+ ମୋଶାଙ୍କ ଲିଖିତ ପ୍ରଥମ ପୁସ୍ତକ 1 >

1 ଆଦ୍ୟରେ ପରମେଶ୍ୱର ସ୍ୱର୍ଗସମୂହ ଓ ପୃଥିବୀକୁ ସୃଷ୍ଟି କଲେ।
শুরুতে ঈশ্বর আকাশমণ্ডল ও পৃথিবী সৃষ্টি করলেন।
2 ପୃଥିବୀ ନିର୍ଜନ ଓ ଶୂନ୍ୟ ଥିଲା, ଆଉ ଗଭୀର ଜଳ ଉପରେ ଅନ୍ଧକାର ଥିଲା; ପୁଣି, ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଆତ୍ମା ଜଳ ଉପରେ ବ୍ୟାପ୍ତ ଥିଲେ।
এমতাবস্থায় পৃথিবী নিরবয়ব ও ফাঁকা ছিল, গভীরের উপরের স্তরে অন্ধকার ছেয়ে ছিল, এবং ঈশ্বরের আত্মা জলের উপর ভেসে বেড়াচ্ছিলেন।
3 ଏଥିଉତ୍ତାରେ ପରମେଶ୍ୱର କହିଲେ, “ଦୀପ୍ତି ହେଉ,” ତହିଁରେ ଦୀପ୍ତି ହେଲା।
আর ঈশ্বর বললেন, “আলো হোক,” এবং আলো হল।
4 ଆଉ ପରମେଶ୍ୱର ଦୀପ୍ତିକୁ ଦେଖିଲେ ଯେ ତାହା ଉତ୍ତମ; ତହୁଁ ପରମେଶ୍ୱର ଅନ୍ଧକାରରୁ ଦୀପ୍ତିକୁ ଭିନ୍ନ କଲେ।
ঈশ্বর দেখলেন যে সেই আলো ভালো হয়েছে, এবং তিনি অন্ধকার থেকে আলোকে বিচ্ছিন্ন করলেন।
5 ପୁଣି, ପରମେଶ୍ୱର ଦୀପ୍ତିର ନାମ “ଦିବସ,” ଓ ଅନ୍ଧକାରର ନାମ “ରାତ୍ରି” ଦେଲେ। ତହୁଁ ସନ୍ଧ୍ୟା ଓ ପ୍ରାତଃକାଳ ହୋଇ ପ୍ରଥମ ଦିବସ ହେଲା।
ঈশ্বর আলোকে “দিন” নাম দিলেন এবং অন্ধকারকে “রাত” নাম দিলেন। সন্ধ্যা হল এবং সকাল হল—এই হল প্রথম দিন।
6 ଏଥିଉତ୍ତାରେ ପରମେଶ୍ୱର କହିଲେ, “ଜଳ ମଧ୍ୟରେ ଶୂନ୍ୟ ଜାତ ହୋଇ ଜଳକୁ ଦୁଇ ଭାଗରେ ଭିନ୍ନ କରୁ।”
আর ঈশ্বর বললেন, “পৃথিবীর জল থেকে আকাশের জলকে আলাদা করার জন্য এই দুই ধরনের জলের মাঝখানে উন্মুক্ত এলাকা তৈরি হোক।”
7 ଏହିରୂପେ ପରମେଶ୍ୱର ଶୂନ୍ୟ ନିର୍ମାଣ କରି ଶୂନ୍ୟର ଊର୍ଦ୍ଧ୍ୱସ୍ଥ ଜଳରୁ ଶୂନ୍ୟର ଅଧଃସ୍ଥ ଜଳକୁ ଭିନ୍ନ କଲେ; ତହିଁରେ ସେହିରୂପ ହେଲା।
অতএব ঈশ্বর উন্মুক্ত এলাকা তৈরি করলেন এবং সেই এলাকার উপরের ও নিচের জলকে আলাদা করে দিলেন। আর তা সেইমতোই হল।
