ကမ္ဘာဦး 10
এই হল নোহের ছেলে শেম, হাম ও যেফতের বিবরণ, যারা স্বয়ং বন্যার পর সন্তান লাভ করলেন।
যেফতের ছেলেরা: গোমর, মাগোগ, মাদয়, যবন, তূবল, মেশক ও তীরস।
গোমরের ছেলেরা: অস্কিনস, রীফৎ, এবং তোগর্ম।
যবনের ছেলেরা: ইলীশা, তর্শীশ, কিত্তীম এবং রোদানীম।
5 ၅ ဤသူတို့သည် လူအမျိုးမျိုး တကျွန်းတနိုင်ငံ မြေနယ်တို့ကို ဘာသာအသီးအသီး၊ အမျိုးအနွယ် အသီးသီးရှိသည့်အတိုင်း၊ အချင်းချင်း ခွဲဝေကြ၏။
(এদের থেকেই সমুদ্র-উপকূল নিবাসী লোকেরা, প্রত্যেকে তাদের নিজস্ব ভাষা সমেত নিজেদের বংশানুসারে, তাদের এলাকায় ছড়িয়ে পড়েছিল।)
হামের ছেলেরা: কূশ, মিশর, পূট ও কনান।
কূশের ছেলেরা: সবা, হবীলা, সব্তা, রয়মা ও সব্তেকা। রয়মার ছেলেরা: শিবা ও দদান।
কূশ সেই নিম্রোদের বাবা, যিনি পৃথিবীতে এক বলশালী যোদ্ধা হয়ে উঠলেন।
9 ၉ ထာဝရဘုရားရှေ့မှာ အားကြီးသော မုဆိုးဖြစ်၏။ ထိုကြောင့် စကားပုံ၌ကား၊ ဘုရားရှေ့နိမ်ရောဒ၊ အားကြီးမုဆိုး၊ ပြုလုပ်သည်လိုဟု စပ်ဆိုသတည်း။
সদাপ্রভুর সামনে তিনি বলশালী এক শিকারি হলেন; তাই বলা হয়ে থাকে, “সদাপ্রভুর সামনে নিম্রোদের মতো বলশালী এক শিকারি।”
শিনারে অবস্থিত ব্যাবিলন, এরক, অক্কদ, ও কল্নী তাঁর রাজ্যের মূলকেন্দ্র হল।
সেই দেশ থেকে তিনি সেই আসিরিয়া দেশে গেলেন, যেখানে তিনি নীনবী, রহোবোৎ ঈর, কেলহ
12 ၁၂ နိနေဝေမြို့နှင့်၊ ကာလမြို့စပ်ကြားမှာ ကြီးစွာသော မြို့တည်းဟူသော ရေသင်မြို့ကို၎င်း တည်ဆောက် လေ၏။
ও সেই রেষণ নগরটি গড়ে তুললেন যা নীনবী ও কেলহের মাঝখানে অবস্থিত; সেটিই সেই মহানগর।
মিশর ছিলেন সেই লূদীয়, অনামীয়, লহাবীয়, নপ্তুহীয়,
পথ্রোষীয়, কস্লূহীয় (যাদের থেকে ফিলিস্তিনীরা উৎপন্ন হয়েছে) ও কপ্তোরীয়দের বাবা।
কনান ছিলেন তাঁর বড়ো ছেলে সীদোনের, ও হিত্তীয়,
যিবূষীয়, ইমোরীয়, গির্গাশীয়,
হিব্বীয়, অর্কীয়, সীনীয়,
অর্বদীয়, সমারীয় ও হমাতীয়দের বাবা। (পরবর্তীকালে কনানীয় বংশ ইতস্তত ছড়িয়ে পড়ল
19 ၁၉ ခါနာန်အမျိုးသား နေရာပြည်နယ်သည် ဇိဒုန်မြို့မှဂေရာမြို့၊ ဂါဇမြို့တိုင်အောင်၎င်း တဖန်သောဒုမြို့၊ ဂေါမာရမြို့၊ အာဒမာမြို့ ဇောဘိုင်မြို့ကိုလွန်၍ လာရှမြို့ တိုင်အောင်၎င်း ရှိသတည်း။
