< ଯୋହନ 9 >
1 ଯୀଶୁ ଯାଉଥିବା ସମୟରେ ଜଣେ ଜନ୍ମାନ୍ଧକୁ ଦେଖିଲେ।
১এখন যীশু যেতে যেতে একজন লোককে দেখতে পেলেন সে জন্ম থেকে অন্ধ।
2 ଆଉ, ତାହାଙ୍କ ଶିଷ୍ୟମାନେ ତାହାଙ୍କୁ ପଚାରିଲେ, ହେ ଗୁରୁ, କିଏ ପାପ କରିବାରୁ ଏ ଅନ୍ଧ ହୋଇ ଜନ୍ମ ହେଲା? ନିଜେ ନା ଏହାର ପିତାମାତା?
২তাঁর শিষ্যেরা তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন, রব্বি, কে পাপ করেছিল এই লোকটি না এই লোকটী বাবা মা, যাতে এ অন্ধ হয়ে জন্মেছে?
3 ଯୀଶୁ ଉତ୍ତର ଦେଲେ, “ଏ କିମ୍ବା ଏହାର ପିତାମାତା ପାପ କଲେ ନାହିଁ, କିନ୍ତୁ ଈଶ୍ବରଙ୍କ କର୍ମ ଯେପରି ଏହାଠାରେ ପ୍ରକାଶିତ ହୁଏ, ଏନିମନ୍ତେ ଏହା ଘଟିଅଛି।
৩যীশু উত্তর দিলেন, না এই লোকটি পাপ করেছে, না এই লোকটী বাবা মা পাপ করেছে, কিন্তু এই লোকটী জীবনে যেন ঈশ্বরের কাজ প্রকাশিত হয় তাই এমন হয়েছে।
4 ଦିନ ଥାଉ ଥାଉ ମୋହର ପ୍ରେରଣକର୍ତ୍ତାଙ୍କ କର୍ମ କରିବା ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ କର୍ତ୍ତବ୍ୟ; ଯେଉଁ ସମୟରେ କେହି କର୍ମ କରିପାରେ ନାହିଁ, ଏପରି ରାତ୍ରି ଆସୁଅଛି।
৪যতক্ষণ দিন আছে ততক্ষণ যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন তাঁর কাজ আমাদের করতে হবে। রাত্রি আসছে যখন কেউ কাজ করতে পারবে না।
5 ମୁଁ ଯେପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ଜଗତରେ ଅଛି, ସେପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ମୁଁ ଜଗତର ଜ୍ୟୋତିଃ।”
৫আমি যখন এই পৃথিবীতে আছি, তখন আমিই হলাম পৃথিবীর আলো।
6 ଏହା କହି ସେ ମାଟିରେ ଛେପ ପକାଇ ସେହି ଛେପରେ କାଦୁଅ କଲେ, ଆଉ ତାହାର ଦୁଇ ଆଖିରେ କାଦୁଅ ଲଗାଇଲେ ଏବଂ ତାହାକୁ କହିଲେ,
৬এই কথা বলার পর তিনি মাটিতে থুথু ফেলে সেই থুথু দিয়ে কাদা করলেন; পরে ঐ অন্ধ লোকটী চোখেতে সেই কাদা মাখিয়ে দিলেন।
7 ଯାଅ, ଶୀଲୋହ (ଅନୁବାଦ କଲେ, ଏହାର ଅର୍ଥ ପ୍ରେରିତ) “ପୋଖରୀରେ ଧୋଇ ହୁଅ।” ସେଥିରେ ସେ ବାହାରିଯାଇ ଧୋଇ ହେଲା ଓ ଦୃଷ୍ଟି ପାଇ ଚାଲିଗଲା।
৭তিনি তাঁকে বললেন, যাও শীলোহ সরোবরে গিয়ে ধুয়ে ফেল; অনুবাদ করলে এই নামের মানে হয় প্রেরিত। সুতরাং সে গিয়ে ধুয়ে ফেলল এবং দেখতে দেখতে ফিরে আসল।
8 ତେଣୁ ପ୍ରତିବାସୀମାନେ, ପୁଣି, ଯେଉଁମାନେ ତାହାକୁ ପୂର୍ବେ ଜଣେ ଭିକାରୀ ବୋଲି ଦେଖିଥିଲେ, ସେମାନେ ପଚାରିଲେ, ଯେ ବସି ଭିକ ମାଗୁଥିଲା, ଏ କଅଣ ସେହି ନୁହେଁ?
