< ଦ୍ୱିତୀୟ ରାଜାବଳୀ 11 >
1 ଏଥିମଧ୍ୟରେ ଅହସୀୟଙ୍କର ମାତା ଅଥଲୀୟା ଆପଣା ପୁତ୍ରକୁ ମୃତ ଦେଖନ୍ତେ, ସେ ଉଠି ସମସ୍ତ ରାଜବଂଶ ବିନାଶ କଲା।
অহসিয়ের মা অথলিয়া যখন দেখেছিলেন তাঁর ছেলে মারা গিয়েছেন, তখন তিনি গোটা রাজপরিবার ধ্বংস করে দিতে প্রবৃত্ত হলেন।
2 ମାତ୍ର ଯୋରାମ୍ ରାଜାଙ୍କର କନ୍ୟା, ଅହସୀୟଙ୍କର ଭଗିନୀ ଯିହୋଶେବା ଅହସୀୟଙ୍କର ପୁତ୍ର ଯୋୟାଶ୍କୁ ନେଇଗଲା ଓ ଯେଉଁ ରାଜପୁତ୍ରମାନେ ହତ ହେଲେ, ସେମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ ତାହାକୁ ଚୋରାଇ ନେଇ ତାହାକୁ ଓ ତାହାର ଧାତ୍ରୀକୁ ଶୟନାଗାରରେ ରଖିଲା; ଆଉ ସେମାନେ ତାହାକୁ ଅଥଲୀୟାଠାରୁ ଲୁଚାଇ ରଖିବାରୁ ସେ ହତ ହେଲା ନାହିଁ।
কিন্তু রাজা যিহোরামের মেয়ে ও অহসিয়ের বোন যিহোশেবা অহসিয়ের ছেলে যোয়াশকে সেই রাজপুত্রদের মধ্যে থেকে চুরি করে এনেছিলেন, যাদের অথলিয়া হত্যা করতে যাচ্ছিলেন। তিনি যোয়াশকে অথলিয়ার হাত থেকে বাঁচানোর জন্য তাকে ও তার ধাত্রীকে শোবার ঘরে লুকিয়ে রেখেছিলেন; তাই তাকে হত্যা করা যায়নি।
3 ଆଉ ସେ ତାହା ସହିତ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଗୃହରେ ଛଅ ବର୍ଷ ଗୋପନରେ ରହିଲା; ପୁଣି ଅଥଲୀୟା ଦେଶରେ ରାଜ୍ୟ କଲା।
একদিকে যখন তাকে ও তার ধাত্রীকে সদাপ্রভুর মন্দিরে ছয় বছর লুকিয়ে রাখা হল, অন্যদিকে অথলিয়া দেশ শাসন করে যাচ্ছিলেন।
4 ଏଥିଉତ୍ତାରେ ସପ୍ତମ ବର୍ଷରେ ଯିହୋୟାଦା ଲୋକ ପଠାଇ କରୀୟମାନଙ୍କର ଓ ପ୍ରହରୀବର୍ଗର ଶତପତିମାନଙ୍କୁ ଅଣାଇ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଗୃହକୁ ଆପଣା ନିକଟକୁ ନେଲା; ଆଉ ସେ ସେମାନଙ୍କ ସହିତ ନିୟମ କରି ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଗୃହରେ ସେମାନଙ୍କୁ ଶପଥ କରାଇ ରାଜପୁତ୍ରଙ୍କୁ ଦେଖାଇଲା।
সপ্তম বছরে যিহোয়াদা শত-সেনাপতিদের, এবং করেয় ও রক্ষীদলের সেনাপতিদের সদাপ্রভুর মন্দিরে নিজের কাছে ডেকে পাঠালেন। তাদের সাথে তিনি একটি চুক্তি করলেন ও সদাপ্রভুর মন্দিরে তাদের দিয়ে একটি শপথ করিয়ে নিয়েছিলেন। পরে তিনি তাদের সেই রাজপুত্রকে দেখতে দিলেন।
