< ଯିରିମୀୟ 52 >
1 ସିଦିକୀୟ ରାଜ୍ୟ କରିବାକୁ ଆରମ୍ଭ କରିବା ବେଳେ ଏକୋଇଶ ବର୍ଷ ବୟସ୍କ ଥିଲା ଓ ସେ ଯିରୂଶାଲମରେ ଏଗାର ବର୍ଷ ରାଜ୍ୟ କଲା; ତାହାର ମାତାର ନାମ ହମୁଟଲ୍, ସେ ଲିବ୍ନା ନିବାସୀ ଯିରିମୀୟଙ୍କ କନ୍ୟା ଥିଲା।
সিদিকিয় একুশ বছর বয়সে রাজা হন। তিনি এগারো বছর জেরুশালেমে রাজত্ব করেন। তাঁর মা ছিলেন লিব্না নিবাসী যিরমিয়ের কন্যা হমূটল।
2 ଆଉ, ସେ ଯିହୋୟାକୀମ୍ର କୃତ ସମସ୍ତ କର୍ମାନୁସାରେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଦୃଷ୍ଟିରେ କୁକର୍ମ କଲା।
তিনি সদাপ্রভুর দৃষ্টিতে কেবলই মন্দ কাজ করতেন, যেমন যিহোয়াকীমও করেছিলেন।
3 କାରଣ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ କ୍ରୋଧ ସକାଶୁ ସେ ସେମାନଙ୍କୁ ଆପଣା ଛାମୁରୁ ଦୂର ନ କରିବା ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ଯିରୂଶାଲମ ଓ ଯିହୁଦାରେ ଏପରି ଘଟଣା ଘଟିଲା। ଆଉ, ସିଦିକୀୟ ବାବିଲ ରାଜାର ବିଦ୍ରୋହୀ ହେଲା।
সদাপ্রভুর ক্রোধের কারণেই জেরুশালেম ও যিহূদার প্রতি এসব কিছু ঘটেছিল, এবং শেষ পর্যন্ত তিনি তাদের তাঁর উপস্থিতি থেকে ধাক্কা মেরে দূরে সরিয়ে দিলেন। ইত্যবসরে সিদিকিয় ব্যাবিলনের রাজার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে বসেছিলেন।
4 ଏଥିଉତ୍ତାରେ ତାହାଙ୍କ ରାଜତ୍ଵର ନବମ ବର୍ଷରେ, ଦଶମ ମାସର ଦଶମ ଦିନରେ, ବାବିଲର ରାଜା ନବୂଖଦ୍ନିତ୍ସର ଓ ତାହାର ସମସ୍ତ ସୈନ୍ୟ ଯିରୂଶାଲମକୁ ଆସି ତହିଁ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଛାଉଣି କଲେ; ଆଉ, ସେମାନେ ତହିଁର ଚତୁର୍ଦ୍ଦିଗରେ ଗଡ଼ ନିର୍ମାଣ କଲେ।
তাই, সিদিকিয়ের রাজত্বের নবম বছরে, ব্যাবিলনের রাজা নেবুখাদনেজার, তাঁর সমস্ত সৈন্য নিয়ে জেরুশালেমের বিরুদ্ধে যুদ্ধযাত্রা করলেন। তারা নগরের বাইরে শিবির স্থাপন করে তার চারপাশে অবরোধ গড়ে তুললেন।
