< ମାଥିଉ 9 >
1 ସେଥିରେ ଯୀଶୁ ନୌକାରେ ଚଢ଼ି ପାରି ହେଲେ ଓ ନିଜ ନଗରକୁ ଆସିଲେ।
এরপর যীশু একটি নৌকায় উঠে সাগর পার করে তাঁর নিজের নগরে এলেন।
2 ଆଉ ଦେଖ, ଲୋକେ ଶଯ୍ୟାଗତ ଜଣେ ପକ୍ଷାଘାତ ରୋଗୀକୁ ବହି ତାହାଙ୍କ ପାଖକୁ ଆଣିଲେ, ପୁଣି, ଯୀଶୁ ସେମାନଙ୍କ ବିଶ୍ୱାସ ଦେଖି ସେହି ପକ୍ଷାଘାତ ରୋଗୀକୁ କହିଲେ, “ବତ୍ସ, ସାହସ ଧର, ତୁମ୍ଭର ପାପସବୁ କ୍ଷମା କରାଗଲା।”
কয়েকজন মানুষ একজন পক্ষাঘাতগ্রস্ত ব্যক্তিকে খাটে শুইয়ে তাঁর কাছে নিয়ে এল। তাদের বিশ্বাস দেখে যীশু সেই পক্ষাঘাতগ্রস্ত ব্যক্তিকে বললেন, “বৎস, সাহস করো, তোমার সব পাপ ক্ষমা করা হল।”
3 ଆଉ ଦେଖ, ଶାସ୍ତ୍ରୀମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ କେହି କେହି ମନେ ମନେ କହିଲେ, ଏହି ଲୋକ ଈଶ୍ବର ନିନ୍ଦା କରୁଅଛି।
এতে কয়েকজন শাস্ত্রবিদ মনে মনে বলল, “এই লোকটি তো ঈশ্বরনিন্দা করছে!”
4 ଯୀଶୁ ସେମାନଙ୍କ ମନର ଚିନ୍ତା ଜାଣି କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭେମାନେ ଆପଣା ଆପଣା ମନରେ କାହିଁକି କୁଚିନ୍ତା କରୁଅଛ?
যীশু তাদের মনের কথা বুঝতে পেরে বললেন, “তোমরা মনে মনে মন্দ চিন্তা করছ কেন?
5 କାରଣ କଅଣ ସହଜ? ‘ତୁମ୍ଭର ପାପସବୁ କ୍ଷମା କରାଗଲା’ ବୋଲି କହିବା, ବା, ‘ଉଠ, ଚାଲ’ ବୋଲି କହିବା?
কোন কথাটি বলা সহজ, ‘তোমার পাপ ক্ষমা করা হল,’ বলা না, ‘তুমি উঠে হেঁটে বেড়াও’ বলা?
6 କିନ୍ତୁ ପୃଥିବୀରେ ପାପ କ୍ଷମା କରିବାକୁ ମନୁଷ୍ୟପୁତ୍ରଙ୍କର ଯେ ଅଧିକାର ଅଛି, ଏହା ଯେପରି ତୁମ୍ଭେମାନେ ଜାଣିପାର,” ଏଥିପାଇଁ ସେ ପକ୍ଷାଘାତ ରୋଗୀକୁ କହିଲେ, “ଉଠ, ନିଜ ଖଟିଆ ନେଇ ଆପଣା ଘରକୁ ଚାଲିଯାଅ।”
কিন্তু আমি চাই যেন তোমরা জানতে পারো যে পৃথিবীতে পাপ ক্ষমা করার অধিকার মনুষ্যপুত্রের আছে” এই বলে তিনি সেই পক্ষাঘাতগ্রস্ত ব্যক্তিকে বললেন, “ওঠো, তোমার খাট তুলে বাড়ি চলে যাও।”
7 ସେଥିରେ ସେ ଉଠି ଆପଣା ଘରକୁ ଚାଲିଗଲା।
তখন ব্যক্তিটি উঠে বাড়ি চলে গেল।
8 ତାହା ଦେଖି ଲୋକସମୂହ ଭୟ କଲେ, ପୁଣି, ଯେଉଁ ଈଶ୍ବର ମନୁଷ୍ୟମାନଙ୍କୁ ଏପରି ଅଧିକାର ଦେଇଅଛନ୍ତି, ତାହାଙ୍କର ମହିମା କୀର୍ତ୍ତନ କଲେ।
