< ଦ୍ୱିତୀୟ ରାଜାବଳୀ 5 >
1 ଅରାମୀୟ ରାଜାର ନାମାନ୍ ନାମକ ସେନାପତି ଆପଣା ପ୍ରଭୁଙ୍କ ଦୃଷ୍ଟିରେ ମହାନ ଓ ସମ୍ଭ୍ରାନ୍ତ ଲୋକ ଥିଲା, କାରଣ ତାହା ଦ୍ୱାରା ସଦାପ୍ରଭୁ ଅରାମୀୟମାନଙ୍କୁ ଜୟ ପ୍ରଦାନ କରିଥିଲେ; ସେ ମଧ୍ୟ ମହାବିକ୍ରମଶାଳୀ ଲୋକ ଥିଲା, ମାତ୍ର ସେ କୁଷ୍ଠୀ।
ইত্যবসরে নামান ছিলেন অরামের রাজার সৈন্যদলের সেনাপতি। যেহেতু তাঁর মাধ্যমে সদাপ্রভু অরামকে বিজয় দান করলেন, তাই তাঁর মনিবের দৃষ্টিতে তিনি মহান এক ব্যক্তি ছিলেন ও তাঁকে খুব সম্মান করা হত। তিনি অসমসাহসী এক যোদ্ধা ছিলেন, কিন্তু তাঁর কুষ্ঠরোগ হল।
2 ଅରାମୀୟମାନେ ଦଳ ଦଳ ହୋଇ ବାହାରି ଇସ୍ରାଏଲ ଦେଶରୁ ଏକ କ୍ଷୁଦ୍ର ବାଳିକାକୁ ବନ୍ଦୀ କରି ଆଣିଥିଲେ; ଆଉ ସେ ନାମାନ୍ର ଭାର୍ଯ୍ୟାର ସେବା କରୁଥିଲା।
অরাম থেকে একদল হামলাকারী ইস্রায়েলে গিয়ে সেখান থেকে ছোটো একটি মেয়েকে বন্দি করে এনেছিল, এবং সে নামানের স্ত্রীর সেবাকাজে নিযুক্ত হল।
3 ପୁଣି ସେ ଆପଣା କର୍ତ୍ତ୍ରୀକୁ କହିଲା, “ଆଃ, ଶମରୀୟାରେ ଯେଉଁ ଭବିଷ୍ୟଦ୍ବକ୍ତା ଅଛନ୍ତି, ତାଙ୍କ ସଙ୍ଗେ ଯେବେ ମୋʼ ପ୍ରଭୁ ଥାଆନ୍ତେ, ତେବେ ତାଙ୍କୁ ସେ ତାଙ୍କ କୁଷ୍ଠରୋଗରୁ ସୁସ୍ଥ କରନ୍ତେ।”
সে তার মালকিনকে বলল, “যিনি শমরিয়ায় আছেন, সেই ভাববাদীর কাছে গিয়ে যদি আমার মনিব একবার তাঁর সাথে দেখা করতে পারতেন! তিনি তবে তাঁর কুষ্ঠরোগ সারিয়ে দিতেন।”
4 ଏଥିରେ ଜଣେ ଭିତରକୁ ଯାଇ ତାହାର ପ୍ରଭୁଙ୍କୁ ଜଣାଇ କହିଲା, “ଇସ୍ରାଏଲ ଦେଶର ବାଳିକା ଏପରି ଏପରି କହେ।”
ইস্রায়েল থেকে আসা সেই মেয়েটি যা বলল, নামান তাঁর মনিবের কাছে গিয়ে সেকথা তাঁকে বলে শুনিয়েছিলেন।
5 ତହୁଁ ଅରାମର ରାଜା କହିଲା, “ତୁମ୍ଭେ ସେଠାକୁ ଯାଅ, ଆଉ ମୁଁ ଇସ୍ରାଏଲ ରାଜାଙ୍କ ନିକଟକୁ ଖଣ୍ଡେ ପତ୍ର ପଠାଇବି।” ତହୁଁ ସେ ଆପଣା ସଙ୍ଗେ ଦଶ ତାଳନ୍ତ ରୂପା ଓ ଛଅ ସହସ୍ର ସ୍ୱର୍ଣ୍ଣମୁଦ୍ରା ଓ ଦଶ ସାଜ ପୋଷାକ ନେଇ ପ୍ରସ୍ଥାନ କଲା।
