< ମୋଶାଙ୍କ ଲିଖିତ ପ୍ରଥମ ପୁସ୍ତକ 38 >
1 ସେହି ସମୟରେ ଯିହୁଦା ଆପଣା ଭ୍ରାତୃଗଣ ନିକଟରୁ ଅଦୁଲ୍ଲମୀୟ ହୀରା ନାମକ ଜଣେ ଲୋକ ନିକଟକୁ ଗଲା।
সেই সময় যিহূদা তাঁর দাদা-ভাইদের ছেড়ে হীরা নামক অদুল্লম নিবাসী একজন লোকের সঙ্গে থাকতে চলে গেলেন।
2 ସେଠାରେ ଶୂୟ ନାମରେ କୌଣସି କିଣାନୀୟ ଲୋକର ଗୋଟିଏ କନ୍ୟାକୁ ଦେଖି ତାକୁ ବିବାହ କରି ତାହାର ସହବାସ କଲା।
সেখানে যিহূদা শূয় নামক কনানীয় একজন লোকের মেয়ের দেখা পেলেন। তিনি তাকে বিয়ে করলেন ও তাকে প্রণয়জ্ঞাপনও করলেন;
3 ଏଣୁ ସେ ଗର୍ଭବତୀ ହୋଇ ପୁତ୍ର ପ୍ରସବ କରନ୍ତେ, ସେ ତାହାର ନାମ ଏର ଦେଲା।
সে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ল ও এক ছেলের জন্ম দিল, যার নাম রাখা হল এর।
4 ଏଥିଉତ୍ତାରେ ପୁନର୍ବାର ତାହାର ଗର୍ଭ ହୁଅନ୍ତେ, ସେ ପୁତ୍ର ପ୍ରସବ କରି ତାହାର ନାମ ଓନନ୍ ଦେଲା।
সে আবার গর্ভবতী হল ও এক ছেলের জন্ম দিল, ও তার নাম রাখল ওনন।
5 ପୁନର୍ବାର ତାହାର ଗର୍ଭ ହୁଅନ୍ତେ, ସେ ପୁତ୍ର ପ୍ରସବ କରି ତାହାର ନାମ ଶେଲା ଦେଲା। ଏହାର ଜନ୍ମ ସମୟରେ ଯିହୁଦା କଷୀବରେ ଥିଲା।
সে আরও এক ছেলের জন্ম দিল ও তার নাম রাখল শেলা। শেলার জন্মের সময় তাঁরা কষীবেই বসবাস করতেন।
6 ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଯିହୁଦା ତାମର ନାମ୍ନୀ ଏକ କନ୍ୟା ଆଣି ଆପଣା ଜ୍ୟେଷ୍ଠ ପୁତ୍ର ଏର ସହିତ ତାହାକୁ ବିବାହ ଦେଲା।
যিহূদা তাঁর বড়ো ছেলে এরের জন্যে এক স্ত্রী এনেছিলেন, তার নাম তামর।
7 ମାତ୍ର ଯିହୁଦାର ଜ୍ୟେଷ୍ଠ ପୁତ୍ର ଏର ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ସାକ୍ଷାତରେ ଦୁଷ୍ଟ ଥିଲା; ଏଣୁ ସଦାପ୍ରଭୁ ତାହାକୁ ବିନାଶ କଲେ।
কিন্তু যিহূদার বড়ো ছেলে এর, সদাপ্রভুর দৃষ্টিতে দুষ্ট ছিল; তাই সদাপ্রভু তাকে মেরে ফেললেন।
8 ତହିଁରେ ଯିହୁଦା ଓନନ୍କୁ କହିଲା, “ତୁମ୍ଭେ ଆପଣା ଭ୍ରାତୃଭାର୍ଯ୍ୟାର ସହବାସ କର ଓ ତାହା ପ୍ରତି ଦେବରର କର୍ତ୍ତବ୍ୟ କର୍ମ କରି ଭ୍ରାତୃବଂଶ ଉତ୍ପନ୍ନ କର।”
পরে যিহূদা ওননকে বললেন, “তোমার দাদার স্ত্রীর সঙ্গে শুয়ে পড়ো এবং তোমার দাদার হয়ে সন্তানের জন্ম দেওয়ার জন্য তার প্রতি তোমার দায়িত্ব পালন করো।”
9 ମାତ୍ର ସେହି ବଂଶ ଆପଣାର ହେବ ନାହିଁ, ଏହା ବୁଝି ଓନନ୍ ଭ୍ରାତୃଭାର୍ଯ୍ୟାର ସଙ୍ଗମ କାଳେ ଭ୍ରାତୃବଂଶ ଉତ୍ପନ୍ନ କରିବା ଅନିଚ୍ଛାରେ ଭୂମିରେ ରେତଃପାତ କଲା।