5 ଆଉ ସେ ସେମାନଙ୍କୁ ଆଜ୍ଞା ଦେଇ କହିଲା, “ତୁମ୍ଭେମାନେ ଏହି କର୍ମ କରିବ; ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ ଯେଉଁମାନେ ବିଶ୍ରାମବାରରେ ଆସନ୍ତି, ସେମାନଙ୍କ ତୃତୀୟାଂଶ ରାଜଗୃହର ରକ୍ଷଣୀୟ ରକ୍ଷା କରିବେ,
তিনি এই বলে তাদের আদেশ দিলেন, “তোমাদের এরকম করতে হবে: তোমরা যারা তিনটি দলে বিভক্ত হয়ে সাব্বাথবারে কাজে যোগ দিতে যাচ্ছ—তোমাদের মধ্যে এক-তৃতীয়াংশ রাজপ্রাসাদ পাহারা দেবে,
6 ଓ ତୃତୀୟାଂଶ ସୂର ଦ୍ୱାରରେ ରହିବେ ଓ ତୃତୀୟାଂଶ ପ୍ରହରୀବର୍ଗର ପଶ୍ଚାତ୍ ଦ୍ୱାରରେ ରହିବେ; ଏହିରୂପେ ତୁମ୍ଭେମାନେ ଗୃହର ରକ୍ଷଣୀୟ ରକ୍ଷା କରି ପ୍ରତିରୋଧକ ହେବ।
এক-তৃতীয়াংশ থাকবে সূর-দুয়ারে, এবং এক-তৃতীয়াংশ থাকবে সেই রক্ষীর পিছন দিকের দুয়ারে, যে মন্দির পাহারা দেওয়ার জন্য ঘুরতে থাকে—
7 ଆଉ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କର ଦୁଇ ଦଳ, ଅର୍ଥାତ୍, ବିଶ୍ରାମବାରରେ ବାହାରକୁ ଯିବା ଲୋକ ସମସ୍ତେ ରାଜାଙ୍କ ସମୀପରେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଗୃହର ରକ୍ଷଣୀୟ ରକ୍ଷା କରିବେ।
আর তোমরা, যারা অন্য দুটি দলে আছ, যারা সাব্বাথবারে সাধারণত কাজ করো না, তোমরা সবাই রাজার জন্য মন্দির পাহারা দিয়ো।
8 ପୁଣି ତୁମ୍ଭେମାନେ ପ୍ରତ୍ୟେକେ ଆପଣା ଆପଣା ହସ୍ତରେ ଅସ୍ତ୍ର ନେଇ ରାଜାଙ୍କୁ ଚତୁର୍ଦ୍ଦିଗରେ ବେଷ୍ଟନ କରିବ; ଆଉ ଯେକେହି ଶ୍ରେଣୀ ଭିତରକୁ ଆସେ, ସେ ହତ ହେଉ ଓ ରାଜା ବାହାରକୁ ଯିବା ବେଳେ ଓ ଭିତରକୁ ଆସିବା ବେଳେ ତୁମ୍ଭେମାନେ ତାଙ୍କ ସଙ୍ଗେ ଥାଅ।”
তোমরা প্রত্যেকে হাতে অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে রাজাকে ঘিরে রেখো। যে কেউ তোমাদের সৈন্যশ্রেণীর কাছাকাছি আসবে, তাকে মেরে ফেলতে হবে। রাজা যেখানেই যাবেন, তোমরা তাঁর কাছাকাছি থেকো।”
