< ପ୍ରଥମ ରାଜାବଳୀ 14 >

1 ସେହି ସମୟରେ ଯାରବୀୟାମଙ୍କର ପୁତ୍ର ଅବୀୟ ପୀଡ଼ିତ ହେଲା।
সেই সময় যারবিয়ামের ছেলে অবিয় অসুস্থ হয়ে পড়েছিল,
2 ତହୁଁ ଯାରବୀୟାମ ଆପଣା ଭାର୍ଯ୍ୟାକୁ କହିଲେ, “ମୁଁ ବିନୟ କରୁଅଛି, ଉଠ, ପୁଣି, ତୁମ୍ଭେ ଯାରବୀୟାମଙ୍କର ଭାର୍ଯ୍ୟା ବୋଲି ଯେପରି ଜଣା ନ ପଡ଼ିବ, ଏଥିପାଇଁ ଛଦ୍ମବେଶ ଧରି ଶୀଲୋକୁ ଯାଅ; ଦେଖ, ମୁଁ ଏହି ଲୋକଙ୍କ ଉପରେ ରାଜା ହେବି ବୋଲି ମୋʼ ବିଷୟରେ ଯେ କହିଥିଲା, ସେହି ଅହୀୟ ଭବିଷ୍ୟଦ୍‍ବକ୍ତା ସେଠାରେ ଅଛି।
এবং যারবিয়াম তাঁর স্ত্রীকে বললেন, “যাও, ছদ্মবেশ ধারণ করো, যেন কেউ তোমাকে যারবিয়ামের স্ত্রী বলে চিনতে না পারে। পরে শীলোতে চলে যাও। সেখানে সেই ভাববাদী অহিয় আছেন—যিনি আমাকে বললেন যে আমি এই লোকজনের উপর রাজা হব।
3 ପୁଣି, ଆପଣା ସଙ୍ଗେ ଦଶ ରୁଟି ଓ କିଛି ତିଲୁଆ ଓ ଏକ ପାତ୍ର ମଧୁ ନେଇ ତାହା ନିକଟକୁ ଯାଅ; ବାଳକର କଅଣ ହେବ, ତାହା ସେ ତୁମ୍ଭକୁ ଜଣାଇବ।”
দশটি রুটি, কয়েকটি পিঠে ও এক বয়াম মধু সাথে নিয়ে তাঁর কাছে যাও। তিনি তোমাকে বলে দেবেন, ছেলেটির কী হবে।”
4 ଏଥିରେ ଯାରବୀୟାମଙ୍କର ଭାର୍ଯ୍ୟା ସେପରି କଲା ଓ ସେ ଉଠି ଶୀଲୋକୁ ଯାଇ ଅହୀୟର ଗୃହରେ ଉପସ୍ଥିତ ହେଲା। ସେହି ସମୟରେ ଅହୀୟ ଦେଖି ପାରୁ ନ ଥିଲା; କାରଣ ବୟସ ହେତୁରୁ ତାହାର ଚକ୍ଷୁ ସ୍ତବ୍ଧ ହୋଇଥିଲା।
তাই যারবিয়ামের কথানুসারেই তাঁর স্ত্রী কাজ করলেন এবং শীলোতে অহিয়র বাড়িতে চলে গেলেন। ইত্যবসরে অহিয় আবার চোখে দেখতে পেতেন না; বয়স বেড়ে যাওয়ার কারণে তাঁর দৃষ্টিশক্তি চলে গেল।
5 ଏଥିମଧ୍ୟରେ ସଦାପ୍ରଭୁ ଅହୀୟଙ୍କୁ କହିଲେ, “ଦେଖ, ଯାରବୀୟାମଙ୍କର ଭାର୍ଯ୍ୟା ଆପଣା ପୁତ୍ର ବିଷୟ ପଚାରିବା ପାଇଁ ତୁମ୍ଭ ନିକଟକୁ ଆସୁଅଛି; କାରଣ ସେ ପୀଡ଼ିତ ଅଛି; ତାହାକୁ ତୁମ୍ଭେ ଏପରି ଏପରି କହିବ; କାରଣ ସେ ଆସିବା ବେଳେ ଆପଣାକୁ ଅନ୍ୟ ସ୍ତ୍ରୀ ପରି ଦେଖାଇବ।”
