< ଆୟୁବ 27 >

1 ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଆୟୁବ ପୁନର୍ବାର ଆପଣା ପ୍ରସଙ୍ଗ ଧରି କହିଲା,
ইয়োব আবার কথা বলা শুরু করল এবং বলল,
2 “ପରମେଶ୍ୱର, ଯେ ମୋହର ସ୍ୱତ୍ୱ ହରଣ କରିଅଛନ୍ତି; ସର୍ବଶକ୍ତିମାନ, ଯେ ମୋହର ପ୍ରାଣକୁ ତିକ୍ତ କରିଅଛନ୍ତି;
“জীবন্ত ঈশ্বরের দিব্যি, যে আমার ন্যায়বিচার নিয়ে গেছে, সর্বশক্তিমান, যিনি আমার প্রাণ অস্থির বা তিক্ত করেছেন,
3 (କାରଣ ଏବେ ହେଁ ମୋର ଜୀବନ ମୋʼ ମଧ୍ୟରେ ସୁସ୍ଥ ଅଛି ଓ ମୋʼ ନାସିକାରେ ପରମେଶ୍ୱର ଦତ୍ତ ନିଶ୍ୱାସ ଅଛି); ସେ ଜୀବିତ ଥିବା ପ୍ରମାଣେ,
যতদিন আমার জীবন আমাতে থাকে এবং ঈশ্বর থেকে প্রাণবায়ু আমার নাকে থাকে,
4 ନିଶ୍ଚୟ ମୋʼ ଓଷ୍ଠାଧର ଅଧର୍ମର କଥା କହିବ ନାହିଁ ଓ ମୋହର ଜିହ୍ୱା ପ୍ରତାରଣାର କଥା ଉଚ୍ଚାରଣ କରିବ ନାହିଁ।
নিশ্চই আমার ঠোঁট অধার্মিকতার কথা বলবে না; না আমার জিভ প্রতারণার কথা বলবে।
5 ମୁଁ ଯେ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ନିର୍ଦ୍ଦୋଷ କରିବି, ଏହା କଦାପି ନ ହେଉ; ମୁଁ ମରଣ ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ମୋହର ସରଳତା ଆପଣାଠାରୁ ଦୂର କରିବି ନାହିଁ।
এটা আমার থেকে দূরে থাকুক যে আমার স্বীকার করি যে তোমরা ঠিক; আমার মৃত্যু পর্যন্ত, আমি আমার সততা অস্বীকার করব না।
6 ମୁଁ ଆପଣା ଧାର୍ମିକତା ଦୃଢ଼ କରି ଧରୁଅଛି, ଆଉ ତାହା ଛାଡ଼ିବି ନାହିଁ; ମୁଁ ବଞ୍ଚିଥିବା ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ମୋʼ ଅନ୍ତଃକରଣ ମୋତେ ନିନ୍ଦା କରିବ ନାହିଁ।
আমি আমার ধার্ম্মিকতা ধরে থাকব এবং এটা ছাড়ব না; আমার চিন্তা যতদিন আমি জীবিত থাকি আমাকে নিন্দা করবে না।
7 ମୋହର ଶତ୍ରୁ ଦୁଷ୍ଟର ପରି ହେଉ ଓ ମୋʼ ପ୍ରତିକୂଳରେ ଉଠିବା ଲୋକ ଅଧାର୍ମିକ ତୁଲ୍ୟ ହେଉ।
আমার শত্রুরা পাপীদের মত হোক; যারা আমার বিরুদ্ধে ওঠে, তারা অধার্মিকদের মত হোক।
8 କାରଣ ଭକ୍ତିହୀନ ଲାଭ ପ୍ରାପ୍ତ ହେଲେ ହେଁ, ପରମେଶ୍ୱର ତାହାର ପ୍ରାଣ ହରଣ କଲେ, ତାହାର ପ୍ରତ୍ୟାଶା କଅଣ?
কারণ অধার্ম্মিক যারা অন্যায় উপার্জন করে এবং জীবন ধারন করে তাদের জন্য কি আশা আছে যখন ঈশ্বর তার জীবন ধ্বংস করেন, যখন ঈশ্বর তার প্রাণ নিয়ে নেন?
9 ତାହା ଉପରେ ଦୁଃଖ ଉପସ୍ଥିତ ହେଲେ କି ପରମେଶ୍ୱର ତାହାର କ୍ରନ୍ଦନ ଶୁଣିବେ?
ঈশ্বর কি তার কান্না শুনবেন, যখন তার ওপর বিপদ আসবে?
10 ସେ କି ସର୍ବଶକ୍ତିମାନ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କଠାରେ ଆନନ୍ଦ କରିବ ଓ ସବୁ ସମୟରେ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କୁ ଡାକିବ?
১০সে কি সর্বশক্তিমানে আনন্দ করবে এবং সব দিন ঈশ্বরকে ডাকবে?
11 ମୁଁ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ହସ୍ତ ବିଷୟରେ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ଶିକ୍ଷା ଦେବି; ଯାହା ସର୍ବଶକ୍ତିମାନଙ୍କଠାରେ ଅଛି, ତାହା ମୁଁ ଗୋପନ କରିବି ନାହିଁ।
১১আমি ঈশ্বরের হাতের বিষয়ে তোমাদের শিক্ষা দেব; আমি সর্বশক্তিমানের চিন্তা গোপন করব না।
12 ଦେଖ, ତୁମ୍ଭେ ସମସ୍ତେ ନିଜେ ତାହା ଦେଖିଅଛ; ତେବେ କାହିଁକି ତୁମ୍ଭେମାନେ ସମ୍ପୂର୍ଣ୍ଣ ଅସାର ହୋଇଅଛ?”
