< २ राजाहरू 4 >

1 अगमवक्ताका छोराहरूमध्ये एउटाकी पत्‍नी एलीशाकहाँ रुँदै आएर यसो भनिन्, “मेरा पति तपाईंका दास मर्नुभयो, र तपाईंका दास परमप्रभुदेखि डराउनुहुन्थ्यो भनी तपाईंलाई थाहा छ । अब मेरा दुई छोरालाई कमारा बनाउन लैजानलाई ऋणदाता आएका छन् ।”
ভাববাদী সম্প্রদায়ের মধ্যে একজন লোকের স্ত্রী ইলীশায়ের কাছে এসে কেঁদে বলল, “আপনার দাস—আমার স্বামী মারা গিয়েছে, আর আপনি তো জানেন যে সে সদাপ্রভুকে গভীর শ্রদ্ধা করত। কিন্তু এখন তার পাওনাদার এসে আমার দুটি সন্তানকে তার ক্রীতদাস করে নিয়ে যেতে চাইছে।”
2 त्यसैले एलीशाले तिनलाई भने, “तिम्रो निम्ति म के गरौं? घरमा तिमीसँग के छ मलाई भन ।” तिनले भनिन्, “तपाईंका दासीको घरमा एउटा भाँडोमा तेलबाहेक केही छैन ।”
ইলীশায় তাকে উত্তর দিলেন, “আমি কীভাবে তোমাকে সাহায্য করব? আমায় বলো, তোমার ঘরে কী আছে?” “আপনার এই দাসীর কাছে বলতে গেলে কিছুই নেই,” সে বলল, “শুধু ছোটো একটি বয়ামে কিছুটা জলপাই তেল আছে।”
3 तब एलीशाले भने, “तिम्रा छिमेकीहरूबाट रित्ता भाँडाहरू पैँचो माग्‍न जाऊ । सकेजति धेरै पैँचो माग ।
ইলীশায় বললেন, “আশেপাশে গিয়ে তোমার প্রতিবেশীদের কাছ থেকে কয়েকটি খালি বয়াম চেয়ে আনো। শুধু অল্প কয়েকটি বয়াম চাইলেই হবে না।
4 त्यसपछि तिमी भित्र जाऊ र तिम्रा छोराहरूलाई पनि भित्र राखेर ढोका बन्द गर, अनि ती सबै भाँडामा तेल खन्याऊ । भरिएका भाँडाहरू एकापट्टि राख ।”
পরে ঘরের ভিতরে গিয়ে তুমি ও তোমার ছেলেরা দরজা বন্ধ করে দেবে। সবকটি বয়ামে তেল ঢালতে থেকো, এবং একটি করে বয়াম ভর্তি হবে, আর তুমিও এক এক করে সেগুলি এক পাশে সরিয়ে রাখবে।”
5 त्यसैले तिनी एलीशाबाट विदा भइन्, र तिनले आफ्ना छोराहरूलाई पनि भित्र राखेर ढोका बन्द गरिन् । तिनीहरूले तिनीकहाँ भाँडाहरू ल्याए, र तिनले ती तेलले भरिन् ।
সে তাঁর কাছ থেকে চলে গেল এবং ছেলেদের নিয়ে ঘরের দরজা বন্ধ করে দিয়েছিল। তারা তার কাছে বেশ কয়েকটি বয়াম নিয়ে এসেছিল এবং সে সেগুলিতে তেল ঢেলে যাচ্ছিল।
6 जब ती भाँडाहरू भरिए तब तिनले आफ्नो छोरोलाई भनिन्, “अर्को भाँडा मकहाँ ल्याऊ ।” तर उसले तिनलाई भन्‍यो, “अब एउटै भाँडा पनि छैन।” त्यसपछि तेल आउन पनि छाड्यो ।
সবকটি বয়াম ভর্তি হয়ে যাওয়ার পর, সে তার এক ছেলেকে বলল, “আরও বয়াম নিয়ে এসো।” কিন্তু সে উত্তর দিয়েছিল, “আর কোনও বয়াম অবশিষ্ট নেই।” তখনই তেলের স্রোত বন্ধ হয়ে গেল।