কিন্তু সদাপ্রভু অহিয়কে বলে দিলেন, “যারবিয়ামের স্ত্রী তোমার কাছে তার ছেলের বিষয়ে জানতে আসছে, কারণ সে অসুস্থ আছে, এবং তুমি তাকে অমুক উত্তর দিয়ো। সে এখানে পৌঁছে এমন ভান করবে, যেন সে অন্য কেউ।”
6 ଆଉ ସେ ଦ୍ୱାର ଦେଇ ଆସିବା ବେଳେ ଏପରି ହେଲା ଯେ, ଅହୀୟ ତାହାର ପାଦ-ଶବ୍ଦ ଶୁଣି କହିଲା, “ହେ ଯାରବୀୟାମଙ୍କର ଭାର୍ଯ୍ୟା, ତୁମ୍ଭେ ଭିତରକୁ ଆସ; କାହିଁକି ତୁମ୍ଭେ ଆପଣାକୁ ଅନ୍ୟ ପରି ଦେଖାଉଅଛ? ମୁଁ ଦୁଃସହନୀୟ ସମ୍ବାଦ ଦେବା ପାଇଁ ତୁମ୍ଭ ନିକଟକୁ ପ୍ରେରିତ ହୋଇଅଛି।
তাই অহিয় যখন দরজায় তাঁর পায়ের শব্দ শুনতে পেয়েছিলেন, তখন তিনি বলে উঠেছিলেন, “ওহে যারবিয়ামের স্ত্রী, ভিতরে এসো। এরকম ভান করছ কেন? খারাপ খবর শোনানোর জন্য আমাকে তোমার কাছে পাঠানো হয়েছে।
7 ତୁମ୍ଭେ ଯାଇ ଯାରବୀୟାମକୁ କୁହ, ସଦାପ୍ରଭୁ ଇସ୍ରାଏଲର ପରମେଶ୍ୱର ଏହି କଥା କହନ୍ତି; ‘ଆମ୍ଭେ ଲୋକମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ ତୁମ୍ଭକୁ ଉନ୍ନତ କରି ଆମ୍ଭ ଲୋକ ଇସ୍ରାଏଲ ଉପରେ ତୁମ୍ଭକୁ ରାଜା କଲୁ;
যাও, যারবিয়ামকে গিয়ে বলো যে ইস্রায়েলের ঈশ্বর সদাপ্রভু একথাই বলেন: ‘আমি প্রজাসাধারণের মধ্যে থেকে তোমাকে তুলে এনে আমার প্রজা ইস্রায়েলের উপর রাজপদে বসিয়েছিলাম।
8 ଓ ଦାଉଦ-ବଂଶଠାରୁ ରାଜ୍ୟ ଚିରି ନେଇ ତୁମ୍ଭକୁ ଦେଲୁ; ତଥାପି ଆମ୍ଭ ଦାସ ଦାଉଦ, ଯେ ଆମ୍ଭ ଆଜ୍ଞାସବୁ ପାଳନ କଲା ଓ ଆମ୍ଭ ଦୃଷ୍ଟିରେ ଯାହା ଭଲ, କେବଳ ତାହା କରିବା ପାଇଁ ଆପଣା ସର୍ବାନ୍ତଃକରଣ ସହିତ ଆମ୍ଭର ଅନୁଗତ ହେଲା, ତାହା ପରି ତୁମ୍ଭେ ହୋଇ ନାହଁ;
আমি দাউদ কুলের হাত থেকে রাজ্যটি ছিনিয়ে এনে তোমার হাতে তুলে দিয়েছিলাম, কিন্তু তুমি আমার দাস সেই দাউদের মতো হতে পারোনি, যে আমার আদেশ পালন করল ও মনপ্রাণ দিয়ে আমার অনুগামী হল, এবং শুধু সেইসব কাজই করল, যা আমার দৃষ্টিতে ন্যায্য।
