မဿဲ 24
1 ၁ ယေရှုသည် ဗိမာန်တော်မှ ထွက်ကြွတော်မူသည်ရှိသော်၊ တပည့်တော်တို့သည် ဗိမာန်တော်၏ တိုက် ဆောင်များကို ပြခြင်းငှါ အထံတော်သို့ ချဉ်းကပ်ကြ၏။
যীশু মন্দির ছেড়ে চলে যাচ্ছেন, এমন সময়ে তাঁর শিষ্যেরা তাঁর কাছে এসে মন্দিরের গঠনের প্রতি তাঁর মনোযোগ আকৃষ্ট করলেন।
2 ၂ ယေရှုကလည်း၊ ဤအရာအလုံးစုံကို သင်တို့သည်မြင်ကြသည်မဟုတ်လော။ ငါအမှန်ဆိုသည်ကား၊ မဖြိုမချဘဲ ကျောက်တခုပေါ်မှာ တခုမျှမတည်မနေရဟု မိန့်တော်မူ၏။
তিনি জিজ্ঞাসা করলেন, “তোমরা কি এসব জিনিস দেখছ? আমি তোমাদের সত্যিই বলছি, এদের একটি পাথরও অন্যটির উপরে থাকবে না, সবকটিকেই ভূমিসাৎ করা হবে।”
3 ၃ ထိုနောက် သံလွင်တောင်ပေါ်မှာ ထိုင်တော်မူစဉ်၊ တပည့်တော်တို့သည် အခြားသူမပါဘဲချဉ်းကပ်၍၊ ထိုအမူအရာတို့သည် အဘယ်ကာလမှ ဖြစ်မည်ကို၎င်း၊ ကိုယ်တော်သည်ကြွလာ၍ ဤကပ်ကမ္ဘာကုန်သော ပုပ္ပနိမိတ်သည် အဘယ်နိမိတ်ဖြစ်မည်ကို၎င်း အမိန့်ရှိတော်မူပါဟု လျှောက်ကြ၏။ (aiōn g165)
যীশু যখন জলপাই পর্বতের উপরে বসেছিলেন, শিষ্যেরা এক প্রকার গোপনে তাঁর কাছে এসে বললেন, “আমাদের বলুন, কখন এসব ঘটনা ঘটবে এবং আপনার আগমনের, বা যুগান্তের চিহ্নই বা কী কী হবে?” (aiōn g165)
যীশু উত্তর দিলেন, “সতর্ক থেকো, কেউ যেন তোমাদের সঙ্গে প্রতারণা না করে।
5 ၅ အများသောသူတို့က၊ ငါသည် ခရစ်တော်ဖြစ်၏ဟု ဆိုလျက်၊ ငါ၏အယောင်ကိုဆောင်၍ ပေါ်လာ သဖြင့် လူအများတို့ကို လှည့်ဖြားကြလိမ့်မည်။
কারণ অনেকে এসে আমার নামে দাবি করবে, ‘আমিই সেই খ্রীষ্ট’ আর এভাবে বহু মানুষকে ঠকাবে।
6 ၆ သင်တို့သည် စစ်တိုက်ခြင်းအကြောင်းကို၎င်း၊ စစ်တိုက်အံ့သော သိတင်းစကားကို၎င်း ကြားရကြလိမ့် မည်။ သို့သော်လည်း စိုးရိမ်တုန်လှုပ်ခြင်းမရှိစေခြင်းငှါ သတိပြုကြလော့။ ထိုအမူအရာများသည်ဖြစ်ရမည်။ သို့သော်လည်း အဆုံးသည်မဖြစ်သေး။
তোমরা যুদ্ধের কথা ও যুদ্ধের সব জনরব শুনবে। কিন্তু দেখো, তোমরা যেন ব্যাকুল না হও। এ সমস্ত বিষয় অবশ্যই ঘটবে, কিন্তু তখনও অন্তিমলগ্ন উপস্থিত হয়নি।
7 ၇ လူတမျိုးနှင့်တမျိုး တနိုင်ငံနှင့်တနိုင်ငံ ရန်ဘက်ပြုကြလိမ့်မည်။ အရပ်ရပ်တို့၌ အစာခေါင်းပါးခြင်း၊ ကာလနာများပြားခြင်း၊ မြေကြီးလှုပ်ခြင်းတို့သည် ဖြစ်ကြလိမ့်မည်။
