< ଆୟୁବ 31 >

1 ମୁଁ ଆପଣା ଚକ୍ଷୁ ସଙ୍ଗେ ନିୟମ କଲି; ତେବେ ମୁଁ ଯୁବତୀ ପ୍ରତି କିପରି ଅନାଇବି?
“আমি আমার চোখের সাথে এক চুক্তি করেছি যেন যুবতী মেয়ের দিকে কামুক দৃষ্টি নিয়ে না তাকাই।
2 କାରଣ ଊର୍ଦ୍ଧ୍ୱସ୍ଥ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କଠାରୁ ପ୍ରାପ୍ତ ଅଂଶ କଅଣ ଓ ଉପରିସ୍ଥ ସର୍ବଶକ୍ତିମାନଙ୍କଠାରୁ ପ୍ରାପ୍ତ ଅଧିକାର କଅଣ?
তবে ঊর্ধ্ববাসী ঈশ্বরের কাছে আমাদের কী প্রাপ্য, উচ্চে অবস্থিত সর্বশক্তিমানের কাছে আমাদের কী উত্তরাধিকার আছে?
3 ତାହା କି ଅଧାର୍ମିକମାନଙ୍କ ପ୍ରତି ବିପଦ ଓ ଅଧର୍ମାଚାରୀମାନଙ୍କ ପ୍ରତି ଦୁର୍ଗତି ନୁହେଁ?
দুষ্টদের জন্য কি সর্বনাশ নয়, যারা অন্যায় করে তাদের জন্য কি বিপর্যয় নয়?
4 ସେ କି ମୋହର ମାର୍ଗସବୁ ଦେଖନ୍ତି ନାହିଁ ଓ ମୋହର ପାଦଗତି ଗଣନ୍ତି ନାହିଁ?
তিনি কি আমার পথগুলি দেখেন না ও আমার প্রতিটি পদক্ষেপ গুনে রাখেন না?
5 ଯଦି ମୁଁ ଅସାରତାରେ ଗତାୟାତ କରିଥାଏ ଓ ମୋହର ପାଦ ପ୍ରବଞ୍ଚନା-ପଥରେ ବ୍ୟଗ୍ର ହୋଇଥାଏ;
“আমি যদি অসাধুতা নিয়ে চলেছি বা আমার পা প্রতারণার পথে চলতে ব্যতিব্যস্ত হয়েছে—
6 ତେବେ ମୁଁ ଧର୍ମ ନିକ୍ତିରେ ତୌଲାଯାଏ, ତହିଁରେ ପରମେଶ୍ୱର ମୋହର ସରଳତା ଜାଣି ପାରିବେ।
তবে ঈশ্বরই আমাকে সরল দাঁড়িপাল্লায় ওজন করুন ও তিনি জানতে পারবেন যে আমি অনিন্দনীয়—
7 ଯଦି ମୋହର ପାଦ ବିପଥରେ ଯାଇଥାଏ ଓ ମୋହର ଅନ୍ତଃକରଣ ମୋʼ ଚକ୍ଷୁ ଅନୁସାରେ ଚାଲିଥାଏ ଓ ଯଦି ମୋʼ ହସ୍ତରେ କୌଣସି କଳଙ୍କ ଲାଗିଥାଏ;
আমার পদক্ষেপ যদি পথ থেকে বিপথে গিয়েছে, আমার হৃদয় যদি আমার চোখ দ্বারা পরিচালিত হয়েছে, বা আমার হাত যদি কলঙ্কিত হয়েছে,
8 ତେବେ ମୁଁ ବୁଣେ ଓ ଅନ୍ୟ ଭୋଗ କରୁ; ମୋʼ କ୍ଷେତ୍ରର ଶସ୍ୟ ମୂଳୋତ୍ପାଟିତ ହେଉ।
