သုတ္တံကျမ်း 6
হে আমার বাছা, তুমি যদি তোমার প্রতিবেশীর জামিনদার হয়েছ, যদি অপরিচিত কোনও লোকের ঋণ শোধ করার দায়িত্ব নিয়েছ,
তবে তুমি তোমার বলা কথার জালেই ধরা পড়েছ, তোমার মুখের কথাই তোমাকে ফাঁদে ফেলেছে।
3 ၃ ငါ့သား၊ သင်သည် အဆွေခင်ပွန်းလက်သို့ ရောက်မိလျှင်၊ ကိုယ်ကို နှုတ်အံ့သောငှါ အဘယ်သို့ ပြုရမည်နည်းဟူမူကား၊ အဆွေခင်ပွန်းထံသို့ သွား၍၊ ကိုယ်ကိုနှိမ့်ချလျက်သူ့ကို နှိုးဆော်လော့။
তাই হে আমার বাছা, নিজেকে মুক্ত করার জন্য তুমি এরকম করো, যেহেতু তুমি তোমার প্রতিবেশীর হাতে গিয়ে পড়েছ: যাও—অবসন্ন হয়ে না পড়া পর্যন্ত— ও তোমার প্রতিবেশীকে বিশ্রাম নিতে দিয়ো না!
তোমার চোখে ঘুম নেমে আসতে দিয়ো না, তোমার চোখের পাতাকে তন্দ্রাচ্ছন্ন হতে দিয়ো না।
শিকারির হাত থেকে মুক্তি পাওয়া গজলা হরিণের মতো, পাখি-শিকারির ফাঁদ থেকে মুক্ত পাখির মতো তুমি নিজেকে মুক্ত করো।
হে অলস, তুমি পিঁপড়েদের কাছে যাও; তাদের চালচলন বিবেচনা করো ও জ্ঞানবান হও!
তাদের কোনও সেনাপতি নেই, কোনও তত্ত্বাবধায়ক বা শাসনকর্তাও নেই,
তবুও তারা গ্রীষ্মকালে রসদ মজুত করে রাখে, ও ফসল কাটার মরশুমে খাদ্য সংগ্রহ করে রাখে।
হে অলস, আর কতক্ষণ তুমি সেখানে শুয়ে থাকবে? কখন তুমি ঘুম থেকে উঠবে?
আর একটু ঘুম, আর একটু তন্দ্রা, হাত পা গুটিয়ে আরও কিছুক্ষণ বিশ্রাম নেওয়া—
11 ၁၁ ဆင်းရဲခြင်းသည် ခရီးသွားသော သူကဲ့သို့၎င်း၊ ဥစ္စာပြုန်းတီးခြင်းသည် သူရဲကဲ့သို့၎င်း ရောက်လာ လိမ့်မည်။
ও দারিদ্র এক চোরের মতো ও অভাব এক সশস্ত্র সৈনিকের মতো তোমার উপরে এসে পড়বে।
এক উত্তেজনা সৃষ্টিকারী ব্যক্তি ও এক দুর্জন, যারা অশুদ্ধ ভাষা মুখে নিয়ে ঘুরে বেড়ায়,
যারা তাদের চোখ দিয়ে বিদ্বেষপূর্ণভাবে ইশারা করে, পা দিয়ে সংকেত দেয় ও আঙুল দিয়ে ইশারা করে,
14 ၁၄ ကောက်သော စိတ်သဘောနှင့် ပြည့်စုံ၍၊ မကောင်းသော အကြံကို အစဉ်ကြံစည်တတ်၏။ သူတပါးချင်းရန်တွေ့စေခြင်းငှါ ပြုတတ်၏။
যারা হৃদয়ে প্রতারণা পুষে রেখে কুচক্রান্ত করে— তারা সর্বক্ষণ মতবিরোধ উৎপন্ন করে।
তাই এক পলকেই তাদের জীবনে বিপর্যয় নেমে আসবে; আচমকাই তারা ধ্বংস হয়ে যাবে—এর কোনও বিহিত হবে না।
ছটি জিনিস সদাপ্রভু ঘৃণা করেন, সাতটি জিনিস তাঁর কাছে ঘৃণিত;
17 ၁၇ ထောင်လွှားသော မျက်နှာတပါး၊ မုသာ၌ ကျင် လည်သော လျှာတပါး၊ အပြစ်မရှိသောသူ၏ အသက်ကို သတ်သော လက်တပါး၊
উদ্ধত দৃষ্টি, মিথ্যাবাদী জিভ, নির্দোষের রক্তপাতকারী হাত,
দুষ্ট ফন্দি আঁটা হৃদয়, অনিষ্টের দিকে বেগে ধাবমান পা,
19 ၁၉ မုသာစကားကိုပြော၍ မမှန်သောသက်သေ တပါး၊ အပေါင်းအဘော်ချင်း ရန်တွေ့စေခြင်းငှါ ပြုတတ် သော သူတပါးတည်း။
মিথ্যা কথা উগরে দেওয়া মিথ্যাসাক্ষী ও এমন এক লোক যে সমাজে মতবিরোধ উৎপন্ন করে।
হে আমার বাছা, তোমার বাবার আদেশ পালন করো ও তোমার মায়ের শিক্ষা পরিত্যাগ কোরো না।