এক জাতি অন্য জাতির বিপক্ষে, এক রাজ্য অন্য রাজ্যের বিপক্ষে অভিযান করবে। বিভিন্ন স্থানে দুর্ভিক্ষ ও ভূমিকম্প হবে।
এসব প্রসব যন্ত্রণার সূচনা মাত্র।
9 ၉ ထိုကာလ၌ လူများတို့သည် သင်တို့ကိုညှဉ်းဆဲခြင်း၊ အသေသတ်ခြင်းကိုခံစေခြင်းငှါ အပ်နှံကြလိမ့် မည်။ ငါ၏နာမကြောင့်လည်း ခပ်သိမ်းသောလူမျိုးတို့သည် သင်တို့ကို မုန်းကြလိမ့်မည်။
“তখন তোমাদেরকে অত্যাচার করার ও মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার জন্য সমর্পণ করা হবে। আমার কারণে সমস্ত জাতির মানুষেরা তোমাদের ঘৃণা করবে।
সেই সময়ে অনেকেই বিশ্বাস হারাবে, বিশ্বাসঘাতকতা করবে ও পরস্পরকে ঘৃণা করবে।
11 ၁၁ အချင်းချင်မုန်းကြလိမ့်မည်။ မိစ္ဆာပရောဖက်အများတို့သည် ပေါ်လာ၍လူအများတို့ကို လှည့်ဖြားကြ လိမ့်မည်။
বহু ভণ্ড ভাববাদী উপস্থিত হয়ে বহু মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করবে।
আর দুষ্টতা বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে অধিকাংশ মানুষেরই প্রেম শীতল হয়ে যাবে,
কিন্তু যে কেউ শেষ পর্যন্ত অবিচল থাকবে, সেই পরিত্রাণ পাবে।
14 ၁၄ လူမျိုးအပေါင်းတို့အား သက်သေဖြစ်မည်အကြောင်း နိုင်ငံတော်နှင့်ယှဉ်သော ဧဝံဂေလိတရားကို လောကီနိုင်ငံအရပ်ရပ်ရှိသမျှတို့၌ ဟောရလိမ့်မည်။ သို့ပြီးမှ အဆုံးသည်ဖြစ်လတံ့။
আর সকল জাতির কাছে সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য স্বর্গরাজ্যের এই সুসমাচার সমস্ত জগতে প্রচারিত হবে, আর তখনই অন্তিমলগ্ন উপস্থিত হবে।
15 ၁၅ ထို့ကြောင့် ပရောဖက်ဒံယေလ ဟောသည်အတိုင်း ဖျက်ဆီးတတ်သောရွံ့ရှာဘွယ်အရာသည် သန့် ရှင်းသောအရပ်ဌာန၌ စိုက်နေသည်ကို သင်တို့မြင်ရလျှင်၊ ကျမ်းစာကိုကြည့်သောသူသည် နားလည်ပါစေ။
“আর তাই, যখন তোমরা দেখবে, ‘ধ্বংস-আনয়নকারী সেই ঘৃণ্য বস্তু’ পবিত্রস্থানে দাঁড়িয়ে আছে, যা ভাববাদী দানিয়েল উল্লেখ করেছেন—পাঠক বুঝে নিক—
তখন যারা যিহূদিয়া প্রদেশে বসবাস করে, তারা পার্বত্য অঞ্চলে পালিয়ে যাক।
তখন ছাদের উপরে যে থাকবে, সে যেন কোনো জিনিসপত্র ঘর থেকে নেওয়ার জন্য নিচে নেমে না আসে।
মাঠে যে থাকবে, সে যেন জামাকাপড় নেওয়ার জন্য ঘরে ফিরে না যায়।
সেই সময় গর্ভবতী নারীদের ও স্তন্যদাত্রী মায়েদের কতই না ভয়ংকর কষ্ট হবে!