তবে আমি যা বুনেছি তা যেন অন্যেরা খায়, ও আমার ফসল যেন নির্মূল হয়।
9 ଯଦି ମୋହର ହୃଦୟ କୌଣସି ସ୍ତ୍ରୀ ପ୍ରତି ଲୁବ୍ଧ ହୋଇଥାଏ ଓ ମୁଁ ଆପଣା ପ୍ରତିବାସୀର ଦ୍ୱାର ନିକଟରେ ଲୁଚି ବସିଥାଏ;
“আমার অন্তর যদি রমণীতে আকৃষ্ট হয়, বা আমি যদি আমার প্রতিবেশীর দরজায় ওৎ পেতে থাকি,
10 ତେବେ ମୋʼ ଭାର୍ଯ୍ୟା ଅନ୍ୟର ଚକି ପେଷୁ ଓ ଅନ୍ୟମାନେ ତାହାକୁ ଭୋଗ କରନ୍ତୁ।
তবে আমার স্ত্রী যেন অন্য লোকের শস্য পেষাই করে, ও অন্য পুরুষ যেন তার সাথে শোয়।
11 କାରଣ ତାହା ଗୁରୁତର ଦୋଷ; ଆଉ, ତାହା ବିଚାରକର୍ତ୍ତୃଗଣ ଦ୍ୱାରା ଦଣ୍ଡନୀୟ ଅପରାଧ;
কারণ তা হবে জঘন্য অপরাধ, এমন এক পাপ যা দণ্ডনীয়।
12 କାରଣ ତାହା ସର୍ବନାଶକ ଗ୍ରାସକାରୀ ଅଗ୍ନି ଓ ମୋʼ ସର୍ବସ୍ୱର ମୂଳୋତ୍ପାଟିତ କରନ୍ତା।
এটি এমন এক আগুন যা পুড়িয়ে বিনাশে পৌঁছে দেয়; তা আমার পাকা ফসল নির্মূল করে দিতে পারত।
13 ମୋʼ ଦାସ କି ଦାସୀ ମୋʼ ସଙ୍ଗେ ବିରୋଧ କଲେ, ଯଦି ମୁଁ ସେମାନଙ୍କର ଗୁହାରି ତୁଚ୍ଛ କରିଥାଏ;
“আমার দাসেরা যখন আমার বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করে, তখন সে দাসই হোক বা দাসী, আমি যদি তাদের মধ্যে কোনও একজনের প্রতি ন্যায়বিচার না করেছি,
14 ତେବେ ପରମେଶ୍ୱର ଉଠିଲେ, ମୁଁ କଅଣ କରିବି? ଓ ସେ ବିଚାର କଲେ, ମୁଁ ତାହାଙ୍କୁ କି ଉତ୍ତର ଦେବି?
তবে আমি যখন ঈশ্বরের সম্মুখীন হব তখন কী করব? যখন তিনি হিসেব নেবেন তখন কী উত্তর দেব?
15 ଯେ ମୋତେ ଗର୍ଭରେ ନିର୍ମାଣ କଲେ, ସେ କି ତାହାକୁ ନିର୍ମାଣ କଲେ ନାହିଁ? ଓ ଏକ ବ୍ୟକ୍ତି କି ଗର୍ଭରେ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ଗଢ଼ି ନାହାନ୍ତି?
যিনি আমাকে গর্ভের মধ্যে তৈরি করেছেন তিনি কি তাদেরও তৈরি করেননি? একই জন কি আমাদের মাতৃগর্ভে আমাদের উভয়কে গঠন করেননি?