“অবশ্যই যাও,” অরামের রাজা উত্তর দিলেন। “আমি ইস্রায়েলের রাজার কাছে একটি চিঠি পাঠিয়ে দেব।” অতএব নামান সাথে দশ তালন্ত রুপো, 6,000 শেকল সোনা ও দশ পাটি পোশাক নিয়ে বেরিয়ে পড়েছিলেন।
6 ଆଉ ସେ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜାଙ୍କ ନିକଟକୁ ପତ୍ର ନେଇଗଲା; ତହିଁରେ ଏହା ଲେଖାଥିଲା, ଯଥା, “ପୁଣି ଏହି ପତ୍ର ତୁମ୍ଭ ନିକଟରେ ପହଞ୍ଚିଲେ ଦେଖିବ ଯେ, ମୁଁ ଆପଣା ଦାସ ନାମାନ୍କୁ ତୁମ୍ଭ ନିକଟକୁ ପଠାଇଲି, ଯେପରି ତୁମ୍ଭେ ତାହାକୁ ତାହାର କୁଷ୍ଠରୋଗରୁ ସୁସ୍ଥ କରିବ।”
ইস্রায়েলের রাজার কাছে তিনি যে চিঠিটি নিয়ে গেলেন, তাতে লেখা ছিল: “এই চিঠি সমেত আমি আমার দাস নামানকে আপনার কাছে পাঠাচ্ছি, যেন আপনি তার কুষ্ঠরোগ সারিয়ে দেন।”
7 ତହୁଁ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା ଏହି ପତ୍ର ପାଠ କରନ୍ତେ, ଆପଣା ବସ୍ତ୍ର ଚିରି କହିଲା, “ମାରିବାକୁ ଓ ବଞ୍ଚାଇବାକୁ ସମର୍ଥ ପରମେଶ୍ୱର କି ମୁଁ, ଯେ ଏହି ଲୋକ ଏକ ମନୁଷ୍ୟକୁ ତାହାର କୁଷ୍ଠରୋଗରୁ ସୁସ୍ଥ କରିବା ପାଇଁ ମୋʼ ନିକଟକୁ ପଠାଇଅଛି? କିନ୍ତୁ ମୁଁ ବିନୟ କରୁଅଛି, ତୁମ୍ଭେମାନେ ବିବେଚନା କର, ସେ କିପରି ଆମ୍ଭ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଛିଦ୍ର ଖୋଜୁଅଛି।”
ইস্রায়েলের রাজা সেই চিঠি পড়ামাত্রই নিজের রাজবস্ত্র ছিঁড়ে বলে উঠেছিলেন, “আমি কি ঈশ্বর? আমি কি কাউকে মেরে আবার তার জীবন ফিরিয়ে দিতে পারি? কেন এই লোকটি একজনকে তার কুষ্ঠরোগ সারাবার জন্য আমার কাছে পাঠিয়েছে? দেখো দেখি, কীভাবে সে আমার সাথে ঝগড়া বাধাবার চেষ্টা করছে!”