কিন্তু ওনন জানত যে সেই সন্তানটি তার নিজের হবে না, তাই যখনই সে তার দাদার স্ত্রীর সাথে শুতো, সে তার বীর্য মাটিতে ফেলে দিত, যেন তাকে তার দাদার হয়ে কোনও সন্তানের জন্ম দিতে না হয়।
10 ତାହାର ଏରୂପ କର୍ମ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଦୃଷ୍ଟିରେ ମନ୍ଦ ଥିଲା; ଏଣୁ ସେ ତାକୁ ମଧ୍ୟ ନାଶ କଲେ।
সে যা করল তা সদাপ্রভুর দৃষ্টিতে অপকর্মরূপে গণ্য হল; তাই সদাপ্রভু তাকেও মেরে ফেললেন।
11 ସେତେବେଳେ ଯିହୁଦା ଆପଣା ପୁତ୍ରବଧୂ ତାମରକୁ କହିଲା, “ମୋହର ପୁତ୍ର ଶେଲା ବଡ଼ ନ ହେବା ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ତୁମ୍ଭେ ବିଧବା ହୋଇ ଆପଣା ପିତୃଗୃହରେ ଯାଇ ରୁହ,” ଯେହେତୁ ସେ ଭାବିଲା, “କେଜାଣି ଭାଇମାନଙ୍କ ପରି ଶେଲା ମଧ୍ୟ ମରିଯିବ।” ଏଥିପାଇଁ ତାମର ପିତୃଗୃହରେ ଯାଇ ବାସ କଲା।
যিহূদা তখন তাঁর পুত্রবধূ তামরকে বললেন, “আমার ছেলে শেলা যতদিন না বড়ো হচ্ছে, ততদিন তুমি তোমার বাবার ঘরে গিয়ে বিধবার মতো হয়ে থাকো।” কারণ তিনি ভাবলেন, “সেও হয়তো তার দাদাদের মতো মারা যাবে।” অতএব তামর তার বাবার ঘরে থাকতে চলে গেল।
12 ଆଉ ଅନେକ ଦିନ ଗତ ହୁଅନ୍ତେ, ଶୂୟର କନ୍ୟା ଯିହୁଦାର ଭାର୍ଯ୍ୟା ମଲା; ତହିଁ ଉତ୍ତାରେ ଯିହୁଦା ସାନ୍ତ୍ୱନାଯୁକ୍ତ ହୋଇ ଅଦୁଲ୍ଲମୀୟ ହୀରା ନାମକ ବନ୍ଧୁ ସହିତ ତିମ୍ନାରେ ଆପଣା ମେଷର ଲୋମଚ୍ଛେଦକମାନଙ୍କ ନିକଟକୁ ଗଲା।
বেশ কিছুকাল পর শূয়ের সেই মেয়ে, যিহূদার স্ত্রী মারা গেল। যিহূদা যখন তাঁর মর্মযন্ত্রণা কাটিয়ে উঠলেন, তখন তিনি তিম্নায় সেই লোকজনের কাছে উঠে গেলেন, যারা তাঁর মেষগুলির লোম ছাঁটছিল, এবং তাঁর বন্ধু অদুল্লমীয় হীরাও তাঁর সঙ্গে গেলেন।
13 ସେତେବେଳେ କେହି ଜଣେ ତାମରକୁ ସମ୍ବାଦ ଦେଇ କହିଲା, “ଦେଖ, ତୁମ୍ଭ ଶ୍ୱଶୁର ଆପଣା ମେଷର ଲୋମ ଚ୍ଛେଦନ କରିବା ପାଇଁ ତିମ୍ନାକୁ ଯାଉଅଛି।”
যখন তামরকে বলা হল, “তোমার শ্বশুরমশাই তাঁর মেষগুলির লোম ছাঁটার জন্য তিম্নার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন,”
