< ଆୟୁବ 3 >

1 ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଆୟୁବ ମୁଖ ଫିଟାଇ ଆପଣା ଜନ୍ମଦିନକୁ ଅଭିଶାପ ଦେଲା।
তারপর, ইয়োব মুখ খুললেন এবং তার জন্মের দিন কে অভিশাপ দিলেন।
2 ପୁଣି, ଆୟୁବ ଉତ୍ତର କରି କହିଲା;
ইয়োব বললেন:
3 “ଯେଉଁ ଦିନ ମୁଁ ଜାତ ହେଲି ଓ ‘ପୁତ୍ରସନ୍ତାନ ଗର୍ଭସ୍ଥ ହେଲା’ ବୋଲି ଯେଉଁ ରାତ୍ରି କହିଲା, ତାହା ଲୁପ୍ତ ହେଉ;
“সেই দিনটা ধ্বংস হোক যে দিনের আমি জন্মেছি, সেই রাত যা বলেছিল, ‘একটি ছেলে জন্ম নিল’।
4 ସେ ଦିନ ଅନ୍ଧକାରମୟ ହେଉ; ପରମେଶ୍ୱର ଊର୍ଦ୍ଧ୍ୱରୁ ତହିଁର ତତ୍ତ୍ୱ ନ କରନ୍ତୁ, କିଅବା ତହିଁ ଉପରେ ଦୀପ୍ତି ପ୍ରକାଶ ନ ପାଉ।
সেই দিন টা অন্ধকারময় হোক; ঈশ্বর উপর থেকে এই দিন টা স্মরণ না করুন, না সূর্য্যের আলো এটা আলোকিত করুক।
5 ଅନ୍ଧକାର ଓ ମୃତ୍ୟୁୁଚ୍ଛାୟା ତାହାକୁ ଆପଣାର ବୋଲି ଦାବି କରନ୍ତୁ; ମେଘ ତହିଁ ଉପରେ ଅବସ୍ଥାନ କରୁ; ଦିବସ ଅନ୍ଧକାରକାରୀ ସମସ୍ତେ ତାହାର ତ୍ରାସ ଜନ୍ମାଉନ୍ତୁ।
অন্ধকার এবং মৃত্যুর ছায়া এটাকে নিজেদের বলে দাবি করুক; মেঘ এতে বাস করুক; সমস্ত কিছু যা সেই দিন কে অন্ধকার করে তা সত্যিই এটাকে আতঙ্কিত করুক।
6 ନିବିଡ଼ ଅନ୍ଧକାର ସେହି ରାତ୍ରିକୁ ଆକ୍ରମଣ କରୁ; ତାହା ବର୍ଷର ଦିବସଶ୍ରେଣୀ ମଧ୍ୟରେ ଆନନ୍ଦ ନ କରୁ; ତାହା ମାସ-ସଂଖ୍ୟା ମଧ୍ୟରେ ନ ଆସୁ।
সেই রাতের জন্য, গভীর অন্ধকার একে গ্রাস করুক, এটা বছরের দিন গুলোর মধ্যে আনন্দ না করুক; এটা মাসের গোনার মধ্যে না আসুক।
7 ଦେଖ, ସେହି ରାତ୍ରି ବନ୍ଧ୍ୟା ହେଉ; ତହିଁ ମଧ୍ୟରେ କୌଣସି ଆନନ୍ଦର ସ୍ୱର ପ୍ରବେଶ ନ କରୁ।
দেখ, সেই রাত বন্ধ্যা হোক; কোন আনন্দের স্বর এটার মধ্যে না আসুক।
8 ଯେଉଁମାନେ ଦିବସକୁ ଅଭିଶାପ ଦିଅନ୍ତି, ଯେଉଁମାନେ ଲିବିୟାଥନକୁ ଜଗାଇବାକୁ ନିପୁଣ, ସେମାନେ ତାହାକୁ ଅଭିଶାପ ଦେଉନ୍ତୁ।
তারা সেই দিন টাকে অভিশাপ দিক, যারা জানে কীভাবে লিবিয়াথনকে জাগাতে হয়।
9 ତହିଁର ସନ୍ଧ୍ୟାକାଳୀନ ନକ୍ଷତ୍ରଗଣ ଅନ୍ଧକାରମୟ ହେଉ; ସେ ଦୀପ୍ତିର ଅପେକ୍ଷା କରୁ, ମାତ୍ର କିଛି ନ ପାଉ; କିଅବା ସେ ଅରୁଣର ନେତ୍ରପଲକ ଦର୍ଶନ ନ କରୁ;
সেই দিনের র সন্ধ্যার তারাগুলি অন্ধকার হোক। সেই দিন আলোর খোঁজ করুক, কিন্তু একটুও না পাক; না এটা সকালের চোখের পাতা দেখতে না পাক,
10 କାରଣ ସେ ମୋʼ ମାତୃଗର୍ଭର କବାଟ ରୁଦ୍ଧ କଲା ନାହିଁ, କିଅବା ଦୁଃଖକୁ ମୋର ଦୃଷ୍ଟିରୁ ଗୁପ୍ତ କଲା ନାହିଁ।
১০কারণ সে আমার মায়ের গর্ভের দরজা বন্ধ করে নি, না সে আমার চোখ থেকে সমস্যা লুকিয়েছে।
11 ମୁଁ କାହିଁକି ଗର୍ଭରୁ ମଲି ନାହିଁ? ଉଦରରୁ ପଡ଼ିବା ମାତ୍ର କାହିଁକି ମୁଁ ପ୍ରାଣତ୍ୟାଗ କଲି ନାହିଁ?