9 ମାତ୍ର ତୁମ୍ଭ ପୂର୍ବରେ ଯେଉଁମାନେ ଥିଲେ, ସେସମସ୍ତଙ୍କ ଅପେକ୍ଷା ତୁମ୍ଭେ ଅଧିକ କୁକର୍ମ କରିଅଛ, ପୁଣି, ଆମ୍ଭକୁ ବିରକ୍ତ କରିବା ପାଇଁ ତୁମ୍ଭେ ଯାଇ ଆପଣା ନିମନ୍ତେ ଅନ୍ୟ ଦେବଗଣ ଓ ଛାଞ୍ଚରେ ଢଳା ପ୍ରତିମାମାନ ନିର୍ମାଣ କରିଅଛ ଓ ଆମ୍ଭକୁ ଆପଣା ପଛଆଡ଼େ ପକାଇ ଦେଇଅଛ;
যারা তোমার আগে বেঁচে ছিল, তাদের সবার তুলনায় তুমিই সবচেয়ে বেশি মন্দ কাজ করেছ। তুমি নিজের জন্য অন্যান্য দেবদেবী—অর্থাৎ ধাতব প্রতিমা তৈরি করেছ; তুমি আমার ক্রোধ জাগিয়ে তুলেছ ও আমার দিকে পিঠ ফিরিয়েছ।
10 ଏହେତୁ ଦେଖ, ଆମ୍ଭେ ଯାରବୀୟାମ-ବଂଶ ପ୍ରତି ଅମଙ୍ଗଳ ଘଟାଇବା, ପୁଣି, ଇସ୍ରାଏଲ ମଧ୍ୟରେ ବଦ୍ଧ ବା ମୁକ୍ତ ପ୍ରତ୍ୟେକ ପୁଂସନ୍ତାନକୁ ଯାରବୀୟାମଠାରୁ ଲୋପ କରିବା ଓ ଯେପରି କୌଣସି ମନୁଷ୍ୟ ମଇଳା ସମ୍ପୂର୍ଣ୍ଣ ଯିବା ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ଝାଡୁ କରେ, ସେପରି ଆମ୍ଭେ ଯାରବୀୟାମ ଗୃହକୁ ନିଃଶେଷରେ ବିନାଶ କରିବା।
“‘এজন্য আমি যারবিয়ামের কুলে সর্বনাশ ঘটাতে চলেছি। যারবিয়াম বংশে ইস্রায়েলের অবশিষ্ট এক-একটি পুরুষকে—তা সে ক্রীতদাসই হোক বা স্বাধীন, আমি শেষ করে দেব। যেভাবে মানুষ শেষ পর্যন্ত ঘুঁটে পোড়ায়, আমিও যারবিয়ামের কুলকে পুড়িয়ে ছাই করে দেব।
11 ଯାରବୀୟାମର କେହି ନଗରରେ ମଲେ, କୁକ୍କୁରମାନେ ତାକୁ ଖାଇବେ ଓ କେହି କ୍ଷେତ୍ରରେ ମଲେ, ଆକାଶର ପକ୍ଷୀମାନେ ତାକୁ ଖାଇବେ; କାରଣ ସଦାପ୍ରଭୁ ଏହା କହିଅଛନ୍ତି।’
যারবিয়াম কুলের যে কেউ নগরে মারা যাবে, কুকুরেরা তাদের খেয়ে ফেলবে, এবং যারা গ্রামাঞ্চলে মারা যাবে, পাখিরা তাদের ঠুকরে ঠুকরে খাবে। সদাপ্রভুই একথা বলেছেন!’
