< ଆୟୁବ 15 >

1 ଏଥିଉତ୍ତାରେ ତୈମନୀୟ ଇଲୀଫସ୍‍ ଉତ୍ତର କରି କହିଲା,
পরে তৈমনীয় ইলীফস উত্তর দিলেন:
2 “ଜ୍ଞାନୀ ଲୋକ କʼଣ ଅସାର ଜ୍ଞାନରେ ଉତ୍ତର ଦେବ? ଓ ପୂର୍ବୀୟ ବାୟୁରେ ଆପଣା ଉଦର ପୂର୍ଣ୍ଣ କରିବ?
“কোনও জ্ঞানবান কি ফাঁপা ধারণা সমেত উত্তর দেবেন বা গরম পূর্বীয় বাতাস দিয়ে তিনি পেট ভরাবেন?
3 ସେ କʼଣ ଅନର୍ଥକ କଥାରେ ଓ ନିଷ୍ଫଳ ବାକ୍ୟରେ ଯୁକ୍ତି କରିବ?
অনর্থক কথা বলে, মূল্যহীন বক্তৃতা দিয়ে কি তিনি তর্ক করবেন?
4 ହଁ, ତୁମ୍ଭେ ତ ଭୟ ଦୂର କରି ଦେଉଅଛ ଓ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ସାକ୍ଷାତରେ ଭକ୍ତି କ୍ଷୀଣ କରୁଅଛ।
কিন্তু তুমি এমনকি চুপিচুপি ভক্তিরও হানি ঘটাচ্ছ ও ঈশ্বরনিষ্ঠায় বাধা দিচ্ছ।
5 କାରଣ ତୁମ୍ଭର ଅପରାଧ ତୁମ୍ଭ ମୁଖକୁ ଶିଖାଉଅଛି ଓ ତୁମ୍ଭେ ଧୂର୍ତ୍ତର ଜିହ୍ୱା ପସନ୍ଦ କରୁଅଛ।
তোমার পাপ তোমার মুখকে উত্তেজিত করছে; তুমি ধূর্ততার জিভ অবলম্বন করছ।
6 ତୁମ୍ଭର ନିଜ ମୁଖ ତୁମ୍ଭକୁ ଦୋଷୀ କରୁଅଛି, ମୁଁ କରୁ ନାହିଁ; ଆହୁରି, ତୁମ୍ଭ ନିଜ ଓଷ୍ଠାଧର ତୁମ୍ଭ ବିରୁଦ୍ଧରେ ସାକ୍ଷ୍ୟ ଦେଉଅଛି।
আমার নয়, তোমার নিজের মুখই তোমাকে দোষী সাব্যস্ত করছে; তোমার নিজের ঠোঁটই তোমার বিরুদ্ধে সাক্ষী দিচ্ছে।
7 ମନୁଷ୍ୟମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରେ ତୁମ୍ଭେ କʼଣ ପ୍ରଥମଜାତ? ଅବା ପର୍ବତଗଣ ପୂର୍ବରୁ ତୁମ୍ଭେ କʼଣ ଉତ୍ପନ୍ନ ହୋଇଥିଲ?
“মানুষের মধ্যে তুমি কি প্রথমজাত? পাহাড়ের জন্মের আগেই কি তোমার জন্ম হয়েছিল?
8 ତୁମ୍ଭେ କʼଣ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କର ଗୁପ୍ତ ମନ୍ତ୍ରଣା ଶୁଣିଅଛ? ଓ ତୁମ୍ଭେ କʼଣ ଜ୍ଞାନ ଆତ୍ମସାତ୍‍ କରୁଅଛ?
তুমি কি ঈশ্বরের পরামর্শ শুনেছ? প্রজ্ঞার উপরে কি তোমারই একচেটিয়া অধিকার আছে?
9 ଆମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ଅଜଣା କେଉଁ କଥା ତୁମ୍ଭେ ଜାଣୁଅଛ? ଆମ୍ଭମାନଙ୍କର ଅବୁଝା କେଉଁ କଥା ତୁମ୍ଭେ ବୁଝୁଅଛ?
তুমি এমনকি জানো যা আমরা জানি না? তোমার এমন কি অন্তর্দৃষ্টি আছে যা আমাদের নেই?