5 ତହୁଁ ସିଦିକୀୟ ରାଜାଙ୍କ ରାଜତ୍ଵର ଏଗାର ବର୍ଷ ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ନଗର ଅବରୁଦ୍ଧ ହୋଇ ରହିଲା।
রাজা সিদিকিয়ের রাজত্বের এগারোতম বছর পর্যন্ত নগর অবরুদ্ধ রইল।
6 ଚତୁର୍ଥ ମାସରେ, ସେହି ମାସର ନବମ ଦିନରେ ନଗରରେ ମହାଦୁର୍ଭିକ୍ଷ ହେଲା, ତହିଁରେ ଦେଶୀୟ ଲୋକମାନଙ୍କ ନିମନ୍ତେ କିଛି ଖାଦ୍ୟ ମିଳିଲା ନାହିଁ।
চতুর্থ মাসের নবম দিনে নগরের দুর্ভিক্ষ এত চরম আকার নিয়েছিল, যে সেখানকার লোকজনের কাছে কোনও খাবারদাবার ছিল না।
7 ତେବେ, ନଗରରେ ଏକ ସ୍ଥାନ ଭଗ୍ନ ହୁଅନ୍ତେ, ସମସ୍ତ ଯୋଦ୍ଧା ଏକ ରାତ୍ରି ଭିତରେ ରାଜାର ଉଦ୍ୟାନ ନିକଟସ୍ଥ ଦୁଇ ପ୍ରାଚୀରର ମଧ୍ୟବର୍ତ୍ତୀ ଦ୍ୱାର ପଥ ଦେଇ ପଳାଇଲେ; ସେସମୟରେ କଲ୍ଦୀୟମାନେ ନଗରର ବିରୁଦ୍ଧରେ ଚତୁର୍ଦ୍ଦିଗରେ ଥିଲେ; ପୁଣି, ଲୋକମାନେ ଆରବା ପଥ ଦେଇ ଚାଲିଗଲେ।
পরে নগরের প্রাচীর ভেঙে ফেলা হল, এবং রাতের বেলায় গোটা সৈন্যদল রাজার বাগানের কাছে থাকা দুটি প্রাচীরের মাঝখানে অবস্থিত দরজা দিয়ে পালিয়ে গেল, যদিও ব্যাবিলনের সৈন্যসামন্ত কিন্তু নগরটি ঘিরে রেখেছিল। তারা অরাবার দিকে পালিয়ে গেল,
8 ମାତ୍ର କଲ୍ଦୀୟମାନଙ୍କ ସୈନ୍ୟ ରାଜାର ପଛେ ପଛେ ଗୋଡ଼ାଇ ଯିରୀହୋ ପଦାରେ ସିଦିକୀୟକୁ ଧରିଲେ; ତହିଁରେ ତାହାର ସକଳ ସୈନ୍ୟ ତାହା ନିକଟରୁ ଛିନ୍ନଭିନ୍ନ ହୋଇଗଲେ।
কিন্তু ব্যাবিলনের সৈন্যদল রাজা সিদিকিয়ের পিছনে তাড়া করে গেল এবং যিরীহোর সমভূমিতে তাঁর নাগাল পেল। তাঁর সমস্ত সৈন্য তাঁর কাছ থেকে পৃথক হয়ে ছড়িয়ে পড়ল,
9 ତହୁଁ ସେମାନେ ରାଜାକୁ ଧରି ହମାତ୍ ଦେଶସ୍ଥ ରିବ୍ଲାକୁ ବାବିଲ ରାଜା ନିକଟକୁ ନେଇଗଲେ; ତହିଁରେ ସେ ତାହା ପ୍ରତି ଦଣ୍ଡାଜ୍ଞା କଲା।
আর তিনি ধৃত হলেন। তাঁকে ধরে হমাৎ দেশের রিব্লায় ব্যাবিলনের রাজার কাছে নিয়ে যাওয়া হল। সেখানে তিনি তাঁর শাস্তি ঘোষণা করলেন।
10 ଆଉ, ବାବିଲର ରାଜା ସିଦିକୀୟର ପୁତ୍ରମାନଙ୍କୁ ତାହାର ସାକ୍ଷାତରେ ବଧ କଲା; ସେ ଯିହୁଦାର ଅଧିପତି ସମସ୍ତଙ୍କୁ ହିଁ ରିବ୍ଲାରେ ବଧ କଲା।