প্রার্থনা কোরো, যেন তোমাদের পালিয়ে যাওয়া শীতকালে বা বিশ্রামদিনে না হয়।
21 ၂၁ အကြောင်းမူကား၊ ကမ္ဘာဦးမှစ၍ ယခုတိုင်အောင်မဖြစ်စဖူး၊ နောက်၌လည်း မဖြစ်လတံ့သော ကြီး စွာသော ဒုက္ခသည် ထိုကာလ၌ဖြစ်လိမ့်မည်။
কারণ সেই সময় এমন চরম বিপর্যয় এসে উপস্থিত হবে, যা পৃথিবী সৃষ্টির সময় থেকে এ পর্যন্ত কখনও হয়নি, আর কখনও হবেও না।
22 ၂၂ ထိုကာလတာရှည်လျှင် အဘယ်သူမျှမလွတ်နိုင်ရာ။ ရွေးချယ်သောသူတို့အဘို့အလို့ငှါ ထိုကာလသည် တိုလိမ့်မည်။
“সেই সমস্ত দিনের সংখ্যা যদি কমিয়ে না দেওয়া হত, তাহলে কোনো মানুষই রক্ষা পেত না, কিন্তু যাদের তিনি মনোনীত করেছেন, তাঁদের জন্য সেইসব দিনের সংখ্যা কমিয়ে দেওয়া হবে।
সেই সময়, কেউ যদি তোমাদের বলে, ‘দেখো, খ্রীষ্ট এখানে!’ অথবা, ‘তিনি ওখানে!’ তোমরা বিশ্বাস কোরো না।
24 ၂၄ အကြောင်းမူကား၊ ခရစ်တော်၏အယောင်ကိုဆောင်သောသူနှင့် မိစ္ဆာပရောဖက်တို့သည် ပေါ်လာ၍ ရွေးချယ်သောသူတို့ကိုပင် လှည့်ဖြားနိုင်လျှင် လှည့်ဖြားလောက်အောင် ကြီးစွာသောနိမိတ်လက္ခဏာ၊ အံ့ဘွယ် သောအမှုတို့ကို ပြကြလိမ့်မည်။
কারণ ভণ্ড খ্রীষ্টেরা ও ভণ্ড ভাববাদীরা উপস্থিত হয়ে বহু বড়ো বড়ো চিহ্ন ও অলৌকিক কাজ করে দেখাবে, যেন সম্ভব হলে মনোনীতদেরও প্রতারিত করতে পারে।
দেখো, ঘটনা ঘটবার পূর্বেই আমি তোমাদের একথা বলে দিলাম।
26 ၂၆ ထို့ကြောင့် သူတို့ကခရစ်တော်သည် တော၌ရှိသည်ဟုဆိုသော်လည်း မထွက်မသွားကြနှင့်။ တိုက်ခန်း၌ ရှိသည်ဟု ဆိုသော်လည်း မယုံကြနှင့်။
“তাই, কেউ যদি তোমাদের বলে, ‘দেখো, তিনি মরুপ্রান্তরে আছেন,’ তোমরা বেরিয়ে যেয়ো না; কিংবা, ‘তিনি এখানে ভিতরের ঘরে আছেন,’ তা বিশ্বাস কোরো না।
কারণ বিদ্যুতের ঝলক যেমন পূর্বদিক থেকে পশ্চিমদিক পর্যন্ত দৃশ্যমান হয়, মনুষ্যপুত্রের আগমনও সেইরূপ হবে।
যেখানেই মৃতদেহ, সেখানেই শকুনের ঝাঁক জড়ো হবে।
29 ၂၉ ထိုကာလ၏ ဒုက္ခဆင်းရဲခြင်းနောက် ရုတ်ခနဲ နေသည်မိုက်လိမ့်မည်။ လသည် အရောင်ကိုမပေး။ ကြယ်တို့သည် ကောင်းကင်မှ ကျကြလိမ့်မည်။ ကောင်းကင်တန်ခိုးတို့သည် တုန်လှုပ်ကြလိမ့်မည်။
“আর সেই সময়কালীন বিপর্যয়ের অব্যবহিত পরেই, “‘সূর্য অন্ধকারে ঢেকে যাবে, চাঁদ তার আলো দেবে না, আকাশ থেকে নক্ষত্রসমূহের পতন হবে, আর জ্যোতিষ্কমণ্ডলী প্রকম্পিত হবে।’
