କିଏ ଆପଣା ମୁଷ୍ଟିରେ ବାୟୁ ଏକତ୍ର କରିଅଛି? କିଏ ଆପଣା ବସ୍ତ୍ରରେ ଜଳସମୂହକୁ ବାନ୍ଧିଅଛି? କିଏ ପୃଥିବୀର ସବୁ ସୀମା ନିରୂପଣ କରିଅଛି? ତାହାଙ୍କର ନାମ କଅଣ? ତାହାଙ୍କ ପୁତ୍ରର ନାମ କଅଣ? ଏହା ଯେବେ ଜାଣ, ତେବେ କୁହ।
কে স্বর্গে গিয়ে আবার ফিরে এসেছেন? কার হাত বাতাস সংগ্রহ করেছে? কে জলরাশিকে আলখাল্লায় মুড়ে রেখেছেন? কে পৃথিবীর সব প্রান্ত স্থাপন করেছেন? তাঁর নাম কী, ও তাঁর ছেলের নামই বা কী? নিশ্চয় তুমি তা জানো!
5 ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କର ପ୍ରତ୍ୟେକ ବାକ୍ୟ ପରୀକ୍ଷାସିଦ୍ଧ; ଯେଉଁମାନେ ତାହାଙ୍କର ଆଶ୍ରୟ ନିଅନ୍ତି, ସେ ସେମାନଙ୍କର ଢାଲ।
“ঈশ্বরের প্রত্যেকটি বাক্য নিখুঁত; যারা তাঁতে আশ্রয় নেয় তাদের কাছে তিনি এক ঢাল।
6 ତାହାଙ୍କ ବାକ୍ୟରେ ଯୋଗ କର ନାହିଁ, କଲେ ସେ ତୁମ୍ଭକୁ ଅନୁଯୋଗ କରିବେ, ପୁଣି, ତୁମ୍ଭେ ମିଥ୍ୟାବାଦୀ ଜଣା ପଡ଼ିବ।
তাঁর বাক্যে কিছু যোগ কোরো না, পাছে তিনি তোমাকে ভর্ৎসনা করেন ও তোমাকে এক মিথ্যাবাদী প্রতিপন্ন করেন।
7 ମୁଁ ତୁମ୍ଭ ନିକଟରେ ଏ ଦୁଇ ବର ମାଗିଅଛି, ମୁଁ ମରିବା ପୂର୍ବରୁ ତାହା ମୋତେ ଦେବାକୁ ଅସମ୍ମତ ହୁଅ ନାହିଁ।
“হে সদাপ্রভু, আমি তোমার কাছে দুটি জিনিস চাইছি; আমি মারা যাওয়ার আগে আমাকে প্রত্যাখ্যান কোরো না:
8 ଅସାରତା ଓ ମିଥ୍ୟା କଥା ମୋʼ ଠାରୁ ଦୂର କର; ମୋତେ ଦରିଦ୍ରତା କି ଧନ ଦିଅ ନାହିଁ; ମୋʼ ପଡ଼ିର ଭାଗ ଦେଇ ମୋତେ ପ୍ରତିପୋଷଣ କର।
ছলনা ও মিথ্যা কথা আমার কাছ থেকে দূরে সরিয়ে রাখো; আমাকে দারিদ্র বা ধনসম্পত্তি কিছুই দিয়ো না, কিন্তু আমার দৈনিক আহারটুকুই শুধু আমাকে দাও।
9 ନୋହିଲେ ମୁଁ ପରିତୃପ୍ତ ହୋଇ ତୁମ୍ଭକୁ ଅସ୍ୱୀକାର କରି କହିବି, ସଦାପ୍ରଭୁ କିଏ? କିଅବା ଦରିଦ୍ର ହେଲେ ଚୋରି କରି ଆପଣା ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କର ନାମ ମିଥ୍ୟାରେ ନେବି।
পাছে, অনেক কিছু পেয়ে আমি তোমাকে অস্বীকার করে বসি ও বলে ফেলি, ‘সদাপ্রভু কে?’ বা দরিদ্র হয়ে গিয়ে চুরি করে বসি, ও এভাবে আমার ঈশ্বরের নামের অসম্মান করে ফেলি।