7 तब तिनी आइन् र परमेश्‍वरका मानिसलाई त्यो कुरो बताइन् । तिनले भने, “गएर तेल बेच । तिम्रो ऋण तिर, र आफ्ना छोराहरूसित आरामसित बस ।”
সে ঈশ্বরের লোককে গিয়ে সব কথা বলল, এবং তিনি বললেন, “যাও, তেল বিক্রি করে তোমার দেনা শোধ করো। আর যতটুকু তেল থেকে যাবে, তা দিয়ে তুমি ও তোমার ছেলেরা খেয়ে-পরে বেঁচে থাকবে।”
8 एक दिन एलीशा शूनेममा गए जहाँ एक जना प्रतिष्‍ठित स्‍त्री बस्थिन् । उनले तिनलाई तिनीसँगै खाना खान अनुरोध गरिन् । त्यसैले जब एलीशा त्यो बाटो भएर जान्थे, तब तिनी खानको लागि त्यहाँ रोकिन्थे ।
একদিন ইলীশায় শূনেমে গেলেন। সেখানে বেশ সম্পন্ন এমন এক মহিলা ছিলেন, যিনি তাঁকে ভোজনপান করে যাওয়ার জন্য বারবার অনুরোধ জানিয়েছিলেন। তাই যখনই তিনি সেখানে আসতেন, ভোজনপান করার জন্য তিনি কিছুক্ষণ সময় থেকে যেতেন।
9 ती स्‍त्रीले आफ्ना पतिलाई भनिन्, “हेर्नुहोस्, अब मलाई थाहा भयो, कि यिनी परमेश्‍वरका पवित्र मानिस हुन् जो सधैँ यो बाटो हिंड्‍छन् ।
সেই মহিলা তাঁর স্বামীকে বললেন, “আমি জানি, যিনি প্রায়ই আমাদের এখানে আসেন, তিনি ঈশ্বরের একজন পবিত্র লোক।
10 कौसीमा एलीशाको लागि एउटा सानो कोठा बनाऔँ, र त्यसमा एउटा खाट, टेबल, आसन र बत्ती राखौँ । तब तिनी हामीकहाँ आउँदा तिनी त्यहीँ बस्‍नेछन् ।”
আমরা তাঁর জন্য ছাদের উপর একটি ছোটো ঘর বানিয়ে দিই এবং সেখানে একটি খাট, একটি টেবিল, একটি চেয়ার ও একটি লম্ফ রেখে দিই। তবে যখনই তিনি আমাদের কাছে আসবেন, তিনি সেখানে থাকতে পারবেন।”
11 यसरी फेरि एक दिन आयो जतिबेला एलीशा त्‍यहाँ रोकिए, तिनी त्‍यो कोठामा बसे, र त्यहीँ विश्राम गरे ।
একদিন ইলীশায় সেখানে এসে তাঁর সেই ঘরে গিয়ে শুয়ে পড়েছিলেন।
12 एलीशाले आफ्नो सेवक गेहजीलाई भने, “ती शूनम्मीलाई बोला ।” त्यसले तिनलाई बोलाएपछि तिनी एलीशाको सामु खडा भइन् ।
তিনি তাঁর দাস গেহসিকে বললেন, “শূনেমীয়াকে ডেকে আনো।” তাই সে তাঁকে ডেকেছিল, ও তিনি এসে ইলীশায়ের সামনে দাঁড়িয়েছিলেন।
13 एलीशाले उसलाई भने, “तिनलाई भन्, 'हाम्रो वास्ता गर्न तिमीले यो सबै कष्‍ट झेलेकी छ्यौ । तिम्रो लागि के गर्न सकिन्छ? के हामी तिम्रो लागि राजा वा सेनापतिसित कुरा गरौं'?” तिनले जवाफ दिइन्, “मेरा आफ्नै जातिको बिचमा म बस्‍दैछु ।”
ইলীশায় গেহসিকে বললেন, “তাঁকে বলো, ‘তুমি আমাদের জন্য খুব অসুবিধা ভোগ করছ। এখন বলো, তোমার জন্য কী করতে হবে? তোমার হয়ে কি আমরা রাজার বা সৈন্যদলের সেনাপতির সাথে কথা বলব?’” শূনেমীয়া উত্তর দিলেন, “নিজের লোকজনের মধ্যে তো আমার একটি ঘর আছে।”
