< ମୋଶାଙ୍କ ଲିଖିତ ପ୍ରଥମ ପୁସ୍ତକ 28 >
1 ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଇସ୍ହାକ ଯାକୁବଙ୍କୁ ଡକାଇ ଆଶୀର୍ବାଦ କଲେ ଏବଂ ଏହି ଆଜ୍ଞା ଦେଇ ତାହାଙ୍କୁ କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭେ କିଣାନ ଦେଶର କୌଣସି କନ୍ୟାକୁ ବିବାହ କରିବ ନାହିଁ।
অতএব ইস্হাক যাকোবকে ডেকে পাঠালেন ও তাঁকে আশীর্বাদ করলেন। পরে তিনি তাঁকে আদেশ দিলেন: “কনানীয় কোনো মেয়েকে তুমি বিয়ে কোরো না।
2 ଉଠ, ପଦ୍ଦନ୍ ଅରାମରେ ଆପଣା ମାତାର ପିତା ବଥୂୟେଲର ଗୃହକୁ ଯାଇ ସେଠାରେ ଆପଣା ମାମୁଁ ଲାବନର କୌଣସି କନ୍ୟାକୁ ବିବାହ କର।
এখনই তুমি পদ্দন-আরামে, তোমার দাদু বথূয়েলের বাড়িতে যাও। সেখান থেকেই, তোমার মামা লাবনের মেয়েদের মধ্যে থেকেই কাউকে তোমার স্ত্রীরূপে গ্রহণ কোরো।
3 ସର୍ବଶକ୍ତିମାନ ପରମେଶ୍ୱର ଆଶୀର୍ବାଦ କରି ତୁମ୍ଭକୁ ନାନା ଜନସମାଜ କରିବା ପାଇଁ ଫଳବନ୍ତ ଓ ବହୁ ପ୍ରଜାବନ୍ତ କରନ୍ତୁ।
সর্বশক্তিমান ঈশ্বর তোমাকে আশীর্বাদ করুন ও তোমাকে ফলবান করুন এবং যতদিন না তুমি এক জনসমাজ হয়ে উঠছ, ততদিন তোমার সংখ্যা বৃদ্ধি করে যান।
4 ଆଉ ଅବ୍ରହାମଙ୍କ ପ୍ରତି ଦତ୍ତ ଆଶୀର୍ବାଦ ତୁମ୍ଭଠାରେ ଓ ତୁମ୍ଭ ବଂଶରେ ସଫଳ କରନ୍ତୁ; ତହିଁରେ ପରମେଶ୍ୱର ତୁମ୍ଭର ପ୍ରବାସ ସ୍ଥାନ ଏହି ଯେଉଁ ଦେଶ ଅବ୍ରହାମଙ୍କୁ ଦେଇଅଛନ୍ତି, ସେହି ଦେଶରେ ତୁମ୍ଭର ଅଧିକାର ହେଉ।”
অব্রাহামকে যে আশীর্বাদ দেওয়া হয়েছিল, তিনি যেন তোমাকে ও তোমার বংশধরদের সেই আশীর্বাদই দেন, যার বলে তুমি সেই দেশের দখল নিতে পারো, যেখানে এখন তুমি এক বিদেশিরূপে বসবাস করছ, তা সেই দেশ, যেটি ঈশ্বর অব্রাহামকে দিয়েছিলেন।”
5 ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଇସ୍ହାକ ଯାକୁବଙ୍କୁ ବିଦାୟ କରନ୍ତେ, ସେ ପଦ୍ଦନ୍ ଅରାମରେ ଅରାମୀୟ ବଥୂୟେଲର ପୁତ୍ର ଲାବନର, ଅର୍ଥାତ୍, ଯାକୁବ ଓ ଏଷୌର ମାତା ରିବିକାର ଭ୍ରାତା ନିକଟକୁ ଯାତ୍ରା କଲା।
পরে ইস্হাক যাকোবকে বিদায় করে দিলেন, এবং তিনি পদ্দন-আরামে, অরামীয় বথূয়েলের ছেলে সেই লাবনের কাছে গেলেন, যিনি সেই রিবিকার দাদা, যিনি যাকোব ও এষৌর মা।