10 ପକ୍ୱକେଶ ବିଶିଷ୍ଟ ଓ ତୁମ୍ଭ ପିତା ଅପେକ୍ଷା ପ୍ରାଚୀନ ଅତି ବୃଦ୍ଧ ଲୋକେ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରେ ଅଛନ୍ତି।
পাকা চুলবিশিষ্ট লোকেরা ও বৃদ্ধেরা আমাদের পক্ষে আছেন, যারা তোমার বাবার চেয়েও বয়স্ক।
11 ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ସାନ୍ତ୍ୱନା-ବାକ୍ୟ ତୁମ୍ଭ ପ୍ରତି କି କ୍ଷୁଦ୍ର ବିଷୟ ଓ ତୁମ୍ଭ ସହିତ କୋମଳ ଆଳାପ କି ତଦ୍ରୂପ?
ঈশ্বরের সান্তনা কি তোমার জন্যে যথেষ্ট নয়, মৃদুভাবে বলা কথাও কি কিছুই নয়?
12 ତୁମ୍ଭ ମନ ତୁମ୍ଭକୁ କାହିଁକି ବିପଥରେ ନେଇଯାଏ? ଓ ତୁମ୍ଭର ଚକ୍ଷୁ କାହିଁକି ମଟ୍‍ମଟ୍‍ କରେ
তোমার অন্তর কেন তোমাকে বিপথে পরিচলিত করেছে, ও তোমার চোখ কেন মিট্‌মিট্ করছে,
13 ଯେ, ତୁମ୍ଭେ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଆପଣା ଆତ୍ମାକୁ ଉଠାଉଅଛ ଓ ଆପଣା ମୁଖରୁ ଏପରି କଥା ବାହାରିବାକୁ ଦେଉଅଛ?
যার ফলে ঈশ্বরের বিরুদ্ধে তুমি তোমার উগ্র রোষ প্রকাশ করছ ও তোমার মুখ থেকে এ ধরনের কথা উগরে দিচ্ছ।
14 ମନୁଷ୍ୟ କିଏ ଯେ, ସେ ଶୁଚି ହୋଇପାରେ? ଓ ସ୍ତ୍ରୀଜାତ ମନୁଷ୍ୟ କିଏ ଯେ, ସେ ଧାର୍ମିକ ହୋଇପାରେ?
“নশ্বর মানুষ কী, যে তারা শুচিশুদ্ধ হবে, বা স্ত্রী-জাত মানুষও কী, যে তারা ধার্মিক হবে?
15 ଦେଖ, ସେ ଆପଣା ପବିତ୍ରଗଣଠାରେ ବିଶ୍ୱାସ କରନ୍ତି ନାହିଁ; ଆହୁରି, ତାହାଙ୍କ ଦୃଷ୍ଟିରେ ଆକାଶମଣ୍ଡଳ ନିର୍ମଳ ନୁହେଁ।
ঈশ্বর যদি তাঁর পবিত্রজনদেরই বিশ্বাস করেন না, আকাশমণ্ডলও যদি তাঁর দৃষ্টিতে অকলুষিত না হয়,
16 ତେବେ ଘୃଣାର୍ହ ଓ ଭ୍ରଷ୍ଟ, ଅଧର୍ମକୁ ଜଳ ପରି ପାନକାରୀ ଯେ ମନୁଷ୍ୟ, ସେ କେଡ଼େ ନ୍ୟୂନ!
তবে সেই নশ্বর মানুষ কী, যারা নীচ ও দুর্নীতিগ্রস্ত, যারা জলের মতো করে অনিষ্ট পান করে!