10 ଦାସର ପ୍ରଭୁ ନିକଟରେ ତାହାର ଅପବାଦ କର ନାହିଁ, କଲେ ସେ ତୁମ୍ଭକୁ ଅଭିଶାପ ଦେବ ଓ ତୁମ୍ଭେ ଅପରାଧୀ ଗଣିତ ହେବ।
“মনিবের কাছে তার কোনো দাসের নিন্দা কোরো না, পাছে তারা তোমাকে অভিশাপ দেয় ও তোমাকে এর জন্য শাস্তি পেতে হয়।
11 ଯେଉଁମାନେ ଆପଣା ପିତାକୁ ଶାପ ଦିଅନ୍ତି, ପୁଣି, ଆପଣା ମାତାକୁ ଆଶୀର୍ବାଦ କରନ୍ତି ନାହିଁ, ଏପରି ଏକ ବଂଶ ଅଛି।
“এমন অনেক লোক আছে যারা তাদের বাবাদের অভিশাপ দেয় ও তাদের মা-দের মহিমান্বিত করে না;
12 ଆପଣା ଦୃଷ୍ଟିରେ ନିର୍ମଳ, ଏପରି ଏକ ବଂଶ ଅଛି, ତଥାପି ସେମାନେ ଆପଣା ମଳିନତାରୁ ଧୌତ ହୋଇ ନାହାନ୍ତି।
যারা তাদের নিজেদের দৃষ্টিতেই বিশুদ্ধ অথচ তারা তাদের মালিন্য থেকে শুচিশুদ্ধই হয়নি;
13 ଏକ ବଂଶ ଅଛି, ଆଃ, ସେମାନଙ୍କ ଦୃଷ୍ଟି କିପରି ଉଚ୍ଚ! ସେମାନଙ୍କ ଚକ୍ଷୁର ପତା ଉତ୍ଥିତ ହୋଇଅଛି।
যাদের দৃষ্টি চিরকাল খুব উদ্ধত, যাদের চাহনি খুব তাচ্ছিল্যপূর্ণ;
14 ପୃଥିବୀରୁ ଦୁଃଖୀମାନଙ୍କୁ ଓ ମନୁଷ୍ୟଗଣ ମଧ୍ୟରୁ ଦରିଦ୍ରମାନଙ୍କୁ ଗ୍ରାସ କରିବା ପାଇଁ ଯେଉଁମାନଙ୍କର ଦନ୍ତ ଖଡ୍ଗ ପରି ଓ କଳଦନ୍ତ ଛୁରୀ ପରି, ଏପରି ଏକ ବଂଶ ଅଛି।
যাদের দাঁত তরোয়ালের মতো ও যাদের চোয়ালে ছুরি গাঁথা আছে যেন পৃথিবীর বুক থেকে দরিদ্রদের ও মানবজাতির মধ্যে থেকে অভাবগ্রস্তদের তারা গ্রাস করে ফেলতে পারে।
15 ଜୋକର ଦୁଇ କନ୍ୟା ଅଛନ୍ତି, ଯେଉଁମାନେ କହନ୍ତି “ଦିଅ, ଦିଅ।” ତିନୋଟି ବସ୍ତୁ ଅଛି, ଯାହା କେବେ ତୃପ୍ତ ନୁହେଁ, ପୁଣି, ଚାରି ବସ୍ତୁ କେବେ କହେ ନାହିଁ, “ଯଥେଷ୍ଟ ହେଲା।”
“জোঁকের দুটি কন্যা আছে। তারা চিৎকার করে বলে, ‘দাও, দাও!’ “তিনটি বিষয় আছে যেগুলিকে কখনও তৃপ্ত করা যায় না, চারটি বিষয় আছে যেগুলি কখনও বলে না, ‘যথেষ্ট হয়েছে!’:
16 ପାତାଳ ଓ ବନ୍ଧ୍ୟା-ଗର୍ଭ; ଜଳରେ ଅତୃପ୍ତ ଭୂମି, ଓ ଅଗ୍ନି ଯେ କହେ ନାହିଁ, ଯଥେଷ୍ଟ ହେଲା। (Sheol h7585)
কবর ও বন্ধ্যা জঠর; জমি, যা কখনও জলে তৃপ্ত হয় না, ও আগুন, যা কখনও বলে না, ‘যথেষ্ট হয়েছে!’ (Sheol h7585)