6 ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଇସ୍ହାକ ଯାକୁବଙ୍କୁ ଆଶୀର୍ବାଦ କରି ବିବାହ ନିମନ୍ତେ ପଦ୍ଦନ୍ ଅରାମକୁ ବିଦାୟ କଲେ, ପୁଣି, ଯାକୁବଙ୍କୁ ଆଶୀର୍ବାଦ କରିବା ସମୟରେ ତାହାଙ୍କୁ ଆଜ୍ଞା ଦେଇ କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭେ କିଣାନ ଦେଶର କୌଣସି କନ୍ୟା ବିବାହ କର ନାହିଁ।”
এদিকে এষৌ জানতে পারলেন যে ইস্হাক যাকোবকে আশীর্বাদ করে পদ্দন-আরাম থেকে এক স্ত্রী আনার জন্য তাঁকে সেখানে পাঠিয়েছেন, এবং আশীর্বাদ দেওয়ার সময় তিনি তাঁকে এই আদেশও দিয়েছেন, “কনানীয় কোনো মেয়েকে বিয়ে কোরো না,”
7 ଆଉ ଯାକୁବ ଆପଣା ପିତାମାତାଙ୍କର ଆଜ୍ଞା ମାନି ପଦ୍ଦନ୍ ଅରାମକୁ ପ୍ରସ୍ଥାନ କରିଅଛି,
এবং যাকোবও তাঁর বাবা-মায়ের আদেশ পালন করে পদ্দন-আরামে চলে গিয়েছেন।
8 ଏହା ଦେଖି ଏଷୌ ଆପଣା ପିତା ଇସ୍ହାକଙ୍କର କିଣାନ ଦେଶୀୟ କନ୍ୟାମାନଙ୍କ ପ୍ରତି ଅସନ୍ତୋଷ ଥିବାର ଜାଣି
এষৌ তখন অনুভব করলেন কনানীয় মেয়েরা তাঁর বাবা ইস্হাকের কাছে কত অপছন্দসই;
9 ଆପଣାର ଭାର୍ଯ୍ୟାଗଣ ଥିଲେ ହେଁ ଇଶ୍ମାୟେଲ ନିକଟକୁ ଯାଇ ଅବ୍ରହାମଙ୍କର ପୌତ୍ରୀ ଇଶ୍ମାୟେଲର ପୁତ୍ରୀ ନବାୟୋତ୍ର ଭଗିନୀ ମହଲତ୍ ନାମ୍ନୀ କନ୍ୟାକୁ ବିବାହ କଲା।
তাই তাঁর একাধিক স্ত্রী থাকা সত্ত্বেও তিনি ইশ্মায়েলের কাছে গেলেন এবং সেই মহলৎকে বিয়ে করলেন, যিনি অব্রাহামের ছেলে ইশ্মায়েলের মেয়ে নবায়োতের বোন।
10 ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଯାକୁବ ବେର୍ଶେବାରୁ ବାହାରି ହାରଣ ଆଡ଼କୁ ଯାତ୍ରା କଲା।
যাকোব বের-শেবা ত্যাগ করে হারণের দিকে যাত্রা শুরু করলেন।
11 ପୁଣି, ସୂର୍ଯ୍ୟାସ୍ତ ହେବାରୁ ସେ କୌଣସି ଏକ ସ୍ଥାନରେ ରାତ୍ରି କ୍ଷେପଣ କଲା; ପୁଣି, ସେ ସେହି ସ୍ଥାନର ଖଣ୍ଡିଏ ପ୍ରସ୍ତର ନେଇ ମସ୍ତକ ତଳେ ଦେଇ ନିଦ୍ରା ଯିବା ନିମନ୍ତେ ସେହି ସ୍ଥାନରେ ଶୟନ କଲା।
নির্দিষ্ট এক স্থানে পৌঁছে, তিনি রাত্রিবাসের জন্য থামলেন, কারণ সূর্যাস্ত হয়ে গিয়েছিল। সেখানকার একটি পাথর নিয়ে, সেটি তিনি তাঁর মাথার নিচে রেখে ঘুমিয়ে পড়লেন।
