< ଯୂନସ 4 >
1 ମାତ୍ର ଯୂନସ ଏଥିରେ ମହା ଅସନ୍ତୁଷ୍ଟ ଓ କ୍ରୁଦ୍ଧ ହେଲେ।
কিন্তু যোনার কাছে এটি খুব অন্যায় মনে হল এবং তাঁর ক্রোধ উৎপন্ন হল।
2 ଆଉ, ସେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କର ନିକଟରେ ପ୍ରାର୍ଥନା କରି କହିଲେ, “ହେ ସଦାପ୍ରଭୁ, ବିନତି କରେ, ମୁଁ ସ୍ୱଦେଶରେ ଥିବା ବେଳେ କି ଏହି କଥା କହି ନ ଥିଲି? ଏଥିପାଇଁ ଶୀଘ୍ର କରି ତର୍ଶୀଶକୁ ପଳାଇଲି; କାରଣ ତୁମ୍ଭେ ଯେ କୃପାମୟ, ସ୍ନେହଶୀଳ, କ୍ରୋଧରେ ଧୀର, ଦୟାରେ ମହାନ ଓ ଅମଙ୍ଗଳର ବିଷୟରେ ଅନିଚ୍ଛୁକ ପରମେଶ୍ୱର ଅଟ, ଏହା ମୁଁ ଜାଣିଲି।
তিনি সদাপ্রভুর কাছে প্রার্থনা করলেন, “হে সদাপ্রভু, আমি যখন বাড়িতে ছিলাম তখনই কি আমি একথা বলিনি? সেই কারণেই তর্শীশে পালিয়ে গিয়ে আমি এটা বন্ধ করার চেষ্টা করেছিলাম। আমি জানতাম যে, তুমি এক কৃপাময় ও স্নেহশীল ঈশ্বর, ক্রোধে ধীর ও প্রেমে মহান। তুমি এমন ঈশ্বর, যে শাস্তি দিতে উদ্যত হয়েও মন পরিবর্তন করো।
3 ଏହେତୁ ହେ ସଦାପ୍ରଭୁ, ବିନତି କରେ, ଏବେ ମୋʼ ପ୍ରାଣ ମୋʼ ଠାରୁ ନିଅ; କାରଣ ବଞ୍ଚିବା ଅପେକ୍ଷା ମୋର ମରିବାର ଭଲ।”
এখন, হে সদাপ্রভু, তুমি আমার প্রাণ নিয়ে নাও, কারণ বেঁচে থাকার চেয়ে আমার মরে যাওয়া ভালো।”
4 ତହିଁରେ ସଦାପ୍ରଭୁ କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭେ କ୍ରୋଧ କରି କି ଭଲ କରୁଅଛ?”
কিন্তু সদাপ্রভু উত্তরে বললেন, “তোমার রাগ করা কি ঠিক হচ্ছে?”
5 ତେବେ ଯୂନସ ନଗର ବାହାରକୁ ଯାଇ ନଗରର ପୂର୍ବ ଦିଗରେ ବସିଲେ, ପୁଣି ସେଠାରେ ଗୋଟିଏ କୁଟୀର ନିର୍ମାଣ କରି ନଗରର କି ଦଶା ହୁଅଇ, ଏହା ଦେଖିବା ପାଇଁ ତହିଁର ଛାୟା ତଳେ ବସିଲେ।
যোনা তখন বাইরে গেলেন ও নগরের পূর্বদিকে এক স্থানে বসলেন। সেখানে তিনি নিজের জন্য একটি ছাউনি নির্মাণ করে, তার ছায়ায় বসলেন এবং নগরের প্রতি কী ঘটবে, তা দেখার অপেক্ষায় রইলেন।
6 ତହିଁରେ ସଦାପ୍ରଭୁ ପରମେଶ୍ୱର ଗୋଟିଏ କଖାରୁ ଲତା ନିରୂପଣ କଲେ, ପୁଣି ଯୂନସଙ୍କୁ ତାଙ୍କ ଦୁର୍ଗତିରୁ ଉଦ୍ଧାର କରିବା ନିମନ୍ତେ ତାହା ଯେପରି ତାଙ୍କ ମସ୍ତକ ଉପରେ ଛାୟା କରିବ, ଏଥିପାଇଁ ସେ ଲତାକୁ ବଢ଼ାଇ ତାଙ୍କ ଉପରେ ଆଣିଲେ। ଏଥିରେ ଯୂନସ ସେହି କଖାରୁ ଲତା ସକାଶୁ ବଡ଼ ଆହ୍ଲାଦିତ ହେଲେ।
তারপর সদাপ্রভু ঈশ্বর সেখানে একটি দ্রাক্ষালতা উৎপন্ন করলেন এবং সেটিকে যোনার মাথার উপর পর্যন্ত বৃদ্ধি করালেন, যেন সেটি তার মাথায় ছায়া দেয় ও তার অস্বস্তির আরাম হয়। দ্রাক্ষালতাটির জন্য যোনা ভীষণ আনন্দিত হলেন।