30 ၃၀ ထိုအခါ လူသား၏နိမိတ်လက္ခဏာသည် ကောင်းကင်၌ထင်ရှားလိမ့်မည်။ မြေကြီးပေါ်မှာ လူအပေါင်း တို့သည် ငိုကြွေးမြည်တမ်းကြ၍၊ လူသားသည်ကြီးစွာသော ဘုန်းတန်ခိုးအာနုဘော်ကိုဆောင်လျက်၊ မိုဃ်းတိမ် ကိုစီး၍ ကြွလာတော်မူသည်ကိုမြင်ရကြလိမ့်မည်။
“সে সময়ে মনুষ্যপুত্রের আগমনের চিহ্ন আকাশে ফুটে উঠবে, আর পৃথিবীর সমস্ত জাতি শোকবিলাপ করবে। তারা মনুষ্যপুত্রকে স্বর্গের মেঘে করে আসতে দেখবে, তিনি পরাক্রমে ও মহামহিমায় আবির্ভূত হবেন।
31 ၃၁ လူသားသည် မိမိတမန်တို့ကိုစေလွှတ်၍ တံပိုးခရာကိုပြင်းစွာမှုတ်စေတော်မူသဖြင့်၊ သူတို့သည် ရွေး ချယ်တော်မူသောသူတို့ကို အရပ်လေးမျက်နှာ၊ ကောင်းကင်အောက်ထက်ဝန်းကျင်တို့မှ ခေါ်၍စုရုံးကြလတံ့။
তিনি তাঁর দূতদের মহা তূরীধ্বনির সঙ্গে পাঠাবেন। তাঁরা আকাশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত পর্যন্ত চারদিক থেকে তাঁর মনোনীতদের সংগ্রহ করবেন।
32 ၃၂ သင်္ဘောသဖန်းပင်ကို အစွဲပြု၍ ပုံသက်သေတခုကိုမှတ်ကြလော့။ သင်္ဘောသဖန်းပင်သည် အခက် အလက်နု၍ အရွက်ပေါက်သောအခါ နွေကာလနီးသည်ကို သင်တို့သိကြ၏။
“এখন ডুমুর গাছ থেকে এই শিক্ষাগ্রহণ করো: যখনই এর শাখায় কোমল পল্লব ও পাতা বের হয়ে আসে, তোমরা বুঝতে পারো যে, গ্রীষ্মকাল কাছে এসেছে।
33 ၃၃ ထိုနည်းတူ၊ ထိုအကြောင်းအရာအလုံးစုံတို့ကိုမြင်ရလျှင် လူသားသည်တံခါးဝတိုင်အောင် အနီးသို့ ရောက်တော်မူသည်ကို သိမှတ်ကြလော့။
একইভাবে, তোমরা যখন এসব বিষয় ঘটতে দেখবে, তোমরা জানবে যে, সময় হয়ে এসেছে, এমনকি, তিনি দুয়ারে উপস্থিত হয়েছেন।
আমি তোমাদের সত্যিই বলছি, এই সমস্ত ঘটনা না ঘটা পর্যন্ত বর্তমান প্রজন্ম লুপ্ত হবে না।
আকাশ ও পৃথিবী লুপ্ত হবে, কিন্তু আমার বাক্য কখনও লুপ্ত হবে না।
“কিন্তু সেই দিন বা ক্ষণের কথা কেউই জানে না, এমনকি স্বর্গদূতেরা বা পুত্রও জানেন না, কেবলমাত্র পিতা জানেন।
নোহের সময়ে যে রকম হয়েছিল, মনুষ্যপুত্রের আগমনকালেও তেমনই হবে।
38 ၃၈ ရေလွှမ်းမိုးခြင်းမဖြစ်မှီကာလ၌ နောဧသည် သင်္ဘောထဲသို့ဝင်သောနေ့တိုင်အောင် လူများတို့သည် စားသောက်လျက်၊ ထိမ်းမြားစုံဘက်လျက်နေ၍၊
কারণ মহাপ্লাবনের আগে নোহ জাহাজে প্রবেশ করা পর্যন্ত, লোকেরা খাওয়াদাওয়া করত, পান করত, বিবাহ করত ও তাদের বিবাহ দেওয়া হত।
39 ၃၉ ရေလွှမ်းမိုးခြင်းရောက်သဖြင့် လူခပ်သိမ်းတို့ကို သုတ်သင်ပယ်ရှင်းသည်တိုင်အောင် သတိမဲ့နေကြသည် နည်းတူ၊ လူသားကြွလာသောအခါ၌ ဖြစ်လိမ့်မည်။