12 ଏନିମନ୍ତେ ତୁମ୍ଭେ ଉଠି ଆପଣା ଗୃହକୁ ଯାଅ; ନଗରରେ ତୁମ୍ଭ ପାଦ ପଡ଼ିଲା କ୍ଷଣେ ବାଳକ ମରିବ।
“আর তোমাকে বলছি, ঘরে ফিরে যাও। তুমি নগরে পা রাখামাত্র ছেলেটি মারা যাবে।
13 ପୁଣି, ତାହା ନିମନ୍ତେ ସମୁଦାୟ ଇସ୍ରାଏଲ ଶୋକ କରି ତାହାକୁ କବର ଦେବେ; ମାତ୍ର ଯାରବୀୟାମ ସମ୍ପର୍କୀୟର କେବଳ ସେ ହିଁ କବର ପାଇବ; କାରଣ ଯାରବୀୟାମ-ବଂଶ ମଧ୍ୟରେ ସଦାପ୍ରଭୁ ଇସ୍ରାଏଲର ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ପ୍ରତି ତାହାରିଠାରେ କିଛି ସଦ୍‍ଭାବ ଦେଖାଯାଇଅଛି।
ইস্রায়েলীরা সবাই তার জন্য শোকপ্রকাশ করবে ও তাকে কবর দেবে। যারবিয়াম কুলে একমাত্র তাকেই কবর দেওয়া হবে, কারণ যারবিয়াম কুলে একমাত্র এর মধ্যেই ইস্রায়েলের ঈশ্বর সদাপ্রভু কিছুটা হলেও সদ্ভাব দেখতে পেয়েছেন।
14 ଆହୁରି ସଦାପ୍ରଭୁ ଆପଣା ପାଇଁ ଇସ୍ରାଏଲ ଉପରେ ଏକ ରାଜା ଉତ୍ପନ୍ନ କରିବେ, ସେ ସେହି ଦିନ ଯାରବୀୟାମ-ବଂଶକୁ ଉଚ୍ଛିନ୍ନ କରିବ; ମାତ୍ର କଅଣ? ଏବେ ତାହା ଘଟିବ।
“সদাপ্রভু নিজের জন্য ইস্রায়েলে এমন একজন রাজা উৎপন্ন করবেন, যে যারবিয়ামের পরিবারটিকে শেষ করে ফেলবে। এমনকি এখনই তা শুরু হয়ে গিয়েছে।
15 କାରଣ ସଦାପ୍ରଭୁ ଜଳରେ ହଲିଲା ନଳ ପରି ଇସ୍ରାଏଲକୁ ଆଘାତ କରିବେ; ପୁଣି, ସେମାନଙ୍କ ପୂର୍ବପୁରୁଷମାନଙ୍କୁ ଏହି ଯେଉଁ ଉତ୍ତମ ଦେଶ ଦେଇଅଛନ୍ତି, ତହିଁରୁ ଇସ୍ରାଏଲକୁ ଉତ୍ପାଟନ କରି ନଦୀ ସେପାରିରେ ସେମାନଙ୍କୁ ଛିନ୍ନଭିନ୍ନ କରିବେ; ଯେହେତୁ ସେମାନେ ଆପଣାମାନଙ୍କର ଆଶେରା ମୂର୍ତ୍ତିମାନ ନିର୍ମାଣ କରି ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କୁ ବିରକ୍ତ କରିଅଛନ୍ତି।
আর সদাপ্রভু ইস্রায়েলকে আঘাত করবেন, যেন তা জলের মধ্যে দুলতে থাকা নলখাগড়ার মতো হয়ে যায়। এই যে সুন্দর দেশটি তিনি তাদের পূর্বপুরুষদের দিলেন, সেখান থেকে তিনি ইস্রায়েলকে উৎখাত করবেন ও ইউফ্রেটিস নদীর ওপারে তাদের ইতস্তত ছড়িয়ে দেবেন, কারণ তারা আশেরার খুঁটি পুঁতে সদাপ্রভুর ক্রোধ জাগিয়ে তুলেছে।
