< 詩篇 39 >
1 われ曩にいへり われ舌をもて罪ををかさざらんために我すべての途をつつしみ惡者のわがまへに在るあひだはわが口に衝をかけんと
১প্রধান বাদ্যকরের জন্য, আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম, “আমি যা বলব তা সাবধানে বলব; যেন আমি আমার জিভ দিয়ে পাপ না করি, যখন দুষ্টেরা আমার সামনে থাকে, তখন আমি মুখে একটি জাল বেঁধে রাখব।”
2 われ默して唖となり善言すらことばにいださず わが憂なほおこれり
২আমি নীরব থাকলাম; এমনকি আমি ভালো কথা বলা থেকেও বিরত থাকলাম এবং আমার ব্যথা আরও বেড়ে উঠল।
3 わが心わがうちに熱し おもひつづくるほどに火もえぬればわれ舌をもていへらく
৩আমার হৃদয় গরম হয়ে উঠলো; যখন আমি এই সমস্ত জিনিস সম্পর্কে চিন্তা করি, সেগুলো আগুনের মত জ্বলে, আমি অবশেষে কথা বললাম।
4 ヱホバよ願くはわが終とわが日の數のいくばくなるとを知しめたまへ わが無常をしらしめたまへ
৪“সদাপ্রভুু, আমাকে জানাও কখন আমার জীবন শেষ হবে এবং আমার আয়ু কত দিন পর্যন্ত তা জানাও। দেখাও আমি কেমন ক্ষণিক।
5 觀よなんぢわがすべての日を一掌にすぎさらしめたまふ わがかいのち主前にてはなきにことならず 實にすべての人は皆その盛時だにもむなしからざるはなし (セラ)
৫দেখ, তুমি আমার জীবনের দিন গুলো করেছ মুষ্টিমেয় এবং আমার জীবনকাল তোমার আগে কিছুই না। নিশ্চয়ই প্রত্যেক মানুষই বাষ্পের মত ক্ষণস্হায়ী।
6 人の世にあるは影にことならず その思ひなやむことはむなしからざるなし その積蓄ふるものはたが手にをさまるをしらず
৬সত্যিই প্রত্যেক মানুষ ছায়ার মত চলাফেরা করে। নিশ্চয়ই তারা ধন সঞ্চয় করার জন্য ব্যস্ত, যদিও তারা জানে না কে তাদের গ্রহণ করবে।
7 主よわれ今なにをかまたん わが望はなんぢにあり
৭এখন, প্রভু, আমি কি জন্য অপেক্ষা করছি? তুমি আমার একমাত্র আশা।
8 ねがはくは我ぞすべて愆より助けいだしたまへ 愚なるものに誹らるることなからしめたまへ
৮আমার সমস্ত পাপের উপর আমাকে বিজয় দান কর; আমাকে মূর্খ লোকদের দ্বারা অপমানে পূর্ণ কর না।
9 われは默して口をひらかず 此はなんぢの成したまふ者なればなり
৯আমি নিঃশব্দ ছিলাম আমি আমার মুখ খুলিনি, কারণ তুমিই এটি করেছ।
10 願くはなんぢの責をわれよりはなちたまへ 我なんぢの手にうちこらさるるによりて亡ぶるばかりになりぬ
১০আমার থেকে তোমার যন্ত্রণা সরাও, তোমার হাত আমাকে আঘাত করেছে।
11 なんぢ罪をせめて人をこらし その慕ひよろこぶところのものを蠧のくらふがごとく消うせしめたまふ 實にもろもろの人はむなしからざるなし (セラ)
১১যখন তুমি পাপের জন্য লোকেদের শাসন কর, তুমি কীটের মত ধীরে ধীরে তাদের শক্তি গ্রাস করো; নিশ্চয়ই সব মানুষই বাষ্প ছাড়া আর কিছুই নয়। (সেলা)
12 ああヱホバよねがはくはわが祈をきき わが號呼に耳をかたぶけたまへ わが涙をみて默したまふなかれ われはなんぢに寄る旅客すべてわが列祖のごとく宿れるものなり
১২সদাপ্রভুু, আমার প্রার্থনা শোন এবং আমার কথা শোন, আমার কান্না শুনে নীরব থেকো না, আমি তোমার কাছে বিদেশী লোকের মত, আমার সমস্ত পূর্বপুরুষদের মত একজন প্রবাসী।
13 我ここを去てうせざる先になんぢ面をそむけてわれを爽快ならしめたまへ
১৩আমার থেকে তোমার দৃষ্টি ফেরাও যাতে আমি মরার আগে আবার হাঁসতে পারি।”