< איוב 11 >
וַיַּעַן צֹפַר הַֽנַּעֲמָתִי וַיֹּאמַֽר׃ | 1 |
১তারপর নামাথীয় সোফার উত্তর দিল এবং বলল,
הֲרֹב דְּבָרִים לֹא יֵעָנֶה וְאִם־אִישׁ שְׂפָתַיִם יִצְדָּֽק׃ | 2 |
২“এত কথার কি উত্তর দেওয়া হবে না? বাচাল লোকটিকে কি বিশ্বাস করা হবে?
בַּדֶּיךָ מְתִים יַחֲרִישׁו וַתִּלְעַג וְאֵין מַכְלִֽם׃ | 3 |
৩তোমার গর্ব কি অন্যদের চুপ করিয়ে রাখবে? যখন তুমি আমাদের শিক্ষাকে উপহাস কর, কেউ কি তোমায় লজ্জা দেবে না?
וַתֹּאמֶר זַךְ לִקְחִי וּבַר הָיִיתִי בְעֵינֶֽיךָ׃ | 4 |
৪কারণ তুমি ঈশ্বরকে বলেছ, ‘আমার বিশ্বাস খাঁটি, আমি তোমার দৃষ্টিতে অনিন্দনীয়।’
וְֽאוּלָם מִֽי־יִתֵּן אֱלוֹהַּ דַּבֵּר וְיִפְתַּח שְׂפָתָיו עִמָּֽךְ׃ | 5 |
৫কিন্তু, আহা, ঈশ্বর কথা বলবেন এবং তোমার বিরুদ্ধে মুখ খুলবেন;
וְיַגֶּד־לְךָ ׀ תַּֽעֲלֻמוֹת חָכְמָה כִּֽי־כִפְלַיִם לְֽתוּשִׁיָּה וְדַע כִּֽי־יַשֶּׁה לְךָ אֱלוֹהַ מֵעֲוֺנֶֽךָ׃ | 6 |
৬তিনি তোমায় জ্ঞানের গোপন তথ্য দেখাবেন! কারণ তিনি পরস্পর বোঝাপড়ায় মহান। তবে জানো যে ঈশ্বর যা তোমার কাছ থেকে দাবি করেন তা তোমার অপরাধের যা প্রাপ্য তার থেকে কম দাবি করেন।
הַחֵקֶר אֱלוֹהַ תִּמְצָא אִם עַד־תַּכְלִית שַׁדַּי תִּמְצָֽא׃ | 7 |
৭তুমি ঈশ্বরকে খোঁজার মধ্যে দিয়ে কি তাঁকে বুঝতে পার? তুমি কি সর্বশক্তিমানকে পুরোপুরি বুঝতে পার?
גָּבְהֵי שָׁמַיִם מַה־תִּפְעָל עֲמֻקָּה מִשְּׁאוֹל מַה־תֵּדָֽע׃ (Sheol ) | 8 |
৮এই বিষয়টা আকাশের মত উঁচু; তুমি কি করতে পার? এটা পাতালের থেকেও গভীর; তুমি কি জানতে পার? (Sheol )
אֲרֻכָּה מֵאֶרֶץ מִדָּהּ וּרְחָבָה מִנִּי־יָֽם׃ | 9 |
৯এটার পৃথিবীর থেকেও অনেক লম্বা এবং সমুদ্রের থেকে চওড়া।
אִם־יַחֲלֹף וְיַסְגִּיר וְיַקְהִיל וּמִי יְשִׁיבֶֽנּוּ׃ | 10 |
১০যদি তিনি সেখান দিয়ে যান এবং কাউকে আটকান, যদি তিনি কাউকে ডাকেন বিচারের জন্য, তবে কে তাঁকে থামাবে?
כִּי־הוּא יָדַע מְתֵי־שָׁוְא וַיַּרְא־אָוֶן וְלֹא יִתְבּוֹנָֽן׃ | 11 |
১১কারণ তিনি মিথ্যাবাদীদের জানেন; [যখন] তিনি অপরাধ দেখেন, তিনি কি তা লক্ষ করেন না?
וְאִישׁ נָבוּב יִלָּבֵב וְעַיִר פֶּרֶא אָדָם יִוָּלֵֽד׃ | 12 |
১২কিন্তু বোকা লোকেদের কোন বুদ্ধি নেই; তারা জন্ম থেকে বুনো গাধার বাচ্চার সমান।
אִם־אַתָּה הֲכִינוֹתָ לִבֶּךָ וּפָרַשְׂתָּ אֵלָיו כַּפֶּֽךָ׃ | 13 |
১৩কিন্তু ধর তুমি তোমার মনে স্থির করেছ এবং ঈশ্বরের দিকে তোমার হাত বাড়িয়ে দিয়েছ;
אִם־אָוֶן בְּיָדְךָ הַרְחִיקֵהוּ וְאַל־תַּשְׁכֵּן בְּאֹהָלֶיךָ עַוְלָֽה׃ | 14 |
১৪ধর তোমার হাতে অপরাধ ছিল, কিন্তু পরে তুমি তা তোমার থেকে অনেক দূরে সরিয়ে দিয়েছ এবং তোমার তাঁবুতে অধার্মিকতাকে বাস করতে দাওনি।
כִּי־אָז ׀ תִּשָּׂא פָנֶיךָ מִמּוּם וְהָיִיתָ מֻצָק וְלֹא תִירָֽא׃ | 15 |
১৫তাহলে তুমি নিশ্চই তোমার মুখ লজ্জাহীন ভাবে তুলতে পারবে; সত্যি, তুমি অপরিবর্তনীয় হবে এবং ভয় করবে না।
כִּי־אַתָּה עָמָל תִּשְׁכָּח כְּמַיִם עָבְרוּ תִזְכֹּֽר׃ | 16 |
১৬তুমি তোমার কষ্ট ভুলে যাবে; তুমি এটাকে শুধু জলের মত যা বয়ে চলে গেছে তার মত মনে করবে।
וּֽמִצָּהֳרַיִם יָקוּם חָלֶד תָּעֻפָה כַּבֹּקֶר תִּהְיֶֽה׃ | 17 |
১৭তোমার জীবন দুপুরের থেকে বেশি উজ্জ্বল হবে; যদিও সেখানে অন্ধকার ছিল, এটা সকালের মত হবে।
וּֽבָטַחְתָּ כִּי־יֵשׁ תִּקְוָה וְחָפַרְתָּ לָבֶטַח תִּשְׁכָּֽב׃ | 18 |
১৮তুমি নিরাপদে থাকবে কারণ সেখানে আশা আছে; সত্যি, তুমি নিজের ব্যপারে সন্তুষ্ট হবে এবং তুমি নিরাপদে বিশ্রাম নেবে।
וְֽרָבַצְתָּ וְאֵין מַחֲרִיד וְחִלּוּ פָנֶיךָ רַבִּֽים׃ | 19 |
১৯আর তুমি শুয়ে পরবে এবং কেউ তোমাকে ভয় দেখাবে না; সত্যিই, অনেকে তোমার মঙ্গলকামনা করবে।
וְעֵינֵי רְשָׁעִים תִּכְלֶינָה וּמָנוֹס אָבַד מִנְהֶם וְתִקְוָתָם מַֽפַּח־נָֽפֶשׁ׃ | 20 |
২০কিন্তু পাপীদের চোখ নিস্তেজ হবে; তারা পালানোর পথ পাবে না; তাদের একমাত্র আশা হবে প্রাণত্যাগ করা।”