9 ତହିଁରେ ଯିହୋୟାଦା ଯାଜକ ଯାହାସବୁ ଆଜ୍ଞା କଲା, ତଦନୁସାରେ ଶତପତିମାନେ କଲେ; ପୁଣି ସେମାନେ ପ୍ରତ୍ୟେକେ ବିଶ୍ରାମବାରରେ ଅନ୍ତର୍ଗାମୀ ଓ ବିଶ୍ରାମବାରରେ ବହିର୍ଗାମୀ ଆପଣା ଆପଣା ଲୋକମାନଙ୍କୁ ନେଇ ଯିହୋୟାଦା ଯାଜକ ନିକଟକୁ ଆସିଲେ।
শত-সেনাপতিরা হুবহু যাজক যিহোয়াদার আদেশানুসারেই কাজ করল। প্রত্যেকে তাদের লোকজন নিয়ে—যারা সাব্বাথবারে কাজ করত ও যারা সাব্বাথবারে কাজ করা থেকে বিরত থাকত, সবাই—যাজক যিহোয়াদার কাছে এসেছিল।
10 ତହିଁରେ ଦାଉଦ ରାଜାଙ୍କର ଯେ ଯେ ବର୍ଚ୍ଛା ଓ ଢାଲ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଗୃହରେ ଥିଲା, ତାହାସବୁ ଯାଜକ ସେହି ଶତପତିମାନଙ୍କୁ ଦେଲା।
পরে তিনি শত-সেনাপতিদের হাতে সেইসব বর্শা ও ঢালগুলি তুলে দিলেন, যেগুলি ছিল রাজা দাউদের এবং সদাপ্রভুর মন্দিরে রাখা ছিল।
11 ତହୁଁ ଗୃହର ଦକ୍ଷିଣ ପାର୍ଶ୍ୱରୁ ବାମ ପାର୍ଶ୍ୱ ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ଯଜ୍ଞବେଦି ଓ ଗୃହ ନିକଟରେ ପ୍ରହରୀବର୍ଗର ପ୍ରତ୍ୟେକ ଲୋକ ହସ୍ତରେ ଆପଣା ଆପଣା ଅସ୍ତ୍ର ଧରି ରାଜାଙ୍କର ଚତୁର୍ଦ୍ଦିଗରେ ଠିଆ ହେଲେ।
যজ্ঞবেদি ও মন্দিরের কাছে, রক্ষীরা প্রত্যেকে হাতে অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে, মন্দিরের দক্ষিণ দিক থেকে শুরু করে উত্তর দিক পর্যন্ত রাজাকে ঘিরে রেখেছিল।
12 ସେତେବେଳେ ସେ ରାଜପୁତ୍ର ଯୋୟାଶ୍ଙ୍କୁ ବାହାରକୁ ଆଣି ତାଙ୍କର ମସ୍ତକରେ ମୁକୁଟ ପିନ୍ଧାଇ ତାଙ୍କୁ ସାକ୍ଷ୍ୟ ପୁସ୍ତକ ଦେଲା; ତହିଁରେ ସେମାନେ ତାଙ୍କୁ ରାଜା କରି ଅଭିଷେକ କଲେ; ଆଉ ସେମାନେ କରତାଳି ଦେଇ କହିଲେ, “ରାଜା ଚିରଜୀବୀ ହେଉନ୍ତୁ।”
যিহোয়াদা রাজপুত্রকে বাইরে বের করে এনে তাঁর মাথায় রাজমুকুট পরিয়ে দিলেন; তিনি রাজপুত্রকে পবিত্র নিয়ম-সমৃদ্ধ একটি অনুলিপি উপহার দিয়ে তাঁকে রাজা ঘোষণা করে দিলেন। তারা তাঁকে অভিষিক্ত করল, ও প্রজারা হাততালি দিয়ে চিৎকার করে বলে উঠেছিল, “রাজা দীর্ঘজীবী হোন!”