১২দেখ, তোমরা সবাই নিজেরা এটা দেখেছ; তাহলে কেন তোমরা এই সব বাজে কথা বলছ?
13 “ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ନିକଟରେ ଦୁଷ୍ଟ ଲୋକର ଏହି ବାଣ୍ଟ ଓ ଉପଦ୍ରବୀମାନେ ସର୍ବଶକ୍ତିମାନଙ୍କଠାରୁ ଏହି ଅଧିକାରପ୍ରାପ୍ତ ହୁଅନ୍ତି।
১৩এটাই পাপী মানুষদের ভাগ্য ঈশ্বর থেকে পাওয়া, অত্যাচারীদের অধিকার যা সে সর্বশক্তিমানের কাছ থেকে পায়:
14 ଯେବେ ତାହାର ସନ୍ତାନଗଣ ବୃଦ୍ଧି ପାଆନ୍ତି, ତେବେ ଖଡ୍ଗ ନିମନ୍ତେ ଓ ତାହାର ସନ୍ତାନସନ୍ତତି ଭକ୍ଷ୍ୟରେ ତୃପ୍ତ ହେବେ ନାହିଁ।
১৪যদি তার সন্তানেরা বৃদ্ধি পায়, তবে তা তলোয়ারের জন্য; তার সন্তানসন্ততি কখনও যথেষ্ট পরিমাণে খাবার পাবে না।
15 ତାହାର ଅବଶିଷ୍ଟ ଲୋକମାନେ ମୃତ୍ୟୁୁରେ କବରସ୍ଥ ହେବେ ଓ ସେମାନଙ୍କର ବିଧବାମାନେ କିଛି ବିଳାପ କରିବେ ନାହିଁ।
১৫যারা বাঁচবে তারা মহামারীতে কবরস্থ হবে এবং তাদের বিধবারা তাদের জন্য কোন শোক করবে না।
16 ଯଦ୍ୟପି ସେ ଧୂଳି ପରି ରୂପା ଗଦା କରେ ଓ କର୍ଦ୍ଦମ ପରି ବସ୍ତ୍ର ପ୍ରସ୍ତୁତ କରେ,
১৬যদিও পাপী মানুষ ধূলোর মত রুপো ঢিবি করে এবং বিধবারা কাদার মত কাপড় ঢিবি করে,
17 ସେ ତାହା କରିପାରେ, ତଥାପି ଧାର୍ମିକ ଲୋକେ ତାହା ପରିଧାନ କରିବେ ଓ ନିର୍ଦ୍ଦୋଷ ଲୋକେ ରୂପା ବିଭାଗ କରି ନେବେ।
১৭সে ঢিবি করলেও, কিন্তু ধার্মিক তা পরে এবং নির্দোষরা নিজেদের মধ্যে সেই রূপা ভাগ করে নেবে।
18 ସେ କୀଟ ପରି ଓ ଜଗୁଆଳିର କୃତ କୁଟୀର ପରି ଆପଣା ଗୃହ ନିର୍ମାଣ କରେ।
১৮সে মাকড়সার মত নিজের বাড়ি তৈরী করে, পাহাড়াদারের কুঁড়ে ঘরের মত।
19 ସେ ଧନୀ ହୋଇ ଶୟନ କରେ, ମାତ୍ର ସେ ସଂଗୃହୀତ ହେବ ନାହିଁ; ସେ ଆପଣା ଚକ୍ଷୁ ଫିଟାଏ, ଆଉ ସେ ନ ଥାଏ।
১৯সে ধনী হয়ে বিছানায় শোয়, কিন্তু সে সংগৃহীত হবে না; সে তার চোখ খোলে এবং সবকিছু চলেগেছে।
20 ଜଳରାଶି ପରି ତାହାକୁ ଭୟ ଆକ୍ରମଣ କରେ; ରାତ୍ରିରେ ତୋଫାନ ତାହାକୁ ଅପହରଣ କରିନିଏ।
২০জলের মত আতঙ্ক তাকে ধরে; রাতে একটি ঝড় তাকে উড়িয়ে নিয়ে যায়।
21 ପୂର୍ବୀୟ ବାୟୁ ତାହାକୁ ଉଡ଼ାଇ ନିଏ ଓ ସେ ଚାଲିଯାଏ ଓ ସେ ତାହାକୁ ସ୍ୱ ସ୍ଥାନରୁ ଝାଡ଼ି ନିଏ।
২১পূর্বীয় বায়ু তাকে উড়িয়ে নিয়ে যায় এবং সে চলে যায়; এটা তাকে তার স্থান থেকে দূর করে।
22 କାରଣ ପରମେଶ୍ୱର ଦୟା ନ କରି ତାହା ପ୍ରତି ତୀର ନିକ୍ଷେପ କରିବେ; ସେ ତାହାଙ୍କ ହସ୍ତରୁ ପଳାଇବାକୁ ଇଚ୍ଛା କରିବ।
২২ওই বায়ু তার দিকে বান ছুড়বে এবং থামবে না; সে তাঁর হাত থেকে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেবে।
23 ଲୋକମାନେ ତାହା ପ୍ରତି ହାତତାଳି ମାରିବେ ଓ ଶୀଷ୍‍ ମାରି ତାହାକୁ ସ୍ୱ ସ୍ଥାନରୁ ଦୂର କରିବେ।
২৩লোকেরা অবজ্ঞায় তার কাছে হাততালি দেয়; তাকে শিশ দিয়ে তার জায়গা থেকে তাড়িয়ে দেয়।”

< ଆୟୁବ 27 >