এই দেখে সমস্ত লোক ভীত হয়ে উঠল এবং ঈশ্বর মানুষকে এমন ক্ষমতা দিয়েছেন বলে তারা ঈশ্বরের প্রশংসা করতে লাগল।
9 ଯୀଶୁ ସେଠାରୁ ଯାଉ ଯାଉ ମାଥିଉ ନାମକ ଜଣେ ବ୍ୟକ୍ତିଙ୍କୁ କର ଆଦାୟ ସ୍ଥାନରେ ବସିଥିବା ଦେଖି ତାହାଙ୍କୁ କହିଲେ, “ମୋହର ଅନୁଗମନ କର।” ସେଥିରେ ସେ ଉଠି ତାହାଙ୍କର ଅନୁଗମନ କଲେ।
সেই স্থান ছেড়ে চলে যাওয়ার সময় যীশু দেখলেন, মথি নামে এক ব্যক্তি কর আদায়কারীর চালাঘরে বসে আছেন। তিনি তাঁকে বললেন, “আমাকে অনুসরণ করো!” মথি তখনই উঠে পড়লেন ও তাঁকে অনুসরণ করতে লাগলেন।
10 ଆଉ ଯୀଶୁ ଗୃହରେ ଭୋଜନ କରିବାକୁ ବସିବା ସମୟରେ, ଦେଖ, ଅନେକ କରଗ୍ରାହୀ ଏବଂ ପାପୀ ଆସି ତାହାଙ୍କ ଓ ତାହାଙ୍କର ଶିଷ୍ୟମାନଙ୍କ ସାଙ୍ଗରେ ବସିଲେ।
মথির বাড়িতে যীশু যখন রাতের খাওয়া খেতে বসেছিলেন, তখন বহু কর আদায়কারী ও পাপী মানুষ এসে যীশু ও তাঁর শিষ্যদের সঙ্গে খেতে বসল।
11 ଫାରୂଶୀମାନେ ତାହା ଦେଖି ତାହାଙ୍କ ଶିଷ୍ୟମାନଙ୍କୁ କହିବାକୁ ଲାଗିଲେ, “ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କ ଗୁରୁ କାହିଁକି କରଗ୍ରାହୀ ଓ ପାପୀମାନଙ୍କ ସାଙ୍ଗରେ ଭୋଜନ କରନ୍ତି?”
ফরিশীরা তা লক্ষ্য করে তাঁর শিষ্যদের জিজ্ঞাসা করল, “কর আদায়কারী ও পাপীদের সঙ্গে বসে তোমাদের গুরুমহাশয় কেন খাওয়াদাওয়া করেন?”
12 କିନ୍ତୁ ଯୀଶୁ ତାହା ଶୁଣି କହିଲେ, “ସୁସ୍ଥ ଲୋକମାନଙ୍କର ବୈଦ୍ୟଠାରେ ଆବଶ୍ୟକ ନାହିଁ, ମାତ୍ର ଅସୁସ୍ଥ ଲୋକମାନଙ୍କର ଆବଶ୍ୟକ ଅଛି।
একথা শুনে যীশু বললেন, “পীড়িত ব্যক্তিরই চিকিৎসকের প্রয়োজন, সুস্থ ব্যক্তির নয়।
13 କିନ୍ତୁ ‘ଆମ୍ଭେ ବଳିଦାନ ଭଲ ନ ପାଇ ଦୟା ଭଲ ପାଉ,’ ଏହି ବାକ୍ୟର ମର୍ମ ତୁମ୍ଭେମାନେ ଯାଇ ଶିକ୍ଷା କର, କାରଣ ମୁଁ ଧାର୍ମିକମାନଙ୍କୁ ଆହ୍ୱାନ କରିବା ନିମନ୍ତେ ଆସି ନାହିଁ, ମାତ୍ର ପାପୀମାନଙ୍କୁ ଆହ୍ୱାନ କରିବା ନିମନ୍ତେ ଆସିଅଛି।”
কিন্তু তোমরা যাও এবং এই বাক্যের মর্ম কি তা শিক্ষা নাও: ‘আমি দয়া চাই, বলিদান নয়।’ কারণ আমি ধার্মিকদের নয়, কিন্তু পাপীদের আহ্বান করতে এসেছি।”
14 ସେହି ସମୟରେ ଯୋହନଙ୍କର ଶିଷ୍ୟମାନେ ତାହାଙ୍କ ପାଖକୁ ଆସି କହିଲେ, ଆମ୍ଭେମାନେ ଓ ଫାରୂଶୀମାନେ ଉପବାସ କରୁ, କିନ୍ତୁ ଆପଣଙ୍କ ଶିଷ୍ୟମାନେ ଉପବାସ କରନ୍ତି ନାହିଁ କାହିଁକି?