13 ଏଥିରେ ଅଥଲୀୟା ପ୍ରହରୀବର୍ଗର ଓ ଲୋକମାନଙ୍କର କୋଳାହଳ ଶୁଣି ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଗୃହକୁ ଲୋକମାନଙ୍କ ନିକଟକୁ ଆସିଲା।
রক্ষী ও প্রজাদের সেই চিৎকার শুনে অথলিয়া সদাপ্রভুর মন্দিরে প্রজাদের কাছে গেলেন।
14 ପୁଣି ସେ ଦୃଷ୍ଟିପାତ କରନ୍ତେ, ଦେଖ, ରାଜା ବିଧି ଅନୁସାରେ ସ୍ତମ୍ଭ ନିକଟରେ ଠିଆ ହୋଇଅଛନ୍ତି ଓ ରାଜାଙ୍କ ନିକଟରେ ସେନାପତିମାନେ ଓ ତୂରୀବାଦକମାନେ ଅଛନ୍ତି; ପୁଣି ଦେଶର ସମଗ୍ର ଲୋକ ଆନନ୍ଦ କରୁଅଛନ୍ତି ଓ ତୂରୀ ବଜାଉଅଛନ୍ତି। ଏଥିରେ ଅଥଲୀୟା ଆପଣା ବସ୍ତ୍ର ଚିରି “ରାଜଦ୍ରୋହ ରାଜଦ୍ରୋହ!” ବୋଲି ଡାକ ପକାଇଲା।
তিনি তাকিয়ে দেখেছিলেন, প্রথানুসারে রাজা থামের পাশে দাঁড়িয়ে আছেন। কর্মকর্তা ও শিঙাবাদকেরা রাজার পিছনে দাঁড়িয়েছিল, ও দেশের প্রজারা সবাই আনন্দ করতে করতে শিঙা বাজাচ্ছিল। তখন অথলিয়া তাঁর রাজবস্ত্র ছিঁড়ে বলে উঠেছিলেন, “রাজদ্রোহ! রাজদ্রোহ!”
15 ଏଥିରେ ଯିହୋୟାଦା ଯାଜକ ସୈନ୍ୟ ଉପରେ ନିଯୁକ୍ତ ଶତପତିମାନଙ୍କୁ ଆଜ୍ଞା ଦେଇ କହିଲା, “ସୈନ୍ୟଶ୍ରେଣୀର ମଧ୍ୟଦେଇ ଏହାକୁ ବାହାରକୁ ନେଇଯାଅ ଓ ଯେ ତାହାର ପଶ୍ଚାଦ୍ଗାମୀ ହୁଏ, ତାହାକୁ ଖଡ୍ଗରେ ବଧ କର।” କାରଣ ଯାଜକ କହିଲା, “ସେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଗୃହ ଭିତରେ ହତ ନ ହେଉ।”
সৈন্যদলের দায়িত্বপ্রাপ্ত শত-সেনাপতিদের যাজক যিহোয়াদা আদেশ দিলেন: “সৈন্যশ্রেণীর মাঝখান দিয়ে তাঁকে বের করে আনো এবং যে কেউ তাঁর অনুগামী, তাকে তরোয়ালের আঘাতে তাকে হত্যা করো।” কারণ যাজকমশাই বললেন, “সদাপ্রভুর মন্দিরের মধ্যে তাঁকে হত্যা করা ঠিক হবে না।”
16 ତହୁଁ ସେମାନେ ତାହା ପାଇଁ ପଥ ଛାଡ଼ନ୍ତେ, ସେ ରାଜଗୃହକୁ ଯିବା ଅଶ୍ୱଦ୍ୱାରର ପଥ ଦେଇ ଗଲା ଓ ସେଠାରେ ହତ ହେଲା।
তাই তারা তাঁকে গ্রেপ্তার করে সেই স্থানে নিয়ে গেল, যেখান থেকে ঘোড়াগুলি প্রাসাদ-সংলগ্ন মাঠে প্রবেশ করে, এবং সেখানেই তাঁকে হত্যা করা হল।
17 ଏଥିଉତ୍ତାରେ ସମସ୍ତେ ଯେପରି ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କର ଲୋକ ହେବେ, ଏଥିପାଇଁ ଯିହୋୟାଦା ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କର ଏବଂ ରାଜା ଓ ଲୋକମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରେ ଏକ ନିୟମ କଲା; ରାଜା ଓ ଲୋକମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରେ ହିଁ ନିୟମ କଲା।
