< ଆୟୁବ 10 >
1 ମୋʼ ପ୍ରାଣ ମୋʼ ଜୀବନ ବିଷୟରେ କ୍ଳାନ୍ତ ହୋଇଅଛି, ମୁଁ ଆପଣା ଦୁଃଖ ସ୍ୱଚ୍ଛନ୍ଦରେ କହିବି; ମୁଁ ଆପଣା ପ୍ରାଣର ତିକ୍ତତାରେ କହିବି।
১আমার প্রাণ জীবনে ক্লান্ত হয়েছে; আমি স্বাধীনভাবে আমার অভিযোগ প্রকাশ করব; আমি আমার প্রাণের তিক্ততায় কথা বলব।
2 ମୁଁ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କୁ କହିବି, ମୋତେ ଦୋଷୀ କର ନାହିଁ; କାହିଁକି ମୋʼ ସଙ୍ଗେ ବିରୋଧ କରୁଅଛ, ତାହା ମୋତେ ଜଣାଅ।
২আমি ঈশ্বরকে বলব, আমায় নিছক দোষী করবেন না; আমাকে দেখাও কেন তুমি আমায় দোষী করেছ।
3 ତୁମ୍ଭେ ଯେ ଉପଦ୍ରବ କରିବ, ତୁମ୍ଭେ ଯେ ଆପଣା ହସ୍ତର କର୍ମ ତୁଚ୍ଛ କରିବ ଓ ଦୁଷ୍ଟର ମନ୍ତ୍ରଣାରେ ପ୍ରସନ୍ନ ହେବ, ଏହା କʼଣ ତୁମ୍ଭ ପ୍ରତି ଭଲ?
৩এটা কি তোমার জন্য ভালো যে তুমি আমায় উপদ্রব করবে, তোমার হাতের কাজ কি তুচ্ছ করবে যখন তুমি পাপীদের পরিকল্পনায় হাঁসবে?
4 ତୁମ୍ଭର କʼଣ ଚର୍ମର ଚକ୍ଷୁ ଅଛି? ଅବା ମନୁଷ୍ୟ ଯେପରି ଦେଖେ, ତୁମ୍ଭେ କʼଣ ସେପରି ଦେଖୁଅଛ?
৪তোমার কি মাংসের চোখ? তুমি কি মানুষের মত দেখ?
5 ତୁମ୍ଭର ଆୟୁ କʼଣ ମନୁଷ୍ୟର ଆୟୁ ତୁଲ୍ୟ, ଅବା ତୁମ୍ଭର ବର୍ଷସମୂହ କʼଣ ମନୁଷ୍ୟର ଦିନସମୂହ ତୁଲ୍ୟ
৫তোমার দিন গুলো কি মানুষের দিনের মত অথবা তোমার বছরগুলো কি লোকেদের বছরের মত,
6 ଯେ, ତୁମ୍ଭେ ମୋହର ଅଧର୍ମ ଅନୁସନ୍ଧାନ କରୁଅଛ ଓ ମୋହର ପାପ ଅନ୍ଵେଷଣ କରୁଅଛ?
৬যে তুমি আমার অপরাধের অনুসন্ধান করছ এবং আমার পাপ খুঁজছ,
7 ତୁମ୍ଭେ ତ ଜାଣ, ମୁଁ ଦୁଷ୍ଟ ନୁହେଁ ଓ ତୁମ୍ଭ ହସ୍ତରୁ ଉଦ୍ଧାର କରିବାକୁ କେହି ସମର୍ଥ ନୁହେଁ।
৭যদিও তুমি জানো আমি দোষী নই এবং কেউ কি নেই যে আমাকে তোমার হাত থেকে উদ্ধার করে?
