< Markus 9 >
1 Det segjer eg dykk for sant, » sagde han: «Sume av deim som her stend, skal ikkje smaka dauden fyrr dei ser at Guds rike hev kome med velde.»
আবার তিনি তাঁদের বললেন, “আমি তোমাদের সত্যিই বলছি, যারা এখানে দাঁড়িয়ে আছে, তাদের কেউ কেউ সপরাক্রমে ঈশ্বরের রাজ্যের আগমন না দেখা পর্যন্ত মৃত্যুর আস্বাদ লাভ করবে না।”
2 Seks dagar etter tok Jesus Peter og Jakob og Johannes med seg upp på eit høgt fjell; der var dei åleine for seg sjølve. Då vart han forklåra for augo deira,
ছয় দিন পরে যীশু কেবলমাত্র পিতর, যাকোব ও যোহনকে তাঁর সঙ্গে নিয়ে এক অতি উচ্চ পর্বতে গেলেন। সেখানে কেবলমাত্র তাঁরাই একান্তে ছিলেন। সেখানে তিনি তাঁদের সামনে রূপান্তরিত হলেন।
3 og klædi hans vart skinande kvite, so ingen bleikjar i verdi kunde ha gjort deim so kvite.
তাঁর পরনের পোশাক উজ্জ্বল ও ধবধবে সাদা হয়ে উঠল। পৃথিবীর কোনও রজক পোশাককে সেরকম সাদা করতে পারে না।
4 Og Elia synte seg for deim saman med Moses; dei stod og tala med Jesus.
আর সেখানে এলিয় ও মোশি তাঁদের সামনে আবির্ভূত হয়ে যীশুর সঙ্গে কথা বলতে লাগলেন।
5 Då tok Peter til ords og sagde til Jesus: «Meister, det er godt me er her! Lat oss gjera tri hytter, ei åt deg, og ei åt Moses, og ei åt Elia!»
পিতর যীশুকে বললেন, “রব্বি, এখানে থাকা আমাদের পক্ষে ভালোই হবে। এখানে আমরা তিনটি তাঁবু স্থাপন করি, একটি আপনার জন্য, একটি মোশির জন্য ও একটি এলিয়ের জন্য।”
6 Han visste ikkje kva han skulde segja; for dei var fulle av otte.
(তাঁরা এত ভয় পেয়েছিলেন যে, কী বলতে হবে, তিনি তা বুঝতে পারেননি।)
7 So kom det ei sky og skygde yver deim, og or skyi kom det ei røyst: «Dette er Son min, han som eg elskar. Høyr på honom!»
তখন এক টুকরো মেঘ এসে তাঁদের ঢেকে ফেলল। সেই মেঘের ভিতর থেকে একটি স্বর ভেসে এল, “ইনিই আমার প্রিয় পুত্র, তোমরা এঁর কথা শোনো।”
8 Men best dei skoda ikring seg, såg dei ingen meir utan Jesus - han var åleine hjå deim.
হঠাৎই তাঁরা চারদিকে তাকিয়ে আর কোনো মানুষকে দেখতে পেলেন না। কেবলমাত্র যীশু তাঁদের সঙ্গে ছিলেন।
9 Då dei gjekk ned av fjellet, sagde han med deim at dei ikkje måtte tala til nokon um det dei hadde set, fyrr Menneskjesonen var staden upp frå dei daude.
পর্বত থেকে নেমে আসার সময় যীশু তাঁদের আদেশ দিলেন, মনুষ্যপুত্র মৃতদের মধ্য থেকে উত্থাপিত না হওয়া পর্যন্ত, তাঁদের এই দর্শন লাভের কথা তাঁরা যেন কাউকে না বলেন।
10 Det ordet merka dei seg, men undrast seg imillom kva det skulde tyda: «standa upp frå dei daude».
তাঁরা বিষয়টি নিজেদেরই মধ্যে গোপন রাখলেন, আলোচনা করতে লাগলেন, “মৃতদের মধ্য থেকে উত্থান” এর তাৎপর্য কী!