16 ପୁଣି, ଯାରବୀୟାମ ଯେଉଁ ପାପ କରିଅଛି ଓ ଯଦ୍ଦ୍ୱାରା ସେ ଇସ୍ରାଏଲକୁ ପାପ କରାଇଅଛି, ତାହାର ସେହି ସବୁ ପାପ ସକାଶୁ ସେ ଇସ୍ରାଏଲକୁ ତ୍ୟାଗ କରିବେ।”
আর যেহেতু যারবিয়াম নিজে পাপ করেছে ও ইস্রায়েলকে দিয়েও পাপ করিয়েছে, তাই তিনি ইস্রায়েলকে ত্যাগ করতে চলেছেন।”
17 ଏଉତ୍ତାରେ ଯାରବୀୟାମଙ୍କର ଭାର୍ଯ୍ୟା ଉଠି ଚାଲିଗଲା ଓ ତିର୍ସାରେ ଉପସ୍ଥିତ ହେଲା; ଆଉ ସେ ଗୃହର ଦ୍ୱାରବନ୍ଧ ନିକଟରେ ପହଞ୍ଚିଲା କ୍ଷଣେ ବାଳକ ମଲା।
তখন যারবিয়ামের স্ত্রী উঠে সেখান থেকে তির্সাতে চলে গেলেন। ঠিক যখন তিনি বাড়ির চৌকাঠে পা দিলেন, ছেলেটি মারা গেল।
18 ତହିଁରେ ସଦାପ୍ରଭୁ ଆପଣା ଦାସ ଅହୀୟ ଭବିଷ୍ୟଦ୍‍ବକ୍ତାଙ୍କ ଦ୍ୱାରା ଯେପରି କହିଥିଲେ, ତଦନୁସାରେ ସମସ୍ତ ଇସ୍ରାଏଲ ତାହାକୁ କବର ଦେଲେ ଓ ତାହା ପାଇଁ ଶୋକ କଲେ।
সদাপ্রভু তাঁর দাস ভাববাদী অহিয়ের মাধ্যমে যে কথা বললেন, ঠিক সেইমতো তারা ছেলেটিকে কবর দিয়েছিল ও তার জন্য শোকপ্রকাশ করল।
19 ଏହି ଯାରବୀୟାମଙ୍କର ଅବଶିଷ୍ଟ ବୃତ୍ତାନ୍ତ, ସେ କିପରି ଯୁଦ୍ଧ କଲେ ଓ କିପରି ରାଜ୍ୟ କଲେ, ଦେଖ, ଏସବୁ ଇସ୍ରାଏଲୀୟ ରାଜାମାନଙ୍କର ଇତିହାସ ପୁସ୍ତକରେ ଲେଖାଅଛି।
যারবিয়ামের রাজত্বকালের অন্যান্য সব ঘটনা, তাঁর যুদ্ধবিগ্রহ ও তাঁর শাসনব্যবস্থা, সেসব ইস্রায়েলের রাজাদের ইতিহাস-গ্রন্থে লেখা আছে।
20 ପୁଣି, ଯାରବୀୟାମଙ୍କର ରାଜତ୍ୱକାଳ ବାଇଶ ବର୍ଷ; ତହିଁ ଉତ୍ତାରେ ସେ ମୃତ୍ୟୁବରଣ କଲା ପରେ ଆପଣା ପିତୃଗଣ ସହିତ କବର ପାଇଲେ ଓ ତାଙ୍କର ପୁତ୍ର ନାଦବ୍‍ ତାଙ୍କର ପଦରେ ରାଜ୍ୟ କଲେ।
তিনি বাইশ বছর রাজত্ব করলেন এবং পরে তাঁর পূর্বপুরুষদের সঙ্গে চিরবিশ্রামে শায়িত হলেন। তাঁর ছেলে নাদব রাজারূপে তাঁর স্থলাভিষিক্ত হলেন।
21 ଶଲୋମନଙ୍କର ପୁତ୍ର ରିହବୀୟାମ ଯିହୁଦା ଦେଶରେ ରାଜ୍ୟ କଲେ। ରାଜ୍ୟ କରିବାକୁ ଆରମ୍ଭ କରିବା ସମୟରେ ରିହବୀୟାମଙ୍କୁ ଏକଚାଳିଶ ବର୍ଷ ବୟସ ହୋଇଥିଲା, ପୁଣି, ସଦାପ୍ରଭୁ ଆପଣା ନାମ ସ୍ଥାପନାର୍ଥେ ସମୁଦାୟ ଇସ୍ରାଏଲ ବଂଶ ମଧ୍ୟରୁ ଯେଉଁ ନଗର ମନୋନୀତ କରିଥିଲେ, ସେହି ଯିରୂଶାଲମରେ ସେ ସତର ବର୍ଷ ରାଜ୍ୟ କଲେ ଓ ତାଙ୍କର ମାତାର ନାମ ନୟମା ଯେ ଅମ୍ମୋନୀୟା ଥିଲେ।
