< ମୋଶାଙ୍କ ଲିଖିତ ପ୍ରଥମ ପୁସ୍ତକ 21 >

1 ଏଥିଉତ୍ତାରେ ସଦାପ୍ରଭୁ ଆପଣା ବାକ୍ୟାନୁସାରେ ସାରାର ତତ୍ତ୍ୱାବଧାନ କଲେ; ପୁଣି, ସଦାପ୍ରଭୁ ଯାହା କହିଥିଲେ, ସାରା ପ୍ରତି ତାହା କଲେ।
সদাপ্রভু তাঁর বলা কথানুসারে সারার প্রতি অনুগ্রহকারী হলেন, এবং সদাপ্রভু যে প্রতিজ্ঞা করেছিলেন, সারার প্রতি তাই করলেন।
2 ତହିଁରେ ସାରା ଅବ୍ରହାମଙ୍କର ବୃଦ୍ଧାବସ୍ଥାରେ ଗର୍ଭବତୀ ହୋଇ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଦ୍ୱାରା ନିରୂପିତ ସମୟରେ ପୁତ୍ର ପ୍ରସବ କଲେ।
সারা গর্ভবতী হলেন এবং অব্রাহামের বৃদ্ধাবস্থায়, ঈশ্বর যে সময়ের প্রতিজ্ঞা তাঁর কাছে করেছিলেন, ঠিক সেই সময়ে অব্রাহামের জন্য এক পুত্রসন্তানের জন্ম দিলেন।
3 ସେତେବେଳେ ଅବ୍ରହାମ ସାରାର ଗର୍ଭଜାତ ନିଜ ପୁତ୍ରର ନାମ ଇସ୍‌ହାକ ରଖିଲେ।
অব্রাহামের জন্য সারা যে পুত্রসন্তানের জন্ম দিলেন, অব্রাহাম তার নাম দিলেন ইস্‌হাক।
4 ପୁଣି, ଅବ୍ରହାମ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଆଜ୍ଞାନୁସାରେ ଆପଣା ପୁତ୍ର ଇସ୍‌ହାକକୁ ଅଷ୍ଟମ ଦିନରେ ସୁନ୍ନତ କଲେ।
তাঁর ছেলে ইস্‌হাকের বয়স যখন আট দিন, তখন ঈশ্বরের আদেশানুসারে অব্রাহাম তার সুন্নত করালেন।
5 ଅବ୍ରହାମଙ୍କର ଶହେ ବର୍ଷ ବୟସରେ ତାଙ୍କର ପୁତ୍ର ଇସ୍‌ହାକ ଜାତ ହେଲା।
অব্রাহামের ছেলে ইস্‌হাকের যখন জন্ম হয় তখন তাঁর বয়স একশো বছর।
6 ଆଉ ସାରା କହିଲେ, “ପରମେଶ୍ୱର ମୋତେ ହସାଇଲେ, ଏହା ଶୁଣି ସମସ୍ତେ ମୋʼ ସହିତ ହସିବେ।”
সারা বললেন, “ঈশ্বর আমাকে হাসির পাত্রী করে তুলেছেন, আর যে কেউ একথা শুনবে সেও আমাকে নিয়ে হাসাহাসি করবে।”
7 ସେ ଆହୁରି କହିଲେ, “ସାରା ସନ୍ତାନମାନଙ୍କୁ ସ୍ତନପାନ କରାଇବ, ଏ କଥା ଅବ୍ରହାମଙ୍କୁ କିଏ କହିପାରନ୍ତା? ଯେହେତୁ ମୁଁ ଏବେ ତାଙ୍କର ବୃଦ୍ଧାବସ୍ଥାରେ ପୁତ୍ର ପ୍ରସବ କଲି।”
পরে তিনি এও বললেন, “কে অব্রাহামকে বলতে পেরেছিল যে সারা শিশুসন্তানকে স্তন্যদান করবে? তা সত্ত্বেও তাঁর বৃদ্ধাবস্থায় আমি তাঁর জন্য এক ছেলের জন্ম দিয়েছি।”
8 ଆଉ ବାଳକ ବଡ଼ ହୁଅନ୍ତେ, ସେମାନେ ତାକୁ ସ୍ତନପାନ ତ୍ୟାଗ କରାଇଲେ; ପୁଣି, ଯେଉଁ ଦିନ ଇସ୍‌ହାକକୁ ସ୍ତନପାନ ତ୍ୟାଗ କରାଇଲେ, ସେହି ଦିନ ଅବ୍ରହାମ ମହାଭୋଜ ପ୍ରସ୍ତୁତ କଲେ।