এরপর যোহনের শিষ্যেরা এসে তাঁকে জিজ্ঞাসা করল, “এ কী রকম যে, ফরিশীরা ও আমরা উপোস করি, কিন্তু আপনার শিষ্যেরা উপোস করে না?”
15 ଯୀଶୁ ସେମାନଙ୍କୁ କହିଲେ, “ବର ଯେପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ବରଯାତ୍ରୀମାନଙ୍କ ସହିତ ଥାଆନ୍ତି, ସେପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ସେମାନେ କି ଶୋକ କରିପାରନ୍ତି? କିନ୍ତୁ ସମୟ ଆସିବ, ଯେତେବେଳେ ସେମାନଙ୍କଠାରୁ ବରଙ୍କୁ କାଢ଼ି ନିଆଯିବ, ଆଉ ସେତେବେଳେ ସେମାନେ ଉପବାସ କରିବେ।
যীশু উত্তর দিলেন, “বর সঙ্গে থাকতে তার অতিথিরা কীভাবে দুঃখ করতে পারে? সময় আসবে, যখন বরকে তাদের মধ্য থেকে সরিয়ে নেওয়া হবে; তখন তারা উপোস করবে।
16 କେହି ନୂଆ ଲୁଗାର ତାଳି ପୁରୁଣା ଲୁଗାରେ ପକାଏ ନାହିଁ, କାରଣ ସେହି ତାଳି ଲୁଗାରୁ ବେଶୀ ଛିଣ୍ଡାଇନିଏ ଏବଂ ଆହୁରି ଅଧିକ ବଡ଼ ଚିରା ହୁଏ।
“পুরোনো পোশাকে কেউ নতুন কাপড়ের তালি লাগায় না, কারণ তা করলে সেই কাপড়ের টুকরোটি পুরোনো পোশাক থেকে ছিঁড়ে বেরিয়ে আসবে ও সেই ছিদ্র আরও বড়ো হয়ে উঠবে।
17 ଆଉ ଲୋକେ ନୂଆ ଦ୍ରାକ୍ଷାରସ ପୁରୁଣା କୁମ୍ପାରେ ରଖନ୍ତି ନାହିଁ; ରଖିଲେ କୁମ୍ପା ଫାଟିଯାଏ ଓ ଦ୍ରାକ୍ଷାରସ ପଡ଼ିଯାଏ, ଆଉ କୁମ୍ପାସବୁ ନଷ୍ଟ ହୁଏ; କିନ୍ତୁ ଲୋକେ ନୂଆ ଦ୍ରାକ୍ଷାରସ ନୂଆ କୁମ୍ପାରେ ରଖନ୍ତି, ପୁଣି, ଉଭୟ ରକ୍ଷା ପାଏ।”
আবার পুরোনো চামড়ার সুরাধারে কেউই টাটকা আঙুরের রস ঢালে না। যদি ঢালে, তাহলে চামড়ার সুরাধার ফেটে যাবে, আঙুরের রস গড়িয়ে পড়বে এবং সুরাধারটিও নষ্ট হবে। না, তারা নতুন আঙুরের রস নতুন সুরাধারেই রাখে, এতে উভয়ই সংরক্ষিত থাকে।”
18 ଯୀଶୁ ସେମାନଙ୍କୁ ଏହିସବୁ କଥା କହିବା ସମୟରେ, ଦେଖ, ଜଣେ ଅଧ୍ୟକ୍ଷ ତାହାଙ୍କ ପାଖକୁ ଆସି ପ୍ରଣାମ କରି କହିଲେ, ମୋହର ଝିଅଟି ଏହିକ୍ଷଣି ମରିଗଲା, କିନ୍ତୁ ଆପଣ ଆସି ତାହା ଉପରେ ହସ୍ତ ଥୋଇବା ହେଉନ୍ତୁ, ଆଉ ସେ ବଞ୍ଚିବ।