৮তখন লোকটী প্রতিবেশীরা এবং যারা আগে তাকে দেখেছিল যে, সে ভিক্ষা করত, তারা বলতে লাগল একি সেই লোকটি নয় যে বসে ভিক্ষা করত?
9 କେହି କେହି କହିଲେ, ଏ ସେ; ଆଉ କେହି କେହି କହିଲେ, ନା, ଏ ତାହା ପରି। ସେ କହିଲା, ମୁଁ ସେହି।
৯কেউ কেউ বলল, এ সেই লোক; অন্যরা বলল না কিন্তু তারই মত; সে কিন্তু বলছিল “আমি সেই লোক।”
10 ସେଥିରେ ସେମାନେ ତାହାକୁ କହିଲେ, ତାହାହେଲେ ତୋର ଆଖି କିପରି ଫିଟିଗଲା?
১০তারা তখন তাকে বলল, তবে কি করে তোমার চক্ষু খুলে গেল?
11 ସେ ଉତ୍ତର ଦେଲା, ଯାହାଙ୍କୁ ଯୀଶୁ ବୋଲି କହନ୍ତି, ସେହି ବ୍ୟକ୍ତି କାଦୁଅ କରି ମୋହର ଦୁଇ ଆଖିରେ ଲଗାଇଲେ ଏବଂ ମୋତେ କହିଲେ, ଶୀଲୋହ ପୋଖରୀକୁ ଯାଇ ଧୋଇ ହୁଅ; ତେଣୁ ମୁଁ ବାହାରିଯାଇ ଧୋଇ ହେଲି ଓ ଦୃଷ୍ଟି ପାଇଲି।
১১সে উত্তর দিল, একজন মানুষ যাকে যীশু নামে ডাকে তিনি কাদা করে আমার চক্ষুতে মাখিয়ে দিলেন এবং আমাকে বললেন, শীলোহে যাও এবং ধুয়ে ফেল; সুতরাং আমি গিয়ে ধুয়ে ফেললাম এবং দৃষ্টি ফিরে পেলাম।
12 ସେମାନେ ତାହାକୁ ପଚାରିଲେ, ସେ କାହିଁ? ସେ କହିଲା, ମୁଁ ଜାଣେ ନାହିଁ।
১২তারা তাকে বলল, সে কোথায়? সে বলল আমি জানি না।
13 ଯେ ପୂର୍ବରେ ଅନ୍ଧ ଥିଲା, ସେମାନେ ତାହାକୁ ଫାରୂଶୀମାନଙ୍କ ନିକଟକୁ ଆଣିଲେ।
১৩আগে যে অন্ধ ছিল তাকে তারা ফরীশীদের কাছে নিয়ে গেল।
14 ଯୀଶୁ ଯେଉଁ ଦିନ କାଦୁଅ କରି ତାହାର ଆଖି ଫିଟାଇ ଦେଇଥିଲେ, ସେହି ଦିନ ବିଶ୍ରାମବାର।
১৪যে দিন যীশু কাদা করে তার চক্ষু খুলে দেন সেই দিন বিশ্রামবার ছিল।
15 ଅତଏବ, ସେ କିପରି ଦୃଷ୍ଟି ପାଇଲା, ଏହା ଫାରୂଶୀମାନେ ମଧ୍ୟ ତାହାକୁ ଆଉ ଥରେ ପଚାରିବାକୁ ଲାଗିଲେ। ସେଥିରେ ସେ ସେମାନଙ୍କୁ କହିଲା, ସେ ମୋହର ଆଖିରେ କାଦୁଅ ଲଗାଇଦେଲେ, ପରେ ମୁଁ ଧୋଇ ହେଲି ଓ ଦେଖି ପାରୁଅଛି।
১৫তখন আবার ফরীশীরাও তাকে জিজ্ঞাসা করতে লাগল, কিভাবে সে দৃষ্টি পেল? সে তাদেরকে বলল, তিনি আমার চোখের উপরে কাদা লাগিয়ে দিলেন, পরে আমি ধুইয়ে ফেললাম এবং আমি এখন দেখতে পাচ্ছি।