8 ଆଉ ପରମେଶ୍ୱର ସେହି ଶୂନ୍ୟର ନାମ “ଆକାଶମଣ୍ଡଳ” ଦେଲେ। ପୁଣି, ସନ୍ଧ୍ୟା ଓ ପ୍ରାତଃକାଳ ହୋଇ ଦ୍ୱିତୀୟ ଦିବସ ହେଲା।
ঈশ্বর সেই উন্মুক্ত এলাকাকে “আকাশ” নাম দিলেন। আর সন্ধ্যা হল ও সকাল হল—এই হল দ্বিতীয় দিন।
9 ଏଥିଉତ୍ତାରେ ପରମେଶ୍ୱର କହିଲେ, “ଆକାଶମଣ୍ଡଳର ଅଧଃସ୍ଥ ସମଗ୍ର ଜଳ ଏକ ସ୍ଥାନରେ ସଂଗୃହୀତ ହେଉ ଓ ସ୍ଥଳ ପ୍ରକାଶ ହେଉ,” ତହିଁରେ ସେହିରୂପ ହେଲା।
আর ঈশ্বর বললেন, “আকাশের নিচের সব জল এক স্থানে জমা হোক, এবং শুকনো জমি দৃষ্টিগোচর হোক।” আর তা সেইমতোই হল।
10 ପୁଣି, ପରମେଶ୍ୱର ସ୍ଥଳର ନାମ “ପୃଥିବୀ,” ଓ ଜଳରାଶିର ନାମ “ସମୁଦ୍ର” ଦେଲେ; ଆଉ ପରମେଶ୍ୱର ତାହା ଉତ୍ତମ ଦେଖିଲେ।
ঈশ্বর সেই শুকনো জমির নাম দিলেন “ভূমি” এবং জমা জলকে তিনি “সমুদ্র” নাম দিলেন। আর ঈশ্বর দেখলেন যে সেটি ভালো হয়েছে।
11 ଏଉତ୍ତାରୁ ପରମେଶ୍ୱର କହିଲେ, “ପୃଥିବୀ ତୃଣ ଓ ସବୀଜ ଶାକ ଓ ବୀଜ ସମ୍ବଳିତ ସ୍ୱ ସ୍ୱ ଜାତି ଅନୁଯାୟୀ ଫଳୋତ୍ପାଦକ ଫଳବୃକ୍ଷ ଭୂମି ଉପରେ ଉତ୍ପନ୍ନ କରୁ,” ତହିଁରେ ସେପରି ହେଲା।
পরে ঈশ্বর বললেন, “ভূমি গাছপালা উৎপন্ন করুক: সেগুলির বিভিন্ন ধরন অনুসারে ভূমিতে উৎপন্ন সবীজ লতাগুল্ম ও বীজ সমেত ফল উৎপাদনকারী গাছ উৎপন্ন হোক।” আর তা সেইমতোই হল।
12 ଅର୍ଥାତ୍‍, ପୃଥିବୀ ତୃଣ ଓ ସ୍ୱ ସ୍ୱ ଜାତି ଅନୁସାରେ ବୀଜଉତ୍ପାଦକ ଶାକ ଓ ସ୍ୱ ସ୍ୱ ଜାତି ଅନୁସାରେ ସବୀଜ ଫଳୋତ୍ପାଦକ ବୃକ୍ଷ ଉତ୍ପନ୍ନ କଲା; ପୁଣି, ପରମେଶ୍ୱର ତାହା ଉତ୍ତମ ଦେଖିଲେ।
ভূমি গাছপালা উৎপন্ন করল: নিজস্ব প্রজাতি অনুসারে বীজ উৎপাদনকারী লতাগুল্ম এবং নিজস্ব প্রজাতি অনুসারে বীজ সমেত ফল উৎপাদনকারী গাছ উৎপন্ন হল। এবং ঈশ্বর দেখলেন যে সেগুলি ভালো হয়েছে।
13 ତହିଁରେ ସନ୍ଧ୍ୟା ଓ ପ୍ରାତଃକାଳ ହୋଇ ତୃତୀୟ ଦିବସ ହେଲା।