8 ତୁମ୍ଭର ହସ୍ତ ମୋତେ ଗଢ଼ିଅଛି ଓ ସର୍ବାଙ୍ଗ ସୁସଂଯୁକ୍ତ କରି ମୋତେ ନିର୍ମାଣ କରିଅଛି; ତଥାପି ତୁମ୍ଭେ ମୋତେ ସଂହାର କରୁଅଛ।
৮তোমার হাত আমায় গড়েছে এবং আমায় সারা দেহে গড়েছে করেছে, তবুও তুমি আমায় ধ্বংস করছ।
9 ମୁଁ ବିନୟ କରୁଅଛି, ସ୍ମରଣ କର, ତୁମ୍ଭେ ମୋତେ ମୃତ୍ତିକା ତୁଲ୍ୟ ଗଢ଼ିଅଛ ଓ ତୁମ୍ଭେ କʼଣ ମୋତେ ପୁନର୍ବାର ଧୂଳି କରିବ?
৯স্মরণ কর, আমি বিনয় করি, যে তুমি আমায় মাটির পাত্রের মত গড়েছ; তুমি কি আবার আমায় ধূলোয় ফেরাবে?
10 ତୁମ୍ଭେ କʼଣ ଦୁଗ୍ଧ ନ୍ୟାୟ ମୋତେ ଢାଳି ନାହଁ ଓ ଛେନା ତୁଲ୍ୟ ମୋତେ ଶକ୍ତ କରି ନାହଁ?
১০তুমি কি আমায় দুধের মত ঢালোনি এবং ছানার মত কি ঘন কর নি?
11 ତୁମ୍ଭେ ମୋତେ ଚର୍ମ ଓ ମାଂସରେ ବସ୍ତ୍ରାନ୍ୱିତ କରିଅଛ, ପୁଣି ଅସ୍ଥି ଓ ଶିରାରେ ମୋତେ ଏକତ୍ର ବୁଣିଅଛ।
১১তুমি আমায় চামড়া এবং মাংস দিয়ে ঢেকেছ এবং হার ও শিরা দিয়ে আমায় বুনেছো।
12 ତୁମ୍ଭେ ମୋତେ ଜୀବନ ଓ ଅନୁଗ୍ରହ ଦାନ କରିଅଛ ଓ ତୁମ୍ଭର ତତ୍ତ୍ୱାବଧାରଣ ମୋର ଆତ୍ମାକୁ ରକ୍ଷା କରିଅଛି।
১২তুমি আমায় জীবন দিয়েছ এবং চুক্তির বিশ্বস্ততা দিয়েছ; তোমার সাহায্য আমার আত্মাকে পাহারা দিয়েছে।
13 ତଥାପି ତୁମ୍ଭେ ଏହିସବୁ ବିଷୟ ଆପଣା ମନରେ ଗୁପ୍ତ କରି ରଖିଅଛ; ମୁଁ ଜାଣେ, ଏହା ହିଁ ତୁମ୍ଭର ବିଚାର;
১৩তবুও এইসব জিনিস তুমি তোমার হৃদয়ে লুকিয়ে রেখেছ, আমি জানি যে এটাই তুমি ভাবছিলে,
14 ମୁଁ ପାପ କଲେ, ତୁମ୍ଭେ ମୋତେ ଲକ୍ଷ୍ୟ କରୁଅଛ ଓ ତୁମ୍ଭେ ମୋର ଅଧର୍ମରୁ ମୋତେ ମୁକ୍ତ କରିବ ନାହିଁ।
১৪যদি আমি পাপ করে থাকি, তুমি তা লক্ষ করবে; তুমি আমার অপরাধ ক্ষমা করবে না।
15 ମୁଁ ଦୁଷ୍ଟ ହେଲେ, ମୋର ସନ୍ତାପ ହେବ, ପୁଣି ମୁଁ ଧାର୍ମିକ ହେଲେ ହେଁ ଅବମାନନାରେ ପୂର୍ଣ୍ଣ ହେବାରୁ ଓ ଆପଣା କ୍ଳେଶ ପ୍ରତି ଅନାଇବାରୁ ଆପଣା ମସ୍ତକ ଟେକି ପାରୁ ନାହିଁ।
১৫যদি আমি পাপী হই, আমায় অভিশাপ দাও; এমনকি যদি আমি ধার্মিক হই, আমি আমার মাথা তুলতে পারব না, কারণ আমি অপমানে পূর্ণ হয়েছি এবং আমি আমার নিজের দুঃখ দেখছি।