11 So spurde dei honom: «Segjer ikkje dei skriftlærde at fyrst lyt Elia koma?»
তাঁরা তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন, “শাস্ত্রবিদরা কেন বলেন যে, এলিয়কে অবশ্যই প্রথমে আসতে হবে?”
12 Ja, fyrst kjem Elia og set alt i rett lag att, svara han; «og kva er det som stend skrive um Menneskjesonen? At han skal lida mykje og agtast for inkje!
যীশু উত্তর দিলেন, “একথা ঠিক, এলিয় প্রথমে এসে সব বিষয় পুনঃস্থাপিত করবেন। তাহলে, একথাও কেন লেখা আছে যে, মনুষ্যপুত্রকেও অনেক কষ্টভোগ করতে ও অগ্রাহ্য হতে হবে?
13 Men eg segjer dykk at Elia og er komen, og dei gjorde med honom slikt dei vilde, som skrive er um honom.»
কিন্তু আমি তোমাদের বলছি, এলিয় এসে গেছেন। আর তাঁর বিষয়ে যেমন লেখা আছে, তেমনই লোকেরা তাঁর প্রতি তাদের ইচ্ছামতো দুর্ব্যবহার করেছে।”
14 Då dei kom til læresveinarne, såg dei ein stor folkehop kringum deim, og nokre skriftlærde som var i ordkast med deim.
তাঁরা যখন অন্য শিষ্যদের কাছে ফিরে এলেন তখন দেখলেন, অনেক লোক তাঁদের ঘিরে আছে ও শাস্ত্রবিদরা তাঁদের সঙ্গে তর্কবিতর্ক করছেন।
15 Og med same folkemengdi fekk sjå honom, vart dei reint forstøkte, og sprang imot honom og helsa.
সমস্ত লোক যেই যীশুকে দেখতে পেল, তারা বিস্ময়ে অভিভূত হল ও দৌড়ে গিয়ে তাঁকে অভিবাদন জানাল।
16 «Kva er det de dregst med deim um?» spurde han.
তিনি জিজ্ঞাসা করলেন, “তোমরা কী নিয়ে ওদের সঙ্গে তর্কবিতর্ক করছ?”
17 Då svara ein av folket: «Meister, eg er komen til deg med son min. Han hev ei mållaus ånd i seg;
লোকেদের মধ্য থেকে একজন উত্তর দিল, “গুরুমহাশয়, আমি আমার ছেলেটিকে আপনার কাছে এনেছিলাম, ওকে এক অশুচি আত্মা ভর করেছে, তাই ও কথা বলতে পারে না।
18 når ho tek honom, riv ho og slit i honom, so fraudi stend utor munnen, og han skjer tenner og visnar burt. Eg bad læresveinarne dine at dei vilde driva henne ut, men dei var’kje god til.»
সে যখনই তাকে ধরে, তাকে মাটিতে ফেলে দেয়। তার মুখে ফেনা ওঠে, সে দাঁত কিড়মিড় করে, আর আড়ষ্ট হয়ে যায়। আত্মাটিকে দূর করার জন্য আমি আপনার শিষ্যদের অনুরোধ করেছিলাম, কিন্তু তাঁরা তা করতে পারেননি।”
19 Då tok Jesus til ords og sagde: «Å, du vantrune ætt! Kor lenge skal eg vera hjå dykk? Kor lenge skal eg tola dykk? Kom hit til meg med honom!»
যীশু উত্তর দিলেন, “ওহে অবিশ্বাসী প্রজন্ম, আমি আর কত কাল তোমাদের সঙ্গে থাকব? কত কাল তোমাদের জন্য ধৈর্য রাখতে হবে? ছেলেটিকে আমার কাছে নিয়ে এসো।”
20 So leidde dei guten burt til honom, og med same han såg Jesus, reiv åndi i honom, so han stupte i marki og velte seg og togg fraud.