12 ତହିଁରେ ସେ ସ୍ୱପ୍ନରେ ପୃଥିବୀରେ ସ୍ଥାପିତ ଗୋଟିଏ ସୋପାନ ଦେଖିଲା, ତହିଁର ମସ୍ତକ ଗଗନସ୍ପର୍ଶୀ; ପୁଣି, ଦେଖ, ତାହା ଦେଇ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଦୂତଗଣ ଆରୋହଣ ଓ ଅବରୋହଣ କରୁଅଛନ୍ତି।
তিনি একটি স্বপ্ন দেখলেন এবং সেই স্বপ্নে তিনি দেখলেন যে একটি সিঁড়ি পৃথিবীর উপর দাঁড়িয়ে আছে, ও সেটির মাথা আকাশ ছুঁয়েছে, এবং ঈশ্বরের দূতেরা সেটির উপর দিয়ে ওঠানামা করছেন।
13 ଆଉ ଦେଖ, ସଦାପ୍ରଭୁ ତହିଁ ଉପରେ ଠିଆ ହୋଇ କହିଲେ, “ଆମ୍ଭେ ସଦାପ୍ରଭୁ ତୁମ୍ଭ ପୂର୍ବପୁରୁଷ ଅବ୍ରହାମର ପରମେଶ୍ୱର ଓ ଇସ୍ହାକର ପରମେଶ୍ୱର ଅଟୁ; ତୁମ୍ଭେ ଏହି ଯେଉଁ ଦେଶରେ ଶୟନ କରୁଅଛ, ତାହା ଆମ୍ଭେ ତୁମ୍ଭକୁ ଓ ତୁମ୍ଭ ବଂଶକୁ ଦେବା।
সেটির মাথায় সদাপ্রভু দাঁড়িয়েছিলেন, এবং তিনি বললেন: “আমি সেই সদাপ্রভু, তোমার পূর্বপুরুষ অব্রাহামের ঈশ্বর ও ইস্হাকের ঈশ্বর। তুমি যে জমিতে শুয়ে আছ সেটি আমি তোমাকে ও তোমার বংশধরদের দেব।
14 ତୁମ୍ଭର ବଂଶ ପୃଥିବୀର ଧୂଳି ପରି (ଅସଂଖ୍ୟ) ହେବେ, ପୁଣି, ତୁମ୍ଭେ ପୂର୍ବ ଓ ପଶ୍ଚିମ ଓ ଉତ୍ତର ଓ ଦକ୍ଷିଣ, ଚାରିଆଡ଼େ ବୃଦ୍ଧି ପାଇବ; ପୁଣି, ତୁମ୍ଭଠାରୁ ଓ ତୁମ୍ଭ ବଂଶଠାରୁ ପୃଥିବୀସ୍ଥ ଯାବତୀୟ ବଂଶ ଆଶୀର୍ବାଦ ପାଇବେ।
তোমার বংশধরেরা পৃথিবীর ধূলিকণার মতো হয়ে যাবে, এবং তুমি পশ্চিমে ও পূর্বে, উত্তরে ও দক্ষিণে ছড়িয়ে পড়বে। তোমার ও তোমার সন্তানসন্ততির মাধ্যমেই পৃথিবীর সব লোকজন আশীর্বাদধন্য হবে।
15 ପୁଣି, ଦେଖ, ଆମ୍ଭେ ତୁମ୍ଭର ସହାୟ ଅଟୁ, ଆଉ ତୁମ୍ଭେ ଯେଉଁ ଯେଉଁ ସ୍ଥାନକୁ ଯିବ, ସେହି ସେହି ସ୍ଥାନରେ ଆମ୍ଭେ ତୁମ୍ଭକୁ ରକ୍ଷା କରିବା ଓ ପୁନର୍ବାର ତୁମ୍ଭକୁ ଏ ଦେଶକୁ ଆଣିବା; କାରଣ ଆମ୍ଭେ ଯାହା ତୁମ୍ଭକୁ କହିଅଛୁ, ତାହା ସଫଳ ନ କରିବା ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ଆମ୍ଭେ ତୁମ୍ଭକୁ ପରିତ୍ୟାଗ କରିବା ନାହିଁ।”
আমি তোমার সাথেই আছি ও তুমি যেখানেই যাও না কেন, আমি তোমার উপর নজর রাখব, এবং তোমাকে এই দেশেই ফিরিয়ে আনব। যতদিন না আমি তোমার কাছে আমার করা প্রতিজ্ঞাটি পূরণ করছি, ততদিন আমি তোমাকে ত্যাগ করব না।”
16 ଏଥିଉତ୍ତାରେ ନିଦ୍ରା ଭଙ୍ଗ ହୁଅନ୍ତେ, ଯାକୁବ ଜାଗ୍ରତ ହୋଇ କହିଲା, “ଅବଶ୍ୟ ଏହି ସ୍ଥାନରେ ସଦାପ୍ରଭୁ ଅଛନ୍ତି; ମାତ୍ର ମୁଁ ତାହା ଜାଣିଲି ନାହିଁ।”