16 ମାତ୍ର ମୋର ମସ୍ତକ ଆପେ ଟେକି ହେଲେ, ତୁମ୍ଭେ ସିଂହ ପରି ମୋତେ ମୃଗୟା କରୁଅଛ ଓ ତୁମ୍ଭେ ପୁନର୍ବାର ମୋʼ ପ୍ରତି ଆପଣାକୁ ଅଦ୍ଭୁତ ଦେଖାଉଅଛ।
১৬যদি আমার মাথা নিজেই ওঠে, তুমি আমায় সিংহের মত শিকার করবে; আরও একবার তুমি নিজেকে দেখাবে আমার থেকে শক্তিশালী।
17 ତୁମ୍ଭେ ମୋʼ ବିରୁଦ୍ଧରେ ନୂଆ ନୂଆ ସାକ୍ଷୀ ଆଣୁଅଛ ଓ ତୁମ୍ଭେ ମୋʼ ଉପରେ ଆପଣା କ୍ରୋଧ ବୃଦ୍ଧି କରୁଅଛ; ନୂତନ ନୂତନ ସୈନ୍ୟଦଳ ମୋହର ପ୍ରତିକୂଳ।
১৭তুমি আমার বিরুদ্ধে নতুন সাক্ষী নিয়ে আসবে এবং তোমার রাগ আমার বিরুদ্ধে বাড়াবে; তুমি আমায় নতুন সৈন্য নিয়ে আক্রমণ করবে।
18 ତେବେ ତୁମ୍ଭେ କାହିଁକି ମୋତେ ଗର୍ଭରୁ ବାହାର କରି ଆଣିଅଛ? ମୁଁ ପ୍ରାଣତ୍ୟାଗ କରିଥାʼନ୍ତି ଓ କୌଣସି ଚକ୍ଷୁ ମୋତେ ଦେଖି ନ ଥାʼନ୍ତା,
১৮কেন, তাহলে, তুমি আমায় মায়ের পেট থেকে বার করে আনলে? কোন চোখ দেখার আগেই যদি আমি মারা যেতাম তবে ভালো হত।
19 ମୁଁ ଅଜାତର ତୁଲ୍ୟ ହୋଇଥାʼନ୍ତି; ମୁଁ ଗର୍ଭରୁ କବରକୁ ଘେନା ଯାଇଥାʼନ୍ତି।
১৯যদি আমার অস্তিত্বই না থাকত; যদি আমার মায়ের পেট থেকে কবরে নিয়ে যাওয়া হত।
20 ମୋହର ଦିନ କʼଣ ଅଳ୍ପ ନୁହେଁ? ତେବେ କ୍ଷାନ୍ତ ହୁଅ,
২০আমার দিন কি খুব অল্প নয়? তাহলে থামো, আমাকে একা থাকতে দাও, তাহলে আমি কিছুটা বিশ্রাম পাব,
21 ମୋତେ ଛାଡ଼ିଦିଅ, ତହିଁରେ ମୁଁ ଯେଉଁ ସ୍ଥାନରୁ ଫେରି ଆସିବି ନାହିଁ, ଏପରି ଅନ୍ଧକାର ଓ ମୃତ୍ୟୁୁଚ୍ଛାୟାରୂପ ଦେଶକୁ ଯିବା ପୂର୍ବେ ମୁଁ କ୍ଷଣକାଳ ସାନ୍ତ୍ୱନା ପାଇବି;
২১যেখান থেকে আমি আর ফিরব না সেখানে আমি যাওয়ার আগে, সেই অন্ধকার দেশে এবং সেই মৃত্যুছায়ার দেশে,
22 ସେ ଦେଶ ଅନ୍ଧକାର ତୁଲ୍ୟ ନିବିଡ଼ ଅନ୍ଧକାରମୟ; ସେ ଦେଶ ମୃତ୍ୟୁୁଚ୍ଛାୟାମୟ, ସୁଧାରାବିହୀନ ଓ ସେଠାରେ ଦୀପ୍ତି ଅନ୍ଧକାରର ସମାନ।”
২২সেই দেশ যা মাঝরাতের অন্ধকারের মত অন্ধকার, সেই দেশ মৃত্যুছায়ার দেশ, সেখানকার আলো মাঝরাতের অন্ধকারের মত।