14 त्यसैले एलीशाले भने, “त्यसो हो भने, तिनको लागि हामी के गर्न सक्छौँ त?” गेहजीले जवाफ दियो, “वास्तवमा तिनीसँग छोरो छैन, र तिनका पति बुढो भएका छन् ।”
“তাঁর জন্য কী করা যেতে পারে?” ইলীশায় জিজ্ঞাসা করলেন। গেহসি বললেন, “তাঁর কোনও ছেলে নেই, আর তাঁর স্বামীও বৃদ্ধ।”
15 त्यसैले एलीशाले भने, “तिनलाई बोला ।” जब त्यसले तिनलाई बोलायो, तिनी ढोकामा खडा भइन् ।
তখন ইলীশায় বললেন, “তাঁকে ডাকো।” অতএব গেহসি তাঁকে ডেকেছিলেন, ও তিনি দরজার কাছে এসে দাঁড়িয়েছিলেন।
16 एलीशाले भने, “एक वर्षपछि यही समयमा तिम्रो काखमा एउटा छोरो हुनेछ ।” तिनले जवाफ दिइन्, “होइन, हे मेरा मालिक र परमेश्‍वरका मानिस, आफ्नी दासीसित झुट नबोल्नुहोस् ।”
“পরের বছর মোটামুটি এসময়,” ইলীশায় বললেন, “তুমি ছেলে কোলে নিয়ে থাকবে।” “না, প্রভু না!” তিনি প্রতিবাদ করে উঠেছিলেন। “হে ঈশ্বরের লোক, আপনার দাসীকে বিভ্রান্তিকর খবর দেবেন না!”
17 तर एलीशाले त्‍यो स्‍त्रीलाई भनेझैँ तिनी गर्भवती भइन् र अर्को वर्ष ठिक त्यही समयमा एउटा छोरो जन्माइन् ।
কিন্তু মহিলাটি অন্তঃসত্ত্বা হলেন, এবং ইলীশায়ের বলা কথানুসারে, পরের বছর মোটামুটি সেই একই সময়ে তিনি এক পুত্রসন্তানের জন্ম দিলেন।
18 बालक हुर्केपछि एक दिन त्यो आफ्नो बुबाकहाँ गयो जो कटनी गर्नेहरूसँगै थिए ।
শিশুটি বড়ো হয়ে উঠেছিল, এবং একদিন তার বাবা যখন সেই লোকজনের সাথে ক্ষেতে গেলেন, যারা ফসল কাটতে এসেছিল, তখন সেও তাঁর কাছে গেল।
19 त्यसले आफ्नो बुबालाई भन्यो, “मेरो टाउको दुख्यो । मेरो टाउको दुख्‍यो । उसका बुबाले आफ्नो सेवकलाई भने, “त्यसलाई त्यसकी आमाकहाँ लिएर जाऊ ।”
সে তার বাবাকে বলল, “আমার মাথা! আমার মাথা!” তার বাবা একজন দাসকে বললেন, “ওকে ওর মায়ের কাছে নিয়ে যাও।”
20 जब नोकरले केटोलाई उठाएर त्यसकी आमाकहाँ ल्यायो तब केटो मध्यान्हसम्म आमाको काखमा बस्यो, र त्यो मर्‍यो ।
সেই দাস তাকে কোলে তুলে নিয়ে তার মায়ের কাছে পৌঁছে দেওয়ার পর, ছেলেটি দুপুর পর্যন্ত মায়ের কোলে বসেছিল ও পরে সে মারা গেল।
21 त्यसैले ती स्‍त्री उठिन्, र केटोलाई परमेश्‍वरका मानिसको ओछ्यानमा सुताइन्, ढोका बन्द गरेर बाहिर निस्किन् ।
সেই মহিলাটি উপরে গিয়ে ছেলেটিকে ঈশ্বরের লোকের বিছানায় শুইয়ে দিলেন, পরে দরজা বন্ধ করে বের হয়ে গেলেন।