এবং কনানের সীমানা সীদোন থেকে গরারের দিকে গাজা পর্যন্ত, ও পরে লাশার দিকে সদোম, ঘমোরা, অদ্মা, ও সবোয়ীম পর্যন্ত বিস্তৃত হল)
20 ၂၀ ဤသူတို့သည် သီးခြားသော အမျိုးအနွယ်၊ သီးခြားသော ဘာသာအလိုက်၊ အပြည်အပြည် အတိုင်းတိုင်း၌ နေသော ဟာမသားများ ဖြစ်သတည်း။
তাদের এলাকা ও জাতি ধরে এরাই হল বংশ ও ভাষা অনুসারে হামের সন্তান।
সেই শেমেরও কয়েকটি ছেলে জন্মাল, যাঁর দাদা ছিলেন যেফৎ; শেম হলেন এবরের সব সন্তানের পূর্বপুরুষ।
শেমের ছেলেরা: এলম, অশূর, অর্ফক্ষদ, লূদ ও অরাম।
অরামের ছেলেরা: ঊষ, হূল, গেথর, ও মেশক।
অর্ফক্ষদ হলেন শেলহের বাবা, এবং শেলহ এবরের বাবা।
25 ၂၅ ဟေဗာသည်လည်း သားနှစ်ယောက်ကို မြင်လေ၏။ သားတယောက်ကား၊ ဖာလက်အမည်ရှိ၏။ အကြောင်းမူကား၊ သူ့လက်ထက်၌ မြေကြီးကို ခွဲဝေကြ၏။ သူ၏ညီကား၊ ယုတ္တန် အမည်ရှိ၏။
এবরের দুটি ছেলের জন্ম হল: একজনের নাম দেওয়া হল পেলগ, কারণ তাঁর সময়কালেই পৃথিবী বিভিন্ন ভাষাবাদী জাতির আধারে বিভক্ত হল; তাঁর ভাইয়ের নাম দেওয়া হল যক্তন।
যক্তন হলেন অলমোদদ, শেলফ, হৎসর্মাবৎ, যেরহ,
হদোরাম, ঊষল, দিক্ল,
ওবল, অবীমায়েল, শিবা,
ওফীর, হবীলা ও যোববের বাবা। তারা সবাই যক্তনের বংশধর ছিলেন।
(পূর্বদিকের পার্বত্য দেশের যে এলাকায় তারা বসবাস করতেন, সেটি মেষা থেকে সফার পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল)
31 ၃၁ ဤသူတို့သည် သီးခြားသော အမျိုးအနွယ်၊ သီးခြားသော ဘာသာအလိုက်၊ အပြည်ပြည်အတိုင်းတိုင်း တို့၌နေသော ရှေမသားများဖြစ်သတည်း။
তাদের এলাকা ও জাতি ধরে বংশ ও ভাষা অনুসারে এরাই শেমের সন্তান।
32 ၃၂ ဤရွှေ့ကား မိမိတို့အမျိုးအနွယ် အသီးသီး အလိုက်မှတ်သားထားသော နောဧသား ဆွေစဉ် မျိုးဆက်စာရင်းပေးသတည်း။ ထိုသူတို့သည် ရေလွှမ်းမိုးသောနောက်၊ မြေကြီးပေါ်မှာ သီးခြားသော တိုင်းပြည် တို့ကိုတည်ထောင်ကြလေ၏။
তাদের জাতিগুলির মধ্যে, বংশানুক্রমিকভাবে এরাই নোহের ছেলেদের বংশধর। বন্যার পর এদের থেকেই বিভিন্ন জাতি সমগ্র পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়ল।