17 ଯେଉଁ ଚକ୍ଷୁ ଆପଣା ପିତାକୁ ପରିହାସ କରେ ଓ ମାତାର କଥା ମାନିବାକୁ ତୁଚ୍ଛବୋଧ କରେ, ତାହା ଉପତ୍ୟକାର ଡାମରା କାଉମାନେ କାଢ଼ି ପକାଇବେ, ପୁଣି, ଉତ୍କ୍ରୋଶ ପକ୍ଷୀର ଛୁଆମାନେ ତାହା ଖାଇବେ।
“যে চোখ একজন বাবাকে বিদ্রুপ করে, যা বৃদ্ধা এক মাকে অবজ্ঞা করে, সেটিকে উপত্যকার কাকেরা ঠুকরে ঠুকরে বের করে ফেলবে, শকুনেরা সেটি খেয়ে ফেলবে।
18 ତିନି କଥା ମୋହର ବୋଧାଗମ୍ୟ, ପୁଣି, ଚାରି କଥା ମୁଁ ଜାଣୁ ନାହିଁ।
“তিনটি বিষয় আমার আছে খুবই বিস্ময়কর, চারটি বিষয় আমি বুঝে উঠতে পারি না:
19 ଆକାଶରେ ଉତ୍କ୍ରୋଶ ପକ୍ଷୀର ଗତି, ପ୍ରସ୍ତରରେ ସର୍ପର ଗତି, ସମୁଦ୍ର ମଧ୍ୟରେ ଜାହାଜର ଗତି, ଯୁବତୀଠାରେ ପୁରୁଷର ଗତି।
আকাশে ওড়া ঈগল পাখির গতিপথ, পাষাণ-পাথরের উপরে চলা সাপের গতিপথ, মাঝসমুদ্রে ভেসে যাওয়া জাহাজের গতিপথ, ও যুবতীর সঙ্গে পুরুষের প্রেমের সম্পর্ক।
20 ସେହି ପ୍ରକାର ବ୍ୟଭିଚାରିଣୀ ସ୍ତ୍ରୀର ଗତି, ସେ ଖାଇ ମୁହଁ ପୋଛି ଦିଏ ଓ କହେ, ଆମ୍ଭେ କିଛି ଅଧର୍ମ କରି ନାହୁଁ।
“ব্যভিচারিণী মহিলার জীবনযাত্রার ধরন এরকম: সে খাওয়াদাওয়া করে ও মুখ মুছে নেয় ও বলে, ‘আমি কোনও অন্যায় করিনি।’
21 ତିନି କଥାର ଭାରରେ ପୃଥିବୀ କମ୍ପିତ ହୁଏ, ପୁଣି ଚାରି କଥାର ଭାରରେ ମଧ୍ୟ, ତାହା ସେ ସହିପାରେ ନାହିଁ;
“তিনটি বিষয়ের ভারে পৃথিবী কম্পিত হয়, চারটি বিষয়ের ভার তা সহ্য করতে পারে না:
22 ରାଜତ୍ୱପ୍ରାପ୍ତ ଦାସର ଭାର ଓ ଆହାରରେ ପରିତୃପ୍ତ ମୂଢ଼ର ଭାର; ବିବାହ ହେବା ଘୃଣ୍ୟ ସ୍ତ୍ରୀର ଭାର;
এক দাস যে রাজা হয়ে বসেছে, এক মূর্খ যে খাওয়ার জন্য প্রচুর খাদ্যদ্রব্য পেয়েছে,
23 ପୁଣି, ଆପଣା କର୍ତ୍ତ୍ରୀର ଉତ୍ତରାଧିକାରିଣୀ ଦାସୀର ଭାର।
এক নীচ মহিলা যার বিয়ে হয়ে গিয়েছে, ও এক দাসী যে তার কর্ত্রীকে স্থানচ্যূত করেছে।
24 ଚାରି ପ୍ରାଣୀ ପୃଥିବୀରେ ସାନ, ମାତ୍ର ଅତିଶୟ ଜ୍ଞାନବାନ,
“পৃথিবীর বুকে চারটি প্রাণী ছোটো, অথচ সেগুলি অত্যন্ত জ্ঞানী:
25 ପିମ୍ପୁଡ଼ିଗଣ ଦୁର୍ବଳ ଜାତି, ତଥାପି ଗ୍ରୀଷ୍ମକାଳରେ ଆହାର ସଞ୍ଚୟ କରନ୍ତି।
পিঁপড়েরা অল্প শক্তিবিশিষ্ট প্রাণী, অথচ গ্রীষ্মকালে তারা তাদের খাদ্য সঞ্চয় করে রাখে;
26 ଶାଫନ୍‍ ଜନ୍ତୁଗଣ ଶକ୍ତିହୀନ ଜାତି, ତଥାପି ସେମାନେ ଶୈଳରେ ଆପଣା ଆପଣା ବସା ନିର୍ମାଣ କରନ୍ତି।
পাহাড়ি খরগোশ সামান্যই শক্তি ধরে, অথচ তারা পাষাণ-পাথরের চূড়ায় তাদের ঘর বাঁধে;
27 ପଙ୍ଗପାଳମାନଙ୍କର କୌଣସି ରାଜା ନାହିଁ, ତଥାପି ସେସମସ୍ତେ ଦଳବଦ୍ଧ ହୋଇ ଗମନ କରନ୍ତି।
পঙ্গপালদের কোনও রাজা নেই, অথচ তারা সারিবদ্ধভাবে এগিয়ে যায়;
28 ପୁଣି, ଝିଟିପିଟି ହସ୍ତ ଦ୍ୱାରା ଧରାଯାଏ, ତଥାପି ସେ ରାଜାର ଅଟ୍ଟାଳିକାରେ ଥାଏ।
টিকটিকিকে হাত দিয়ে ধরা যায়, অথচ তাকে রাজপ্রাসাদে দেখতে পাওয়া যায়।
29 ତିନି ପ୍ରାଣୀ ସୁନ୍ଦର ରୂପେ ଗମନ କରନ୍ତି, ପୁଣି, ଚାରି ପ୍ରାଣୀ ସୁନ୍ଦର ରୂପେ ଗମନ କରନ୍ତି;
“তিনটি প্রাণী আছে যারা তাদের চলাফেরায় রাজসিক, চারজন আছে যারা রাজকীয় ভঙ্গিতে নড়াচড়া করে:
30 ପଶୁମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରେ ବିକ୍ରମୀ ସିଂହ କାହା ସମ୍ମୁଖରୁ ଫେରେ ନାହିଁ।
সিংহ, যে পশুদের মধ্যে বলশালী, যে কোনো কিছুর সামনেই পশ্চাদগামী হয় না;
31 ଯୁଦ୍ଧାଶ୍ୱ; ଛାଗ ଓ ରାଜା, ଯାହା ବିରୁଦ୍ଧରେ କେହି ଉଠେ ନାହିଁ।
নির্ভীক মোরগ, পাঁঠা, ও রাজা, যিনি বিদ্রোহের আশঙ্কা থেকে মুক্ত।
32 ଯେବେ ତୁମ୍ଭେ ଆପଣାକୁ ଉଚ୍ଚ କରିବାରେ ମୂଢ଼ର କର୍ମ କରିଥାଅ, କିଅବା ଯେବେ କୁକଳ୍ପନା କରୁଥାଅ, ତେବେ ଆପଣା ମୁଖରେ ହାତ ଦିଅ।
“তুমি যদি মূর্খামি করো ও নিজেই নিজের প্রশংসা করো, বা অনিষ্ট করার ফন্দি আঁটো, তবে তোমার হাত দিয়ে মুখ ঢেকে রাখো!
33 କାରଣ ଯେପରି ଦୁଗ୍ଧ ମନ୍ଥନରେ ଲବଣୀ ବାହାରେ ଓ ନାସିକା ମନ୍ଥନରେ ରକ୍ତ ବାହାରେ; ତଦ୍ରୂପ କ୍ରୋଧ ମନ୍ଥନରେ ବିବାଦ ବାହାରେ।
কারণ ননি মন্থনে যেভাবে মাখন উৎপন্ন হয়, ও নাকে মোচড় পড়লে যেভাবে রক্ত বের হয়, সেভাবে ক্রোধ নাড়াচাড়া করলে বিবাদ উৎপন্ন হয়।”

< ହିତୋପଦେଶ 30 >