সেখানে রিব্লায়, ব্যাবিলনের রাজা সিদিকিয়ের চোখের সামনেই তাঁর পুত্রদের হত্যা করলেন; তিনি যিহূদার রাজকর্মচারীদেরও হত্যা করলেন।
11 ଆଉ, ସେ ସିଦିକୀୟର ଚକ୍ଷୁ ଉପାଡ଼ି ପକାଇଲା; ପୁଣି, ବାବିଲର ରାଜା ତାହାକୁ ଶୃଙ୍ଖଳରେ ବଦ୍ଧ କରି ବାବିଲକୁ ନେଇଗଲା ଓ ତାହାର ମୃତ୍ୟୁୁ ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ତାହାକୁ କାରାଗାରରେ ରଖିଲା।
তারপর তিনি সিদিকিয়ের দুই চোখ উপড়ে নিলেন, তাঁকে পিতলের শিকলে বাঁধলেন এবং ব্যাবিলনে নিয়ে গেলেন। সেখানে তিনি তাঁকে আমরণ পর্যন্ত কারাগারে নিক্ষেপ করলেন।
12 ପଞ୍ଚମ ମାସରେ, ମାସର ଦଶମ ଦିନରେ, ବାବିଲର ରାଜା ନବୂଖଦ୍ନିତ୍ସର ରାଜାଙ୍କ ରାଜତ୍ଵର ଊଣେଇଶ ବର୍ଷରେ, ବାବିଲ ରାଜାର ସମ୍ମୁଖରେ ଦଣ୍ଡାୟମାନ ନବୂଷରଦନ୍ ନାମକ ପ୍ରହରୀବର୍ଗର ସେନାପତି ଯିରୂଶାଲମକୁ ଆସିଲା।
ব্যাবিলনের রাজা নেবুখাদনেজারের রাজত্বের উনিশতম বছরের পঞ্চম মাসের দশম দিনে, রাজরক্ষীদলের সেনাপতি নবূষরদন, যিনি ব্যাবিলনের রাজার সেবা করতেন, জেরুশালেমে এলেন।
13 ପୁଣି, ସେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଗୃହ ଓ ରାଜଗୃହ ଦଗ୍ଧ କଲା; ପୁଣି, ସେ ଯିରୂଶାଲମସ୍ଥ ସକଳ ଗୃହ, ଅର୍ଥାତ୍, ପ୍ରତ୍ୟେକ ବୃହତ ଗୃହ ଅଗ୍ନିରେ ଦଗ୍ଧ କଲା।
তিনি সদাপ্রভুর মন্দিরে, রাজপ্রাসাদে এবং জেরুশালেমের সব বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দিলেন। প্রত্যেকটি গুরুত্বপূর্ণ ঘরবাড়ি তিনি পুড়িয়ে ছাই করে দিলেন।
14 ଆଉ, ପ୍ରହରୀବର୍ଗର ସେନାପତି ସଙ୍ଗେ ଥିବା କଲ୍ଦୀୟ ସମସ୍ତ ସୈନ୍ୟ ଯିରୂଶାଲମର ଚତୁର୍ଦ୍ଦିଗସ୍ଥ ପ୍ରାଚୀର ଭଗ୍ନ କଲେ।
রাজরক্ষীদলের সেনাপতির অধীনস্থ সমস্ত ব্যাবিলনীয় সৈন্য জেরুশালেমের চারপাশের প্রাচীরগুলি ভেঙে ফেলল।