16 ତହୁଁ ଫାରୂଶୀମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ କେହି କେହି କହିଲେ, ସେ ଲୋକଟା ଈଶ୍ବରଙ୍କ ନିକଟରୁ ଆସି ନାହିଁ, କାରଣ ସେ ବିଶ୍ରାମବାର ପାଳନ କରୁ ନାହିଁ। ଆଉ, କେହି କେହି କହିଲେ, ପାପୀ ଲୋକ କିପରି ଏହି ପ୍ରକାର ଆଶ୍ଚର୍ଯ୍ୟକର୍ମସବୁ କରିପାରେ? ଏହିପରି ଭାବେ ସେମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରେ ମତଭେଦ ହେଲା।
১৬তখন কয়েক জন ফরীশী বলল, এই মানুষটি ঈশ্বর থেকে আসেনি, কারণ সে বিশ্রামবার মেনে চলে না। অন্যেরা বলল, কেমন করে একজন পাপী মানুষ এই সব আশ্চর্য্য কাজ করতে পারে? সুতরাং তাদের মধ্যে বিভেদ তৈরী হল।
17 ତେଣୁ ସେମାନେ ଆହୁରି ଥରେ ସେହି ଅନ୍ଧ ଲୋକଟିକୁ ପଚାରିଲେ, ସେ ଯେ ତୋର ଆଖି ଫିଟାଇଲା, ଏଥିରେ ତୁ ତାʼ ବିଷୟରେ କଅଣ କହୁଅଛୁ? ସେ କହିଲା, ସେ ଜଣେ ଭାବବାଦୀ।
১৭সুতরাং তারা আবার সেই অন্ধকে জিজ্ঞাসা করলো, তুমি তার সম্পর্কে কি বল? কারণ সে তোমার চক্ষু খুলে দিয়েছে। সেই অন্ধ মানুষটি বলল তিনি একজন ভবিষ্যৎ বক্তা।
18 ସେ ଯେ ଅନ୍ଧ ଥିଲା ଆଉ ଦୃଷ୍ଟି ପାଇଅଛି, ସେହି ଦୃଷ୍ଟି ପାଇଥିବା ଲୋକର ପିତାମାତାଙ୍କୁ ଡାକି ନ ପଚାରିବା ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ କେତେକ ଯିହୁଦୀ ନେତାମାନେ ତାହା ସମ୍ବନ୍ଧରେ ଏହା ବିଶ୍ୱାସ କଲେ ନାହିଁ।
১৮ইহূদিরা তখনও তার সম্পর্কে বিশ্বাস করল না যে, সে অন্ধ ছিল আর দৃষ্টি পেয়েছে যতক্ষণ না তারা ঐ দৃষ্টিপ্রাপ্ত মানুষটির বাবা মাকে ডেকে তাদের কাছে জিজ্ঞাসা করল।
19 ସେମାନେ ସେମାନଙ୍କୁ ପଚାରିଲେ, ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କର ଯେଉଁ ପୁଅ ଅନ୍ଧ ହୋଇ ଜନ୍ମ ହୋଇଥିଲା ବୋଲି କହିଥାଅ, ଏ କଅଣ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କର ସେହି ପୁଅ? ତାହାହେଲେ ସେ କିପରି ଏବେ ଦେଖୁଅଛି?
১৯তারা তার বাবা মাকে জিজ্ঞাসা করলো, একি তোমাদের পুত্র যার সম্পর্কে তোমরা বলে থাক এ অন্ধই জন্মেছিল? তবে এখন কিভাবে সে দেখতে পাচ্ছে?