17 ମୁଁ ତୁମ୍ଭକୁ ଦେଖାଇବି, ମୋʼ କଥା ଶୁଣ; ମୁଁ ଯାହା ଦେଖିଅଛି, ତାହା ପ୍ରକାଶ କରିବି;
“আমার কথা শোনো ও আমি তোমার কাছে ব্যাখ্যা করে দেব; আমি যা দেখেছি তা তোমাকে বলতে দাও,
18 ଜ୍ଞାନୀମାନେ ଆପଣା ଆପଣା ପିତୃଲୋକଙ୍କଠାରୁ ତାହା ପାଇ କହିଅଛନ୍ତି ଓ ଗୁପ୍ତ କରି ନାହାନ୍ତି;
জ্ঞানবানেরা যা ঘোষণা করেছিলেন, তাদের পূর্বপুরুষদের কাছ থেকে পাওয়া কোনো কিছুই লুকিয়ে রাখেননি:
19 କେବଳ ସେମାନଙ୍କୁ ଦେଶ ଦତ୍ତ ହୋଇଥିଲା ଓ କୌଣସି ବିଦେଶୀ ସେମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରେ ଗତାୟାତ କଲା ନାହିଁ;
(শুধু তাদেরই দেশটি দেওয়া হয়েছিল যখন কোনও বিদেশি তাদের মধ্যে ঘোরাফেরা করত না)
20 ଦୁଷ୍ଟ ଲୋକ ଆପଣାର ଯାବଜ୍ଜୀବନ, ଅର୍ଥାତ୍‍, ଉପଦ୍ରବ ପାଇଁ ନିରୂପିତ ବର୍ଷ ଯାଏ କ୍ଳେଶ ଭୋଗ କରେ।
দুর্নীতিপরায়ণ মানুষ আজীবন যন্ত্রণাভোগ করে, নিষ্ঠুর মানুষ ক্লেশে পরিপূর্ণ বছরগুলি নিজের জন্য সঞ্চয় করে রাখে।
21 ତାହାର କର୍ଣ୍ଣରେ ତ୍ରାସଜନକ ଶବ୍ଦ ଥାଏ, ସୌଭାଗ୍ୟ ସମୟରେ ଲୁଣ୍ଠନକାରୀ ତାହାକୁ ଆକ୍ରମଣ କରିବ;
আতঙ্কজনক শব্দে তার কান ভরে ওঠে; যখন সবকিছু ঠিক আছে বলে মনে হয়, তখনই লুঠেরারা তাকে আক্রমণ করে।
22 ସେ ଅନ୍ଧକାରରୁ ଫେରି ଆସିବ ବୋଲି ବିଶ୍ୱାସ କରେ ନାହିଁ ଓ ସେ ଖଡ୍ଗ ନିମନ୍ତେ ଅପେକ୍ଷିତ;
সে অন্ধকার জগৎ থেকে পালানোর মরিয়া চেষ্টা করে; সে তরোয়ালের জন্য চিহ্নিত হয়ে যায়।
23 ସେ ଖାଦ୍ୟ ନିମନ୍ତେ ବାହାରେ ବୁଲି କହଇ, ତାହା କାହିଁ? ଅନ୍ଧକାରର ଦିନ ତାହାର ସନ୍ନିକଟ ବୋଲି ସେ ଜାଣେ।
সে শকুনের মতো হন্যে হয়ে খাদ্য খুঁজে বেড়ায়; সে জানে অন্ধকারাচ্ছন্ন দিন এসে পড়েছে।
24 ସଙ୍କଟ ଓ ମନସ୍ତାପ ତାହାକୁ ଭୀତ କରେ; ଯୁଦ୍ଧାର୍ଥେ ସସଜ୍ଜ ରାଜା ତୁଲ୍ୟ ତାହା ତାହାକୁ ପରାସ୍ତ କରେ;
চরম দুর্দশা ও মনস্তাপ তাকে আতঙ্কিত করে তোলে; অস্থিরতা তাকে আচ্ছন্ন করে, যেভাবে একজন রাজা আক্রমণ করার জন্য প্রস্তুত হন,
25 କାରଣ ସେ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଆପଣା ହସ୍ତ ବିସ୍ତାର କରିଅଛି ଓ ସର୍ବଶକ୍ତିମାନଙ୍କ ପ୍ରତିକୂଳରେ ଗର୍ବାଚରଣ କରୁଅଛି;
যেহেতু সে ঈশ্বরের বিরুদ্ধে তার হাত মুষ্টিবদ্ধ করেছে ও সর্বশক্তিমানের বিরুদ্ধে নিজেকে আস্ফালিত করেছে,
26 ସେ ଶକ୍ତଗ୍ରୀବ ହୋଇ ଆପଣା ଢାଲର ସ୍ଥୂଳ ଅଂଶ ଦେଖାଇ ତାହାଙ୍କ ଉପରକୁ ଦୌଡ଼େ;
বেপরোয়াভাবে এক পুরু, শক্ত ঢাল নিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে আক্রমণ চালিয়েছে।