22 तिनले आफ्ना पतिलाई बोलाइन् र भनिन्, “कृपया, मलाई एक जना नोकर र एउटा गधा पठाउनुहोस् ताकि म छिटो परमेश्‍वरका मानिसकहाँ जान र फर्केर आउन सकूँ ।”
তিনি তাঁর স্বামীকে ডেকে বললেন, “দয়া করে তোমার দাসদের মধ্যে একজনকে ও একটি গাধা আমার কাছে পাঠিয়ে দাও, যেন আমি তাড়াতাড়ি ঈশ্বরের লোকের কাছে গিয়ে ফিরে আসতে পারি।”
23 तिनका पतिले भने, “किन तिमी आजै उहाँकहाँ जान चाहन्छ्यौ? आज न औँसी हो, न त शबाथ हो ।” उनले जवाफ दिइन्, “यो ठिक हुनेछ ।”
“আজ তাঁর কাছে যাবে কেন?” তিনি জিজ্ঞাসা করলেন। “আজ তো অমাবস্যা নয়, বা সাব্বাথবারও নয়।” “সে ঠিক আছে,” তিনি উত্তর দিলেন।
24 त्यसपछि उनले गधामा काठी कसिन्, र आफ्नो सेवकलाई भनिन्, “छिटो कुदा । मैले नभनेसम्म दौडन ढिला नगर ।”
তিনি গাধায় জিন চাপিয়ে তাঁর দাসকে বললেন, “টেনে নিয়ে চলো; আমি না বলা পর্যন্ত গতি কম কোরো না।”
25 त्यसैले तिनी गइन् र कर्मेल डाँडामा परमेश्‍वरका मानिस भएको ठाउँमा आइन् । जब परमेश्‍वरका मानिसले टाढैबाट तिनलाई देखे तिनले आफ्नो सेवक गेहजीलाई भने, “हेर्, शूनम्मी स्‍त्री आउँदैछिन् ।
এইভাবে তিনি বের হয়ে কর্মিল পাহাড়ে ঈশ্বরের লোকের কাছে পৌঁছে গেলেন। দূর থেকে তাঁকে দেখতে পেয়ে ঈশ্বরের লোক তাঁর দাস গেহসিকে বললেন, “দেখো! সেই শূনেমীয়া আসছে!
26 तिनलाई भेट्न दौडेर जा र तिनलाई सोध, 'तिमी, तिम्रा पति र छोरोलाई सबै ठिकै छ'?” तिनले भनिन्, “ठिकै छ ।”
দৌড়ে গিয়ে তাঁর সাথে দেখা করো ও তাঁকে জিজ্ঞাসা করো, ‘তুমি ঠিক আছ? তোমার স্বামী ঠিক আছে? তোমার ছেলে ঠিক আছে?’” “সব ঠিক আছে,” তিনি বললেন।
27 जब तिनी डाँडामा परमेश्‍वरका मानिस भएको ठाउँमा आइपुगिन् तब तिनले एलीशाको पाउ समातिन् । गेहजी तिनलाई हटाउनलाई अगाडि बढ्यो, तर परमेश्‍वरका मानिसले भने, “तिनलाई नछोऊ किनकि तिनी अत्यन्तै दुखी छिन्, र परमप्रभुले मबाट समस्या लुकाउनुभएको छ, र मलाई केही भन्‍नुभएको छैन ।”
পর্বতে ঈশ্বরের লোকের কাছে পৌঁছে তিনি তাঁর পা জড়িয়ে ধরেছিলেন। গেহসি তাঁকে ঠেলে সরিয়ে দেওয়ার জন্য এগিয়ে এসেছিল, কিন্তু ঈশ্বরের লোক বললেন, “ওকে একা থাকতে দাও! ও মর্মান্তিক যন্ত্রণাভোগ করছে, কিন্তু সদাপ্রভু তা আমার কাছে লুকিয়ে রেখেছেন এবং কেন তাও আমাকে বলেননি।”
28 तब तिनले भनिन्, “हे मेरा मालिक, मैले, तपाईंसँग छोरो मागेकी थिएँ र? मैले 'मलाई नछकाउनुहोस्' भनेकी थिइनँ र'?”