16 ଯଦି ମୁଁ ଦରିଦ୍ରମାନଙ୍କୁ ସେମାନଙ୍କ ବାଞ୍ଛିତ ବିଷୟରୁ ଅଟକାଇଥାଏ, ଅବା ବିଧବାର ଦୃଷ୍ଟି ମ୍ଳାନ କରିଥାଏ;
“আমি যদি দরিদ্রদের বাসনা অস্বীকার করেছি বা বিধবাদের চোখ নিস্তেজ হতে দিয়েছি,
17 ଅଥବା ଆପଣାର ଖାଦ୍ୟ ଏକା ଖାଇଥାଏ ଓ ପିତୃହୀନ ତହିଁରୁ ଖାଇ ନ ଥାଏ;
আমি যদি আমার খাদ্য নিজের জন্যই জমিয়ে রেখেছি, পিতৃহীনদের তা থেকে কিছু দিইনি—
18 (ମାତ୍ର ପିତା ନିକଟରେ ବଢ଼ିଲା ପରି ସେ ମୋହର ବାଲ୍ୟାବସ୍ଥାରୁ ମୋʼ ନିକଟରେ ବଢ଼ିଲା ଓ ମୋʼ ଜନ୍ମଠାରୁ ମୁଁ ବିଧବାର ପଥଦର୍ଶକ ହୋଇଅଛି।)
কিন্তু যৌবনকাল থেকে আমি এক বাবার মতো তাদের যত্ন নিয়েছি, ও জন্ম থেকেই আমি বিধবাদের উপকার করেছি—
19 ମୁଁ କାହାକୁ ବସ୍ତ୍ରାଭାବରେ ମୃତକଳ୍ପ, ଅବା ଦୀନହୀନକୁ ଉଲଙ୍ଗ ଦେଖିଲେ,
আমি যদি কাউকে পোশাকের অভাবে বিনষ্ট হতে দেখেছি, বা অভাবগ্রস্তদের বস্ত্রহীন অবস্থায় দেখেছি,
20 ଯଦି ତାହାର କଟିଦେଶ ମୋତେ ଆଶୀର୍ବାଦ କରି ନ ଥାଏ ଓ ସେ ମୋʼ ମେଷଲୋମରେ ଉଷ୍ଣ ହୋଇ ନ ଥାଏ;
ও তাদের অন্তর আমাকে আশীর্বাদ করেনি কারণ আমি আমার মেষের লোম দিয়ে তাদের উষ্ণতা দিইনি,
21 ମୁଁ ନଗର-ଦ୍ୱାରରେ ନିଜ ଉପକାରୀକୁ ଦେଖି ଯଦି ପିତୃହୀନ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଆପଣା ହସ୍ତ ଉଠାଇଥାଏ;
দরবারে আমার প্রভাব-প্রতিপত্তি আছে জেনেও, আমি যদি পিতৃহীনদের বিরুদ্ধে আমার হাত উঠিয়েছি,
22 ତେବେ ମୋʼ ସ୍କନ୍ଧ ସନ୍ଧିସ୍ଥାନରୁ ଖସି ପଡ଼ୁ ଓ ମୋʼ ବାହୁ ଅସ୍ଥିରୁ ଭାଙ୍ଗିଯାଉ।
তবে আমার হাত যেন কাঁধ থেকে খসে পড়ে, তা যেন সন্ধি থেকে খুলে যায়।
23 କାରଣ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କଠାରୁ ବିପଦ ମୋʼ ପ୍ରତି ଭୟାନକ ଥିଲା ଓ ତାହାଙ୍କ ମହତ୍ତ୍ୱ ସକାଶୁ ମୁଁ କିଛି କରି ପାରିଲି ନାହିଁ।
যেহেতু আমি ঐশ্বরিক বিনাশকে ভয় পেয়েছি, ও তাঁর প্রভার ভয়ে আমি এ ধরনের কাজকর্ম করতে পারিনি।