যীশু যখন এই কথাগুলি বলছিলেন, এমন সময়ে একজন সমাজভবনের অধ্যক্ষ এসে তাঁর সামনে নতজানু হয়ে বললেন, “আমার মেয়েটি সবেমাত্র মারা গেছে। কিন্তু আপনি এসে তার উপরে হাত রাখুন, তাহলে সে বেঁচে উঠবে।”
19 ସେଥିରେ ଯୀଶୁ ଉଠି ଆପଣା ଶିଷ୍ୟମାନଙ୍କ ସହିତ ତାହାଙ୍କ ପଛରେ ଗଲେ।
যীশু উঠে তাঁর সঙ্গ নিলেন, তাঁর শিষ্যেরাও তাই করলেন।
20 ଆଉ ଦେଖ ବାର ବର୍ଷ ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ପ୍ରଦର ରୋଗଗ୍ରସ୍ତା ଜଣେ ସ୍ତ୍ରୀଲୋକ ପଛଆଡ଼ୁ ଆସି ତାହାଙ୍କ ଲୁଗାର ଝୁମ୍ପା ଛୁଇଁଲା,
ঠিক সেই মুহূর্তে, এক নারী, যে বারো বছর ধরে রক্তস্রাবের ব্যাধিতে ভুগছিল, তাঁর পিছন দিক থেকে এসে তাঁর পোশাকের আঁচল স্পর্শ করল।
21 କାରଣ ସେ ମନେ ମନେ କହୁଥିଲା, କେବଳ ତାହାଙ୍କ ଲୁଗା ଛୁଇଁଲେ ମୁଁ ସୁସ୍ଥ ହେବି।
সে মনে মনে ভেবেছিল, “কেবলমাত্র তাঁর পোশাকটুকু যদি আমি স্পর্শ করতে পারি, তাহলেই আমি সুস্থ হব।”
22 କିନ୍ତୁ ଯୀଶୁ ବୁଲିପଡ଼ି ତାହାକୁ ଦେଖି କହିଲେ, “ବତ୍ସେ, ସାହସ ଧର, ତୋହର ବିଶ୍ୱାସ ତୋତେ ସୁସ୍ଥ କରିଅଛି।” ସେହି ଦଣ୍ଡରୁ ସ୍ତ୍ରୀଲୋକଟି ସୁସ୍ଥ ହୋଇଗଲା।
যীশু পিছন ফিরে তাকে দেখতে পেয়ে বললেন, “সাহস করো, তোমার বিশ্বাসই তোমাকে সুস্থ করেছে।” সেই মুহূর্ত থেকেই সেই নারী সুস্থ হল।
23 ପରେ ଯୀଶୁ ସେହି ଅଧ୍ୟକ୍ଷଙ୍କ ଗୃହକୁ ଆସି ବଂଶୀବାଦକମାନଙ୍କୁ ଓ କୋଳାହଳ କରୁଥିବା ଲୋକସମୂହକୁ ଦେଖି କହିଲେ, “ବାହାରିଯାଅ, ବାଳିକାଟି ତ ମରି ନାହିଁ, ମାତ୍ର ଶୋଇ ପଡ଼ିଅଛି”
যীশু সেই সমাজভবনের অধ্যক্ষের বাড়িতে প্রবেশ করে দেখলেন বাঁশি-বাদকেরা রয়েছে ও লোকেরা শোরগোল করছে।
24 ସେଥିରେ ସେମାନେ ତାହାଙ୍କୁ ପରିହାସ କରିବାକୁ ଲାଗିଲେ।
তিনি বললেন, “তোমরা চলে যাও। মেয়েটি মারা যায়নি, সে ঘুমিয়ে আছে।” তারা কিন্তু তাঁকে উপহাস করতে লাগল।
25 କିନ୍ତୁ ଲୋକସମୂହ ବାହାର କରାଯାଆନ୍ତେ, ଯୀଶୁ ଭିତରକୁ ଯାଇ ବାଳିକାଟିର ହାତ ଧରିଲେ, ଆଉ ସେ ଉଠିଲା।
লোকের ভিড় এক পাশে সরিয়ে দেওয়ার পর, যীশু ভিতরে গিয়ে মেয়েটির হাত ধরলেন। এতে সে উঠে বসল।