শলোমনের ছেলে রহবিয়াম যিহূদায় রাজা হলেন। তিনি একচল্লিশ বছর বয়সে রাজা হলেন, এবং সদাপ্রভু নিজের নাম স্থাপন করার জন্য ইস্রায়েলের সব বংশের মধ্যে থেকে আলাদা করে যে নগরটিকে মনোনীত করলেন, সেই জেরুশালেমে তিনি সতেরো বছর রাজত্ব করলেন। তাঁর মায়ের নাম নয়মা; তিনি ছিলেন একজন অম্মোনীয়া।
22 ମାତ୍ର ଯିହୁଦା ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଦୃଷ୍ଟିରେ କୁକର୍ମ କଲା; ପୁଣି, ସେମାନଙ୍କ ପୂର୍ବପୁରୁଷମାନେ ଯାହା ଯାହା କରିଥିଲେ, ସେସବୁ ଅପେକ୍ଷା ସେମାନେ ଆପଣାମାନଙ୍କ କୃତ ପାପ ଦ୍ୱାରା ତାହାଙ୍କୁ ଅଧିକ କୋପାନ୍ୱିତ କଲେ।
সদাপ্রভুর দৃষ্টিতে যিহূদা মন্দ কাজ করল। তাদের করা পাপকাজের দ্বারা তারা তাদের আগে যারা বেঁচে ছিল, সেইসব লোকের চেয়েও বেশি পরিমাণে তাঁর জ্বলন্ত ক্রোধ জাগিয়ে তুলেছিল।
23 କାରଣ ସେମାନେ ମଧ୍ୟ ପ୍ରତ୍ୟେକ ଉଚ୍ଚ ପର୍ବତରେ ଓ ପ୍ରତ୍ୟେକ ହରିଦ୍‍ବର୍ଣ୍ଣ ବୃକ୍ଷ ମୂଳେ ଆପଣାମାନଙ୍କ ପାଇଁ ଉଚ୍ଚସ୍ଥଳୀ, ସ୍ତମ୍ଭ ଓ ଆଶେରା ମୂର୍ତ୍ତିମାନ ନିର୍ମାଣ କଲେ;
এছাড়াও তারা নিজেদের জন্য প্রত্যেকটি উঁচু পাহাড়ে ও ডালপালা মেলে ধরা গাছের নিচে দেবতাদের পীঠস্থান, পবিত্র পাথর ও আশেরার খুঁটি খাড়া করল।
24 ପୁଣି, ଦେଶରେ ମଧ୍ୟ ସଦୋମୀ ଲୋକେ ଥିଲେ; ସଦାପ୍ରଭୁ ଇସ୍ରାଏଲ-ସନ୍ତାନଗଣ ସମ୍ମୁଖରୁ ଯେଉଁ ଗୋଷ୍ଠୀୟମାନଙ୍କୁ ତଡ଼ି ଦେଇଥିଲେ, ସେମାନଙ୍କର ସମସ୍ତ ଘୃଣାଯୋଗ୍ୟ କର୍ମାନୁସାରେ ସେମାନେ କର୍ମ କଲେ।
এমনকি দেশের মন্দিরগুলিতে দেবদাস ও দেবদাসীরা ছিল; প্রজারা অন্যান্য জাতিভুক্ত সেইসব লোকের মতোই সব ধরনের ঘৃণ্য কাজকর্মে লিপ্ত হল, যাদের সদাপ্রভু ইস্রায়েলীদের সামনে থেকে এক সময় তাড়িয়ে দিলেন।
25 ଆଉ ରିହବୀୟାମ ରାଜାଙ୍କର ପଞ୍ଚମ ବର୍ଷରେ ମିସରର ରାଜା ଶୀଶକ୍‍ ଯିରୂଶାଲମ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଆସିଲା;
রাজা রহবিয়ামের রাজত্বের পঞ্চম বছরে মিশরের রাজা শীশক জেরুশালেম আক্রমণ করলেন।