আর সন্ধ্যা হল ও সকাল হল—এই হল তৃতীয় দিন।
14 ଏଥିଉତ୍ତାରେ ପରମେଶ୍ୱର କହିଲେ, “ରାତ୍ରିରୁ ଦିବସକୁ ପୃଥକ କରିବା ପାଇଁ ଆକାଶମଣ୍ଡଳରେ ଜ୍ୟୋତିର୍ଗଣ ଉତ୍ପନ୍ନ ହେଉନ୍ତୁ; ପୁଣି, ସେ ସବୁ ଚିହ୍ନ ଓ ଋତୁ ଓ ଦିବସ ଆଉ ବର୍ଷର କାରଣ ହେଉନ୍ତୁ।
আর ঈশ্বর বললেন, “রাত থেকে দিনকে আলাদা করার জন্য আকাশের উন্মুক্ত এলাকায় জ্যোতি হোক, এবং বিভিন্ন ঋতু, দিন ও বছর চিহ্নিত করার জন্য এগুলি নিদর্শনরূপে কাজ করুক,
15 ଆଉ ପୃଥିବୀରେ ଆଲୁଅ ଦେବା ପାଇଁ ଆକାଶମଣ୍ଡଳରେ ସେହି ଜ୍ୟୋତିର୍ଗଣ ଥାଉନ୍ତୁ,” ତହିଁରେ ସେପରି ହେଲା।
আর পৃথিবীতে আলো দেওয়ার জন্য এগুলি আকাশের উন্মুক্ত এলাকায় আলোর উৎস হয়ে যাক।” আর তা সেরকমই হল।
16 ଏହି ପ୍ରକାରେ ପରମେଶ୍ୱର ଦିବସରେ କର୍ତ୍ତୃତ୍ଵ କରିବାକୁ ଏକ ମହାଜ୍ୟୋତି ଓ ରାତ୍ରିରେ କର୍ତ୍ତୃତ୍ଵ କରିବାକୁ ତାହାଠାରୁ ସାନ ଏକ ଜ୍ୟୋତିଃ, ଏହି ଦୁଇ ମହାଜ୍ୟୋତି, ଆଉ ମଧ୍ୟ ତାରାଗଣ ନିର୍ମାଣ କଲେ।
ঈশ্বর দুটি বড়ো জ্যোতি তৈরি করলেন—দিন নিয়ন্ত্রিত করার জন্য অপেক্ষাকৃত বড়ো জ্যোতি এবং রাত নিয়ন্ত্রিত করার জন্য অপেক্ষাকৃত ছোটো জ্যোতি। তিনি তারকামালাও তৈরি করলেন।
17 ତହୁଁ ପୃଥିବୀରେ ଦୀପ୍ତି ଦେବା ପାଇଁ ଓ ଦିବା ଓ ରାତ୍ରି ଉପରେ କର୍ତ୍ତୃତ୍ୱ କରିବା ପାଇଁ,
পৃথিবীতে আলো দেওয়ার জন্য ঈশ্বর সেগুলিকে আকাশের উন্মুক্ত এলাকায় বসিয়ে দিলেন,
18 ଆଉ ଦୀପ୍ତିକୁ ଅନ୍ଧକାରରୁ ପୃଥକ କରିବା ପାଇଁ, ପରମେଶ୍ୱର ଆକାଶମଣ୍ଡଳରେ ସେହି ଜ୍ୟୋତିର୍ଗଣ ସ୍ଥାପନ କଲେ; ଆଉ ପରମେଶ୍ୱର ଏହି ସମସ୍ତ ଉତ୍ତମ ଦେଖିଲେ।
যেন সেগুলি দিন ও রাতের উপরে প্রভুত্ব করতে পারে, এবং অন্ধকার থেকে আলোকে আলাদা করতে পারে। আর ঈশ্বর দেখলেন যে তা ভালো হয়েছে।
19 ତହିଁରେ ସନ୍ଧ୍ୟା ଓ ପ୍ରାତଃକାଳ ହୋଇ ଚତୁର୍ଥ ଦିବସ ହେଲା।