8 ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା ଆପଣା ବସ୍ତ୍ର ଚିରିଅଛନ୍ତି, ଏହା ଶୁଣି ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଲୋକ ଇଲୀଶାୟ, ରାଜାଙ୍କ ନିକଟକୁ ଏହି କଥା କହି ପଠାଇଲେ, “ତୁମ୍ଭେ କାହିଁକି ଆପଣା ବସ୍ତ୍ର ଚିରିଲ? ସେ ଏବେ ମୋʼ ନିକଟକୁ ଆସୁ, ତହିଁରେ ଇସ୍ରାଏଲ ମଧ୍ୟରେ ଯେ ଏକ ଭବିଷ୍ୟଦ୍ବକ୍ତା ଅଛି, ଏହା ସେ ଜାଣିବ।”
ঈশ্বরের লোক ইলীশায় যখন শুনতে পেয়েছিলেন যে ইস্রায়েলের রাজা তাঁর রাজবস্ত্র ছিঁড়ে ফেলেছেন, তখন তিনি তাঁর কাছে এই খবর দিয়ে পাঠালেন: “আপনি কেন আপনার রাজবস্ত্র ছিঁড়ে ফেলেছেন? সেই লোকটিকে আমার কাছে পাঠিয়ে দিন, সে জেনে যাবে যে ইস্রায়েলে একজন ভাববাদী আছে।”
9 ଏଣୁ ନାମାନ୍ ଆପଣା ଅଶ୍ୱ ଓ ରଥ ଇତ୍ୟାଦି ସହିତ ଆସି ଇଲୀଶାୟଙ୍କ ଗୃହର ଦ୍ୱାର ନିକଟରେ ଠିଆ ହେଲା।
অতএব নামান তাঁর সব ঘোড়া ও রথ নিয়ে ইলীশায়ের বাড়ির দোরগোড়ায় গিয়ে দাঁড়িয়েছিলেন।
10 ତହୁଁ ଇଲୀଶାୟ ଏକ ଦୂତ ପଠାଇ ତାହାଙ୍କୁ କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭେ ଯାଇ ଯର୍ଦ୍ଦନରେ ସାତ ଥର ସ୍ନାନ କର, ତହିଁରେ ତୁମ୍ଭର ନୂତନ ମାଂସ ହେବ ଓ ତୁମ୍ଭେ ଶୁଚି ହେବ।”
তাঁকে একথা বলার জন্য ইলীশায় এক দূত পাঠালেন, “যান, জর্ডন নদীতে গিয়ে সাতবার স্নান করুন, আর আপনার মাংস স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে যাবে ও আপনি শুচিশুদ্ধও হয়ে যাবেন।”
11 ମାତ୍ର ନାମାନ୍ କ୍ରୁଦ୍ଧ ହୋଇ ଚାଲିଗଲା, ଆଉ କହିଲା, “ଦେଖ, ମୁଁ ଭାବିଥିଲି, ସେ ଅବଶ୍ୟ ବାହାରି ମୋʼ ନିକଟକୁ ଆସିବ ଓ ଠିଆ ହୋଇ ସଦାପ୍ରଭୁ ତାହାର ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ନାମରେ ପ୍ରାର୍ଥନା କରି କୁଷ୍ଠ ସ୍ଥାନରେ ହସ୍ତ ହଲାଇ ତାହା ସୁସ୍ଥ କରିବ।
কিন্তু নামান রেগে চলে গেলেন ও বললেন, “আমি ভেবেছিলাম তিনি অবশ্যই আমার কাছে বেরিয়ে আসবেন ও দাঁড়িয়ে তাঁর ঈশ্বর সদাপ্রভুর নাম ধরে ডাকবেন, ছোপের উপর হাত বোলাবেন ও আমার কুষ্ঠরোগ সারিয়ে তুলবেন।
12 ଇସ୍ରାଏଲର ସମୁଦାୟ ଜଳ ଅପେକ୍ଷା କି ଦମ୍ମେଶକର ଅବାନା ଓ ପର୍ପର ନଦୀ ଉତ୍ତମ ନୁହେଁ? ମୁଁ କି ତହିଁରେ ସ୍ନାନ କରି ଶୁଚି ହୋଇ ନ ପାରନ୍ତି?” ଏଣୁ ସେ ଫେରି କ୍ରୋଧରେ ଚାଲିଗଲା।
দামাস্কাসের অবানা ও পর্পর নদী কি ইস্রায়েলের সব জলাশয়ের থেকে ভালো নয়? আমি কি সেখানে স্নান করে শুচিশুদ্ধ হতে পারতাম না?” তাই তিনি মুখ ফিরিয়ে রেগে চলে গেলেন।
13 ଏଥିରେ ତାହାର ଦାସମାନେ ନାମାନ୍ ନିକଟକୁ ଆସି କହିଲେ, “ଆମ୍ଭ ପିତଃ, ଯଦି ସେହି ଭବିଷ୍ୟଦ୍ବକ୍ତା କୌଣସି ବଡ଼ କାର୍ଯ୍ୟ କରିବାକୁ ଆପଣଙ୍କୁ ଆଜ୍ଞା କରିଥାʼନ୍ତେ, ତେବେ କି ଆପଣ ତାହା କରି ନ ଥାଆନ୍ତେ? ତେବେ ସ୍ନାନ କରି ଶୁଚି ହୁଅ, ଏହି କଥା ଯେତେବେଳେ ସେ ଆପଣଙ୍କୁ କହନ୍ତି, ତାହା ମାନିବା କେତେ ଅଧିକ କର୍ତ୍ତବ୍ୟ।”
নামানের দাসেরা তাঁর কাছে গিয়ে বলল, “হে প্রভু, সেই ভাববাদী যদি আপনাকে কোনও বড়সড় কাজ করতে বলতেন, তবে কি আপনি তা করতেন না? তবে তিনি যখন আপনাকে বলেছেন, ‘স্নান করে শুচিশুদ্ধ হয়ে যান,’ তখন কি আরও বেশি করে আপনার তা করা উচিত নয়!”