26 ପୁଣି, ଏହି କଥା ସେହି ଦେଶଯାକ ବ୍ୟାପିଗଲା।
এই ঘটনার সংবাদ সেই সমস্ত অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ল।
27 ଯୀଶୁ ସେଠାରୁ ଯାଉଥିବା ସମୟରେ ଦୁଇ ଜଣ ଅନ୍ଧ ପଛେ ପଛେ ଚାଲି ଉଚ୍ଚସ୍ୱର କରି କହିବାକୁ ଲାଗିଲେ, ହେ ଦାଉଦଙ୍କ ସନ୍ତାନ, ଆମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ଦୟା କରନ୍ତୁ।
যীশু সেখান থেকে চলে যাওয়ার সময় দুজন অন্ধ মানুষ তাঁকে অনুসরণ করে চিৎকার করতে লাগল, “দাউদ-সন্তান, আমাদের প্রতি দয়া করুন।”
28 ପୁଣି, ସେ ଗୃହରେ ପ୍ରବେଶ କରନ୍ତେ ସେହି ଅନ୍ଧମାନେ ତାହାଙ୍କ ପାଖକୁ ଆସିଲେ। ଯୀଶୁ ସେମାନଙ୍କୁ କହିଲେ, “ମୁଁ ଯେ ଏହା କରିପାରେ, ତାହା କି ବିଶ୍ୱାସ କରୁଅଛ?” ସେମାନେ କହିଲେ ହଁ, ପ୍ରଭୁ।
তিনি ঘরের মধ্যে প্রবেশ করলে সেই দুজন অন্ধ মানুষ তাঁর কাছে এল। তিনি তাদের জিজ্ঞাসা করলেন, “তোমরা কি বিশ্বাস করো যে, আমি এ কাজ করতে পারি?” তারা উত্তর দিল, “হ্যাঁ, প্রভু।”
29 ସେଥିରେ ସେ ସେମାନଙ୍କର ଚକ୍ଷୁ ସ୍ପର୍ଶ କରି କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କ ବିଶ୍ୱାସ ଅନୁସାରେ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କ ପ୍ରତି ଘଟୁ।”
তখন তিনি তাদের চোখ স্পর্শ করলেন ও বললেন, “তোমাদের বিশ্বাস অনুযায়ীই তোমাদের প্রতি হোক।”
30 ତହିଁରେ ସେମାନଙ୍କର ଆଖି ଫିଟିଗଲା। ପୁଣି, ଯୀଶୁ ସେମାନଙ୍କୁ ଅତି ଦୃଢ଼ରୂପେ ଆଜ୍ଞା ଦେଇ କହିଲେ, “ଦେଖ, ଏ ବିଷୟ ଯେପରି କେହି ନ ଜାଣେ।”
আর তারা দৃষ্টিশক্তি পুনরায় ফিরে পেল। যীশু তাদের কঠোরভাবে সাবধান করে দিয়ে বললেন, “দেখো, কেউ যেন একথা জানতে না পারে।”
31 ମାତ୍ର ସେମାନେ ବାହାରିଯାଇ ସେହି ଦେଶଯାକ ତାହାଙ୍କ କୀର୍ତ୍ତି ପ୍ରଚାର କଲେ।
কিন্তু তারা বাইরে গিয়ে সেই অঞ্চলের সর্বত্র তাঁর সংবাদ ছড়িয়ে দিল।
32 ସେମାନେ ବାହାରିଯାଉଥିବା ସମୟରେ, ଦେଖ, ଲୋକେ ଜଣେ ମୂକ ଭୂତଗ୍ରସ୍ତକୁ ତାହାଙ୍କ ପାଖକୁ ଆଣିଲେ।