20 ସେଥିରେ ତାହାର ପିତାମାତା ଉତ୍ତର ଦେଲେ, ଏ ଯେ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କର ପୁଅ ଓ ଏ ଯେ ଅନ୍ଧ ହୋଇ ଜନ୍ମ ହୋଇଥିଲା, ଏହା ଆମ୍ଭେମାନେ ଜାଣୁ;
২০তার বাবা মা উত্তর দিয়ে তাদের বলল, আমরা জানি এই হলো আমাদের ছেলে এবং সে অন্ধই জন্মেছিল,
21 କିନ୍ତୁ ସେ କିପରି ଏବେ ଦେଖୁଅଛି, ତାହା ଜାଣୁ ନାହୁଁ, କିମ୍ବା କିଏ ତାହାର ଆଖି ଫିଟାଇଦେଲେ, ତାହା ମଧ୍ୟ ଆମ୍ଭେମାନେ ଜାଣୁ ନାହୁଁ; ତାହାକୁ ପଚାରନ୍ତୁ, ସେ ତ ବୟସପ୍ରାପ୍ତ, ସେ ଆପଣା କଥା ଆପେ କହିବ।
২১এখন কিভাবে দেখতে পাচ্ছে তা আমরা জানি না এবং কে বা এর চক্ষু খুলে দিয়েছে তাও আমরা জানি না; তাকেই জিজ্ঞাসা করুন, এখন তো ওর বয়স হয়েছে। নিজের কথা নিজে বলতে পারে।
22 ତାହାର ପିତାମାତା ଯିହୁଦୀମାନଙ୍କୁ ଭୟ କରୁଥିବାରୁ ଏହି ସମସ୍ତ କଥା କହିଲେ, କାରଣ ଯଦି କେହି ତାହାଙ୍କୁ ଖ୍ରୀଷ୍ଟ ବୋଲି ସ୍ୱୀକାର କରେ, ତାହାହେଲେ ସେ ସମାଜଗୃହରୁ ବାହାର କରାଯିବ ବୋଲି ସେଥିପୂର୍ବେ ଯିହୁଦୀମାନେ ଏକମତ ହୋଇଥିଲେ।
২২তার বাবা মা ইহূদিদের এই কথা বলল কারণ তারা তাদের ভয় করত। কারণ ইহূদিরা আগেই ঠিক করেছিল কেউ যদি যীশুকে খ্রীষ্ট বলে স্বীকার করে তবে তাদেরকে সমাজ থেকে বের করে দেওয়া হবে।
23 ଅତଏବ, ତାହାର ପିତାମାତା କହିଲେ, ସେ ବୟସପ୍ରାପ୍ତ, ତାହାକୁ ପଚାରନ୍ତୁ।
২৩এই সব কারণে তার বাবা মা বলল, সে পূর্ণ বয়ষ্ক তাঁকেই জিজ্ঞাসা করুন।
24 ସେଥିରେ ପୂର୍ବରେ ଅନ୍ଧ ଥିବା ଲୋକକୁ ସେମାନେ ଦ୍ୱିତୀୟ ଥର ଡାକି କହିଲେ, ଈଶ୍ବରଙ୍କୁ ଗୌରବ ଦିଅ, ସେ ଲୋକଟା ଯେ ପାପୀ, ଏହା ଆମ୍ଭେମାନେ ଜାଣୁ।
২৪সুতরাং তারা দ্বিতীয়বার সেই অন্ধ মানুষকে ডেকে তাকে বলল ঈশ্বরকে গৌরব কর। আমরা জানি যে সে একজন পাপী।
25 ସେଥିରେ ସେ ଉତ୍ତର ଦେଲା, ସେ ପାପୀ କି ନୁହେଁ, ମୁଁ ତାହା ଜାଣେ ନାହିଁ; ମୁଁ ଗୋଟିଏ ବିଷୟ ଜାଣେ, ମୁଁ ଅନ୍ଧ ଥିଲି, ଏବେ ଦେଖି ପାରୁଅଛି।
২৫তখন সেই মানুষটি উত্তর দিল, তিনি পাপী কি না আমি তা জানি না। একটা জিনিস জানি যে আমি অন্ধ ছিলাম এবং এখন আমি দেখতে পাচ্ছি।
26 ତେଣୁ ସେମାନେ ତାହାକୁ କହିଲେ, ସେ ତୋତେ କଅଣ କଲା? ସେ କିପ୍ରକାରେ ତୋର ଆଖି ଫିଟାଇଦେଲା?
২৬তারা তাকে বলল, সে তোমার সঙ্গে কি করেছিল? কিভাবে সে তোমার চক্ষু খুলে দিল?
27 ସେ ସେମାନଙ୍କୁ ଉତ୍ତର ଦେଲା, ମୁଁ କହିସାରିଲିଣି, ଆଉ ଆପଣମାନେ ଶୁଣିଲେ ନାହିଁ; କାହିଁକି ଆଉ ଥରେ ଶୁଣିବାକୁ ଇଚ୍ଛା କରୁଅଛନ୍ତି? ଆପଣମାନେ ମଧ୍ୟ କଅଣ ତାହାଙ୍କର ଶିଷ୍ୟ ହେବାକୁ ଇଚ୍ଛା କରୁଅଛନ୍ତି?