আর সন্ধ্যা হল এবং সকাল হল—এই হল চতুর্থ দিন।
20 ଏଥିଉତ୍ତାରେ ପରମେଶ୍ୱର କହିଲେ, “ଜଳ ବହୁଳ ରୂପେ ଜଙ୍ଗମ ପ୍ରାଣୀବର୍ଗରେ ପ୍ରାଣୀମୟ ହେଉ ଓ ପୃଥିବୀର ଉପରିସ୍ଥ ଆକାଶମଣ୍ଡଳରେ ପକ୍ଷୀଗଣ ଉଡ଼ନ୍ତୁ।”
আর ঈশ্বর বললেন, “জলে জীবিত প্রাণীর ঝাঁক দেখা যাক এবং আকাশে পৃথিবীর উপর পাখিরা উড়ে বেড়াক।”
21 ଆଉ ପରମେଶ୍ୱର ବୃହତ ତିମିଙ୍ଗିଳ ପ୍ରଭୃତି ଓ ସ୍ୱ ସ୍ୱ ଜାତି ଅନୁସାରେ ବହୁଳ ରୂପେ ଜଳଜ ଜଙ୍ଗମ ପ୍ରାଣୀବର୍ଗ ଓ ସ୍ୱ ସ୍ୱ ଜାତି ଅନୁସାରେ ପକ୍ଷୀଗଣର ସୃଷ୍ଟି କଲେ। ପରମେଶ୍ୱର ଏହି ସମସ୍ତ ଉତ୍ତମ ଦେଖିଲେ।
তাই ঈশ্বর সমুদ্রের বড়ো বড়ো প্রাণীদের এবং জলে থাকা প্রত্যেকটি জীবিত ও গতিশীল জীবকে তাদের প্রজাতি অনুসারে, এবং প্রত্যেকটি ডানাযুক্ত পাখিকে তাদের প্রজাতি অনুসারে সৃষ্টি করলেন। আর ঈশ্বর দেখলেন যে তা ভালো হয়েছে।
22 ପୁଣି, ପରମେଶ୍ୱର ସେମାନଙ୍କୁ ଆଶୀର୍ବାଦ କରି କହିଲେ, “ପ୍ରଜାବନ୍ତ ଓ ବହୁବଂଶ ହୋଇ ସମୁଦ୍ରର ଜଳ ପରିପୂର୍ଣ୍ଣ କର, ଆଉ ପୃଥିବୀରେ ପକ୍ଷୀଗଣ ବହୁସଂଖ୍ୟକ ହେଉନ୍ତୁ।”
ঈশ্বর তাদের আশীর্বাদ করে বললেন, “ফলবান হও ও সংখ্যায় বৃদ্ধি পেয়ে সমুদ্রের জল ভরিয়ে তোলো, এবং পৃথিবীর বুকে পাখিরাও সংখ্যায় বৃদ্ধি পাক।”
23 ତହିଁରେ ସନ୍ଧ୍ୟା ଓ ପ୍ରାତଃକାଳ ହୋଇ ପଞ୍ଚମ ଦିବସ ହେଲା।
আর সন্ধ্যা হল এবং সকাল হল—এই হল পঞ্চম দিন।
24 ଏଥିଉତ୍ତାରେ ପରମେଶ୍ୱର କହିଲେ, “ପୃଥିବୀରେ ସ୍ୱ ସ୍ୱ ଜାତି ଅନୁସାରେ ପ୍ରାଣୀବର୍ଗ, (ଅର୍ଥାତ୍‍), ଗ୍ରାମ୍ୟ ପଶୁ ଓ ଉରୋଗାମୀ ଜନ୍ତୁ ଓ ସ୍ୱ ସ୍ୱ ଜାତି ଅନୁସାରେ ପୃଥିବୀର ବନ୍ୟ ପଶୁଗଣ ଉତ୍ପନ୍ନ ହେଉନ୍ତୁ,” ତହିଁରେ ସେପରି ହେଲା।
আর ঈশ্বর বললেন, “ভূমি নিজস্ব প্রজাতি অনুসারে জীবিত প্রাণী উৎপন্ন করুক: গৃহপালিত পশু, জমির সরীসৃপ প্রাণী, এবং বন্যপশু, প্রত্যেকে নিজস্ব প্রজাতি অনুসারেই হোক।” আর তা সেইমতোই হল।