শিশুটি বেড়ে উঠল ও তার স্তন্য-ত্যাগ করানো হল, এবং যেদিন ইস্‌হাকের স্তন্য-ত্যাগ করানো হল, সেদিন অব্রাহাম এক মহাভোজের আয়োজন করলেন।
9 ଏଥିଉତ୍ତାରେ ମିସରୀୟା ହାଗାର ଅବ୍ରହାମଙ୍କ ନିମନ୍ତେ ଯେଉଁ ପୁତ୍ର ଜନ୍ମ କରିଥିଲା, ସାରା ଦେଖିଲା, ସେ ପରିହାସ କରୁଅଛି।
কিন্তু সারা দেখতে পেলেন যে, যে ছেলেটিকে মিশরীয় হাগার অব্রাহামের জন্য জন্ম দিয়েছিল, সে ঠাট্টা-বিদ্রুপ করছে,
10 ଏହେତୁ ସେ ଅବ୍ରହାମଙ୍କୁ କହିଲା, “ତୁମ୍ଭେ ଏହି ଦାସୀକୁ ଓ ଏହାର ପୁତ୍ରକୁ ଦୂର କରିଦିଅ; କାରଣ ଏହି ଦାସୀର ପୁତ୍ର ମୋହର ପୁତ୍ର ଇସ୍‌ହାକ ସହିତ ଉତ୍ତରାଧିକାରୀ ହେବ ନାହିଁ।”
আর তাই তিনি অব্রাহামকে বললেন, “ওই ক্রীতদাসী ও তার ছেলেকে তাড়িয়ে দাও, কারণ আমার ছেলে ইস্‌হাকের সম্পত্তির অধিকারে ওই মহিলার ছেলে কখনোই ভাগ বসাবে না।”
11 ଏହି କଥା ଶୁଣି ଅବ୍ରହାମ ଆପଣା ପୁତ୍ର ସକାଶୁ ଅତି ଦୁଃଖିତ ହେଲେ।
বিষয়টি অব্রাহামকে খুবই ব্যথিত করে তুলেছিল, কারণ এতে তাঁর ছেলের স্বার্থ জড়িত ছিল।
12 ସେତେବେଳେ ପରମେଶ୍ୱର ଅବ୍ରହାମଙ୍କୁ କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭେ ଏହି ବାଳକ ଓ ତୁମ୍ଭ ଦାସୀ ନିମନ୍ତେ ଦୁଃଖିତ ହୁଅ ନାହିଁ; ସାରା ତୁମ୍ଭକୁ ଯାହା କହୁଅଛି, ତାହାର ସେହି କଥାରେ ମନୋଯୋଗ କର; ଯେହେତୁ ଇସ୍‌ହାକଠାରୁ ତୁମ୍ଭର ବଂଶ ବିଖ୍ୟାତ ହେବ।
কিন্তু ঈশ্বর তাঁকে বললেন, “ছেলেটির ও তোমার ক্রীতদাসীর বিষয়ে তুমি এত ব্যথিত হোয়ো না। সারা তোমাকে যা বলছে, তা শোনো, কারণ ইস্‌হাকের মাধ্যমেই তোমার সন্তানসন্ততি পরিচিত হবে।
13 ଆଉ ଏହି ଦାସୀର ପୁତ୍ର ତୁମ୍ଭର ବଂଶ, ଏଣୁ ଆମ୍ଭେ ତାହାଠାରୁ ଏକ ଗୋଷ୍ଠୀ ଉତ୍ପନ୍ନ କରିବା।”
আমি ওই ক্রীতদাসীর ছেলেকেও এক জাতিতে পরিণত করব, কারণ সেও তোমার সন্তান।”
14 ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଅବ୍ରହାମ ପ୍ରଭାତରେ ଉଠି ରୁଟି ଓ ଜଳପୂର୍ଣ୍ଣ କୁମ୍ପା ଘେନି ହାଗାରର ସ୍କନ୍ଧରେ ଦେଇ ବାଳକଙ୍କୁ ସମର୍ପଣ କରି ତାହାଙ୍କୁ ବିଦାୟ କଲେ; ତହିଁରେ ସେ ପ୍ରସ୍ଥାନ କରି ବେର୍‍ଶେବା ନାମକ ପ୍ରାନ୍ତରରେ ପଥ ହରାଇଲା।
পরদিন ভোরবেলায় অব্রাহাম কিছু খাবার ও এক মশক জল নিয়ে সেগুলি হাগারকে দিলেন। তিনি সেগুলি হাগারের কাঁধে চাপিয়ে দিয়ে তাকে সেই ছেলেটি সমেত বিদায় করে দিলেন। হাগার প্রস্থান করল এবং বের-শেবার মরুভূমিতে ইতস্তত ঘুরে ফিরে বেড়াচ্ছিল।