১১কেন আমি মরে যাই নি যখন আমি গর্ভ থেকে বেরিয়ে ছিলাম? কেন আমি আমার আত্মা ত্যাগ করিনি?
12 ଜାନୁଯୁଗଳ କାହିଁକି ମୋତେ ଗ୍ରହଣ କଲା? ଅବା ମୋହର ପାନ ନିମନ୍ତେ ସ୍ତନ୍ୟ କାହିଁକି ପ୍ରସ୍ତୁତ ଥିଲା?
১২কেন তার কোল আমায় গ্রহণ করেছিল? অথবা কেন তার স্তন আমায় বরন করেছিল যেন আমি তাদের দুধ পান করি?
13 ତାହା ହୋଇ ନ ଥିଲେ, ମୁଁ ଏବେ ଶୟନ କରି ଶାନ୍ତିରେ ଥାʼନ୍ତି; ମୁଁ ନିଦ୍ରିତ ହୋଇ ବିଶ୍ରାମରେ ଥାʼନ୍ତି;
১৩তাহলে এখন আমি নিরবে শুয়ে থাকতাম; আমি ঘুমাতাম এবং বিশ্রাম পেতাম
14 ଯେଉଁମାନେ ଆପଣାମାନଙ୍କ ନିମନ୍ତେ ଉଜାଡ଼ ସ୍ଥାନ ନିର୍ମାଣ କରିଥିଲେ, ଏପରି ରାଜା ଓ ପୃଥିବୀର ମନ୍ତ୍ରୀଗଣ ସହିତ ଥାʼନ୍ତି;
১৪পৃথিবীর রাজাদের এবং মন্ত্রীদের সঙ্গে, যারা তাদের নিজেদের জন্য কবর বানিয়েছিলেন যা এখন ধ্বংস হয়েছে।
15 ଯେଉଁମାନେ ରୂପାରେ ଆପଣାମାନଙ୍କ ଗୃହ ପରିପୂର୍ଣ୍ଣ କରିଥିଲେ, ଏପରି ସ୍ୱର୍ଣ୍ଣାଧିକାରୀ ଅଧିପତିମାନଙ୍କ ସଙ୍ଗେ ଥାʼନ୍ତି;
১৫অথবা আমি রাজকুমারদের সঙ্গে শুতে পারতাম যাদের একদিন সোনা ছিল, যারা তাদের বাড়িগুলো রূপায় পূর্ণ করেছিল।
16 ଅବା ମୁଁ ଗୁପ୍ତ ଗର୍ଭସ୍ରାବ ତୁଲ୍ୟ ପ୍ରାଣହୀନ ହୋଇଥାʼନ୍ତି; ଯେଉଁମାନେ କେବେ ଆଲୁଅ ଦର୍ଶନ କଲେ ନାହିଁ, ଏପରି ଶିଶୁ ତୁଲ୍ୟ ହୋଇଥାʼନ୍ତି।
১৬অথবা হয়ত আমি মৃত সন্তানের মত হতে পারতাম, সেই শিশুর মত যে কখনও আলো দেখেনি।
17 ସେହି ସ୍ଥାନରେ ଦୁଷ୍ଟଗଣ କ୍ଳେଶ ଦେବାରୁ ନିବୃତ୍ତ ଓ ସେହି ସ୍ଥାନରେ ପରିଶ୍ରାନ୍ତ ବିଶ୍ରାମପ୍ରାପ୍ତ।
১৭সেখানে পাপীরা উপদ্রব বন্ধ করে; সেখানে ক্লান্ত লোকেরা বিশ্রাম পায়।
18 ସେହି ସ୍ଥାନରେ ବନ୍ଦୀଗଣ ଏକତ୍ର ଆରାମରେ ଅଛନ୍ତି; ସେମାନେ କାର୍ଯ୍ୟଶାସକର ରବ ଶୁଣନ୍ତି ନାହିଁ।
১৮সেখানে বন্দিরা একসঙ্গে আরামে থাকে; তারা ক্রীতদাস পরিচালকের চিত্কার শুনতে পায় না।