14 ତହୁଁ ସେ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଲୋକଙ୍କ ବାକ୍ୟାନୁସାରେ ଯାଇ ଯର୍ଦ୍ଦନରେ ଆପଣାକୁ ସାତ ଥର ବୁଡ଼ାଇଲା; ଏଥିରେ ତାହାର ମାଂସ ପୁନର୍ବାର କ୍ଷୁଦ୍ର ବାଳକର ମାଂସ ତୁଲ୍ୟ ହେଲା ଓ ସେ ଶୁଚି ହେଲା।
তাই ঈশ্বরের লোকের কথানুসারে, তিনি জর্ডন নদীতে গিয়ে সাতবার স্নান করলেন, এবং তাঁর দেহ আগের অবস্থায় ফিরে এসেছিল ও ছোটো ছেলের দেহের মতো সুস্থসবল হয়ে গেল।
15 ଏଥିଉତ୍ତାରେ ନାମାନ୍ ଓ ତାହାର ସଙ୍ଗୀ ସମସ୍ତେ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଲୋକଙ୍କ ନିକଟକୁ ଫେରିଆସି ତାଙ୍କ ସମ୍ମୁଖରେ ଠିଆ ହେଲେ; ଆଉ ନାମାନ୍ କହିଲା, “ଦେଖନ୍ତୁ, ଏବେ ମୁଁ ଜାଣିଲି ଯେ, ଇସ୍ରାଏଲ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ବ୍ୟତୀତ ସମୁଦାୟ ପୃଥିବୀରେ ପରମେଶ୍ୱର କେହି ନାହାନ୍ତି; ଏହେତୁ ଏବେ ମୁଁ ଆପଣଙ୍କୁ ବିନୟ କରୁଅଛି, ଆପଣା ଦାସଠାରୁ ଉପହାର ଗ୍ରହଣ କରନ୍ତୁ।”
তখন নামান ও তাঁর সহচররা সবাই ঈশ্বরের লোকের কাছে ফিরে গেলেন। নামান তাঁর সামনে দাঁড়িয়ে বললেন, “এখন আমি জানলাম যে ইস্রায়েল ছাড়া জগতে আর কোথাও কোনও ঈশ্বর নেই। তাই আপনার এই দাসের কাছ থেকে দয়া করে একটি উপহার গ্রহণ করুন।”
16 ମାତ୍ର ଇଲୀଶାୟ କହିଲେ, “ମୁଁ ଯେଉଁ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ସମ୍ମୁଖରେ ଠିଆ ହେଉଅଛି, ସେ ଜୀବିତ ଥିବା ପ୍ରମାଣେ ମୁଁ କିଛି ଗ୍ରହଣ କରିବି ନାହିଁ।” ତହୁଁ ନାମାନ୍ ତାହା ଗ୍ରହଣ କରିବା ପାଇଁ ଇଲୀଶାୟଙ୍କୁ ବହୁତ ପ୍ରବର୍ତ୍ତାଇଲା, ମାତ୍ର ସେ ମନା କଲେ।
ভাববাদীমশাই উত্তর দিলেন, “আমি যাঁর সেবা করি, সেই জীবন্ত সদাপ্রভুর দিব্যি, আমি একটি জিনিসও গ্রহণ করব না।” নামান তাঁকে পীড়াপীড়ি করা সত্ত্বেও তিনি তা গ্রহণ করতে অস্বীকার করলেন।
17 ଏଥିରେ ନାମାନ୍ କହିଲା, “ଏହା ନ କଲେ, ମୁଁ ଆପଣଙ୍କୁ ବିନୟ କରୁଅଛି, ଆପଣଙ୍କ ଦାସକୁ ଦୁଇ ଖଚରର ଭାର ମାଟି ଦିଆଯାଉ; କାରଣ ଆଜିଠାରୁ ଆପଣଙ୍କ ଦାସ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ବ୍ୟତୀତ ଆଉ କୌଣସି ଦେବତା ଉଦ୍ଦେଶ୍ୟରେ ହୋମ କି ବଳି ଉତ୍ସର୍ଗ କରିବ ନାହିଁ।