15 ସେତେବେଳେ ପ୍ରହରୀବର୍ଗର ସେନାପତି ନବୂଷରଦନ୍ ଲୋକମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ ନିତାନ୍ତ ଦରିଦ୍ରମାନଙ୍କୁ ଓ ନଗରର ଅବଶିଷ୍ଟ ଲୋକମାନଙ୍କୁ, ଆଉ ବାବିଲ ରାଜାର ପକ୍ଷକୁ ପଳାୟନକାରୀମାନଙ୍କୁ ଓ ଅବଶିଷ୍ଟ ସାଧାରଣ ଲୋକମାନଙ୍କୁ ବନ୍ଦୀ କରି ନେଇଗଲା।
রক্ষীদলের সেনাপতি নবূষরদন, নগরের অবশিষ্ট দরিদ্রতম ব্যক্তিদের কয়েকজনকে, ইতর শ্রেণীর মানুষদের ও যারা ব্যাবিলনের রাজার পক্ষ নিয়েছিল, তাদের সবাইকে ব্যাবিলনে নির্বাসিত করলেন।
16 ମାତ୍ର ପ୍ରହରୀବର୍ଗର ସେନାପତି ନବୂଷରଦନ୍ ଦେଶର ନିତାନ୍ତ ଦରିଦ୍ରମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ କେତେକଙ୍କୁ ଦ୍ରାକ୍ଷାକ୍ଷେତ୍ରର କର୍ମଚାରୀ ଓ କୃଷକ ହେବା ପାଇଁ ଛାଡ଼ିଗଲା।
কিন্তু দেশের অবশিষ্ট দীনদরিদ্র ব্যক্তিদের নবূষরদন দ্রাক্ষাকুঞ্জ ও মাঠগুলিতে কৃষিকর্ম করার জন্য রেখে দিলেন।
17 ପୁଣି, କଲ୍ଦୀୟମାନେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଗୃହର ପିତ୍ତଳ ସ୍ତମ୍ଭ ଓ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଗୃହର ବୈଠିକି ସବୁ ଓ ପିତ୍ତଳମୟ ସମୁଦ୍ରରୂପ ପାତ୍ର ଖଣ୍ଡ ଖଣ୍ଡ କରି ଭାଙ୍ଗି ତହିଁର ପିତ୍ତଳସବୁ ବାବିଲକୁ ନେଇଗଲେ।
ব্যাবিলনীয়েরা সদাপ্রভুর মন্দিরের পিতলের দুটি স্তম্ভ, স্থানান্তরযোগ্য গামলা বসাবার পাত্রগুলি ও পিতলের সমুদ্রপাত্রটি ভেঙে খণ্ড খণ্ড করল, আর তারা সেগুলির সব পিতল ব্যাবিলনে নিয়ে গেল।
18 ଆହୁରି, ସେମାନେ ହାଣ୍ଡି ଓ କରଚୁଲି, କତୁରୀ, କୁଣ୍ଡ, ଚମସ ଓ ପରିଚର୍ଯ୍ୟାର୍ଥକ ସକଳ ପିତ୍ତଳମୟ ପାତ୍ର ନେଇଗଲେ।
এছাড়াও তারা হাঁড়ি, বেলচা, সলতে ছাঁটার যন্ত্র, রক্ত ছিটানোর বাটিগুলি, থালা ও মন্দিরের সেবাকাজে যেগুলি ব্যবহৃত হত, ব্রোঞ্জের সেইসব জিনিসপত্রও তুলে নিয়ে গেল।
19 ପ୍ରହରୀବର୍ଗର ସେନାପତି ତାଟିଆ, ଅଙ୍ଗାରଧାନୀ, କୁଣ୍ଡ, ହାଣ୍ଡି, ଦୀପବୃକ୍ଷ, ଚମସ ଓ ପାତ୍ରସବୁ, ଯାହା ସୁନାର ଥିଲା, ତାହା ସୁନା କରି ଓ ଯାହା ରୂପାର ଥିଲା, ତାହା ରୂପା କରି ନେଇଗଲା।