15 ପୁଣି, କୁମ୍ପାର ଜଳ ଶେଷ ହୁଅନ୍ତେ, ହାଗାର ଗୋଟିଏ ବୁଦାର ମୂଳରେ ବାଳକଙ୍କୁ ଛାଡ଼ିଦେଲା।
মশকের জল যখন শেষ হয়ে গেল, তখন সে ছেলেটিকে একটি ঝোপের তলায় নিয়ে গিয়ে রাখল।
16 ପୁଣି, ସେ ତାହା ଆଗରୁ ଦୂରକୁ ତୀରେକ ପରିମାଣ ଯାଇ ବସିଲା; କାରଣ ସେ କହିଲା, “ବାଳକର ମରଣ ମୁଁ ଦେଖିବି ନାହିଁ।” ପୁଣି, ସେ ତାହା ଆଗରେ ବସି ଉଚ୍ଚସ୍ୱରରେ ରୋଦନ କଲା।
পরে সে একটু দূরে, প্রায় 100 মিটার দূরে গিয়ে বসে পড়ল, কারণ সে ভাবল, “আমি নিজের চোখে ছেলেটির মৃত্যুদৃশ্য দেখতে পারব না।” আর সেখানে বসে সে ফোঁপাতে শুরু করল।
17 ସେତେବେଳେ ପରମେଶ୍ୱର ବାଳକର ରବ ଶୁଣିଲେ; ପୁଣି, ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଦୂତ ଆକାଶରୁ ଡାକି ହାଗାରଙ୍କୁ କହିଲେ, “ଆଗୋ ହାଗାର, ତୁମ୍ଭର କଅଣ ହେଲା? ଭୟ କର ନାହିଁ; କାରଣ, ଯେଉଁ ସ୍ଥାନରେ ବାଳକ ଅଛି, ସେହି ସ୍ଥାନରେ ପରମେଶ୍ୱର ତାହାର ରବ ଶୁଣିଅଛନ୍ତି।
ঈশ্বর সেই ছেলেটির কান্না শুনতে পেলেন, এবং ঈশ্বরের দূত স্বর্গ থেকে হাগারকে ডেকে বললেন, “কী হল, হাগার? ভয় পেয়ো না; সেখানে শুয়ে ছেলেটি যখন কাঁদছে, তখন তার কান্না ঈশ্বর শুনেছেন।
18 ତୁମ୍ଭେ ଠିଆ ହୋଇ ବାଳକଙ୍କୁ ଉଠାଇ ହସ୍ତରେ ଧର; ଆମ୍ଭେ ତାହାଠାରୁ ଏକ ମହାଗୋଷ୍ଠୀ ଉତ୍ପନ୍ନ କରିବା।”
ছেলেটিকে তুলে তার হাত ধরো, কারণ আমি তাকে এক মহাজাতিরূপে গড়ে তুলব।”
19 ସେତେବେଳେ ପରମେଶ୍ୱର ତାହାର ଚକ୍ଷୁ ପ୍ରସନ୍ନ କରନ୍ତେ, ସେ ସଜଳ କୂପ ଦେଖିବାକୁ ପାଇ ସେଠାକୁ ଯାଇ କୁମ୍ପାରେ ଜଳ ପୂରାଇ ବାଳକକୁ ପାନ କରାଇଲା।
তখন ঈশ্বর হাগারের চোখ খুলে দিলেন আর সে জলের এক কুয়ো দেখতে পেল। তাই সে গিয়ে মশকে জল ভরে ছেলেটিকে পানীয় জল এনে দিল।
20 ଏଥିଉତ୍ତାରେ ପରମେଶ୍ୱର ବାଳକର ସହାୟ ହୁଅନ୍ତେ, ସେ ବଡ଼ ହେଲା, ପୁଣି, ପ୍ରାନ୍ତରରେ ଥାଇ ଧନୁର୍ଦ୍ଧର ହେଲା।
ছেলেটি যখন বেড়ে উঠছিল তখন ঈশ্বর তার সাথেই ছিলেন। সে মরুভূমিতে বসবাস করছিল ও এক তিরন্দাজ হয়ে উঠল।
21 ସେ ପାରଣ ନାମକ ପ୍ରାନ୍ତରରେ ବସତି କଲା; ତହିଁ ଉତ୍ତାରେ ତାହାର ମାତା ଏକ ମିସର ଦେଶୀୟା କନ୍ୟା ସଙ୍ଗେ ତାହାର ବିବାହ କଲା।
সে যখন পারণ মরুভূমিতে বসবাস করছিল তখন তার মা, মিশর থেকে এক মহিলাকে তার স্ত্রী হওয়ার জন্য নিয়ে এল।