“আপনি যদি গ্রহণ না করলেন,” নামান বললেন, “দুটি খচ্চর পিঠে যতখানি মাটি বহন করতে পারে, ততখানি মাটি দয়া করে আমাকে—আপনার এই দাসকে দেওয়ার অনুমতি দিন, কারণ আপনার এই দাস আর কখনও সদাপ্রভু ছাড়া আর কোনও দেবতার কাছে হোমবলি ও নৈবেদ্য উৎসর্গ করবে না।
18 ଏହି ବିଷୟରେ ସଦାପ୍ରଭୁ ଆପଣଙ୍କ ଦାସକୁ କ୍ଷମା କରନ୍ତୁ; ମୋʼ ପ୍ରଭୁ ରିମ୍ମୋଣ-ମନ୍ଦିରରେ ପ୍ରଣାମ କରିବା ପାଇଁ ଯିବା ବେଳେ ମୋʼ ହସ୍ତରେ ନିର୍ଭର କଲେ, ମୁଁ ଯେବେ ରିମ୍ମୋନ୍ ମନ୍ଦିରରେ ପ୍ରଣାମ କରେ, ତେବେ ରିମ୍ମୋଣ-ମନ୍ଦିରରେ ପ୍ରଣାମ କରିବା ବେଳେ ଏ ବିଷୟରେ ସଦାପ୍ରଭୁ ଆପଣଙ୍କ ଦାସକୁ କ୍ଷମା କରନ୍ତୁ।”
কিন্তু এই একটি ব্যাপারে যেন সদাপ্রভু আপনার দাসকে ক্ষমা করেন: আমার মনিব যখন রিম্মোণের মন্দিরে প্রবেশ করে মাথা নত করবেন এবং আমার হাতে ভর দেবেন ও আমাকেও সেখানে মাথা নত করতে হবে—আমি যখন রিম্মোণের মন্দিরে মাথা নত করব, তখন যেন সদাপ্রভু আপনার এই দাসকে এর জন্য ক্ষমা করেন।”
19 ତହିଁରେ ଇଲୀଶାୟ ତାହାକୁ କହିଲେ, “କୁଶଳରେ ଯାଅ।” ତହୁଁ ନାମାନ୍ ଇଲୀଶାୟଙ୍କ ନିକଟରୁ ପ୍ରସ୍ଥାନ କରି ଅଳ୍ପ ଦୂର ବାଟ ଗଲା।
“শান্তিতে চলে যাও,” ইলীশায় বললেন। নামান কিছু দূর চলে যাওয়ার পর,
20 ମାତ୍ର ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଲୋକ ଇଲୀଶାୟଙ୍କର ଦାସ ଗିହେଜୀ କହିଲା, “ଦେଖ, ମୋʼ ପ୍ରଭୁ ଏହି ଅରାମୀୟ ନାମାନ୍ ଆଣିଥିବା କୌଣସି ଦ୍ରବ୍ୟ ତାହା ହାତରୁ ଗ୍ରହଣ ନ କରି ତାହାକୁ ଛାଡ଼ି ଦେଇଅଛନ୍ତି; ସଦାପ୍ରଭୁ ଜୀବିତ ଥିବା ପ୍ରମାଣେ ମୁଁ ତାହା ପଛେ ଦୌଡ଼ି ତାହାଠାରୁ କିଛି ନେବି।”
ঈশ্বরের লোক ইলীশায়ের দাস গেহসি মনে মনে বলল, “নামান যা যা নিয়ে এসেছিলেন, তা গ্রহণ না করে আমার মনিব এই অরামীয় নামানকে এমনিই ছেড়ে দিলেন। জীবন্ত সদাপ্রভুর দিব্যি, আমি তাঁর পিছনে দৌড়ে গিয়ে তাঁর কাছ থেকে কিছু বাগিয়ে আনব।”
21 ତହୁଁ ଗିହେଜୀ ନାମାନ୍ର ପଛେ ପଛେ ଗଲା। ଏଥିରେ ନାମାନ୍ ଆପଣା ପଛେ ଜଣକୁ ଦୌଡ଼ିବାର ଦେଖି ତାହାକୁ ସାକ୍ଷାତ କରିବା ପାଇଁ ରଥରୁ ଓହ୍ଲାଇ ପଚାରିଲା, “ସବୁ କୁଶଳ ତ?”