26 ପୁଣି, ସେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଗୃହର ଧନ ଓ ରାଜଗୃହର ଧନ ନେଇଗଲା; ସେ ସମସ୍ତ ପଦାର୍ଥ ନେଇଗଲା; ଆହୁରି ଶଲୋମନଙ୍କର ନିର୍ମିତ ସୁବର୍ଣ୍ଣ-ଢାଲ ନେଇଗଲା।
তিনি সদাপ্রভুর মন্দিরের ও রাজপ্রাসাদের ধনসম্পদ তুলে নিয়ে গেলেন। শলোমনের তৈরি করা সোনার সব ঢাল সমেত তিনি সবকিছু নিয়ে চলে গেলেন।
27 ଏଥିରେ ରିହବୀୟାମ ରାଜା ସେସବୁର ବଦଳେ ପିତ୍ତଳ-ଢାଲ କରି ରାଜଗୃହର ଦ୍ୱାରପାଳ ପ୍ରହରୀବର୍ଗର ଅଧ୍ୟକ୍ଷମାନଙ୍କ ହସ୍ତରେ ସମର୍ପଣ କଲେ।
তাই সেগুলির পরিবর্তে রাজা রহবিয়াম ব্রোঞ্জের কয়েকটি ঢাল তৈরি করলেন এবং যারা রাজপ্রাসাদের সিংহদুয়ারে মোতায়েন ফৌজি পাহারাদারদের সেনাপতি ছিলেন, তাদের হাতে সেগুলি তুলে দিলেন।
28 ପୁଣି, ରାଜା ଯେତେ ଥର ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଗୃହକୁ ଗଲେ, ସେତେଥର ପ୍ରହରୀମାନେ ତାହା ନେଇଗଲେ, ଆଉ ତାହାସବୁ ପ୍ରହରୀଶାଳାକୁ ଫେରାଇ ଆଣିଲେ।
যখনই রাজা সদাপ্রভুর মন্দিরে যেতেন, ফৌজি পাহারাদাররাও সেই ঢালগুলি বহন করে নিয়ে যেত, এবং পরে তারা আবার সেগুলি ফৌজি পাহারাদারদের কক্ষে ফিরিয়ে নিয়ে যেত।
29 ଏହି ରିହବୀୟାମଙ୍କର ଅବଶିଷ୍ଟ ବୃତ୍ତାନ୍ତ ଓ ସମସ୍ତ କ୍ରିୟା କିମ୍ବା ଯିହୁଦା-ରାଜାଗଣର ଇତିହାସ ପୁସ୍ତକରେ ଲେଖା ନାହିଁ?
রহবিয়ামের রাজত্বকালের অন্যান্য সব ঘটনা, ও তিনি যা যা করলেন, সেসব কি যিহূদার রাজাদের ইতিহাস-গ্রন্থে লেখা নেই?
30 ଏହି ରିହବୀୟାମ ଓ ଯାରବୀୟାମଙ୍କ ମଧ୍ୟରେ ସର୍ବଦା ଯୁଦ୍ଧ ଚାଲିଥିଲା।
রহবিয়াম ও যারবিয়ামের মধ্যে অনবরত যুদ্ধ লেগেই ছিল।
31 ଏଉତ୍ତାରେ ରିହବୀୟାମ ମୃତ୍ୟୁବରଣ କଲେ ଓ ଆପଣା ପିତୃଲୋକଙ୍କ ସହିତ ଦାଉଦ-ନଗରରେ କବର ପାଇଲେ; ତାଙ୍କର ମାତାର ନାମ ନୟମା, ଯେ ଅମ୍ମୋନୀୟା ଥିଲେ। ଆଉ ତାଙ୍କର ପୁତ୍ର ଅବୀୟାମ ତାଙ୍କର ପଦରେ ରାଜ୍ୟ କଲେ।
আর রহবিয়াম তাঁর পূর্বপুরুষদের সঙ্গে চিরবিশ্রামে শায়িত হলেন এবং দাউদ-নগরে তাদের কাছেই তাঁকে কবর দেওয়া হল। তাঁর মায়ের নাম নয়মা; তিনি একজন অম্মোনীয়া। পরে তাঁর ছেলে অবিয় রাজারূপে তাঁর স্থলাভিষিক্ত হলেন।

< ପ୍ରଥମ ରାଜାବଳୀ 14 >