রাজরক্ষীদলের সেনাপতি সব গামলা, ধুনুচি, রক্ত ছিটানোর গামলাগুলি, বিভিন্ন পাত্র, দীপবৃক্ষগুলি, থালাগুলি এবং পেয়-নৈবেদ্য উৎসর্গ করার পাত্রগুলি—যত সোনা ও রুপোর তৈরি জিনিস ছিল, তাঁর সঙ্গে নিয়ে গেলেন।
20 ଶଲୋମନ ରାଜା ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଗୃହ ନିମନ୍ତେ ଯେଉଁ ଦୁଇ ସ୍ତମ୍ଭ, ଏକ ସମୁଦ୍ରରୂପ ପାତ୍ର ଓ ତହିଁର ତଳସ୍ଥ ଦ୍ୱାଦଶ ପିତ୍ତଳମୟ ବୃଷରୂପ ବୈଠିକି ନିର୍ମାଣ କରିଥିଲେ, ସେହି ସବୁ ପାତ୍ରର ପିତ୍ତଳ ଅପରିମିତ ଥିଲା।
দুটি পিতলের থাম, সমুদ্রপাত্র ও তার নিচে অবস্থিত বারোটি পিতলের বলদ, স্থানান্তরযোগ্য গামলা রাখার জিনিসগুলি, যেগুলি রাজা শলোমন সদাপ্রভুর মন্দিরের জন্য নির্মাণ করেছিলেন, সেগুলির পিতল অপরিমেয় ছিল।
21 ପୁଣି, ସେହି ଦୁଇ ସ୍ତମ୍ଭ, ପ୍ରତ୍ୟେକର ଉଚ୍ଚ ଅଠର ହାତ ଓ ପରିଧି ବାର ହାତ ଓ ତହିଁର ସ୍ଥୂଳତା ଚାରି ଅଙ୍ଗୁଳି ଓ ତାହା ଫମ୍ପା ଥିଲା।
প্রত্যেকটি স্তম্ভ ছিল আঠারো হাত উঁচু এবং পরিধি ছিল বারো হাত; প্রত্যেকটি ছিল চার আঙুল পুরু এবং ফাঁপা।
22 ଆଉ, ତହିଁର ଉପରେ ପିତ୍ତଳର ମୁଣ୍ଡାଳି ଥିଲା, ସେହି ମୁଣ୍ଡାଳିର ଉଚ୍ଚତା ପାଞ୍ଚ ହାତ ଓ ମୁଣ୍ଡାଳିର ଉପରେ ଚତୁର୍ଦ୍ଦିଗରେ ଜାଲିକର୍ମ ଓ ଡାଳିମ୍ବାକୃତି ଥିଲା, ସେସବୁ ପିତ୍ତଳମୟ ଥିଲା; ଆଉ, ଦ୍ୱିତୀୟ ସ୍ତମ୍ଭର ମଧ୍ୟ ଏହି ପ୍ରକାର ଆକାର ଓ ଡାଳିମ୍ବ ଥିଲା।
স্তম্ভের উপরে মাথার দিকটি ছিল পাঁচ হাত উঁচু এবং সেটি চারপাশে ব্রোঞ্জের জালি ও ব্রোঞ্জের ডালিম দিয়ে সুসজ্জিত ছিল। অন্য স্তম্ভটিও, এটির মতোই একই ধরনের ছিল।
23 ପାର୍ଶ୍ୱରେ ଛୟାନବେ ଡାଳିମ୍ବ ଥିଲା; ଜାଲିକର୍ମର ଉପରେ ଚାରିଆଡ଼େ ଏକ ଶତ ଡାଳିମ୍ବାକୃତି ଥିଲା।
চারপাশের ডালিমের সংখ্যা ছিল ছিয়ানব্বই এবং উপরের দিকের মোট ডালিমের সংখ্যা ছিল একশো।
24 ପୁଣି, ପ୍ରହରୀବର୍ଗର ସେନାପତି ପ୍ରଧାନ ଯାଜକ ସରାୟକୁ ଓ ଦ୍ୱିତୀୟ ଯାଜକ ସଫନୀୟକୁ, ଆଉ ତିନି ଜଣ ଦ୍ୱାରପାଳକୁ ଧରିଲା।
