< ପ୍ରଥମ ବଂଶାବଳୀ 13 >

1 ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଦାଉଦ ସହସ୍ରପତିମାନଙ୍କର, ଶତପତିମାନଙ୍କର ଓ ସମସ୍ତ ଅଧ୍ୟକ୍ଷଙ୍କ ସହିତ ମନ୍ତ୍ରଣା କଲେ।
দাউদ তাঁর কর্মকর্তা, সহস্র-সেনাপতি ও শত-সেনাপতিদের মধ্যে এক একজনের সাথে শলাপরামর্শ করলেন।
2 ଆଉ ଦାଉଦ ଇସ୍ରାଏଲର ସମଗ୍ର ସମାଜକୁ କହିଲେ, “ଯଦି ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ଉତ୍ତମ ଦେଖାଯାଏ ଓ ଯଦି ତାହା ସଦାପ୍ରଭୁ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଆଡ଼ୁ ହୁଏ, ତେବେ ଇସ୍ରାଏଲର ସମୁଦାୟ ପ୍ରଦେଶରେ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ଅବଶିଷ୍ଟ ଭ୍ରାତୃଗଣ ଓ ସେମାନଙ୍କ ସଙ୍ଗେ ଆପଣା ଆପଣା ତଳିଭୂମି-ବିଶିଷ୍ଟ ନଗରରେ ବାସକାରୀ ଯାଜକମାନେ ଓ ଲେବୀୟମାନେ ଯେପରି ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ନିକଟରେ ଏକତ୍ରିତ ହୁଅନ୍ତି, ଏନିମନ୍ତେ ଆସ, ଆମ୍ଭେମାନେ ସର୍ବତ୍ର ସେମାନଙ୍କ ନିକଟକୁ ଲୋକ ପଠାଉ।
পরে তিনি ইস্রায়েলের সমগ্র জনসমাবেশকে উদ্দেশ্য করে বললেন, “যদি তোমাদের ভালো বোধ হয় ও যদি তা আমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর ইচ্ছা হয়, তবে এসো, আমরা দূর দূর পর্যন্ত ইস্রায়েলের সমস্ত এলাকায় বসবাসকারী আমাদের অবশিষ্ট লোকজনের কাছে, এবং তাদের নগরগুলিতে ও সেখানকার চারণক্ষেত্রগুলিতে যারা তাদের সাথে আছেন, সেই যাজক ও লেবীয়দের কাছে খবর পাঠিয়ে দিই, যেন তারা এসে আমাদের সাথে মিলিত হন।
3 ପୁଣି, ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ସିନ୍ଦୁକ ପୁନର୍ବାର ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ନିକଟକୁ ଆଣୁ; କାରଣ ଶାଉଲଙ୍କ ସମୟରେ ଆମ୍ଭେମାନେ ତହିଁର ଅନ୍ୱେଷଣ କରି ନାହୁଁ।”
এসো, আমাদের ঈশ্বরের নিয়ম-সিন্দুকটি নিজেদের কাছে ফিরিয়ে আনি, কারণ শৌলের রাজত্বকালে আমরা সেটির কোনও খোঁজখবর নিইনি।”
4 ତହିଁରେ ସମଗ୍ର ସମାଜ ସେହିପରି କରିବେ ବୋଲି କହିଲେ; କାରଣ ସକଳ ଲୋକଙ୍କ ଦୃଷ୍ଟିରେ ତାହା ଯଥାର୍ଥ ବୋଧ ହେଲା।
সমগ্র জনসমাবেশ এতে একমত হল, কারণ সব লোকজনের কাছে একথাটি ঠিক বলে মনে হল।
5 ତହୁଁ କିରୀୟଥ୍‍-ଯିୟାରୀମ୍‍ରୁ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ସିନ୍ଦୁକ ଆଣିବା ନିମନ୍ତେ ଦାଉଦ ମିସରର ଶୀୟୋର ନଦୀଠାରୁ ହମାତର ପ୍ରବେଶ ସ୍ଥାନ ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ସମଗ୍ର ଇସ୍ରାଏଲକୁ ଏକତ୍ର କଲେ।
অতএব দাউদ কিরিয়ৎ-যিয়ারীম থেকে ঈশ্বরের নিয়ম-সিন্দুকটি আনার জন্য মিশরে অবস্থিত সীহোর নদী থেকে শুরু করে লেবো-হমাৎ পর্যন্ত বিস্তৃত এলাকায় বসবাসকারী ইস্রায়েলীদের সবাইকে একত্রিত করলেন।
6 ଆଉ କିରୂବଗଣ ମଧ୍ୟରେ ଉପବିଷ୍ଟ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ନାମରେ ଖ୍ୟାତ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ସିନ୍ଦୁକକୁ ଯିହୁଦାର ଅଧିକାରସ୍ଥ ବାଲାରୁ, ଅର୍ଥାତ୍‍, କିରୀୟଥ୍‍-ଯିୟାରୀମ୍‍ରୁ ଆଣିବା ପାଇଁ ଦାଉଦ ଓ ସମଗ୍ର ଇସ୍ରାଏଲ ସେହି ସ୍ଥାନକୁ ଗଲେ।
দাউদ ও ইস্রায়েলীরা সবাই যিহূদা দেশের বালা (কিরিয়ৎ-যিয়ারীম) থেকে দুই করূবের মাঝে বিরাজমান সদাপ্রভু ঈশ্বরের সেই নিয়ম-সিন্দুকটি নিয়ে আসার জন্য সেখানে গেলেন—যে সিন্দুকটি তাঁরই নামে পরিচিত।