তারা তাকে নিয়ে এল। অশুচি আত্মাটি যীশুকে দেখে সঙ্গে সঙ্গে ছেলেটিকে খুব জোরে মুচড়ে ধরল। সে মাটিতে পড়ে গড়াগড়ি দিতে লাগল, ও তার মুখ দিয়ে ফেনা বের হতে লাগল।
21 «Kor lenge hev han havt det so?» spurde Jesus. «Frå han var eit lite barn, » svara faren;
যীশু ছেলেটির বাবাকে জিজ্ঞাসা করলেন, “কত দিন থেকে ওর এরকম হচ্ছে?” সে উত্তর দিল, “ছোটোবেলা থেকেই।
22 «og ofte hev åndi kasta honom både i elden og i vatnet, og vilja gjort ende på honom. Men er det mogelegt for deg, so gjer sælebot på oss og hjelp oss!»
এ তাকে মেরে ফেলার জন্য বহুবার জলে ও আগুনে ফেলে দিয়েছে। কিন্তু আপনি যদি কিছু করতে পারেন, আমাদের প্রতি সদয় হোন ও আমাদের সাহায্য করুন।”
23 «Um det er mogelegt for meg -?» svara Jesus. «Alt er mogelegt for den som trur!»
যীশু বললেন, “যদি আপনি পারেন? যে বিশ্বাস করে, তার পক্ষে সবকিছুই সম্ভব।”
24 Og straks ropa far åt barnet: «Eg trur! Hjelp mi vantru!»
সঙ্গে সঙ্গে ছেলেটির বাবা আর্তনাদ করে উঠল, “আমি বিশ্বাস করি, অবিশ্বাস কাটিয়ে উঠতে আমাকে সাহায্য করুন।”
25 Då Jesus såg at folket strøymde til, truga han den ureine åndi og sagde: «Du mållause og dauve ånd, far utor honom, segjer eg, og far aldri i honom meir!»
যীশু যখন দেখলেন, অনেক লোক ঘটনাস্থলের দিকে একসঙ্গে দৌড়ে আসছে, তিনি সেই অশুচি আত্মাকে ধমক দিলেন। তিনি বললেন, “ওহে কালা ও বোবা আত্মা, আমি তোমাকে আদেশ দিচ্ছি, ওর ভিতর থেকে বেরিয়ে এসো এবং আর কখনও ওর মধ্যে প্রবেশ কোরো না।”
26 Då hua ho og reiv hardt i guten og for ut. Og han vart som eit lik, so dei fleste sagde: «Han hev slokna!»
আত্মাটি তীক্ষ্ণ চিৎকার করে তাকে প্রচণ্ডভাবে মুচড়ে দিয়ে তার মধ্যে থেকে বের হয়ে গেল। ছেলেটিকে মড়ার মতো পড়ে থাকতে দেখে অনেকে বলল, “ও মরে গেছে।”
27 Men Jesus tok honom i handi og vekte honom; då reiste han seg upp.
কিন্তু যীশু তাকে হাত দিয়ে ধরলেন ও তার পায়ে ভর দিয়ে তাকে দাঁড় করালেন। এতে সে উঠে দাঁড়াল।
28 Då Jesus var komen i hus, og læresveinarne var åleine med honom, spurde dei: «Kvi kunde ikkje me driva ut åndi?»
যীশু বাড়ির ভিতরে প্রবেশ করলে, তাঁর শিষ্যেরা একান্তে তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন, “আমরা কেন ওটিকে তাড়াতে পারলাম না?”