“হে আমার প্রভু, আমি কি আপনার কাছে ছেলে চেয়েছিলাম?” তিনি বললেন। “কি আপনাকে বলিনি, ‘আমার আশা জাগিয়ে তুলবেন না?’”
29 तब एलीशाले गेहजीलाई भने, “यात्राको लागि लुगा लगा, र तेरो हातमा मेरो लट्ठी समात् । तिनको घरमा जा । कुनै मानिसलाई भेटिस् भने अभिवादन नगर्, र कसैले तँलाई अभिवादन गर्‍यो भने जवाफ नदे । बालकको अनुहारमा मेरो लट्ठी राखिदे ।”
ইলীশায় গেহসিকে বললেন, “তোমার আলখাল্লাটি কোমরবন্ধ দিয়ে বেঁধে নাও, হাতে আমার ছড়িটি তুলে নাও ও দৌড়াতে থাকো। যে কোনো লোকের সাথেই দেখা হোক না কেন, তাকে শুভেচ্ছা জানিও না, এবং যদি কেউ তোমাকে শুভেচ্ছা জানায়, তবে তুমি তার কোনও উত্তর দিয়ো না। ছেলেটির মুখের উপর আমার ছড়িটি রেখে দিয়ো।”
30 तर बालककी आमाले भनिन्, “परमप्रभु र तपाईंको नाउँमा शपथ खाएर म भन्छु, कि म तपाईंलाई छाड्दिनँ ।” त्यसैले एलीशा उठे, र तिनको पछि लागे ।
কিন্তু শিশুটির মা বললেন, “জীবন্ত সদাপ্রভুর দিব্যি ও আপনারও প্রাণের দিব্যি, আমি আপনাকে ছাড়ব না।” তাই ইলীশায় উঠে সেই মহিলাটিকে অনুসরণ করলেন।
31 गेहजी तिनीहरूभन्दा अगिअगि गयो र बाललको अनुहारमा लट्ठी पसार्‍यो, तर बालकले बोलेन र सुनेन । त्यसैले गेहजी एलीशालाई भेट्न फर्क्यो र तिनलाई यसो भन्यो, “बालक ब्युँझेको छैन ।”
গেহসি তাদের আগে এগিয়ে গিয়ে ছেলেটির মুখের উপর ছড়িটি রেখে দিয়েছিল, কিন্তু কোনও সাড়াশব্দ পাওয়া যায়নি। তাই গেহসি ইলীশায়ের সাথে দেখা করার জন্য ফিরে গিয়ে তাঁকে বলল, “ছেলেটি জাগেনি।”
32 जब एलीशा घरमा आइपुगे, तब बालक मरिसकेको थियो, र ओछ्यानमा शान्‍त थियो ।
ইলীশায় যখন সেই বাড়িতে পৌঁছেছিলেন, ছেলেটি তাঁরই খাটে মরে পড়েছিল।
33 त्यसैले एलीशा भित्र गएर बालक र आफूलाई राखेर ढोका बन्द गरे, र परमप्रभुलाई प्रार्थना चढाए ।
তিনি ভিতরে ঢুকে, তাদের দুজনকে বাইরে রেখে দরজা বন্ধ করে দিলেন এবং সদাপ্রভুর কাছে প্রার্থনা করলেন।
34 तिनी ओछ्यानमाथि चढे र बालकमाथि सुते । तिनले आफ्नो मुख उसको मुखमा, आफ्ना आँखा उसको आँखामा, र आफ्ना हात उसको हातमा राखे । तिनले आफैलाई बालकमाथि लमतन्‍न पारे, र बालकको शरीर न्यानो भयो ।