7 ପୁଣି, ସେମାନେ ଗୋଟିଏ ନୂତନ ଶଗଡ଼ରେ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ସିନ୍ଦୁକକୁ ଅବୀନାଦବର ଗୃହରୁ ବାହାର କରି ବୋହି ଆଣିଲେ; ଆଉ ଉଷ ଓ ଅହୀୟୋ ଶଗଡ଼ ଚଳାଇଲେ।
তারা ঈশ্বরের নিয়ম-সিন্দুকটি একটি নতুন গাড়িতে চাপিয়ে অবীনাদবের বাড়ি থেকে বের করলেন, এবং উষ ও অহিয়ো গাড়িটি চালাচ্ছিল।
8 ପୁଣି, ଦାଉଦ ଓ ସମଗ୍ର ଇସ୍ରାଏଲ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ସାକ୍ଷାତରେ ସମସ୍ତ ଶକ୍ତି ସହିତ ଗାୟନ କରି ବୀଣା ଓ ନେବଲ ଓ ଦାରା ଓ କରତାଳ ଓ ତୂରୀ ବଜାଇଲେ।
গান গেয়ে এবং বীণা, খঞ্জনি, তবলা, সুরবাহার ও করতাল বাজিয়ে দাউদ ও ইস্রায়েলীরা সবাই সর্বশক্তি দিয়ে ঈশ্বরের সামনে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করছিলেন।
9 ଆଉ ସେମାନେ କୀଦୋନ୍‍ ନାମକ ଶସ୍ୟମର୍ଦ୍ଦନ ସ୍ଥାନରେ ଉପସ୍ଥିତ ହୁଅନ୍ତେ, ବଳଦମାନେ ଅମଣା ହେବାରୁ ଉଷ ହସ୍ତ ବିସ୍ତାର କରି ସିନ୍ଦୁକ ଧରିଲା।
তারা যখন কীদোনের খামারে গিয়ে পৌঁছেছিলেন, তখন নিয়ম-সিন্দুকটি সামলানোর জন্য উষ নিজের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল, কারণ বলদগুলি হোঁচট খেয়েছিল।
10 ସେତେବେଳେ ଉଷ ପ୍ରତି ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ କ୍ରୋଧ ପ୍ରଜ୍ୱଳିତ ହେଲା ଓ ସିନ୍ଦୁକ ପ୍ରତି ହସ୍ତ ବିସ୍ତାର କରିବା ସକାଶୁ ସେ ତାହାକୁ ଆଘାତ କଲେ; ତହୁଁ ସେ ସେଠାରେ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ସାକ୍ଷାତରେ ମଲା।
উষের বিরুদ্ধে সদাপ্রভু ক্রোধে জ্বলে উঠেছিলেন, এবং তিনি তাকে মেরে ফেলেছিলেন, যেহেতু সে সেই নিয়ম-সিন্দুকে হাত দিয়েছিল। অতএব সে সদাপ্রভুর সামনে মারা গেল।
11 ପୁଣି, ସଦାପ୍ରଭୁ ଉଷକୁ ଆକ୍ରମଣ କରିବାରୁ ଦାଉଦ ଅସନ୍ତୁଷ୍ଟ ହେଲେ; ଏଣୁ ସେ ସେହି ସ୍ଥାନର ନାମ “ପେରସ-ଉଷ” ରଖିଲେ; ଆଜି ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ସେହି ନାମ ଅଛି।
সদাপ্রভুর ক্রোধ উষের উপর ফেটে পড়তে দেখে দাউদ তখন ক্রুদ্ধ হলেন, এবং আজও পর্যন্ত সেই স্থানটিকে পেরস-উষ বলে ডাকা হয়।
12 ଆଉ ଦାଉଦ ସେହି ଦିନ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ବିଷୟରେ ଭୟ ପାଇ କହିଲେ, “ମୁଁ କିପରି ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ସିନ୍ଦୁକ ମୋʼ ନିକଟକୁ ଗୃହକୁ ଆଣିବି?”
সেদিন দাউদ সদাপ্রভুর ভয়ে ভীত হয়ে প্রশ্ন করলেন, “কীভাবে তবে আমি ঈশ্বরের নিয়ম-সিন্দুকটিকে আমার কাছে নিয়ে আসব?”
13 ତହୁଁ ଦାଉଦ ଦାଉଦ-ନଗରକୁ ଆପଣା ନିକଟକୁ ସିନ୍ଦୁକ ଆଣିଲେ ନାହିଁ, ମାତ୍ର ତାହା ନେଇ ପଥପାର୍ଶ୍ୱସ୍ଥ ଗାଥୀୟ ଓବେଦ୍‍-ଇଦୋମର ଗୃହରେ ରଖିଲେ।
নিয়ম-সিন্দুকটিকে তিনি দাউদ-নগরে, নিজের কাছে নিয়ে আসেননি। তার পরিবর্তে তিনি সেটি গাতীয় ওবেদ-ইদোমের বাড়িতে এনে রেখেছিলেন।
14 ତହିଁରେ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ସିନ୍ଦୁକ ଓବେଦ୍‍-ଇଦୋମର ପରିବାର ସହିତ ତାହାର ଗୃହରେ ତିନି ମାସ ରହିଲା; ପୁଣି, ସଦାପ୍ରଭୁ ଓବେଦ୍‍-ଇଦୋମର ଗୃହକୁ ଓ ତାହାର ସର୍ବସ୍ୱକୁ ଆଶୀର୍ବାଦ କଲେ।
ওবেদ-ইদোমের বাড়িতে, তার পরিবারের কাছেই নিয়ম-সিন্দুকটি তিন মাস ধরে রাখা ছিল, এবং সদাপ্রভু তার পরিবারকে ও তার যা যা ছিল, সবকিছুকে আশীর্বাদ করলেন।

< ପ୍ରଥମ ବଂଶାବଳୀ 13 >