29 Han svara: «Dette slaget kann ikkje drivast ut på anna vis enn med bøn og fasta.»
তিনি উত্তর দিলেন, “প্রার্থনা ছাড়া এই ধরনের আত্মা বের হতে চায় না।”
30 So tok dei ut derifrå og for gjenom Galilæa. Men han vilde ikkje nokon skulde vita det;
তাঁরা সেই স্থান ত্যাগ করে গালীলের মধ্য দিয়ে যাত্রা করলেন। যীশু চাইলেন না, যে তাঁরা কোথায় আছেন, কেউ সেকথা জানুক।
31 for han lærde sveinarne sine og sagde: Menneskjesonen skal gjevast yver i menneskjehender, og dei skal drepa honom; og tri dagar etter han er drepen, skal han standa upp att.
কারণ যীশু সেই সময় তাঁর শিষ্যদের শিক্ষা দিচ্ছিলেন। তিনি তাঁদের বললেন, “মনুষ্যপুত্র মানুষের হাতে সমর্পিত হতে চলেছেন। তারা তাঁকে হত্যা করবে, আর তিন দিন পর তিনি উত্থাপিত হবেন।”
32 Men dei skyna’kje det ordet, og torde ikkje spyrja honom.
কিন্তু শিষ্যেরা তাঁর একথার অর্থ বুঝতে পারলেন না, আবার এ বিষয়ে তাঁকে জিজ্ঞাসা করতেও তাঁরা ভয় পেলেন।
33 So kom dei til Kapernaum, og då han var heime att, spurde han deim: «Kva var det de tala um på vegen?»
পরে তাঁরা কফরনাহূমে এলেন। বাড়ির মধ্যে গিয়ে তিনি তাঁদের জিজ্ঞাসা করলেন, “পথে তোমরা কী নিয়ে তর্কবিতর্ক করছিলে?”
34 Dei tagde; for på vegen hadde dei tala med einannan um kven som var størst.
তাঁরা চুপ করে রইলেন, কারণ তাঁদের মধ্যে কে শ্রেষ্ঠ, তাঁরা এই নিয়ে পথে তর্কবিতর্ক করছিলেন।
35 Då sette han seg og kalla til seg dei tolv, og sagde med deim: «Vil nokon vera den fyrste, so skal han vera den siste av alle og tenar for alle!»
সেখানে বসে, যীশু সেই বারোজনকে ডেকে বললেন, “কেউ যদি প্রথম হতে চায়, তাকে থাকতে হবে সকলের পিছনে, আর তাকে সকলের দাস হতে হবে।”
36 So tok han eit lite barn og sette midt imillom deim og tok det i fang og sagde til deim:
পরে তিনি একটি শিশুকে তাঁদের মাঝে দাঁড় করালেন। তাকে নিজের কোলে নিয়ে তিনি তাঁদের বললেন,
37 «Den som tek imot eit sovore barn for mitt namn skuld, han tek imot meg; og den som tek imot meg, tek ikkje imot meg, men den som sende meg.»
“আমার নামে যে এই শিশুদের একজনকেও গ্রহণ করে, সে আমাকেই গ্রহণ করে। আর যে আমাকে গ্রহণ করে, সে আমাকে নয়, কিন্তু যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন, তাঁকেই গ্রহণ করে।”
38 Johannes sagde til honom: «Meister, me såg at ein som ikkje er i fylgje med oss, dreiv ut vonde ånder i ditt namn, og me forbaud honom det, for di han ikkje var i fylgje med oss.»
যোহন বললেন, “গুরুমহাশয়, আমরা একজনকে আপনার নামে ভূত তাড়াতে দেখে, তাকে সে কাজ করতে বারণ করেছিলাম, কারণ সে আমাদের দলের কেউ ছিল না।”
39 «De skal ikkje forbjoda honom det, » sagde Jesus, «for den som gjer eit under i mitt namn, kann ikkje so snart tala vondt um meg;
যীশু বললেন, “তাকে নিষেধ কোরো না। কেউ যদি আমার নামে কোনো অলৌকিক কাজ করে, পর মুহূর্তেই সে আমার নামে কোনও নিন্দা করতে পারবে না।”
40 den som ikkje er imot oss, held med oss.