যিহোয়াদা পরে এই বলে সদাপ্রভু এবং রাজা ও প্রজাদের মধ্যে এক পবিত্র নিয়ম স্থাপন করে দিলেন, যে তারা সদাপ্রভুর প্রজা হয়েই থাকবে। এছাড়াও তিনি রাজা ও প্রজাদের মধ্যেও এক পবিত্র নিয়ম স্থাপন করে দিলেন।
18 ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଦେଶର ସମଗ୍ର ଲୋକ ବାଲ୍ ମନ୍ଦିରକୁ ଯାଇ ତାହା ଭାଙ୍ଗି ପକାଇଲେ; ସେମାନେ ତାହାର ଯଜ୍ଞବେଦି ଓ ତାହାର ପ୍ରତିମାସବୁ ସମ୍ପୂର୍ଣ୍ଣ ରୂପେ ଚୂର୍ଣ୍ଣ କଲେ ଓ ଯଜ୍ଞବେଦିମାନର ସମ୍ମୁଖରେ ବାଲ୍ର ଯାଜକ ମତ୍ତନକୁ ବଧ କଲେ। ପୁଣି ଯାଜକ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଗୃହରେ କର୍ମଚାରୀମାନଙ୍କୁ ନିଯୁକ୍ତ କଲା।
দেশের প্রজারা সবাই বায়ালের মন্দিরে গিয়ে সেটি ভেঙে ফেলেছিল। তারা যজ্ঞবেদি ও প্রতিমার মূর্তিগুলিও ভেঙে টুকরো টুকরো করে দিয়েছিল এবং বায়ালের যাজক মত্তনকে যজ্ঞবেদির সামনেই হত্যা করল। পরে যাজক যিহোয়াদা সদাপ্রভুর মন্দিরে পাহারাদার বসিয়ে দিলেন।
19 ପୁଣି ଯିହୋୟାଦା ଶତପତିମାନଙ୍କୁ ଓ କରୀୟମାନଙ୍କୁ ଓ ପ୍ରହରୀବର୍ଗକୁ ଓ ଦେଶର ସମଗ୍ର ଲୋକଙ୍କୁ ନେଲା; ତହୁଁ ସେମାନେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଗୃହରୁ ରାଜାଙ୍କୁ ଆଣି ପ୍ରହରୀବର୍ଗର ଦ୍ୱାର ଦେଇ ରାଜଗୃହକୁ ଆସିଲେ। ଏଥିରେ ଯୋୟାଶ୍ ରାଜସିଂହାସନରେ ଉପବିଷ୍ଟ ହେଲେ।
তিনি শত-সেনাপতি, করেয়, রক্ষীদল ও দেশের সব প্রজাকে সাথে নিয়ে রাজাকে সদাপ্রভুর মন্দির থেকে বের করে এনে রক্ষীদলের দুয়ার দিয়ে রাজপ্রাসাদে নিয়ে গেলেন। রাজা পরে রাজসিংহাসনে বিরাজমান হলেন।
20 ଏହିରୂପେ ଦେଶର ସମୁଦାୟ ଲୋକ ଆନନ୍ଦ କଲେ ଓ ନଗର ସୁସ୍ଥିର ହେଲା; ଆଉ ସେମାନେ ରାଜଗୃହ ନିକଟରେ ଅଥଲୀୟାଙ୍କୁ ଖଡ୍ଗରେ ବଧ କଲେ।
দেশের প্রজারা সবাই আনন্দ করল, ও নগরে শান্তি বিরাজিত হল, যেহেতু প্রাসাদে অথলিয়াকে তরোয়াল দিয়ে মেরে ফেলা হল।
21 ଯୋୟାଶ୍ ସାତ ବର୍ଷ ବୟସରେ ରାଜ୍ୟ କରିବାକୁ ଆରମ୍ଭ କଲେ।
যোয়াশ যখন রাজত্ব করতে শুরু করলেন, তখন তাঁর বয়স সাত বছর।