অতএব গেহসি নামানের পিছনে দৌড়ে গেলেন। নামান যখন তাকে তাঁর পিছনে দৌড়ে আসতে দেখেছিলেন, তিনি তার সাথে দেখা করার জন্য রথ থেকে নেমে এলেন। “সবকিছু ঠিক আছে তো?” তিনি জিজ্ঞাসা করলেন।
22 ତହିଁରେ ସେ କହିଲା, “ସବୁ କୁଶଳ। ମୋʼ ପ୍ରଭୁ ମୋତେ ପଠାଇ କହିଅଛନ୍ତି, ‘ଦେଖ, ଏହିକ୍ଷଣେ ଇଫ୍ରୟିମର ପର୍ବତମୟ ଦେଶରୁ ଭବିଷ୍ୟଦ୍ବକ୍ତାଗଣଙ୍କ ଦଳ ମଧ୍ୟରୁ ଦୁଇ ଯୁବା ଲୋକ ଆସିଲେ; ମୁଁ ବିନୟ କରୁଅଛି, ସେମାନଙ୍କୁ ଏକ ତାଳନ୍ତ ରୂପା ଓ ଦୁଇ ସାଜ ପୋଷାକ ଦିଅ।’”
“সবকিছু ঠিকই আছে,” গেহসি উত্তর দিয়েছিল। “আমার মনিব এই কথা বলার জন্য আমাকে পাঠিয়ে দিলেন যে, ‘ভাববাদী সম্প্রদায়ের মধ্যে থেকে এইমাত্র দুজন যুবক আমার কাছে ইফ্রয়িমের পাহাড়ি অঞ্চল থেকে এসে পড়েছে। দয়া করে তাদের এক তালন্ত রুপো ও দুই পাটি পোশাক দিন।’”
23 ଏଥିରେ ନାମାନ୍ କହିଲା, “ଅନୁଗ୍ରହ କରି ଦୁଇ ତାଳନ୍ତ ରୂପା ନିଅ।” ଆଉ ସେ ତାହାକୁ ବହୁତ ପ୍ରବର୍ତ୍ତାଇଲା ଓ ଦୁଇ ଥଳୀରେ ଦୁଇ ତାଳନ୍ତ ରୂପା ବାନ୍ଧି ଦୁଇ ସାଜ ପୋଷାକ ସହିତ ଆପଣା ଦୁଇ ଦାସ ଉପରେ ତାହା ଥୋଇଲା; ତହୁଁ ସେମାନେ ଗିହେଜୀର ଆଗେ ଆଗେ ତାହା ବହିନେଲେ।
“অবশ্যই, দুই তালন্ত নাও,” নামান বললেন। সেগুলি নেওয়ার জন্য তিনি গেহসিকে পীড়াপীড়ি করলেন, এবং পরে দুটি থলিতে দুই তালন্ত রুপো এবং দুই পাটি পোশাক বেঁধে দিলেন। তিনি সেগুলি তাঁর দুজন দাসের হাতে দিলেন, ও তারা গেহসির আগে আগে সেগুলি বয়ে নিয়ে গেল।
24 ପୁଣି ଉପପର୍ବତରେ ଉପସ୍ଥିତ ହୁଅନ୍ତେ, ସେ ସେମାନଙ୍କ ହସ୍ତରୁ ତାହାସବୁ ନେଇ ଗୃହରେ ରଖିଲା; ଆଉ ସେ ଲୋକମାନଙ୍କୁ ବିଦାୟ କରନ୍ତେ, ସେମାନେ ଚାଲିଗଲେ।