সেগুলি সর্বক্ষণ তোমার হৃদয়ে গেঁথে রেখো; তোমার গলার চারপাশে বেঁধে রেখো।
22 ၂၂ သင်သည် အခြားသို့ သွားသောအခါ၊ ထိုပညတ် တရားသည် လမ်းပြလိမ့်မည်။ အိပ်သောအခါ သင့်ကို စောင့်လိမ့်မည်။ နိုးသောအခါ သင်နှင့် နှုတ်ဆက် လိမ့်မည်။
তুমি যখন চলাফেরা করবে, তখন সেগুলি তোমাকে পথ দেখাবে; তুমি যখন ঘুমাবে, তখন সেগুলি তোমাকে পাহারা দেবে; তুমি যখন জেগে উঠবে, তখন সেগুলি তোমার সাথে কথা বলবে।
23 ၂၃ အကြောင်းမူကား၊ ပညတ်တော်သည် မီးခွက် ဖြစ်၏။ တရားတော်သည် အလင်းဖြစ်၏။ အပြစ်ကို ပြတတ်သော ဩဝါဒစကားသည် အသက်လမ်းဖြစ်၏။
কারণ এই আদেশটি এক প্রদীপ, এই শিক্ষাটি এক আলো, এবং সংশোধন ও উপদেশ— এগুলি হল জীবনের পথ,
24 ၂၄ ဆိုးသောမိန်းမနှင့်၎င်း၊ အမျိုးပျက်သော မိန်းမ ချော့မော့တတ်သော နှုတ်နှင့်၎င်းလွတ်စေခြင်းငှါ၊ သင့်ကို စောင့်ဘို့ရာဖြစ်သတည်း။
যা তোমাকে প্রতিবেশীর স্ত্রী থেকে, স্বৈরিণী স্ত্রীর স্নিগ্ধ কথাবার্তা থেকে দূরে সরিয়ে রাখবে।
25 ၂၅ ထိုသို့သောမိန်းမသည် အဆင်းလှသော်လည်း၊ တပ်မက်သော စိတ်မရှိနှင့်။ သူသည် မျက်ခမ်းတို့ဖြင့် သင့်ကိုမကျော့မိစေနှင့်။
তার সৌন্দর্য দেখে তুমি অন্তরে কামভাব জাগিয়ে তুলো না বা সে যেন তার চোখের মায়ায় তোমাকে বন্দি না করে ফেলে।
26 ၂၆ အကြောင်းမူကား၊ ပြည်တန်ဆာမကို မှီဝဲသော ယောက်ျားသည် ဆင်းရဲ၍၊ မုန့်တလုံးကိုသာ ရတတ်၏။ မျောက်မထားသော မိန်းမသည်လည်း မြတ်သောအသက် ကို ဘမ်းတတ်၏။
কারণ এক টুকরো রুটির বিনিময়ে বেশ্যাকে পাওয়া যায়, কিন্তু পরস্ত্রী তোমার প্রাণটিই শিকার করে বসবে।
একজন মানুষ কোলে আগুন রাখবে আর তার পোশাক পুড়বে না, এও কি সম্ভব?
একজন মানুষ জ্বলন্ত কয়লার উপর দিয়ে হাঁটবে আর তার পা ঝলসাবে না, এও কি সম্ভব?
29 ၂၉ သူ့မယားထံသို့ဝင်သောသူသည် ထိုနည်းတူ ဖြစ်၏။ သူ့မယားကို ပြစ်မှားသော သူမည်သည်ကား၊ အပြစ် နှင့် မကင်းမလွတ်နိုင်ရာ၊
যে পরস্ত্রীর সাথে শোয় তার দশাও এরকমই হয়; যে সেই স্ত্রীকে স্পর্শ করে তাকে শাস্তি না দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয় না।
যে চোর খিদের জ্বালায় ভুগে খিদে মেটানোর জন্য চুরি করে তাকে লোকেরা ঘৃণা করে না।
অথচ সে যদি ধরা পড়ে, তাকেও সাতগুণ ফিরিয়ে দিতে হবে, এর জন্য যদিও বা তার বাড়ির সব ধনসম্পদ হারাতে হয়, তাও তাকে তা দিতেই হবে।
কিন্তু যে ব্যভিচার করে তার কোনও বোধবুদ্ধি নেই; যে কেউ এরকম করে সে নিজেকেই ধ্বংস করে ফেলে।
আঘাত ও অপমানই তার প্রাপ্য, ও তার লজ্জা কখনোই ঘুচবে না।
34 ၃၄ အကြောင်းမူကား၊ ယောက်ျားသည် မယားကို မယုံသောစိတ်ရှိလျှင်၊ ပြင်းထန်စွာ အမျက်ထွက်တတ်၏။ အပြစ်ပေးချိန်ရောက်သောအခါ သနားခြင်းမရှိတတ်။
কারণ ঈর্ষা একজন স্বামীর ক্ষিপ্ততা জাগিয়ে তোলে, ও প্রতিশোধ নেওয়ার সময় সে কোনও দয়া দেখাবে না।
সে কোনও ক্ষতিপূরণ গ্রহণ করবে না; সে ঘুস প্রত্যাখ্যান করবে, পরিমাণে তা যতই বেশি হোক না কেন।