24 ଯଦି ମୁଁ ସୁବର୍ଣ୍ଣକୁ ଆଶାଭୂମି କରିଥାଏ ଓ ତୁମ୍ଭେ ମୋହର ଆଶ୍ରୟ ବୋଲି ଶୁଦ୍ଧ ସୁବର୍ଣ୍ଣକୁ କହିଥାଏ;
“আমি যদি সোনার উপরে আস্থা স্থাপন করেছি বা খাঁটি সোনাকে বলেছি, ‘তুমিই আমার জামানত,’
25 ମୋହର ସମ୍ପଦ ଅତିଶୟ ହେବାରୁ ଓ ମୋହର ହସ୍ତ ବହୁତ ଲାଭ କରିବାରୁ ଯଦି ମୁଁ ଆନନ୍ଦ କରିଥାଏ;
আমি যদি আমার সম্পদের প্রাচুর্যের বিষয়ে, আমার হাত যে প্রচুর ধন অর্জন করেছে, সেই ধনের বিষয়ে আনন্দ করেছি,
26 ସୂର୍ଯ୍ୟ ଦୀପ୍ତି ଦେବା ବେଳେ ଓ ଚନ୍ଦ୍ର ଜ୍ୟୋସ୍ନାରେ ଗତି କରିବା ବେଳେ ଯଦି ମୁଁ ତହିଁ ପ୍ରତି ଦୃଷ୍ଟି କରିଥାଏ;
আমি যদি প্রভাকর সূর্যকে বা উজ্জ্বল দীপ্তি ছড়িয়ে যাওয়া চাঁদকে দেখেছি,
27 ପୁଣି, ମୋହର ଅନ୍ତଃକରଣ ଗୋପନରେ ପ୍ରଲୋଭିତ ହୋଇଥାଏ ଓ ମୋʼ ମୁଖ ମୋʼ ହସ୍ତକୁ ଚୁମ୍ବନ କରିଥାଏ;
যেন আমার অন্তর গোপনে আকৃষ্ট হয় ও আমার হাত তাদের উদ্দেশে সম্মানের চুম্বন উৎসর্গ করে,
28 ତେବେ ତାହା ହିଁ ବିଚାରକର୍ତ୍ତୃଗଣ ଦ୍ୱାରା ଦଣ୍ଡନୀୟ ଅପରାଧ ହୁଅନ୍ତା; ପୁଣି, ମୁଁ ଊର୍ଦ୍ଧ୍ୱବାସୀ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ନିକଟରେ ମିଥ୍ୟାବାଦୀ ହୁଅନ୍ତି।
তবে এসবও দণ্ডনীয় পাপ হবে, যেহেতু আমি ঊর্ধ্ববাসী ঈশ্বরের কাছে অবিশ্বস্ত হয়েছি।
29 ମୋʼ ଘୃଣାକାରୀର ବିନାଶରେ ଯଦି ମୁଁ ଆନନ୍ଦ କରିଥାଏ, ଅବା ଅମଙ୍ଗଳ ତାହାର ଉଦ୍ଦେଶ୍ୟ ପାଇବା ବେଳେ ଦର୍ପ କରିଥାଏ;
“আমি যদি আমার শত্রুর দুর্ভাগ্য দেখে আনন্দ করেছি, বা তার আকস্মিক দুর্দশার দিকে উল্লসিত দৃষ্টি নিয়ে তাকিয়েছি—
30 (ମାତ୍ର ମୁଁ ଅଭିଶାପ ଦେଇ ତାହାର ଜୀବନ ମାଗିବା ନିମନ୍ତେ ପାପ କରିବାକୁ ଆପଣା ମୁଖ ଦେଇ ନାହିଁ);
আমি তাদের জীবনের উদ্দেশে অভিশাপ আবাহন করার মাধ্যমে আমার মুখকে পাপ করতে দিইনি—
31 ମୋʼ ତମ୍ବୁସ୍ଥିତ ଲୋକେ କି କହି ନ ଥାʼନ୍ତି, ‘ତାହାର ଦତ୍ତ ମାଂସରେ ଯେ ତୃପ୍ତ ହୋଇ ନାହିଁ, ଏପରି ଜଣକୁ କିଏ ପାଇ ପାରେ?’
আমার পরিবারভুক্ত সবাই যদি কখনও না বলত, ‘ইয়োবের দেওয়া মাংস খেয়ে কে না তৃপ্ত হয়েছে?’