7 ମାତ୍ର ତହିଁ ଆରଦିନ ସୂର୍ଯ୍ୟୋଦୟ ସମୟରେ ପରମେଶ୍ୱର ଏକ କୀଟ ନିରୂପଣ କଲେ, ସେହି କୀଟ କଖାରୁ ଲତାକୁ କାଟି ଦିଅନ୍ତେ, ତାହା ଶୁଷ୍କ ହୋଇଗଲା।
কিন্তু পরের দিন ভোরবেলায়, ঈশ্বর একটি কীট পাঠালেন যা দ্রাক্ষালতাটিকে দংশন করলে সেটি শুকিয়ে গেল।
8 ପୁଣି, ସୂର୍ଯ୍ୟୋଦୟ ସମୟରେ ପରମେଶ୍ୱର ପୂର୍ବୀୟ ଝଞ୍ଜା ବାୟୁ ନିରୂପଣ କଲେ; ଆଉ, ଯୂନସଙ୍କ ମସ୍ତକରେ ଏପରି ଖରା ଲାଗିଲା ଯେ, ସେ କ୍ଳାନ୍ତ ହୋଇ ଆପଣାର ମୃତ୍ୟୁୁ-ପ୍ରାର୍ଥନା କରି କହିଲେ, “ବଞ୍ଚିବା ଅପେକ୍ଷା ମୋର ମରିବାର ଭଲ।”
সূর্য ওঠার পরে, ঈশ্বর এক উষ্ণ পূবের বাতাস পাঠালেন এবং সূর্য যোনার মাথায় এমন প্রখর তাপ দিতে লাগল যে, যোনা বিবর্ণ হয়ে নিজের মৃত্যু কামনা করে বললেন, “বেঁচে থাকার চেয়ে আমার মরে যাওয়া ভালো।”
9 ଏଥିରେ ପରମେଶ୍ୱର ଯୂନସଙ୍କୁ କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭେ କଖାରୁ ଲତା ସକାଶୁ କ୍ରୋଧ କରି କି ଭଲ କରୁଅଛ?” ତହିଁରେ ସେ କହିଲେ, “ମରଣ ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ହିଁ କ୍ରୋଧ କରିବାର ମୋର ଭଲ।”
কিন্তু ঈশ্বর যোনাকে বললেন, “দ্রাক্ষালতাটির জন্য তোমার রাগ করা কি ঠিক হচ্ছে?” যোনা বললেন, “হ্যাঁ ঠিক হচ্ছে, আমি এত রেগে আছি যে, আমি মরে গেলেই ভালো হত।”
10 ପୁଣି, ସଦାପ୍ରଭୁ କହିଲେ, “ଏହି କଖାରୁ ଲତା ପ୍ରତି ତୁମ୍ଭର ଦୟା ହୋଇଅଛି, ତହିଁ ପାଇଁ ତୁମ୍ଭେ ପରିଶ୍ରମ କରି ନାହଁ, କିଅବା ତାହା ବଢ଼ାଇ ନାହଁ; ତାହା ଏକ ରାତ୍ରିରେ ଉତ୍ପନ୍ନ ହେଲା ଓ ଏକ ରାତ୍ରିରେ ବିନଷ୍ଟ ହେଲା।
কিন্তু সদাপ্রভু বললেন, “তুমি এই দ্রাক্ষালতাটি সম্পর্কে চিন্তিত হয়েছ, যদিও তুমি এটি রোপণ করোনি বা তা বেড়ে উঠতে সাহায্য করোনি। এক রাত্রির মধ্যে এটি অঙ্কুরিত হল ও এক রাত্রির মধ্যেই এটি শুকিয়ে গেল।
11 ତେବେ ଯହିଁ ମଧ୍ୟରେ ଦକ୍ଷିଣ ଓ ବାମ ହସ୍ତର ପ୍ରଭେଦ ନ ଜାଣିବାର ଏକ ଲକ୍ଷ କୋଡ଼ିଏ ହଜାରରୁ ଅଧିକ ଲୋକ ଓ ଅନେକ ପଶୁ ଅଛନ୍ତି, ସେହି ନୀନିବୀ ମହାନଗର ପ୍ରତି ଆମ୍ଭେ କି ଦୟା ନ କରିବା?”
কিন্তু নীনবীতে 1,20,000 এরও বেশি মানুষ আছে, যারা জানে না কোনটা ডান হাত ও কোনটা বাঁ হাত। তেমনই অনেক পশুও আছে। তাহলে, আমিও কি সেই নীনবী মহানগরীর জন্য চিন্তিত হব না?”