গেহসি সেই পাহাড়ে পৌঁছে জিনিসগুলি সেই দাসদের হাত থেকে নিয়ে বাড়িতে রেখে দিয়েছিল। সে সেই লোকদের পাঠিয়ে দিয়েছিল ও তারাও চলে গেল।
25 ମାତ୍ର ସେ ଭିତରକୁ ଯାଇ ଆପଣା ପ୍ରଭୁ ସମ୍ମୁଖରେ ଠିଆ ହେଲା। ତହିଁରେ ଇଲୀଶାୟ ତାହାକୁ ପଚାରିଲେ, “ଗିହେଜୀ, ତୁମ୍ଭେ କେଉଁଠାରୁ ଆସିଲ?” ତହୁଁ ସେ କହିଲା, “ଆପଣଙ୍କ ଦାସ କେଉଁଠାକୁ ଯାଇ ନାହିଁ।”
সে ভিতরে গিয়ে তার মনিবের সামনে দাঁড়াতেই ইলীশায় তাকে জিজ্ঞাসা করলেন, “গেহসি, তুমি কোথায় গিয়েছিলে?” “আপনার এই দাস কোথাও যায়নি তো,” গেহসি উত্তর দিল।
26 ଏଥିରେ ଇଲୀଶାୟ ତାହାକୁ କହିଲେ, “ସେ ଲୋକ ତୁମ୍ଭକୁ ଭେଟିବା ପାଇଁ ଯେତେବେଳେ ଆପଣା ରଥରୁ ଫେରି ଆସିଲା, ସେତେବେଳେ ମୋହର ଅନ୍ତଃକରଣ କି ତୁମ୍ଭ ସଙ୍ଗରେ ଯାଇ ନ ଥିଲା? ଏ କି ରୂପା, ବସ୍ତ୍ର, ଜୀତକ୍ଷେତ୍ର, ଦ୍ରାକ୍ଷାକ୍ଷେତ୍ର, ମେଷ, କି ଗୋରୁ, ଓ ଦାସ ଓ ଦାସୀ ଗ୍ରହଣ କରିବାର ସମୟ?
কিন্তু ইলীশায় তাকে বললেন, “সেই লোকটি যখন তোমার সাথে দেখা করার জন্য রথ থেকে নেমেছিলেন, আমার আত্মা কি তোমার সাথেই ছিল না? অর্থ বা পোশাক, অথবা জলপাই বাগান ও দ্রাক্ষাক্ষেত, বা মেষ-গরুর পাল, বা দাস-দাসী নেওয়ার এই কি সময়?
27 ଏହେତୁ ନାମାନ୍ର କୁଷ୍ଠରୋଗ ତୁମ୍ଭଠାରେ ଓ ତୁମ୍ଭ ବଂଶରେ ସଦାକାଳ ଲାଗି ରହିବ।” ଏଥିରେ ଗିହେଜୀ ହିମ ତୁଲ୍ୟ ଶ୍ୱେତ କୁଷ୍ଠଗ୍ରସ୍ତ ହୋଇ ତାଙ୍କ ସାକ୍ଷାତରୁ ବାହାରିଗଲା।
নামানের কুষ্ঠরোগ চিরকাল তোমার ও তোমার বংশধরদের শরীরে লেগে থাকুক।” পরে গেহসি ইলীশায়ের সামনে থেকে চলে গেল এবং তার ত্বকে কুষ্ঠরোগ ফুটে উঠেছিল—তা বরফের মতো সাদা হয়ে গেল।