14 ତହିଁରେ ତାମର ବିଧବା ବସ୍ତ୍ର ପରିତ୍ୟାଗ କରି ଆବରକ ବସ୍ତ୍ର ପିନ୍ଧି ଆପଣାକୁ ଆଚ୍ଛାଦନ କରି ତିମ୍ନାର ପଥପାର୍ଶ୍ଵସ୍ଥିତ ଐନମର ପ୍ରବେଶ ସ୍ଥାନରେ ବସି ରହିଲା; କାରଣ ସେ ଦେଖିଲା, ଶେଲା ବଡ଼ ହେଲେ ହେଁ ତାହା ସହିତ ଆପଣାର ବିବାହ ହେଲା ନାହିଁ।
তখন সে তার বৈধব্য-বস্ত্রটি খুলে ফেলল, ছদ্মবেশ ধারণের জন্য ঘোমটায় মুখ ঢাকল, এবং পরে সেই ঐনয়িমের প্রবেশদ্বারে গিয়ে বসল, যা তিম্নায় যাওয়ার পথেই পড়ে। কারণ সে দেখল যে, যদিও শেলা এখন বেড়ে উঠেছে, তবুও তার স্ত্রীরূপে তাকে তার হাতে তুলে দেওয়া হয়নি।
15 ସେତେବେଳେ ଯିହୁଦା ତାକୁ ଦେଖି ବେଶ୍ୟା ଜ୍ଞାନ କଲା, କାରଣ ସେ ମୁଖ ଆଚ୍ଛାଦନ କରିଥିଲା।
যিহূদা যখন তাকে দেখলেন, তখন তিনি ভাবলেন যে সে একজন বেশ্যা, কারণ সে তার মুখ ঢেকে রেখেছিল।
16 ଏନିମନ୍ତେ ସେ ପଥପାର୍ଶ୍ଵରେ ତାହା ନିକଟକୁ ଯାଇ ପୁତ୍ରବଧୂକୁ ଚିହ୍ନି ନ ପାରି କହିଲା, “ନିବେଦନ କରୁଅଛି, ତୁମ୍ଭ କତିକି ମୋତେ ଯିବାକୁ ଦିଅ।” ତହୁଁ ତାମର କହିଲା, “ତୁମ୍ଭେ ମୋʼ କତିକି ଆସିବା ପାଇଁ କଅଣ ଦେବ?”
সে যে তাঁর পুত্রবধূ, একথা না বুঝেই তিনি রাস্তার ধারে তার কাছে গিয়ে বললেন, “এবার এসো, আমি তোমার সঙ্গে শুয়ে পড়ি।” “আর আপনার সঙ্গে শোয়ার জন্য আপনি আমাকে কী দেবেন?” সে জিজ্ঞাসা করল।
17 ସେ କହିଲା, “ପଲରୁ ଗୋଟିଏ ଛେଳିଛୁଆ ପଠାଇଦେବି।” ତାମର କହିଲା, “ତାହା ପଠାଇବା ଯାଏ ମୋତେ କି କୌଣସି ବନ୍ଧକ ଦେବ?”
“আমার পশুপাল থেকে একটি ছাগশাবক আমি তোমার কাছে পাঠিয়ে দেব,” তিনি বললেন। “যতদিন না আপনি আমার কাছে সেটি পাঠাচ্ছেন, ততদিন আপনি কি জামানতরূপে আমাকে কিছু দেবেন?” সে জিজ্ঞাসা করল।
18 ଯିହୁଦା କହିଲା, “କଅଣ ବନ୍ଧକ ଦେବା?” ତାମର କହିଲା, “ତୁମ୍ଭର ଏହି ମୋହର ଓ ସୂତ୍ର, ଆଉ ହସ୍ତଯଷ୍ଟି।” ତହୁଁ ଯିହୁଦା ତାକୁ ସେହି ସବୁ ଦେଇ ତାହା କତିକି ଗମନ କଲା, ତହିଁରେ ସେ ତାହା ଦ୍ୱାରା ଗର୍ଭବତୀ ହେଲା।
তিনি বললেন, “জামানতরূপে তোমাকে আমি কী দেব?” “আপনার সিলমোহর ও সেটির সুতো, ও আপনার হাতের লাঠিটি,” সে উত্তর দিল। অতএব তিনি তাকে সেগুলি দিলেন ও তাঁর সঙ্গে শুলেন, এবং সে তাঁর দ্বারা অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ল।
19 ଏଥିଉତ୍ତାରେ ତାମର ଉଠି ପ୍ରସ୍ଥାନ କଲା, ପୁଣି, ଆବରକ ବସ୍ତ୍ର ପାଲଟି ବିଧବା ବସ୍ତ୍ର ପିନ୍ଧିଲା।