২৭সে উত্তর দিল, আমি একবার আপনাদেরকে বলেছি এবং আপনারা শোনেন নি; তবে কেন আবার সেই কথা শুনতে চাইছেন? আপনারা তো তাঁর শিষ্য হতে চান না, আপনারা কি হতে চাইছেন?
28 ସେଥିରେ ସେମାନେ ତାହାକୁ ଗାଳି ଦେଇ କହିଲେ, ତୁ ତାହାର ଶିଷ୍ୟ, କିନ୍ତୁ ଆମ୍ଭେମାନେ ମୋଶାଙ୍କର ଶିଷ୍ୟ।
২৮তখন তারা তাকে গালিগালাজ করে বলল, তুই হলি তার শিষ্য কিন্তু আমরা হলাম মোশির শিষ্য।
29 ଆମ୍ଭେମାନେ ଜାଣୁ ଯେ, ଈଶ୍ବର ମୋଶାଙ୍କୁ କଥା କହିଅଛନ୍ତି, କିନ୍ତୁ ଏ ଲୋକଟା କେଉଁଠାରୁ ଆସିଅଛି, ତାହା ଆମ୍ଭେମାନେ ଜାଣୁ ନାହିଁ।
২৯আমরা জানি যে ঈশ্বর মোশির সঙ্গে কথা বলেছিলেন কিন্তু এ কোথা থেকে এসেছে তা আমরা জানি না।
30 ସେହି ଲୋକଟି ସେମାନଙ୍କୁ ଉତ୍ତର ଦେଲା, ସେ ମୋହର ଆଖି ଫିଟାଇଦେଲେ, ଆଉ ସେ କେଉଁଠାରୁ ଆସିଅଛନ୍ତି, ତାହା ଆପଣମାନେ ଜାଣନ୍ତି ନାହିଁ, ଏ ତ ଆଶ୍ଚର୍ଯ୍ୟ କଥା।
৩০সেই মানুষটি উত্তর দিল এবং তাদেরকে বলল, এটাই হলো একটা আশ্চর্য্য জিনিস যে, তিনি কোথা থেকে আসলেন আপনারা তা জানেন না তবুও তিনি আমার চক্ষু খুলে দিয়েছেন।
31 ଈଶ୍ବର ଯେ ପାପୀମାନଙ୍କ କଥା ଶୁଣନ୍ତି ନାହିଁ, ଏହା ଆମ୍ଭେମାନେ ଜାଣୁ, କିନ୍ତୁ ଯଦି କେହି ଈଶ୍ବରଭକ୍ତ ହୋଇ ତାହାଙ୍କର ଇଚ୍ଛା ସାଧନ କରେ, ତାହାହେଲେ ସେ ତାହାର କଥା ଶୁଣନ୍ତି।
৩১আমরা জানি যে ঈশ্বর পাপীদের কথা শোনেন না, কিন্তু যদি কোন মানুষ ঈশ্বরের ভক্ত হয় এবং তাঁর ইচ্ছা মেনে চলে, ঈশ্বর তার কথা শোনেন।
32 କେହି ଯେ ଜନ୍ମାନ୍ଧର ଚକ୍ଷୁ ଫିଟାଇଦେଲା, ଏହା ତ କଦାପି ଶୁଣାଯାଇ ନ ଥିଲା। (aiōn )
৩২পৃথিবীর পূর্বকাল থেকে কখনও শোনা যায় নি যে, কোনো মানুষ জন্ম থেকে অন্ধ তাকে চক্ষু খুলে দিয়েছে। (aiōn )
33 ଏ ଈଶ୍ବରଙ୍କଠାରୁ ଆସି ନ ଥିଲେ କିଛି କରିପାରନ୍ତେ ନାହିଁ।
৩৩যদি এই মানুষটি ঈশ্বর থেকে না আসতেন, তবে তিনি কিছুই করতে পারতেন না।
34 ସେମାନେ ତାହାକୁ ଉତ୍ତର ଦେଲେ, ତୁ ତ ପୁରା ପାପରେ ଜନ୍ମ ହେଲୁ, ଆଉ ତୁ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ଶିକ୍ଷା ଦେଉଅଛୁ? ସେଥିରେ ସେମାନେ ତାହାକୁ ବାହାର କରିଦେଲେ।
৩৪তারা উত্তর দিয়ে তাকে বলল, তুই একেবারে পাপেই জন্ম নিয়েছিস, আর তুই আমাদের শিক্ষা দিচ্ছিস? তখন তারা তাকে সমাজ থেকে বের করে দিল।
35 ସେମାନେ ଯେ ତାହାକୁ ବାହାର କରିଦେଇଅଛନ୍ତି, ଯୀଶୁ ଏହା ଶୁଣି ତାହାର ଦେଖା ପାଇ କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭେ କଅଣ ମନୁଷ୍ୟପୁତ୍ରଙ୍କଠାରେ ବିଶ୍ୱାସ କରୁଅଛ?”