রক্ষীদলের সেনাপতি মহাযাজক সরায়কে, পদাধিকারবলে তাঁর পরে যিনি ছিলেন, সেই যাজক সফনিয়কে ও তিনজন দারোয়ানকে বন্দি করে নিয়ে গেলেন।
25 ଆଉ, ନଗରରୁ ଯୋଦ୍ଧାମାନଙ୍କ ଉପରେ ନିଯୁକ୍ତ ଏକ ଜଣ ଅଧ୍ୟକ୍ଷଙ୍କୁ ଓ ନଗରରେ ପ୍ରାପ୍ତ ରାଜମୁଖ ଦର୍ଶନକାରୀମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ ସାତଜଣକୁ ଓ ଦେଶର ଲୋକଗଣନାକାରୀ ସେନାପତିର ଲେଖକଙ୍କୁ ଓ ନଗର ମଧ୍ୟରେ ପ୍ରାପ୍ତ ଦେଶୀୟ ଷାଠିଏ ଲୋକକୁ ଧରିଲା।
যারা তখনও নগরে থেকে গিয়েছিল, তাদের মধ্যে যোদ্ধাদের উপরে নিযুক্ত কর্মকর্তাকে ও সাতজন রাজকীয় পরামর্শদাতাদের ধরলেন। এছাড়া তিনি সচিবকে ধরলেন, যিনি ছিলেন দেশের লোকদের সৈন্যদলে নিযুক্ত করার জন্য ভারপ্রাপ্ত ব্যক্তি এবং তাঁর অধীনস্থ ষাটজন লোক, যাদের নগরে পাওয়া গেল, তাদেরও নিয়ে গেলেন।
26 ପୁଣି, ପ୍ରହରୀବର୍ଗର ସେନାପତି ନବୂଷରଦନ୍ ସେମାନଙ୍କୁ ଧରି ରିବ୍ଲାକୁ ବାବିଲ ରାଜା ନିକଟକୁ ନେଇଗଲା।
সেনাপতি নবূষরদন তাদের সবাইকে ধরে রিব্লাতে ব্যাবিলনের রাজার কাছে নিয়ে এলেন।
27 ତହିଁରେ ବାବିଲର ରାଜା ହମାତ୍ ଦେଶସ୍ଥ ରିବ୍ଲାରେ ସେମାନଙ୍କୁ ଆଘାତ କରି ବଧ କଲା। ଏହିରୂପେ ଯିହୁଦା ଆପଣା ଦେଶରୁ ବନ୍ଦୀ ହୋଇ ନୀତ ହେଲା।
হমাৎ দেশের রিব্লাতে ব্যাবিলনের রাজা প্রাণদণ্ডে দণ্ডিত এই লোকদের বধ করলেন। অতএব যিহূদা তার দেশ থেকে নির্বাসিত হল।
28 ନବୂଖଦ୍ନିତ୍ସର ଯେଉଁମାନଙ୍କୁ ବନ୍ଦୀ କରି ନେଇଗଲା, ସେହି ଲୋକମାନଙ୍କର ସଂଖ୍ୟା ଏହି; ସପ୍ତମ ବର୍ଷରେ ତିନି ସହସ୍ର ତେଇଶ ଜଣ ଯିହୁଦୀ ଲୋକ;
নেবুখাদনেজার যাদের নির্বাসনে নিয়ে যান, তাদের সংখ্যা এরকম: সপ্তম বছরে 3,023 জন ইহুদি;
29 ନବୂଖଦ୍ନିତ୍ସରଙ୍କ ରାଜତ୍ଵର ଅଠର ବର୍ଷରେ ସେ ଯିରୂଶାଲମରୁ ଆଠ ଶହ ବତିଶ ଲୋକ ବନ୍ଦୀ କରି ନେଇଗଲା;
নেবুখাদনেজারের রাজত্বের আঠারোতম বছরে জেরুশালেম থেকে 832 জন;
30 ନବୂଖଦ୍ନିତ୍ସରଙ୍କ ରାଜତ୍ଵର ତେଇଶ ବର୍ଷରେ ନବୂଷରଦନ୍ ପ୍ରହରୀବର୍ଗର ସେନାପତି, ସାତ ଶହ ପଇଁଚାଳିଶ ଜଣ ଯିହୁଦୀଙ୍କୁ ବନ୍ଦୀ କରି ନେଇଗଲା; ସର୍ବସୁଦ୍ଧା ଚାରି ସହସ୍ର ଛʼ ଶତ ଲୋକ ଥିଲେ।