সেখান থেকে চলে যাওয়ার পর, সে তার ওড়নাটি খুলে ফেলল এবং আবার তার বৈধব্য-বস্ত্রটি পরে নিল।
20 ଏଉତ୍ତାରେ ଯିହୁଦା ସେହି ସ୍ତ୍ରୀଠାରୁ ବନ୍ଧକ ଦ୍ରବ୍ୟ ନେବା ନିମନ୍ତେ ଆପଣା ଅଦୁଲ୍ଲମୀୟ ବନ୍ଧୁ ଦ୍ୱାରା ଛେଳିଛୁଆ ପଠାଇଦେଲା, ମାତ୍ର ସେ ତାହାର ଦେଖା ପାଇଲା ନାହିଁ।
ইতিমধ্যে যিহূদা সেই মহিলাটির কাছ থেকে তাঁর জামানতটি ফিরে পাওয়ার লক্ষ্যে তাঁর সেই অদুল্লমীয় বন্ধুর মাধ্যমে সেই ছাগশাবকটি পাঠিয়ে দিলেন, কিন্তু তিনি তাকে খুঁজে পাননি।
21 ଏଣୁ ସେ ସେଠାର ଲୋକମାନଙ୍କୁ ପଚାରିଲା, “ଐନମ ପଥ ପାର୍ଶ୍ୱରେ ଯେଉଁ ମାହାରୀ ଥିଲା, ସେ କାହିଁ?” ସେମାନେ କହିଲେ, “ଏଠାରେ କୌଣସି ମାହାରୀ ରହେ ନାହିଁ।”
সেখানে বসবাসকারী লোকজনকে তিনি জিজ্ঞাসা করলেন, “ঐনয়িমের রাস্তার ধারে যে দেবদাসীটি ছিল, সে কোথায়?” তারা বলল, “এখানে কোনও দেবদাসী থাকে না।”
22 ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଯିହୁଦା ନିକଟକୁ ଫେରିଯାଇ କହିଲା, “ମୁଁ ତାହାର ଦେଖା ପାଇଲି ନାହିଁ, ଆଉ ସେଠାର ଲୋକମାନେ ମଧ୍ୟ କହିଲେ, ‘ଏହି ସ୍ଥାନରେ କୌଣସି ମାହାରୀ ରହେ ନାହିଁ।’”
অতএব তিনি যিহূদার কাছে ফিরে গেলেন ও বললেন, “আমি তাকে খুঁজে পাইনি। এছাড়াও, সেখানে বসবাসকারী লোকজনও বলল, ‘এখানে কোনও দেবদাসী থাকে না।’”
23 ତେବେ ଯିହୁଦା କହିଲା, “ତାହାଠାରେ ଯାହା ଅଛି, ସେ ତାହା ରଖୁ, ଆମ୍ଭେମାନେ କାହିଁକି ଲଜ୍ଜାସ୍ପଦ ହେବା? ଦେଖ, ମୁଁ ଏହି ଛେଳିଛୁଆ ପଠାଇଲି, ମାତ୍ର ତୁମ୍ଭେ ତାʼର ଦେଖା ପାଇଲ ନାହିଁ।”
তখন যিহূদা বললেন, “তার কাছে যা আছে তা সে রেখে দিক, তা না হলে আমাদের এক হাসির খোরাক হতে হবে। যাই হোক না কেন, আমি তো এই ছাগশাবকটি তার কাছে পাঠিয়েছিলাম, কিন্তু তুমি তাকে খুঁজে পাওনি।”
24 ଆଉ ପ୍ରାୟ ତିନି ମାସ ଉତ୍ତାରେ କେହି ଯିହୁଦାକୁ କହିଲା, “ତୁମ୍ଭର ପୁତ୍ରବଧୂ ତାମର ବ୍ୟଭିଚାରିଣୀ ହୋଇଅଛି; ଆଉ ବ୍ୟଭିଚାର କ୍ରମେ ତାହାର ଗର୍ଭ ହୋଇଅଛି।” ତହିଁରେ ଯିହୁଦା କହିଲା, “ତାକୁ ବାହାରକୁ ଆଣି ଅଗ୍ନିରେ ଦଗ୍ଧ କର।”
প্রায় তিন মাস পর যিহূদাকে বলা হল, “আপনার পুত্রবধূ তামর বেশ্যাবৃত্তির অপরাধ করেছে, এবং পরিণামস্বরূপ এখন সে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েছে।” যিহূদা বললেন, “তাকে বের করে আনো ও আগুনে পুড়িয়ে মারো!”