22 ଏହି ସମୟରେ ଅବିମେଲକ ଓ ଫୀଖୋଲ ନାମକ ତାଙ୍କର ସେନାପତି ଅବ୍ରହାମଙ୍କୁ କହିଲେ, “ପରମେଶ୍ୱର ତୁମ୍ଭର ସବୁ କାର୍ଯ୍ୟରେ ସହାୟ ଅଟନ୍ତି।
সেই সময় অবীমেলক তাঁর সৈন্যদলের সেনাপতি ফীকোলকে সাথে নিয়ে অব্রাহামের কাছে এসে বললেন, “আপনি যা যা করেন, সবেতেই ঈশ্বর আপনার সহায় হন।
23 ଏଥିପାଇଁ ତୁମ୍ଭେ ଆମ୍ଭ ପ୍ରତି ଓ ଆମ୍ଭର ପୁତ୍ରପୌତ୍ର ପ୍ରତି ବିଶ୍ୱାସଘାତକତା କରିବ ନାହିଁ; ପୁଣି, ଆମ୍ଭେ ତୁମ୍ଭ ପ୍ରତି ଯେପରି ଅନୁଗ୍ରହ କରିଅଛୁ, ତଦନୁସାରେ ତୁମ୍ଭେ ଆମ୍ଭ ପ୍ରତି ଓ ତୁମ୍ଭର ପ୍ରବାସ ସ୍ଥାନ ଏହି ଦେଶ ପ୍ରତି ଅନୁଗ୍ରହ କରିବ, ଆମ୍ଭ ଆଗରେ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଶପଥ କରି ଏହି କଥା କୁହ।”
এখন ঈশ্বরকে সাক্ষী রেখে আমার কাছে শপথ করুন যে আপনি আমার বা আমার সন্তানসন্ততির বা আমার বংশধরদের সঙ্গে প্রতারণা করবেন না। আমি আপনার প্রতি যে দয়া দেখিয়েছিলাম, সেই একইরকম দয়া আপনি আমার প্রতি ও যে দেশে এখন আপনি এক বিদেশিরূপে বসবাস করছেন, সেই দেশের প্রতিও দেখান।”
24 ତହିଁରେ ଅବ୍ରହାମ କହିଲେ, “ମୁଁ ଶପଥ କରିବି।”
অব্রাহাম বললেন, “আমি শপথ করছি।”
25 ଆଉ ଅବିମେଲକଙ୍କ ଦାସଗଣ ଅବ୍ରହାମଙ୍କର ଏକ ସଜଳ କୂପ ବଳରେ ଅଧିକାର କରିଥିଲେ, ତେଣୁକରି ଅବ୍ରହାମ ଅବିମେଲକଙ୍କୁ ଅନୁଯୋଗ କଲେ।
তখন অব্রাহাম অবীমেলকের কাছে সেই সজল কুয়োটির বিষয়ে অভিযোগ জানালেন, যেটি অবীমেলকের দাসেরা জোর করে দখল করে নিয়েছিল।
26 ତହିଁରେ ଅବିମେଲକ କହିଲେ, “ଏ କର୍ମ କିଏ କଲା, ତାହା ଆମ୍ଭେ ଜାଣି ନାହୁଁ; ପୁଣି, ତୁମ୍ଭେ ହିଁ ଆମ୍ଭକୁ ଜଣାଇ ନାହଁ; ଆମ୍ଭେ କେବଳ ଆଜି ଏ କଥା ଶୁଣିଲୁ।”
কিন্তু অবীমেলক বললেন, “আমি জানি না কে এই কাজটি করেছে। আপনিও আমাকে কিছু বলেননি, আর আজই আমি এই বিষয়ে শুনলাম।”
27 ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଅବ୍ରହାମ ମେଷ ଓ ଗୋରୁ ଘେନି ଅବିମେଲକଙ୍କୁ ଦେଲେ, ପୁଣି, ଦୁହେଁ ଗୋଟିଏ ନିୟମ ସ୍ଥିର କଲେ।
অতএব অব্রাহাম মেষ ও গবাদি পশুপাল আনিয়ে সেগুলি অবীমেলককে দিলেন এবং দুজনে এক সন্ধিচুক্তি করলেন।
28 ଆଉ ଅବ୍ରହାମ ପଲରୁ ସାତଗୋଟି ମେଷବତ୍ସା ପୃଥକ କରି ରଖିଲେ।
অব্রাহাম তাঁর মেষপাল থেকে মেষের সাতটি মাদি শাবক পৃথক করলেন,
29 ତହିଁରେ ଅବିମେଲକ ଅବ୍ରହାମଙ୍କୁ ପଚାରିଲେ, “ତୁମ୍ଭେ କି ଅଭିପ୍ରାୟରେ ଏହି ସାତଗୋଟି ମେଷବତ୍ସା ପୃଥକ କରି ରଖିଲ?”