25 ଏହିରୂପେ ପରମେଶ୍ୱର ସ୍ୱ ସ୍ୱ ଜାତି ଅନୁଯାୟୀ ବନ୍ୟ ପଶୁଗଣ ଓ ସ୍ୱ ସ୍ୱ ଜାତି ଅନୁଯାୟୀ ଗ୍ରାମ୍ୟପଶୁଗଣ ଓ ସ୍ୱ ସ୍ୱ ଜାତି ଅନୁଯାୟୀ ପ୍ରତ୍ୟେକ ଭୂଚର ଉରୋଗାମୀ ଜନ୍ତୁ ନିର୍ମାଣ କଲେ; ଆଉ ପରମେଶ୍ୱର ସେସମସ୍ତ ଉତ୍ତମ ଦେଖିଲେ।
বন্যপশুদের তাদের নিজস্ব প্রজাতি অনুসারে, গৃহপালিত পশুদের তাদের নিজস্ব প্রজাতি অনুসারে, এবং জমির সরীসৃপ প্রাণীদের তাদের নিজস্ব প্রজাতি অনুসারে ঈশ্বর তৈরি করলেন। আর ঈশ্বর দেখলেন যে তা ভালো হয়েছে।
26 ଏଥିଉତ୍ତାରେ ପରମେଶ୍ୱର କହିଲେ, “ଆମ୍ଭେମାନେ ଆପଣା ପ୍ରତିମୂର୍ତ୍ତିରେ ଓ ଆପଣା ସାଦୃଶ୍ୟରେ ମନୁଷ୍ୟକୁ ନିର୍ମାଣ କରୁ। ସେମାନେ ଜଳଚର ମତ୍ସ୍ୟଗଣ ଓ ଖେଚର ପକ୍ଷୀଗଣ ଓ ପଶୁଗଣ ଓ ସମସ୍ତ ପୃଥିବୀ ଓ ଭୂମିରେ ଗମନଶୀଳ ସବୁ ଉରୋଗାମୀ ଜନ୍ତୁ ଉପରେ କର୍ତ୍ତୃତ୍ୱ କରିବେ।”
তখন ঈশ্বর বললেন, “এসো, আমরা আমাদের প্রতিমূর্তিতে ও আমাদের সাদৃশ্যে মানুষ তৈরি করি, যেন তারা সমুদ্রের মাছেদের উপরে এবং আকাশের পাখিদের উপরে, গৃহপালিত পশুদের ও সব বন্যপশুর উপরে, এবং জমির সব সরীসৃপ প্রাণীর উপরে কর্তৃত্ব করে।”
27 ଏଥିଉତ୍ତାରେ ପରମେଶ୍ୱର ଆପଣା ପ୍ରତିମୂର୍ତ୍ତିରେ ମନୁଷ୍ୟକୁ ସୃଷ୍ଟି କଲେ; ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ପ୍ରତିମୂର୍ତ୍ତିରେ ସେ ତାହାକୁ ସୃଷ୍ଟି କଲେ; ପୁରୁଷ ଓ ସ୍ତ୍ରୀ କରି ସେ ସେମାନଙ୍କୁ ସୃଷ୍ଟି କଲେ।
অতএব ঈশ্বর তাঁর নিজস্ব প্রতিমূর্তিতে মানুষ সৃষ্টি করলেন, ঈশ্বরের প্রতিমূর্তিতেই তিনি তাকে সৃষ্টি করলেন; পুরুষ ও স্ত্রী করে তিনি তাদের সৃষ্টি করলেন।