পরে তিনি বিছানায় উঠে ছেলেটির মুখের উপর মুখ, চোখের উপর চোখ, হাতের উপর হাত রেখে শুয়ে পড়েছিলেন। ছেলেটির উপর তিনি যখন নিজেকে বিছিয়ে দিলেন, তখন ছেলেটির শরীর গরম হয়ে গেল।
35 तब एलीशा उठे, र कोठाको वरिपरि घुमे अनि तिनी फेरि ओछ्यानमा चढे र बालकमाथि लमतन्‍न परे । बालकले सात पटक छिउँ काड्‍यो र आफ्ना आँखा खोल्यो ।
ইলীশায় ফিরে এসে ঘরের মধ্যেই আগে পিছে একটু পায়চারি করে আবার বিছানায় উঠে ছেলেটির উপর নিজেকে বিছিয়ে দিলেন। ছেলেটি সাতবার হাঁচি দিয়ে নিজের চোখ খুলেছিল।
36 त्यसैले एलीशाले गेहजीलाई बोलाए र भने, “शूनम्मीलाई बोला ।” त्यसले उनलाई बोलायो, र जब तिनी कोठाभित्र आइन्, तब एलीशाले भने, “तिम्रो छोरोलाई बोक ।”
ইলীশায় গেহসিকে ডেকে বললেন, “শূনেমীয়াকে ডেকে আনো।” সে তা করল। মহিলাটি সেখানে আসার পর ইলীশায় বললেন, “এই নাও তোমার ছেলে।”
37 तब एलीशाको पाउमा तिनी भुइँसम्‍मै घोप्टो परिन्, अनि आफ्नो छोरोलाई उठाइन् र बाहिर गइन् ।
তিনি ভিতরে এসে ইলীশায়ের পায়ে পড়ে মাটিতে মাথা ঠেকিয়ে তাঁকে প্রণাম করলেন। পরে তিনি তাঁর ছেলেকে নিয়ে বাইরে বেরিয়ে গেলেন।
38 तब एलीशा फेरि गिलगालमा आए । देशमा अनिकाल परेको थियो अनि अगमवक्ताहरूका छोराहरू तिनका सामु बसिरहेका थिए । तिनले आफ्नो सेवकलाई भने, “आगोमा ठुलो भाँडो बसाल र यी अगमवक्ताहरूका छोराहरूका निम्ति जाउलो पका ।”
ইলীশায় গিল্‌গলে ফিরে গেলেন এবং তখন সেই এলাকায় দুর্ভিক্ষ চলছিল। ভাববাদী সম্প্রদায়ের লোকেরা যখন তাঁর সাথে দেখা করতে গেলেন, তিনি তাঁর দাসকে বললেন, “উনুনে বড়ো হাঁড়িটি চাপিয়ে এই ভাববাদীদের জন্য একটু তরকারি রান্না করো।”
39 तिनीहरूमध्‍ये एक जना तरकारी खोज्न बारीमा गयो । त्यसले जङ्गली दाख भेट्टायो, र त्यसले जङ्गली लौका आफ्नो पोल्टाभरि जम्मा गर्‍यो । तिनीहरूले ती काटे र जाउलोमा हाले, तर ती कस्‍ता किसिमका थिए भनी तिनीहरूलाई थाहा थिएन ।
তাদের মধ্যে একজন শাক সংগ্রহ করার জন্য ক্ষেতে গেলেন এবং সেখানে বুনো শশার লতা দেখতে পেয়ে কাপড়ে ভরে যত শসা আনা যায়, ততগুলিই তুলে নিয়েছিলেন। ফিরে আসার পর তিনি সেগুলি কেটে তরকারির হাঁড়িতে ঢুকিয়ে দিলেন, যদিও কেউই জানত না সেগুলি ঠিক কী।