কারণ যে আমাদের বিপক্ষে নয়, সে আমাদের সপক্ষে।
41 For den som gjev dykk ei skål med vatn for di de høyrer Kristus til, han skal ikkje missa si løn, det segjer eg dykk for visst.
আমি তোমাদের সত্যিই বলছি, কেউ যদি খ্রীষ্টের লোক বলে তোমাদের এক পেয়ালা জল খেতে দেয়, সে কোনোভাবেই তার পুরস্কার থেকে বঞ্চিত হবে না।
42 Men den som legg ei snara for ein av desse små som trur, for honom var det mykje betre um det var lagt ein kvernstein um halsen hans, og han var kasta i havet.
“কিন্তু এই ছোটো শিশুরা যারা আমাকে বিশ্বাস করে, তাদের কোনো একজনকে কেউ যদি পাপ করতে বাধ্য করে, তাহলে তার গলায় বড়ো একটি জাঁতা বেঁধে সমুদ্রের জলে ডুবিয়ে দেওয়া তার পক্ষে ভালো হবে।
43 Dersom handi di freistar deg, so hogg henne av! Det er betre du gjeng vanfør inn til livet, enn at du hev båe henderne dine og kjem i helvite, i den usløkkjande elden, (Geenna )
যদি তোমার হাত পাপের কারণ হয়, তা কেটে ফেলে দাও। দু-হাত নিয়ে নরকের অনির্বাণ আগুনে নিক্ষিপ্ত হওয়ার চেয়ে অঙ্গহীন হয়ে জীবনে প্রবেশ করা ভালো। (Geenna )
44 der ormen deira ikkje døyr, og elden ikkje sloknar.
সেখানে, ‘তাদের কীট মরে না, আর আগুন নির্বাপিত হয় না।’
45 Og dersom foten din freistar deg, so hogg honom av! Det er betre du gjeng einføtt inn til livet, enn at du hev båe føterne dine og vert kasta i helvite, (Geenna )
যদি আর তোমার পা পাপের কারণ হয়, তা কেটে ফেলে দাও। দুই পা নিয়ে নরকে নিক্ষিপ্ত হওয়ার চেয়ে পঙ্গু হয়ে জীবনে প্রবেশ করা ভালো। (Geenna )
46 der ormen deira ikkje døyr, og elden ikkje sloknar.
সেখানে, ‘তাদের কীট মরে না, আর আগুন নির্বাপিত হয় না।’
47 Og dersom auga ditt freistar deg, so riv det ut! Det er betre du gjeng einøygd inn i Guds rike, enn at du hev tvo augo og vert kasta i helvite, (Geenna )
আর তোমার চোখ যদি পাপের কারণ হয়, তা উপড়ে ফেলে দাও। কারণ দুই চোখ নিয়ে নরকে নিক্ষিপ্ত হওয়ার চেয়ে, বরং এক চোখ নিয়ে ঈশ্বরের রাজ্যে প্রবেশ করা ভালো। (Geenna )
48 der ormen deira ikkje døyr og elden ikkje sloknar.
সেখানে, “‘তাদের কীট মরে না, আর আগুন নির্বাপিত হয় না।’
49 For kvart menneskje skal saltast med eld, liksom kvart offer vert salta med salt.
প্রত্যেক ব্যক্তিকে আগুনে লবণাক্ত করা হবে।
50 Salt er ein godt; men vert saltet saltlaust, kva vil de då salta det med? Hav salt i dykk sjølve, og haldt fred med kvarandre!»
“লবণ ভালো, কিন্তু লবণ যদি তার লবণত্ব হারায়, তাহলে তোমরা কীভাবে তা আবার লবণাক্ত করবে? তোমরা নিজেদের মধ্যে লবণের গুণ বজায় রাখো ও পরস্পরের সঙ্গে শান্তিতে সহাবস্থান করো।”