ഇയ്യോബ് 27
আর ইয়োব তাঁর বক্তৃতা চালিয়ে গেলেন:
“যিনি আমাকে ন্যায়বিচার পাওয়া থেকে বঞ্চিত করেছেন, সেই জীবন্ত ঈশ্বরের দিব্যি, যিনি আমার প্রাণ তিক্ত করে দিয়েছেন, সেই সর্বশক্তিমানের দিব্যি,
যতদিন আমার শরীরে প্রাণ আছে, আমার নাকে ঈশ্বরের প্রাণবায়ু আছে,
ততদিন আমার ঠোঁট খারাপ কোনও কথা বলবে না, ও আমার জিভ মিথ্যা কথা উচ্চারণ করবে না।
5 ൫ നിങ്ങളുടെ വാദം ഞാൻ ഒരുനാളും സമ്മതിക്കുകയില്ല; മരിക്കുവോളം എന്റെ നിഷ്കളങ്കത്വം ഉപേക്ഷിക്കുകയുമില്ല.
আমি কখনোই স্বীকার করব না যে তোমরা নির্ভুল; আমৃত্যু আমি আমার সততা অস্বীকার করব না।
6 ൬ എന്റെ നീതി ഞാൻ വിടാതെ മുറുകെ പിടിക്കുന്നു; എന്റെ ഹൃദയം എന്റെ ആയുസ്സിന്റെ ഒരു ദിവസത്തെക്കുറിച്ചും ആക്ഷേപിക്കുന്നില്ല.
আমি আমার সরলতা বজায় রাখব ও কখনোই তা ত্যাগ করব না; যতদিন আমি বেঁচে থাকব, আমার বিবেক আমাকে অনুযোগ করবে না।
“আমার শত্রু দুষ্টের মতো হোক, আমার বিপক্ষ অধার্মিকের মতো হোক।
8 ൮ ദൈവമില്ലാത്ത മനുഷ്യന്‍ സമ്പാദിക്കുകയും നീതിയല്ലാത്തത് സൂക്ഷിക്കുകയും ചെയ്യുന്നു അവന് എന്ത് പ്രത്യാശ ശേഷിപ്പുള്ളു?
যেহেতু অনীশ্বররা যখন বিচ্ছিন্ন হয়, যখন ঈশ্বর তাদের প্রাণ কেড়ে নেন, তখন তাদের কাছে কী প্রত্যাশা থাকে?
ঈশ্বর কি তখন তাদের আর্তনাদ শোনেন যখন তাদের উপরে চরম দুর্দশা নেমে আসে?
তারা কি সর্বশক্তিমানে আনন্দ খুঁজে পাবে? তারা কি সবসময় ঈশ্বরকে ডাকবে?
11 ൧൧ ദൈവത്തിന്റെ ശക്തിയെക്കുറിച്ച് ഞാൻ നിങ്ങളെ ഉപദേശിക്കും; സർവ്വശക്തന്റെ ഉദ്ദേശം ഞാൻ മറച്ചുവയ്ക്കുകയില്ല.
“ঈশ্বরের পরাক্রমের বিষয়ে আমি তোমাদের শিক্ষা দেব; সর্বশক্তিমানের কোনো কিছুই আমি লুকিয়ে রাখব না।
তোমরা নিজেরাই তো তা দেখেছ। তবে কেন এই অনর্থক কথা বলছ?
13 ൧൩ ഇത് ദുർജ്ജനത്തിന് ദൈവത്തിന്റെ പക്കലുള്ള ഓഹരിയും നിഷ്ഠൂരന്മാർ സർവ്വശക്തനിൽനിന്ന് പ്രാപിക്കുന്ന അവകാശവും തന്നെ.
“ঈশ্বর দুষ্টদের এই পরিণতিই বরাদ্দ করে দিয়েছেন, নিষ্ঠুর মানুষ সর্বশক্তিমানের কাছ থেকে এই উত্তরাধিকারই লাভ করে:
তাদের সন্তানদের সংখ্যা যতই বেশি হোক না কেন, তাদের পরিণতি তরোয়ালই; তাদের সন্তানসন্ততি কখনোই পর্যাপ্ত খাদ্য পাবে না।
যারা বেঁচে থাকবে মহামারি তাদের কবর দেবে, ও তাদের বিধবারাও তাদের জন্য কাঁদবে না।
যদিও সে ধুলোর মতো করে গাদা গাদা রুপো ও কাদার পাঁজার মতো করে পোশাক-পরিচ্ছদ জমাবে,
তবুও সে যা জমাবে ধার্মিকেরা তা গায়ে দেবে, ও নির্দোষ মানুষেরা তার রুপো ভাগাভাগি করে নেবে।
যে বাড়ি সে তৈরি করে তা পতঙ্গের গুটির মতো, চৌকিদারের তৈরি করা কুঁড়েঘরের মতো।
19 ൧൯ അവൻ ധനവാനായി കിടക്കുന്നു; പിന്നെ അങ്ങനെ ചെയ്യുകയില്ല; അവൻ കണ്ണ് തുറക്കുന്നു; അപ്പോൾ എല്ലാം ഇല്ലാതെയായിരിക്കും.
সে ধনবান অবস্থায় শুতে যায়, কিন্তু আর কখনও সে এরকম করতে পারবে না; সে যখন চোখ খোলে, তখন সব শেষ।
আতঙ্ক বন্যার মতো তার নাগাল ধরে ফেলে; রাতের বেলায় প্রচণ্ড ঝড় তাকে উড়িয়ে নিয়ে যায়।
21 ൨൧ കിഴക്കൻകാറ്റ് അവനെ പിടിച്ചിട്ട് അവൻ ഇല്ലാതെയാകുന്നു; അവന്റെ സ്ഥലത്തുനിന്ന് അത് അവനെ പാറ്റിക്കളയുന്നു.
পূর্বীয় বাতাস তাকে তুলে নিয়ে যায়, ও সে সর্বস্বান্ত হয়; সেই বাতাস তাকে স্বস্থান থেকে উড়িয়ে দেয়।
সে যত সেই বাতাসের প্রকোপ থেকে পালায় তা নির্দয়ভাবে তাকে সজোরে ছুঁড়ে ফেলে দেয়।
সেই বাতাস উপহাসভরে হাততালি দেয় ও শিস দিয়ে তাকে তাড়িয়ে দেয়।”
