ယောဘ 22
পরে তৈমনীয় ইলীফস উত্তর দিলেন:
“কোনও মানুষ কি ঈশ্বরের পক্ষে লাভজনক হবে? একজন জ্ঞানবানও কি তাঁর উপকার করতে পারবে?
3 ၃ သင်၏ဖြောင့်မတ်ခြင်းအားဖြင့်၊ အနန္တတန်ခိုး ရှင်သည် ကျေးဇူးရှိတော်မူသလော။ သင်၏အကျင့်၌ အပြစ်မပါကြောင်းကို ထင်ရှားစေသောအားဖြင့် အကျိုး စီးပွါးရှိတော်မူသလော။
তুমি ধার্মিক হলেও তা সর্বশক্তিমানকে কী আনন্দ দেবে? তোমার আচরণ অনিন্দনীয় হলেও তাতে তাঁর কী লাভ?
“তোমার ভক্তি দেখেই কি তিনি তোমাকে তিরস্কার করেন ও তোমার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনেন?
5 ၅ သင်ပြုသော ဒုစရိုက်သည် အလွန်ကြီးသည် မဟုတ်လော။ သင့်အပြစ်တို့သည် မရေတွက်နိုင်အောင် များပြားသည်မဟုတ်လော။
তোমার দুষ্টতা কি অত্যধিক নয়? তোমার পাপগুলিও কি অপার নয়?
6 ၆ သင်သည်ညီအစ်ကိုပေါင်ထားသော ဥစ္စာကို မတရားသဖြင့် ခံယူပြီ။ ဆင်းရဲသောသူတို့၏ အဝတ်ကို လည်း ချွတ်ယူပြီ။
অকারণে তুমি তোমার আত্মীয়দের কাছ থেকে জামানত চেয়েছ; তুমি লোকদের পরনের পোশাক কেড়ে নিয়েছ, তাদের উলঙ্গ করে ছেড়েছ।
তুমি ক্লান্ত মানুষকে জল দাওনি ও ক্ষুধার্ত মানুষকে খাদ্য দিতে অসম্মত হয়েছ,
যদিও তুমি এক ক্ষমতাপরায়ণ লোক, দেশের অধিকারী ছিলে— এমন এক সম্মানিত লোক ছিলে, যে সেখানেই বসবাস করত।
আর তুমি বিধবাদের খালি হাতে বিদায় করতে, ও পিতৃহীনদের শক্তি চূর্ণ করতে।
সেইজন্যই তোমার চারপাশে ফাঁদ পাতা আছে, আকস্মিক বিপদ তোমাকে আতঙ্কিত করে,
এত অন্ধকার হয়েছে যে তুমি দেখতে পাচ্ছ না, ও জলের বন্যা তোমাকে ঢেকে ফেলেছে।
12 ၁၂ ဘုရားသခင်သည် ကောင်းကင်ဘဝဂ်ပေါ်မှာ ရှိတော်မူသည်မဟုတ်လော။ ကြယ်တို့သည် အဘယ်မျှ လောက်မြင့်ကြသည်တကား။
“ঈশ্বর কি স্বর্গের উচ্চতায় বিরাজমান নন? আর দেখো অতি উচ্চে অবস্থিত তারাগুলি কত উঁচু!
13 ၁၃ သို့ဖြစ်၍သင်က၊ ဘုရားသခင်သည် အဘယ်သို့ သိတော်မူမည်နည်း။ ထူသောတိမ်တိုက်ကွယ်လျက်နှင့် စီရင်တော်မူနိုင်မည်လော။
তবুও তুমি বলো, ‘ঈশ্বর কী-ই বা জানেন? এ ধরনের অন্ধকার দিয়ে তিনি কি বিচার করেন?
14 ၁၄ မမြင်နိုင်အောင် ထူထပ်သောတိမ်တို့သည် ကိုယ်တော်ကို လွှမ်းမိုးကြ၏။ ကောင်းကင်စကြဝဠာ ထိပ်ပေါ်မှာ လှည့်လည်တော်မူသည်ဟု ဆိုတတ်၏။
ঘন মেঘ তাঁকে আড়াল করে রাখে, তাই তিনি আমাদের দেখতে পান না যেহেতু তিনি খিলানযুক্ত আকাশমণ্ডলে বিচরণ করেন।’
তুমি কি সেই পুরানো পথই ধরবে যে পথে দুষ্টেরা পা ফেলেছিল?