কী ঘটতে চলেছে, তারা তার কিছুই বুঝতে পারেনি, যতক্ষণ না বন্যা এসে তাদের সবাইকে ভাসিয়ে নিয়ে গেল। মনুষ্যপুত্রের আগমনকালেও ঠিক একই ঘটনা ঘটবে।
দুজন মানুষ মাঠে কর্মরত থাকবে; একজনকে গ্রহণ করা হবে, অন্যজন পরিত্যক্ত হবে।
দুজন মহিলা একটি জাঁতা পেষণ করবে; একজনকে নিয়ে যাওয়া হবে, অন্যজনকে ছেড়ে যাওয়া হবে।
“সেই কারণে সতর্ক থেকো, কারণ তোমরা জানো না, কোন দিন তোমাদের প্রভু এসে পড়বেন।
43 ၄၃ သူခိုးလာမည်အချိန်နာရီကို အိမ်ရှင်သိရလျှင်၊ မိမိအိမ်ကိုမထွင်းမဖောက်စေခြင်းငှါ၊ စောင့်နေလိမ့် မည်ကို သင်တို့သိကြ၏။
কিন্তু এ বিষয় বুঝে নাও; বাড়ির কর্তা যদি জানতে পারত, রাতের কোন প্রহরে চোর আসছে, তাহলে সে সজাগ থাকত এবং তার বাড়িতে সিঁধ কাটতে দিত না।
44 ၄၄ ထိုကြောင့် သင်တို့သည်ပြင်ဆင်လျက်နေကြလော့။ အကြောင်းမူကား၊ သင်တို့ မထင်မမှတ်သော အချိန်နာရီ၌ လူသားသည်ကြွလာလိမ့်မည်။
তাই তোমরাও প্রস্তুত থেকো, কারণ যখন তোমরা প্রত্যাশা করবে না, সেই মুহূর্তেই মনুষ্যপুত্র আসবেন।
45 ၄၅ အရှင်သည် မိမိအိမ်သူအိမ်သားအပေါင်းတို့အား အချိန်တန်လျှင် အစားအသောက်တို့ကို ဝေဖန်စေ ခြင်းငှါ အအုပ်အချုပ်ခန့်ထား၍၊ သစ္စာနှင့်၎င်း၊ သတိပညာနှင့်၎င်း ပြည့်စုံသောကျွန်ကား အဘယ်သူနည်း။
“তাহলে সেই বিশ্বস্ত ও বিজ্ঞ দাস কে, যাকে প্রভু তাঁর পরিজনবর্গের উপরে নিযুক্ত করেছেন, যেন সে তার দাসদের যথাসময়ে খাদ্য পরিবেশন করে?
তার প্রভু ফিরে এসে তাকে সেই কাজ করতে দেখলে সেই দাসের পক্ষে তা মঙ্গলজনক হবে।
আমি তোমাদের সত্যি বলছি, তিনি তাকে তাঁর বিষয়সম্পত্তির তত্ত্বাবধায়ক করবেন।
কিন্তু মনে করো, সেই দুষ্ট দাস মনে মনে ভাবল, ‘দীর্ঘদিন হল আমার প্রভু দূরে বাস করছেন,’
আর সে তার সহদাসদের মারতে শুরু করল ও মদ্যপদের সঙ্গে খাওয়াদাওয়া ও সুরাপান করে মত্ত হতে লাগল।
সেই দাসের প্রভু এমন এক সময়ে ফিরে আসবেন, যখন সে তাঁর আগমনের প্রত্যাশা করেনি, বা এমন এক ক্ষণে, যা সে জানতেও পারেনি।
51 ၅၁ ထိုကျွန်သည် ပြင်းပြစွာကွပ်မျက်ဆုံးမ၍၊ ငိုကြွေးခြင်း၊ အံသွားခဲကြိတ်ခြင်းရှိရာအရပ်၌ လျှို့ဝှက်သော သူတို့နှင့်တကွ နေရာချလတံ့။
তিনি তাকে খণ্ডবিখণ্ড করবেন এবং ভণ্ডদের মধ্যে তাকে স্থান দেবেন, যেখানে কেবলমাত্র রোদন ও দন্তঘর্ষণ হবে।