25 ଏଥିଉତ୍ତାରେ ସେ ବାହାରକୁ ଅଣାଯାʼନ୍ତେ, ଆପଣା ଶ୍ୱଶୁର ନିକଟକୁ କହି ପଠାଇଲା, “ଏହି ସମସ୍ତ ବସ୍ତୁ ଯାହାର, ସେହି ପୁରୁଷ ଦ୍ୱାରା ଆମ୍ଭର ଗର୍ଭ ହୋଇଅଛି।” ଆହୁରି କହିଲା, “ଏହି ମୋହର ଓ ସୂତ୍ର ଆଉ ଯଷ୍ଟି କାହାର? ତାହା ଚିହ୍ନି ଦେଖ।”
তাকে যখন বের করে আনা হচ্ছিল, সে তখন তার শ্বশুরের কাছে একটি খবর পাঠিয়েছিল। “যিনি এগুলির মালিক, তাঁর দ্বারাই আমি অন্তঃসত্ত্বা হয়েছি,” সে বলল। আর সে এও বলল, “দেখুন তো, এই সিলমোহর ও সুতো এবং লাঠিটি কার তা আপনি চিনতে পারেন কি না।”
26 ତହୁଁ ଯିହୁଦା ସେହି ସକଳ ପଦାର୍ଥ ଆପଣାର ବୋଲି ସ୍ୱୀକାର କରି କହିଲା, “ସେ ମୋʼ ଠାରୁ ଅଧିକ ଧର୍ମିଷ୍ଠା, କାରଣ ମୁଁ ତାକୁ ମୋର ପୁତ୍ର ଶେଲାକୁ ଦେଲି ନାହିଁ।” ମାତ୍ର ଯିହୁଦା ଆଉ ତାହା କତିକି ଗଲା ନାହିଁ।
যিহূদা সেগুলি চিনতে পেরে বললেন, “সে আমার থেকে বেশি ধার্মিক, যেহেতু আমি তাকে আমার ছেলে শেলার হাতে তুলে দিইনি।” তিনি আর কখনও তামরের সঙ্গে শয়ন করেননি।
27 ପୁଣି, ତାମରର ପ୍ରସବକାଳ ଉପସ୍ଥିତ ହୁଅନ୍ତେ, ତାହାର ଉଦରରେ ଯାଆଁଳା ସନ୍ତାନ ଥିବାର ଦେଖାଗଲା।
যখন তামরের প্রসবকাল এসে উপস্থিত হল, তখন দেখা গেল তার গর্ভে যমজ ছেলে।
28 ଆଉ ତାହାର ପ୍ରସବକାଳରେ ଏକ ବାଳକର ହସ୍ତ ବାହାର ହେଲା; ତହିଁରେ ଧାତ୍ରୀ ତାହାର ସେହି ହସ୍ତରେ ସିନ୍ଦୂର ବର୍ଣ୍ଣ ସୂତ୍ର ବାନ୍ଧି କହିଲା, “ଏ ଜ୍ୟେଷ୍ଠ।”
যখন সে সন্তান প্রসব করছিল, তাদের মধ্যে একজন তার হাত বাইরে বের করল; অতএব ধাত্রী টকটকে লাল রংয়ের সুতো নিয়ে সেটি তার কব্জিতে বেঁধে দিল ও বলল, “এই প্রথমে বের হয়েছে।”
29 ମାତ୍ର ସେ ଆପଣା ହସ୍ତ ଟାଣି ନିଅନ୍ତେ, ଦେଖ, ତାହାର ଭ୍ରାତା ଭୂମିଷ୍ଠ ହେଲା; ତହିଁରେ ଧାତ୍ରୀ କହିଲା, “ତୁମ୍ଭେ କିପ୍ରକାରେ ଆପଣା ନିମନ୍ତେ ଭେଦ କରି ଆସିଲ!” ତୁମ୍ଭଠାରେ ଏହି ଭେଦ ହେଉ। ତେଣୁ ତାହାର ନାମ ପେରସ ହେଲା।
কিন্তু সে যখন তার হাতটি টেনে নিল, তখন তার ভাই বের হয়ে এল, ও ধাত্রী বলল, “অতএব তুমি এভাবেই আবির্ভূত হয়েছ!” আর তার নাম রাখা হল পেরস।
30 ଏଥିଉତ୍ତାରେ ହସ୍ତରେ ସିନ୍ଦୂରବର୍ଣ୍ଣ-ସୂତ୍ରବଦ୍ଧ ତାହାର ଭ୍ରାତା ଭୂମିଷ୍ଠ ହୁଅନ୍ତେ, ତାହାର ନାମ ସେରହ ହେଲା।
পরে তার সেই ভাই বের হয়ে এল, যার কব্জিতে টকটকে লাল রংয়ের সুতো বাঁধা ছিল। আর তার নাম রাখা হল সেরহ।