19 ସେଠାରେ ସାନ ଓ ବଡ଼ ଅଛନ୍ତି; ପୁଣି, ଦାସ ଆପଣା କର୍ତ୍ତାଠାରୁ ମୁକ୍ତ ଅଟେ।
১৯সেখানে ছোট এবং বড় আছে; দাস সেখানে মালিকের থেকে মুক্ত।
20 ଦୁଃଖଗ୍ରସ୍ତ ଲୋକକୁ କାହିଁକି ଦୀପ୍ତି ଦିଆଯାଏ ଓ ତିକ୍ତପ୍ରାଣକୁ କାହିଁକି ଜୀବନ ଦିଆଯାଏ;
২০কেন তাকে আলো দেওয়া হয়েছে যে কষ্ট আছে; কেন তাকে জীবন দেওয়া হয়েছে যার জীবন তিক্ত;
21 ସେମାନେ ମରଣ ଇଚ୍ଛା କରନ୍ତି, ମାତ୍ର ତାହା ଆସେ ନାହିଁ; ସେମାନେ ପୋତା-ଧନ ଅପେକ୍ଷା ତହିଁ ପାଇଁ ଅଧିକ ଖୋଳନ୍ତି;
২১তারা যারা মরতে চাইছে, কিন্তু তা আসে না; যারা গুপ্তধন খোঁজে তাদের থেকেও বেশি সেই ব্যক্তি মৃত্যুকে খোঁজে?
22 ସେମାନେ କବର ପାଇ ପାରିଲେ ଆହ୍ଲାଦ କରନ୍ତି, ମହାନନ୍ଦରେ ଉଲ୍ଲସିତ ହୁଅନ୍ତି?
২২কেন তাকে আলো দেওয়া হয়েছে যে খুব আনন্দ করে এবং গর্বিত হয় যখন সে কবর খুঁজে পায়?
23 ଯାହାର ପଥ ଗୁପ୍ତ ଓ ଯାହାର ଚତୁର୍ଦ୍ଦିଗରେ ପରମେଶ୍ୱର ବାଡ଼ ଦେଇଅଛନ୍ତି, ଏପରି ଲୋକକୁ କାହିଁକି ଦୀପ୍ତି ଦିଆଯାଏ?
২৩কেন একজন লোককে আলো দেওয়া হয়েছে যার রাস্তা লুকানো, একটি মানুষ যাকে ঈশ্বর চরিদিক দিয়ে বেড়া দিয়েছেন?
24 କାରଣ ମୁଁ ଭୋଜନ କରିବା ପୂର୍ବେ ମୋହର ହାହାକାର ଆସେ, ମୋହର ଗର୍ଜ୍ଜନ ଜଳ ତୁଲ୍ୟ ଢଳାଯାଏ।
২৪কারণ আমার খাবার পরিবর্তে দীর্ঘশ্বাস পড়ে, আমার আর্তনাদ জলের মত ঢালা হয়েছে।
25 ଯେଣୁ ମୁଁ ଯାହା ଭୟ କରେ, ତାହା ହିଁ ମୋʼ ପ୍ରତି ଘଟେ, ଆଉ ମୁଁ ଯହିଁ ବିଷୟରେ ଭୀତ, ତାହା ହିଁ ମୋʼ ନିକଟରେ ଉପସ୍ଥିତ ହୁଏ।
২৫কারণ সেই জিনিস যা আমি ভয় করি তা আমার ওপরে এসেছে; যাতে আমার ভয় ছিল তা আমার কাছে এসেছে।
26 ମୁଁ ଆରାମରେ କି ଶାନ୍ତିରେ ନାହିଁ, କିଅବା ମୋହର ବିଶ୍ରାମ ନାହିଁ; କେବଳ କ୍ଳେଶ ଘଟୁଅଛି।”
২৬আমার শান্তি নেই, আমি অস্থির এবং আমার বিশ্রাম নেই; বরং সমস্যা উপস্থিত হয়।”

< ଆୟୁବ 3 >