< Salamans Mācītājs 8 >
1 Kas ir kā gudrais un kas zin sacīt, kādas tās lietas ir? Cilvēka gudrība dara gaišu viņa vaigu un viņa bargums pārvēršās.
কে জ্ঞানী লোকের মতো? যা ঘটে কে তার অর্থ বুঝতে পারে? জ্ঞান মানুষের মুখ উজ্জ্বল করে এবং তার মুখের কঠিনতা পরিবর্তন করে।
2 Es (saku): liec vērā ķēniņa pavēli, kā tu Dievam esi zvērējis.
আমার উপদেশ এই যে, তুমি তোমার রাজার আদেশ পালন করো, কেননা ঈশ্বরের সামনে তুমি এই শপথ করেছ।
3 Nesteidzies no viņa vaiga iet nost, netinies nekādā ļaunā darbā; jo visu, ko viņš grib, to viņš dara.
তাড়াতাড়ি রাজার উপস্থিতি থেকে চলে যেয়ো না। মন্দ কিছুর সঙ্গে যুক্ত হোয়ো না, কারণ তিনি তাঁর ইচ্ছামতো কাজ করেন।
4 Kur ķēniņa vārds ir, tur ir vara, un kas uz viņu var sacīt: ko tu dari?
রাজার কথাই যখন সবচেয়ে বড়ো তখন কে তাঁকে বলবে, “আপনি কী করছেন?”
5 Kas bausli tur, tas neredzēs ļauna; un gudra sirds zin laiku un tiesu.
যে তাঁর আদেশ পালন করে তার কোনো ক্ষতি হবে না, আর জ্ঞানবানের হৃদয় উপযুক্ত সময় ও কাজের নিয়ম জানে।
6 Jo ikkatram padomam ir savs laiks un sava tiesa; jo cilvēka ļaunums to smagi spiež.
কারণ প্রত্যেক ব্যাপারের জন্য উপযুক্ত সময় ও কাজের নিয়ম আছে, যদিও মানুষের দৈন্য তার জন্য অতিমাত্র।
7 Jo viņš nezin, kas notiks un kas viņam sacīs, kā tas būs?
যেহেতু কেউ ভবিষ্যৎ জানে না, তাকে কে বলতে পারবে যে কী ঘটবে?
8 Cilvēka nav, kam būtu vara pār garu, to garu aizturēt; viņam arī nav varas pār miršanas dienu, un nav atlaišanas karā; tā arī bezdievība to neizglābs, kas to dara.
বাতাসকে যেমন ধরে রাখবার ক্ষমতা কারও নেই, তেমনি মৃত্যুর সময়ের উপরে কারও হাত নেই। যুদ্ধের সময় যেমন কেউ ছুটি পায় না, তেমনি দুষ্টতা কাউকে ছাড়ে না যে তা অভ্যাস করে।
9 Visu to es esmu redzējis, un esmu griezis savu sirdi uz ikvienu darbu, ko dara pasaulē. Dažkārt cilvēks pār cilvēku valda sev par nelaimi.
সূর্যের নিচে যা কিছু করা হয় তার দিকে মনোযোগ দিয়ে আমি এসবই দেখেছি। কোনো কোনো সময়ে একজন অন্যের উপরে তার অমঙ্গলের জন্য কর্তৃত্ব করে।
10 Es arī vēl redzēju bezdievīgus, kas tika aprakti un nāca pie dusas; bet tālu aizgāja no svētās vietas un tika aizmirsti pilsētā, kas bija darījuši taisnību; arī tā ir niecība.
তারপর, আমি এও দেখলাম দুষ্টদের কবর দেওয়া হল—যারা পবিত্রস্থানে যাতায়াত করত এবং যে নগরে তারা তা করত সেখানে তারা প্রশংসা পেত। এটাও অসার।
11 Kad tiesu par ļauno darbu nenes drīzumā, tad cilvēku bērnu sirds paliek droša, ļaunu darīt.
অন্যায় কাজের শাস্তি যদি তাড়াতাড়ি দেওয়া না হয় তাহলে লোকদের হৃদয় অন্যায় করবার জন্য সম্পূর্ণভাবে প্রস্তুত হয়।
12 Jebšu grēcinieks simts reizes ļaunu dara un dzīvo ilgi, tomēr es zinu, ka dievbijīgiem labi klāsies, kas priekš viņa bīstas.
যদিও দুষ্টলোক একশোটি দুষ্কর্ম করে অনেক দিন বেঁচে থাকে তবুও আমি জানি ঈশ্বরকে যারা ভয় করে তাদের মঙ্গল হবে।
13 Bet bezdievīgam labi neklāsies, un viņš ilgi nedzīvos, tā kā ēna; tādēļ ka viņš priekš Dieva nebīstas.
কিন্তু দুষ্টরা ঈশ্বরকে ভয় করে না বলে তাদের মঙ্গল হবে না এবং তাদের আয়ু ছায়ার মতো হবে।
14 Niecība ir, kas notiek virs zemes, ka ir taisni cilvēki, kam tā klājās, tā kā būtu darījuši bezdievīgi, un ir bezdievīgi, kam tā klājās, tā kā būtu darījuši taisni; es sacīju: arī tā ir niecība.
পৃথিবীতে আরও একটি অসার বিষয় ঘটে দুষ্টের যা পাওনা তা ধার্মিক লোক পায় এবং ধার্মিক লোকের যা পাওনা তা দুষ্টলোক পায়। এটাও আমি বলি অসার।
15 Tādēļ es slavēju to prieku, ka cilvēkam cita labuma nav pasaulē, kā vien ēst un dzert un priecāties, un tas viņam atlec no viņa pūliņa viņa dzīvības laikā, ko Dievs viņam dod pasaulē.
সেইজন্য আমি জীবনে আমোদের প্রশংসা করছি, কারণ সূর্যের নিচে খাওয়াদাওয়া ও আমোদ করা ছাড়া মানুষের জন্য ভালো আর কিছুই নেই। তাহলে সূর্যের নিচে ঈশ্বরের দেওয়া মানুষের জীবনের সমস্ত দিনগুলিতে তার কাজে আনন্দই হবে তার সঙ্গী।
16 Kad es apņēmos, gudrību atzīt un ieraudzīt to grūtumu, kas virs zemes notiek, ka dažs ne dienu ne nakti miegu neredz savām acīm.
প্রজ্ঞা পাবার জন্য এবং পৃথিবীতে যা হয় তা বুঝবার জন্য যখন আমি মনোযোগ দিলাম—দিনে কিংবা রাতে মানুষের ঘুম হয় না—
17 Tad es redzēju visu Dieva darbu, ka cilvēks to darbu nevar izprast, kas notiek pasaulē; jebšu cilvēks darbojās izdomāt, tomēr viņš to neizdibinās, un jebšu arī tas gudrais sacītu, ka viņš to zina, tomēr viņš to nevar atrast.
তখন আমি ঈশ্বরের সমস্ত কাজ দেখলাম। সূর্যের নিচে যে কাজ হয় তা কেউ বুঝতে পারে না। যদিও তা খুঁজে পাবার জন্য তাদের প্রচেষ্টা থাকে তবুও কেউ তার অর্থ খুঁজে পায় না। এমনকি জ্ঞানবানেরা দাবি করে যে তারা জানে, কিন্তু তারা সত্যিই সম্পূর্ণ বুঝতে পারে না।