৩৫যীশু শুনলেন যে, তারা তাকে সমাজ থেকে বের করে দিয়েছে। আর তিনি তার দেখা পেয়ে বললেন, তুমি কি মনুষ্যপুত্রকে বিশ্বাস কর?
36 ସେ ଉତ୍ତର ଦେଲା, ହେ ପ୍ରଭୁ, ସେ କିଏ କହନ୍ତୁ, ଯେପରି ମୁଁ ତାହାଙ୍କଠାରେ ବିଶ୍ୱାସ କରିବି?
৩৬সে উত্তর দিয়ে বলল, তিনি কে প্রভু? আমি যেন তাঁতে বিশ্বাস করি?
37 ଯୀଶୁ ତାହାକୁ କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭେ ତାହାଙ୍କୁ ଦେଖିଅଛ, ଆଉ ଯେ ତୁମ୍ଭ ସାଙ୍ଗରେ କଥା କହୁଅଛନ୍ତି, ସେ ସେହି।”
৩৭যীশু তাকে বললেন, “তুমি তাঁকে দেখেছ এবং তিনি হলেন যিনি তোমার সঙ্গে কথা বলছেন।”
38 ସେଥିରେ ସେ କହିଲା, ପ୍ରଭୁ ମୁଁ ବିଶ୍ୱାସ କରୁଅଛି; ଆଉ, ସେ ତାହାଙ୍କୁ ପ୍ରଣାମ କଲା।
৩৮সেই মানুষটি বলল, আমি বিশ্বাস করি প্রভু; তখন সে তাঁকে প্রণাম করল।
39 ପୁଣି, ଯୀଶୁ କହିଲେ, “ଦେଖୁ ନ ଥିବା ଲୋକେ ଯେପରି ଦେଖନ୍ତି ଓ ଦେଖୁଥିବା ଲୋକେ ଯେପରି ଅନ୍ଧ ହୁଅନ୍ତି, ଏହି ବିଚାର ନିମନ୍ତେ ମୁଁ ଜଗତକୁ ଆସିଅଛି।”
৩৯তখন যীশু বললেন, বিচারের জন্য আমি এই পৃথিবীতে এসেছি, যেন যারা দেখতে পায় না তারা দেখতে পায় এবং যারা দেখে তারা যেন অন্ধ হয়।
40 ଫାରୂଶୀମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ ଯେଉଁମାନେ ତାହାଙ୍କ ସାଙ୍ଗରେ ଥିଲେ, ସେମାନେ ଏହା ଶୁଣି ତାହାଙ୍କୁ କହିଲେ, ଆମ୍ଭେମାନେ ମଧ୍ୟ କଅଣ ଅନ୍ଧ?
৪০ফরীশীদের মধ্যে থেকে যারা তাঁর সঙ্গে ছিল তারা এই সব কথা শুনে তাঁকে জিজ্ঞাসা করলো, আমরাও কি অন্ধ?
41 ଯୀଶୁ ସେମାନଙ୍କୁ କହିଲେ, “ଯଦି ଅନ୍ଧ ହୋଇଥାଆନ୍ତ, ତାହାହେଲେ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କର ପାପ ନ ଥାଆନ୍ତା, କିନ୍ତୁ ଆମ୍ଭେମାନେ ଦେଖୁଅଛୁ, ଏହା ଏବେ କହୁଅଛ; ତୁମ୍ଭେମାନେ ପାପରେ ରହୁଅଛ।”
৪১যীশু তাদেরকে বললেন, যদি তোমরা অন্ধ হতে তবে তোমাদের হয়ত পাপ থাকত না। যদিও এখন তোমরা বলছ যে, আমরা দেখতে পাই সুতরাং তোমাদের পাপ আছে।