32 ବିଦେଶୀ ଦାଣ୍ଡରେ ରାତ୍ରି କ୍ଷେପଣ କଲା ନାହିଁ; ମାତ୍ର ମୁଁ ପଥିକ ନିମନ୍ତେ ଦ୍ୱାର ମୁକ୍ତ କଲି;
কিন্তু কোনও আগন্তুককে পথে রাত কাটাতে হয়নি, যেহেতু আমার দরজা সবসময় পথিকদের জন্য খোলা ছিল—
33 ଯଦି ମୁଁ ଆପଣା ବକ୍ଷସ୍ଥଳରେ ନିଜ ଅଧର୍ମ ଗୁପ୍ତ କରିବା ଦ୍ୱାରା ଆଦମ ପରି ଆପଣା ଅପରାଧ ଢାଙ୍କିଥାଏ;
মানুষ যেভাবে পাপ ধামাচাপা দেয়, আমিও যদি সেভাবে তা ধামাচাপা দিয়েছি, মনে মনে আমার অপরাধ লুকিয়েছি
34 ମହାଜନତାକୁ ଭୟ କରିବାରୁ ଓ ଗୋଷ୍ଠୀୟମାନଙ୍କ ତୁଚ୍ଛତା ମୋତେ ତ୍ରସ୍ତ କରିବାରୁ ଯଦି ମୁଁ ନୀରବ ହୋଇ ଦ୍ୱାର ବାହାରକୁ ଯାଇ ନ ଥାଏ -
যেহেতু আমি জনতাকে ভয় পেয়েছিলাম ও গোষ্ঠীদের অবজ্ঞা দেখে এত আতঙ্কিত হয়ে গিয়েছিলাম যে আমি নীরবতা বজায় রেখেছিলাম ও বাইরেও যাইনি—
35 ଆଃ, କେହି ଯଦି ମୋʼ କଥା ଶୁଣିବାକୁ ଥାʼନ୍ତା! (ଏହି ଦେଖ ମୋହର ସ୍ୱାକ୍ଷର, ସର୍ବଶକ୍ତିମାନ ପରମେଶ୍ୱର ମୋତେ ଉତ୍ତର ଦେଉନ୍ତୁ), ଓ ମୋʼ ପ୍ରତିବାଦୀ ମୋହର ଯେଉଁ ଦୋଷପତ୍ର ଲେଖିଅଛି, ତାହା ଯଦି ମୁଁ ପାଆନ୍ତି!
(“হায়! আমার কথা শোনার জন্য যদি কেউ থাকত! আমার আত্মপক্ষ সমর্থনে আমি এখন সই করছি, সর্বশক্তিমানই আমাকে উত্তর দিন; আমার ফরিয়াদি লিখিত আকারে তাঁর অভিযোগপত্র লিখুন।
36 ତେବେ ନିଶ୍ଚୟ ମୁଁ ଆପଣା ସ୍କନ୍ଧରେ ତାହା ବହନ୍ତି ଓ ମୁକୁଟ ପରି ତାହା ବାନ୍ଧନ୍ତି।
আমি নিশ্চয় তা আমার কাঁধে তুলে বহন করব, আমি তা মুকুটের মতো করে মাথায় দেব।
37 ମୁଁ ଆପଣା ପାଦଗତିର ସଂଖ୍ୟା ତାହାକୁ ଜଣାନ୍ତି; ଶାସକ ପରି ତାହାର ନିକଟକୁ ଯାଆନ୍ତି।
আমার প্রত্যেকটি পদক্ষেপের বিবরণ আমি তাঁকে দেব; একজন শাসককে যেভাবে উপহার দেওয়া হয়, সেভাবেই আমি তা তাঁকে উপহার দেব।)
38 ଯଦି ମୋʼ ଭୂମି ମୋʼ ପ୍ରତିକୂଳରେ କ୍ରନ୍ଦନ କରେ ଓ ତହିଁର ଲଙ୍ଗଳ-ଶିଆରସବୁ ଏକତ୍ର ରୋଦନ କରନ୍ତି;
“আমার দেশ যদি আমার বিরুদ্ধে আর্তনাদ করে ওঠে ও তার সব সীতা যদি অশ্রুজলে সিক্ত হয়ে যায়,
39 ଯଦି ମୁଁ ମୂଲ୍ୟ ବିନା ତହିଁର ଫଳ ଭୋଗ କରିଥାଏ, ଅବା ତହିଁର ଅଧିକାରୀମାନଙ୍କ ପ୍ରାଣନାଶର କାରଣ ହୋଇଥାଏ;
আমি যদি দাম না দিয়েই সেই জমিতে উৎপন্ন ফসল গ্রাস করেছি বা তার ভাড়াটিয়াদের অন্তরাত্মা ভেঙে চুরমার করে দিয়েছি,
40 ତେବେ ଗହମ ବଦଳେ କଣ୍ଟକଲତା ଓ ଯବ ବଦଳେ ବିଷବୃକ୍ଷ ବଢ଼ୁ।” ଆୟୁବଙ୍କ କଥା ସମାପ୍ତ ହେଲା।
তবে গমের পরিবর্তে কাঁটাঝোপ ও যবের পরিবর্তে দুর্গন্ধযুক্ত আগাছা উৎপন্ন হোক।” ইয়োবের কথাবার্তা শেষ হল।

< ଆୟୁବ 31 >