এবং অবীমেলক অব্রাহামকে জিজ্ঞাসা করলেন, “আপনি যে মেষের এই সাতটি মাদি শাবক পৃথক করলেন, এর অর্থ কী?”
30 ଅବ୍ରହାମ କହିଲେ, “ମୁଁ ଯେ ଏହି କୂପ ଖୋଳିଅଛି, ତହିଁର ପ୍ରମାଣ ନିମନ୍ତେ ମୋʼ ଠାରୁ ଏହି ସାତଗୋଟି ମେଷବତ୍ସା ନେବାକୁ ହେବ।”
তিনি উত্তর দিলেন, “আমিই যে এই কুয়োটি খুঁড়েছি, তার প্রমাণস্বরূপ আপনি আমার হাত থেকে মেষের এই সাতটি শাবক গ্রহণ করুন।”
31 ଏଣୁ ସେହି ସ୍ଥାନର ନାମ ବେର୍‍ଶେବା (ଶପଥ-କୂପ) ହେଲା, ଯେହେତୁ ସେହିଠାରେ ସେ ଦୁହେଁ ଶପଥ କଲେ।
অতএব সেই স্থানটির নাম হল বের-শেবা, কারণ সেই দুজন লোক সেখানে এক শপথ নিয়েছিলেন।
32 ଏହିରୂପେ ସେମାନେ ବେର୍‍ଶେବା ନିକଟରେ ନିୟମ ସ୍ଥିର କରନ୍ତେ, ଅବିମେଲକ ଓ ଫୀଖୋଲ ନାମକ ତାଙ୍କର ସେନାପତି ଉଠି ପଲେଷ୍ଟୀୟମାନଙ୍କ ଦେଶକୁ ଫେରିଗଲେ।
বের-শেবায় সন্ধিচুক্তি সম্পাদিত হওয়ার পর অবীমেলক ও তাঁর সৈন্যদলের সেনাপতি ফীকোল ফিলিস্তিনীদের দেশে ফিরে গেলেন।
33 ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଅବ୍ରହାମ ସେହି ବେର୍‍ଶେବା ନିକଟରେ ଏକ ଝାଉଁ ବୃକ୍ଷ ରୋପଣ କରି ସେହି ସ୍ଥାନରେ ଅନାଦି ଅନନ୍ତ ପରମେଶ୍ୱର ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ନାମରେ ପ୍ରାର୍ଥନା କଲେ।
অব্রাহাম বের-শেবায় একটি ঝাউ গাছ লাগালেন, ও সেখানে তিনি অনন্তজীবী ঈশ্বর সদাপ্রভুর আরাধনা করলেন।
34 ପୁଣି, ଅବ୍ରହାମ ପଲେଷ୍ଟୀୟମାନଙ୍କ ଦେଶରେ ବହୁ ଦିନ ପ୍ରବାସ କଲେ।
আর অব্রাহাম দীর্ঘকাল ফিলিস্তিনীদের দেশে থেকে গেলেন।

< ମୋଶାଙ୍କ ଲିଖିତ ପ୍ରଥମ ପୁସ୍ତକ 21 >