সেই দুজন যখন বেরিয়ে চলে যাচ্ছিল, তখন একজন ভূতগ্রস্ত মানুষকে যীশুর কাছে নিয়ে আসা হল। সে কথা বলতে পারত না।
33 ପୁଣି, ଭୂତ ଛଡ଼ାଯାଆନ୍ତେ ସେହି ମୂକ କଥା କହିଲା। ସେଥିରେ ଲୋକ ସମୂହ ଚମତ୍କୃତ ହୋଇ କହିଲେ, ଇସ୍ରାଏଲ ମଧ୍ୟରେ ଏପରି କେବେ ହେଁ ଦେଖାଯାଇ ନାହିଁ।
যখন সেই ভূতকে তাড়ানো হল তখন বোবা মানুষটি কথা বলতে লাগল। সকলে বিস্ময়ে আশ্চর্য হয়ে বলল, “ইস্রায়েলে এ ধরনের ঘটনা আর কখনও দেখা যায়নি।”
34 କିନ୍ତୁ ଫାରୂଶୀମାନେ କହିଲେ, ସେ ଭୂତପତି ସାହାଯ୍ୟରେ ଭୂତ ଛଡ଼ାଉଅଛି।
কিন্তু ফরিশীরা বলল, “ও তো ভূতদের অধিপতির দ্বারাই ভূত ছাড়ায়।”
35 ଏହାପରେ ଯୀଶୁ ସେମାନଙ୍କ ସମାଜଗୃହ-ସମୂହରେ ଶିକ୍ଷା ଦେଇ ରାଜ୍ୟର ସୁସମାଚାର ଘୋଷଣା କରି ଏବଂ ସମସ୍ତ ପ୍ରକାର ରୋଗ ଓ ସମସ୍ତ ପ୍ରକାର ପୀଡ଼ା ସୁସ୍ଥ କରି ସମୁଦାୟ ନଗର ପୁଣି, ଗ୍ରାମଗୁଡ଼ିକରେ ଭ୍ରମଣ କରିବାକୁ ଲାଗିଲେ।
যীশু বিভিন্ন নগর ও গ্রাম পরিক্রমা করতে লাগলেন। তিনি তাদের সমাজভবনগুলিতে শিক্ষা দিতে ও স্বর্গরাজ্যের সুসমাচার প্রচার করতে লাগলেন। তিনি সব ধরনের রোগ ও ব্যাধি দূর করলেন।
36 ଆଉ ଲୋକସମୂହକୁ ଦେଖି ସେମାନଙ୍କ ପ୍ରତି ସେ ଦୟାରେ ବିଗଳିତ ହେଲେ, କାରଣ ସେମାନେ ଅରକ୍ଷକ ମେଷ ପରି ଦୁର୍ଦ୍ଦଶାଗ୍ରସ୍ତ ଓ ଛିନ୍ନଭିନ୍ନ ଥିଲେ।
যখন তিনি লোকের ভিড় দেখলেন তিনি তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল হলেন, কারণ তারা পালকহীন মেষপালের মতো বিপর্যস্ত ও দিশেহারা ছিল।
37 ସେତେବେଳେ ଯୀଶୁ ଆପଣା ଶିଷ୍ୟମାନଙ୍କୁ କହିଲେ, “ଶସ୍ୟ ସିନା ପ୍ରଚୁର, ମାତ୍ର କାର୍ଯ୍ୟକାରୀମାନେ ଅଳ୍ପ,
তখন তিনি তাঁর শিষ্যদের বললেন, “ফসল প্রচুর, কিন্তু কর্মী সংখ্যা অল্প।
38 ଏଣୁ ଆପଣା ଶସ୍ୟକ୍ଷେତ୍ରକୁ କାର୍ଯ୍ୟକାରୀମାନଙ୍କୁ ପଠାଇଦେବା ନିମନ୍ତେ ଶସ୍ୟକ୍ଷେତ୍ରର ମାଲିକଙ୍କ ପାଖରେ ନିବେଦନ କର।”
তোমরা ফসলের মালিকের কাছে প্রার্থনা করো, যেন তিনি তাঁর শস্যক্ষেত্রে কর্মচারীদের পাঠান।”