16 ၁၆ အခြေအမြစ်ပယ်ရှင်းခြင်းကို ခံရသောသူတည်းဟူသော ဘုရားသခင်အား ငါတို့ထံမှ ထွက်သွားလော့ဟူ ၍၎င်း၊ အနန္တတန်ခိုးရှင်သည် ငါ့တို့အဘို့အဘယ်သို့ ပြုနိုင်သနည်းဟူ၍၎င်း၊
তাদের তো অকালেই উঠিয়ে নেওয়া হয়েছিল, তাদের ভিত্তিমূল বন্যায় ভেসে গিয়েছে।
তারা ঈশ্বরকে বলেছিল, ‘আমাদের ছেড়ে দাও! সর্বশক্তিমান আমাদের কী করবেন?’
18 ၁၈ သို့ရာတွင် ဘုရားသခင်သည် သူတို့အိမ်ကို ကောင်းသောအရာနှင့် ပြည့်စေတော်မူ၏။ မတရားသော သူတို့၏ အကြံအစည်ကို ငါသည် ဝန်မခံ။
অথচ তিনিই তাদের বাড়িঘর ভালো ভালো জিনিসপত্রে ভরিয়ে দিয়েছিলেন, তাই আমি দুষ্টদের পরিকল্পনা থেকে দূরে সরে দাঁড়াই।
19 ၁၉ ဖြောင့်မတ်သောသူတို့သည် ကြည့်မြင်၍ ဝမ်းမြောက်ကြ၏။ အပြစ်ကင်းသောသူတို့သည် ထိုအဓမ္မလူ တို့ကို ကဲ့ရဲ့တတ်ကြ၏။
ধার্মিকেরা তাদের বিনাশ দেখে ও আনন্দ করে; নির্দোষেরা তাদের বিদ্রুপ করে বলে,
‘আমাদের শত্রুরা নিশ্চয় ধ্বংস হয়েছে, ও আগুন তাদের ধনসম্পদ গ্রাস করেছে।’
“ঈশ্বরের হাতে নিজেকে সমর্পণ করো ও শান্তি পাও; এভাবেই তুমি সমৃদ্ধিলাভ করবে।
তাঁর মুখ থেকে শিক্ষাগ্রহণ করো ও তোমার হৃদয়ে তাঁর বাক্য সঞ্চয় করে রাখো।
23 ၂၃ အနန္တတန်ခိုးရှင်ထံတော်သို့ ပြန်လာလျှင်၊ တည်ဆောက်ခြင်းရှိလိမ့်မည်။ သင့်အိမ်မှဒုစရိုက်ကို ပယ်ရှား လျှင်၊
তুমি যদি সর্বশক্তিমানের দিকে ফেরো, তবে তুমি পুনঃস্থাপিত হবে: তুমি যদি তোমার তাঁবু থেকে দুষ্টতা দূর করো
ও তোমার সোনার তাল ধুলোতে রাখো, তোমার ওফীরের সোনা গিরিখাতের পাষাণ-পাথরের মধ্যে রাখো,
তবে সর্বশক্তিমানই তোমার সোনা হবেন, তোমার জন্য অসাধারণ রুপো হবেন।
তখন নিশ্চয় তুমি সর্বশক্তিমানে আনন্দ খুঁজে পাবে ও তোমার মুখ ঈশ্বরের দিকে তুলে ধরবে।
27 ၂၇ သင်ဆုတောင်းသောအခါ နားထောင်တော်မူ မည်။ သစ္စာဂတိထားသည်အတိုင်း၊ သစ္စာဝတ်ဖြေရသော အခွင့်ရှိလိမ့်မည်။
তুমি তাঁর কাছে প্রার্থনা করবে, এবং তিনি তোমার প্রার্থনা শুনবেন, ও তুমি তোমার মানতগুলি পূরণ করবে।
তুমি যে সিদ্ধান্ত নেবে তাই সফল হবে, ও তোমার পথগুলি আলোয় উজ্জ্বল হবে।
29 ၂၉ သူတပါးတို့သည် နှိမ့်ချခြင်းကိုခံရသောအခါ၊ သင်ကချီးမြှောက်သောအခွင့်ရှိသည်ဟု ဆိုရလိမ့်မည်။ စိတ်နှိမ့်ချသောသူကို ကယ်တင်တော်မူလိမ့်မည်။
মানুষকে যখন অবনত করা হয় ও তুমি বলো, ‘ওদের তুলে ধরো!’ তখন তিনি হতোদ্যমকে উদ্ধার করবেন।
30 ၃၀ အပြစ်မကင်းသောသူကိုပင် ကယ်နှုတ်တော်မူလိမ့်မည်။ သင်ပြုသောအမှု သန့်ရှင်းသောအားဖြင့် သူသည်ကယ်တင်ခြင်းသို့ ရောက်လိမ့်မည်ဟုမြွက်ဆို၏။
যে নির্দোষ নয় তিনি তাকেও উদ্ধার করবেন, তোমার হাতের পরিচ্ছন্নতায় সে উদ্ধার পাবে।”