28 ଆଉ ପରମେଶ୍ୱର ସେମାନଙ୍କୁ ଆଶୀର୍ବାଦ କଲେ; ପୁଣି, ପରମେଶ୍ୱର ସେମାନଙ୍କୁ କହିଲେ, “ପ୍ରଜାବନ୍ତ ଓ ବହୁବଂଶ ହୁଅ, ପୁଣି, ପୃଥିବୀକୁ ପରିପୂର୍ଣ୍ଣ କରି ବଶୀଭୂତ କର, ଆଉ ଜଳଚର ମତ୍ସ୍ୟଗଣ ଓ ଖେଚର ପକ୍ଷୀଗଣ ଓ ଭୂଚର ଉରୋଗାମୀ ଜନ୍ତୁଗଣ ଉପରେ କର୍ତ୍ତୃତ୍ଵ କର।”
ঈশ্বর তাদের আশীর্বাদ করে বললেন, “তোমরা ফলবান হও ও সংখ্যায় বৃদ্ধিলাভ করো; পৃথিবী ভরিয়ে তোলো ও এটি বশে রেখো। সমুদ্রের মাছগুলির উপরে ও আকাশের পাখিদের উপরে এবং প্রত্যেকটি সরীসৃপ প্রাণীর উপরে তোমরা কর্তৃত্ব কোরো।”
29 ପରମେଶ୍ୱର ଆହୁରି କହିଲେ, “ଦେଖ, ଆମ୍ଭେ ଭୂମିସ୍ଥ ସବୁ ସବୀଜ ଶାକ ଓ ସବୁ ସବୀଜ ଫଳଦାୟକ ବୃକ୍ଷ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ଦେଲୁ, ତାହା ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କର ଖାଦ୍ୟ ହେବ।
পরে ঈশ্বর বললেন, “প্রত্যেকটি সবীজ লতাগুল্ম, যা সমগ্র পৃথিবীর বুকে উৎপন্ন হয় ও বীজ সমেত ফল উৎপাদনকারী প্রত্যেকটি গাছপালা আমি তোমাদের দিলাম। সেগুলি তোমাদের খাদ্যদ্রব্য হবে।
30 ପୁଣି, ପୃଥିବୀସ୍ଥ ସମସ୍ତ ପଶୁ ଓ ଖେଚର ପକ୍ଷୀ ଓ ଭୂଚର ଉରୋଗାମୀ ଜନ୍ତୁ, ଏହି ସମସ୍ତ ପ୍ରାଣୀଙ୍କ ଭକ୍ଷ୍ୟ ନିମନ୍ତେ ଆମ୍ଭେ ସବୁ ହରିତ୍‍ ଶାକ ଦେଲୁ,” ତହିଁରେ ସେହିପରି ହେଲା।
আর পৃথিবীর সব পশুর ও আকাশের সব পাখির এবং সব সরীসৃপ প্রাণীর কাছে—যে সবকিছুর মধ্যে জীবন আছে—খাদ্যদ্রব্যরূপে আমি প্রত্যেকটি সবুজ চারাগাছ দিলাম।” আর তা সেইমতোই হল।
31 ପରମେଶ୍ୱର ଆପଣା ନିର୍ମିତ ପ୍ରତ୍ୟେକ ବସ୍ତୁ ପ୍ରତି ଦୃଷ୍ଟି କଲେ, ଆଉ ଦେଖ, ସମସ୍ତ ଅତ୍ୟୁତ୍ତମ ହେଲା। ତହିଁରେ ସନ୍ଧ୍ୟା ଓ ପ୍ରାତଃକାଳ ହୋଇ ଷଷ୍ଠ ଦିବସ ହେଲା।
ঈশ্বর যা যা তৈরি করলেন, তা তিনি দেখলেন, এবং তা খুবই ভালো হল। আর সন্ধ্যা হল ও সকাল হল—এই হল ষষ্ঠ দিন।

+ ମୋଶାଙ୍କ ଲିଖିତ ପ୍ରଥମ ପୁସ୍ତକ 1 >