ঘুম ভেঙে জেগে ওঠার পর, যাকোব ভাবলেন, “সদাপ্রভু নিশ্চয় এখানে আছেন, এবং আমি তা বুঝতে পারিনি।”
17 ପୁଣି, ସେ ଭୀତ ହୋଇ ଆହୁରି କହିଲା, “ଏ କିପରି ଭୟାନକ ସ୍ଥାନ! ଏ ତ ନିତାନ୍ତ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କର ଗୃହ, ଏହି ତ ସ୍ୱର୍ଗର ଦ୍ୱାର।”
তিনি ভয় পেয়ে গিয়ে বললেন, “এই স্থানটি কি ভয়ংকর! এটি ঈশ্বরের গৃহ ছাড়া আর অন্য কিছু নয়; এটিই স্বর্গদ্বার।”
18 ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଯାକୁବ ପ୍ରଭାତରେ ଉଠି ଯେଉଁ ପ୍ରସ୍ତର ମସ୍ତକ ତଳେ ଦେଇଥିଲା, ତାହା ନେଇ ସ୍ତମ୍ଭ ରୂପେ ସ୍ଥାପନ କରି ତହିଁ ଉପରେ ତୈଳ ଢାଳିଲା।
পরদিন ভোরবেলায় যাকোব তাঁর মাথার নিচে রাখা পাথরটি নিয়ে সেটি এক স্তম্ভরূপে স্থাপন করলেন এবং সেটির উপর তেল ঢেলে দিলেন।
19 ପୁଣି, ସେହି ସ୍ଥାନର ନାମ ବେଥେଲ୍ ରଖିଲା; ମାତ୍ର ପୂର୍ବେ ସେହି ନଗରର ନାମ ଲୂସ୍ ଥିଲା।
তিনি সেই স্থানটির নাম বেথেল রাখলেন, যদিও সেই নগরটিকে আগে লূস নামে ডাকা হত।
20 ଆଉ ଯାକୁବ ମାନତ କରି କହିଲା, “ଯଦି ପରମେଶ୍ୱର ମୋହର ସହାୟ ହେବେ ଓ ମୋହର ଏହି ଯିବା ପଥରେ ମୋତେ ରକ୍ଷା କରିବେ, ପୁଣି, ଆହାର ନିମନ୍ତେ ଅନ୍ନ ଓ ପରିଧାନ ନିମନ୍ତେ ବସ୍ତ୍ର ଦେବେ,
পরে যাকোব এই বলে এক শপথ নিলেন যে, “আমার এই যাত্রাপথে ঈশ্বর যদি আমার সাথে থাকেন ও আমার উপর নজর রাখেন এবং আমাকে খাওয়ার জন্য খাদ্য ও গায়ে পরার জন্য বস্ত্র জোগান,
21 ଆଉ ଯଦି ମୁଁ କୁଶଳରେ ପିତୃଗୃହକୁ ପୁନର୍ବାର ଆସିବି, ତେବେ ସଦାପ୍ରଭୁ ମୋହର ପରମେଶ୍ୱର ହେବେ,
যেন আমি আমার বাবার ঘরে নিরাপদে ফিরে যেতে পারি, তবে সদাপ্রভু আমার ঈশ্বর হবেন
22 ପୁଣି, ମୁଁ ଏହି ଯେଉଁ ପ୍ରସ୍ତର ସ୍ତମ୍ଭ ରୂପେ ସ୍ଥାପନ କରିଅଛି, ତାହା ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଗୃହ ହେବ, ଆଉ ତୁମ୍ଭେ ମୋତେ ଯାହାସବୁ ଦେବ, ତହିଁର ଦଶମାଂଶ ମୁଁ ତୁମ୍ଭଙ୍କୁ ଅବଶ୍ୟ ଦେବି।”
এবং এই যে পাথরটি আমি স্তম্ভরূপে স্থাপন করেছি, সেটিই ঈশ্বরের গৃহ হবে, এবং তুমি আমাকে যা কিছু দেবে, আমি অবশ্যই তোমাকে তার দশমাংশ দেব।”