27 ସେ ଆପଣା ମେଦରେ ଆପଣା ମୁଖ ଆଚ୍ଛାଦନ କଲା ଓ କଟିଦେଶ ହୃଷ୍ଟପୁଷ୍ଟ କଲା;
“যদিও তার মুখমণ্ডল চর্বিতে ঢাকা পড়েছে ও তার কোমর মাংস দিয়ে ফুলেফেঁপে উঠেছে,
28 ଆଉ, ସେ ଉଜାଡ଼-ନଗରରେ ନିବାସୀରହିତ ଓ ଢିପି ହେବାକୁ ଉଦ୍ୟତ ଗୃହରେ ବାସ କଲା।
সে ধ্বংসপ্রাপ্ত নগরে ও সেইসব বাড়িতে বসবাস করবে যেখানে কেউ বসবাস করে না, যেসব বাড়ি ভেঙে গিয়ে নুড়ি-পাথরের স্তূপে পরিণত হয়েছে।
29 ଏଣୁ ସେ ଧନବାନ ହେବ ନାହିଁ, ଅବା ତାହାର ସମ୍ପତ୍ତି ସ୍ଥାୟୀ ହେବ ନାହିଁ; କିଅବା ସେମାନଙ୍କର ଉତ୍ପନ୍ନ ଫଳ ଭୂମିକୁ ଓହଳିବ ନାହିଁ।
সে আর ধনী হয়ে থাকতে পারবে না ও তার ধনসম্পদও স্থায়ী হবে না, তার সম্পত্তিও দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়বে না।
30 ସେ ଅନ୍ଧକାରରୁ ପ୍ରସ୍ଥାନ କରିବ ନାହିଁ, ଅଗ୍ନିଶିଖା ତାହାର ଶାଖା ଶୁଷ୍କ କରିବ ଓ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ମୁଖର ନିଶ୍ୱାସରେ ସେ ଉଡ଼ିଯିବ।
সে অন্ধকারের হাত থেকে রেহাই পাবে না; আগুনের শিখা তার মুকুলগুলি শুকিয়ে দেবে, ও ঈশ্বরের মুখনির্গত শ্বাস তাকে উড়িয়ে নিয়ে যাবে।
31 ସେ ଆପଣାକୁ ଭ୍ରାନ୍ତ କରି ଅସାରତାରେ ବିଶ୍ୱାସ ନ କରୁ; କାରଣ ଅସାରତା ହିଁ ତାହାର ପୁରସ୍କାର ହେବ।
মূল্যহীন কোনো কিছুতে আস্থা স্থাপন করে সে নিজেকে প্রতারিত না করুক, যেহেতু তার পরিবর্তে সে কিছুই পাবে না।
32 ତାହା ଆପଣା ସମୟ ପୂର୍ବେ ଶେଷ ପାଇବ ଓ ତାହାର ଶାଖା ସତେଜ ହେବ ନାହିଁ।
সময়ের আগেই সে শুকিয়ে যাবে, ও তার শাখাপ্রশাখাগুলি আর সতেজ থাকবে না।
33 ସେ ଦ୍ରାକ୍ଷାଲତା ନ୍ୟାୟ ଆପଣା ଅପକ୍ୱ ଫଳ ଝାଡ଼ି ପକାଇବ ଓ ଜୀତବୃକ୍ଷ ନ୍ୟାୟ ଆପଣା ଫୁଲ ପକାଇ ଦେବ।
সে এমন এক দ্রাক্ষালতার মতো হয়ে যাবে যেখান থেকে কাঁচা আঙুর ঝরে পড়ে, এমন এক জলপাই গাছের মতো হয়ে যাবে যেখান থেকে ফুলের কুঁড়ি খসে পড়ে।
34 କାରଣ ଅଧାର୍ମିକମାନଙ୍କ ସଙ୍ଗୀଦଳ ଅଫଳ ହେବେ ଓ ଅଗ୍ନି ଲାଞ୍ଚର ତମ୍ବୁସବୁ ଗ୍ରାସ କରିବ।
কারণ ভক্তিহীনদের সমবেত জনসমষ্টি নির্বংশ হবে, ও যারা ঘুস নিতে ভালোবাসে তাদের তাঁবু আগুন গ্রাস করে ফেলবে।
35 ସେମାନେ ଅନିଷ୍ଟ ଗର୍ଭଧାରଣ କରି ଅଧର୍ମ ପ୍ରସବ କରନ୍ତି ଓ ସେମାନଙ୍କ ଉଦର ପ୍ରତାରଣା ପ୍ରସ୍ତୁତ କରେ।”
তারা সংকট গর্ভে ধারণ করে ও অমঙ্গলের জন্ম দেয়; তাদের গর্ভ প্রতারণা তৈরি করে।”

< ଆୟୁବ 15 >