তাঁর রাজত্বের তেইশতম বছরে, রাজরক্ষীদলের সেনাপতি নবূষরদন, 745 জন ইহুদিকে নির্বাসনে নিয়ে যান। লোকদের সর্বমোট সংখ্যা ছিল 4,600 জন।
31 ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଯିହୁଦାର ରାଜା ଯିହୋୟାଖୀନ୍ର ବନ୍ଦୀତ୍ୱର ସଇଁତିରିଶ ବର୍ଷର ଦ୍ୱାଦଶ ମାସରେ ଓ ସେହି ମାସର ପଚିଶ ଦିନରେ ବାବିଲର ରାଜା ଇବିଲ୍-ମରୋଦକ୍ ଆପଣା ରାଜତ୍ଵର ପ୍ରଥମ ବର୍ଷରେ, ଯିହୁଦାର ରାଜା ଯିହୋୟାଖୀନ୍କୁ କାରାଗାରରୁ ବାହାର କରି ତାହାର ମସ୍ତକ ଉନ୍ନତ କଲା;
যিহূদার রাজা যিহোয়াখীনের বন্দিত্বের সাঁইত্রিশতম বছরে, দ্বাদশ মাসের পঁচিশতম দিনে, ইবিল-মরোদক যে বছরে ব্যাবিলনের রাজা হন, তিনি যিহূদার রাজা যিহোয়াখীনকে মুক্তি দিলেন। তিনি তাঁকে কারাগার থেকে মুক্ত করলেন।
32 ଆଉ, ସେ ତାହାକୁ ପ୍ରୀତିବାକ୍ୟ କହିଲା ଓ ତାହା ସଙ୍ଗେ ବାବିଲରେ ଥିବା ରାଜାମାନଙ୍କର ଆସନଠାରୁ ତାହାର ଆସନ ଉଚ୍ଚରେ ସ୍ଥାପନ କଲା,
তিনি যিহোয়াখীনের সাথে সদয় ভঙ্গিতে কথা বললেন এবং ব্যাবিলনে তাঁর সাথে অন্যান্য যেসব রাজা ছিলেন, তাদের তুলনায় তিনি যিহোয়াখীনকে বেশি সম্মানীয় এক আসন দিলেন।
33 ଆଉ ସେ ଆପଣା କାରାଗାରର ବସ୍ତ୍ର ପରିବର୍ତ୍ତନ କରି ଆପଣାର ଯାବଜ୍ଜୀବନ ନିତ୍ୟ ନିତ୍ୟ ତାହା ସମ୍ମୁଖରେ ଭୋଜନ କଲା।
তাই যিহোয়াখীন তাঁর কয়েদির পোশাক একদিকে সরিয়ে রেখেছিলেন এবং জীবনের বাকি দিনগুলি তিনি নিয়মিতভাবে রাজার টেবিলেই বসে ভোজনপান করলেন।
34 ପୁଣି, ତାହାର ଦିନାତିପାତ ନିମନ୍ତେ ବାବିଲର ରାଜାଠାରୁ ନିତ୍ୟ ବୃତ୍ତି ଦିଆଗଲା, ସେ ଆପଣା ମରଣ ଦିନ ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ, ଆପଣା ଜୀବନର ସମସ୍ତ କାଳ ପ୍ରତିଦିନ ଏକ ନିରୂପିତ ଅଂଶ ପାଇଲା।
যিহোয়াখীন যতদিন বেঁচেছিলেন, ব্যাবিলনের রাজা তাঁর মৃত্যু পর্যন্ত, তাঁকে নিয়মিতরূপে একটি ভাতা দিতেন।