40 मानिसहरूले खानलाई तिनीहरूले जाउलो खन्याए । पछि तिनीहरूले खाँदै गर्दा तिनीहरू चिच्‍च्याए र भने, “हे परमेश्‍वरका मानिस, भाँडामा त मृत्यु पो छ ।” त्यसैले तिनीहरूले त्यो फेरि खान सकेनन् ।
লোকজনের পাতে তরকারি ঢেলে দেওয়া হল, কিন্তু যেই তারা খেতে শুরু করলেন, তারা চিৎকার করে কেঁদে উঠেছিলেন, “হে ঈশ্বরের লোক, হাঁড়িতে মৃত্যু আছে!” আর তারা সেই তরকারি খেতে পারেননি।
41 तर एलीशाले भने, “केही पिठो ल्याऊ ।” तिनले त्यसलाई भाँडोभित्र हाले र भने, “मानिसहरूलाई यो खान देऊ ताकि तिनीहरूले त्‍यो खानसकून् ।” तब त्‍यस भाँडोमा त्यस्तो हानिकारक कुनै कुरो बाँकी रहेन ।
ইলীশায় বললেন, “আমার কাছে কিছুটা ময়দা নিয়ে এসো।” তিনি হাঁড়িতে ময়দা রেখে বললেন, “এবার লোকদের কাছে খাবার পরিবেশন করো।” হাঁড়িতে ক্ষতিকারক আর কিছুই ছিল না।
42 बाल-शलीशाको कोही एक जना मानिस परमेश्‍वरकका मानिसकहाँ आयो, र त्यसले अगौटे फलबाट तयार गरिएको जौँका बिसवटा रोटी र केही अन्‍नका ताजा बाला आफ्नो बोरामा लिएर आयो । त्यसले भन्यो, “यो मानिसहरूलाई दिनुहोस् ताकि तिनीहरूले खान सकून् ।”
বায়াল-শালিশা থেকে একজন লোক ঈশ্বরের লোকের কাছে থলিতে করে নবান্নরূপী যবের কুড়িটি সেঁকা রুটি, এবং নবান্নের কিছু ফসল-দানা নিয়ে এসেছিল। “লোকদের এগুলি খেতে দাও,” ইলীশায় বললেন।
43 तिनको सेवकले भन्यो, “एक सय जना मानिसलाई मैले यसबाट कसरी भाग पुर्‍याउन सक्छु र?” तर एलीशाले भने, “यो मानिसहरूलाई ताकि तिनीहरूलेखान सकून्, किनकि परमप्रभु भन्‍नुहुन्छ, 'तिनीहरूले खानेछन्, र केही बच्‍नेछ' ।”
“একশো জন লোকের সামনে আমি কীভাবে এটি পরিবেশন করব?” তাঁর দাস জিজ্ঞাসা করলেন। কিন্তু ইলীশায় উত্তর দিলেন, “এগুলিই লোকদের খেতে দাও। কারণ সদাপ্রভু একথাই বলেন: ‘তারা খাবে ও আরও কিছু বেঁচেও যাবে।’”
44 त्यसैले तिनको सेवकले त्यो तिनीहरूका सामु राखिदियो र तिनीहरूले खाए अनि परमप्रभुको वचनले प्रतिज्ञा गरेझैँ केही बच्‍यो ।
তখন সে তাদের সামনে সেগুলি পরিবেশন করল, এবং সদাপ্রভুর কথানুসারে, তারা খাওয়ার পরেও আরও কিছু খাবার বেঁচে গেল।

< २ राजाहरू 4 >