< יִרְמְיָהוּ 46 >
אֲשֶׁ֨ר הָיָ֧ה דְבַר־יְהוָ֛ה אֶל־יִרְמְיָ֥הוּ הַנָּבִ֖יא עַל־הַגֹּויִֽם׃ | 1 |
বিভিন্ন জাতি সম্পর্কে সদাপ্রভুর এই বাক্য, ভাববাদী যিরমিয়ের কাছে উপস্থিত হল:
לְמִצְרַ֗יִם עַל־חֵ֨יל פַּרְעֹ֤ה נְכֹו֙ מֶ֣לֶךְ מִצְרַ֔יִם אֲשֶׁר־הָיָ֥ה עַל־נְהַר־פְּרָ֖ת בְּכַרְכְּמִ֑שׁ אֲשֶׁ֣ר הִכָּ֗ה נְבֽוּכַדְרֶאצַּר֙ מֶ֣לֶךְ בָּבֶ֔ל בִּשְׁנַת֙ הָֽרְבִיעִ֔ית לִיהֹויָקִ֥ים בֶּן־יֹאשִׁיָּ֖הוּ מֶ֥לֶךְ יְהוּדָֽה׃ | 2 |
মিশর সম্পর্কে: যোশিয়ের পুত্র যিহূদার রাজা যিহোয়াকীমের রাজত্বের চতুর্থ বছরে, ব্যাবিলনের রাজা নেবুখাদনেজার, মিশরের রাজা ফরৌণ নখোর যে সৈন্যদলকে ইউফ্রেটিস নদীর তীরে কর্কমীশে পরাস্ত করেন, তাদের সম্পর্কে এই বাক্য,
עִרְכ֤וּ מָגֵן֙ וְצִנָּ֔ה וּגְשׁ֖וּ לַמִּלְחָמָֽה׃ | 3 |
“বড়ো বা ছোটো, তোমাদের ঢালগুলি প্রস্তুত করো ও সমরাভিযানে বের হও!
אִסְר֣וּ הַסּוּסִ֗ים וַֽעֲלוּ֙ הַפָּ֣רָשִׁ֔ים וְהִֽתְיַצְּב֖וּ בְּכֹ֥ובָעִ֑ים מִרְקוּ֙ הָֽרְמָחִ֔ים לִבְשׁ֖וּ הַסִּרְיֹנֹֽת׃ | 4 |
অশ্বগুলিকে সজ্জিত করো, যুদ্ধাশ্বে আরোহণ করো! শিরস্ত্রাণ পরে তোমরা অবস্থান নাও! তোমাদের বর্শাগুলি ঝকঝকে করো, সব রণসাজ পরে নাও!
מַדּ֣וּעַ רָאִ֗יתִי הֵ֣מָּה חַתִּים֮ נְסֹגִ֣ים אָחֹור֒ וְגִבֹּורֵיהֶ֣ם יֻכַּ֔תּוּ וּמָנֹ֥וס נָ֖סוּ וְלֹ֣א הִפְנ֑וּ מָגֹ֥ור מִסָּבִ֖יב נְאֻם־יְהוָֽה׃ | 5 |
আমি কী দেখতে পাচ্ছি? তারা আতঙ্কগ্রস্ত হয়েছে, তারা পিছনে অপসারণ করছে, তাদের বীর যোদ্ধারা পরাস্ত হয়েছে। পিছন দিকে না ফিরে তারা দ্রুত পলায়ন করে, তাদের চারদিকে কেবলই ভয়ের পরিবেশ,” সদাপ্রভু এই কথা বলেন।
אַל־יָנ֣וּס הַקַּ֔ל וְאַל־יִמָּלֵ֖ט הַגִּבֹּ֑ור צָפֹ֙ונָה֙ עַל־יַ֣ד נְהַר־פְּרָ֔ת כָּשְׁל֖וּ וְנָפָֽלוּ׃ | 6 |
“দ্রুতগামী লোক পলায়ন করতে পারছে না, শক্তিশালী লোকেরাও নিষ্কৃতি পাচ্ছে না। উত্তর দিকে, ইউফ্রেটিস নদীর তীরে, তারা হোঁচট খেয়ে পতিত হচ্ছে।
מִי־זֶ֖ה כַּיְאֹ֣ר יַֽעֲלֶ֑ה כַּנְּהָרֹ֕ות יִֽתְגָּעֲשׁ֖וּ מֵימָֽיו׃ | 7 |
“নীলনদের মতো, নদীর উপচে পড়া জলরাশির মতো, ওই যে উঠে আসছে, ও কে?
מִצְרַ֙יִם֙ כַּיְאֹ֣ר יַֽעֲלֶ֔ה וְכַנְּהָרֹ֖ות יִתְגֹּ֣עֲשׁוּ מָ֑יִם וַיֹּ֗אמֶר אַֽעֲלֶה֙ אֲכַסֶּה־אֶ֔רֶץ אֹבִ֥ידָה עִ֖יר וְיֹ֥שְׁבֵי בָֽהּ׃ | 8 |
মিশর নীলনদের মতো উঠে আসছে, যেমন নদীগুলিতে জলরাশি ফেঁপে ওঠে। সে বলছে, ‘আমি উঠে সমস্ত পৃথিবীকে প্লাবিত করব, আমি লোকসমেত সব নগর ধ্বংস করব।’
עֲל֤וּ הַסּוּסִים֙ וְהִתְהֹלְל֣וּ הָרֶ֔כֶב וְיֵצְא֖וּ הַגִּבֹּורִ֑ים כּ֤וּשׁ וּפוּט֙ תֹּפְשֵׂ֣י מָגֵ֔ן וְלוּדִ֕ים תֹּפְשֵׂ֖י דֹּ֥רְכֵי קָֽשֶׁת׃ | 9 |
হে অশ্বেরা, তোমরা আক্রমণ করো! ওহে রথারোহীরা, তোমরা উন্মত্তের মতো রথ চালাও! হে যোদ্ধারা, তোমরা সমরাভিযান করো, কূশ ও পূটের লোকেরা, যারা ঢাল বহন করে, লূদের লোকেরা, যারা ধনুকে শরসন্ধান করে।
וְֽהַיֹּ֨ום הַה֜וּא לַאדֹנָ֧י יְהוִ֣ה צְבָאֹ֗ות יֹ֤ום נְקָמָה֙ לְהִנָּקֵ֣ם מִצָּרָ֔יו וְאָכְלָ֥ה חֶ֙רֶב֙ וְשָׂ֣בְעָ֔ה וְרָוְתָ֖ה מִדָּמָ֑ם כִּ֣י זֶ֠בַח לַאדֹנָ֨י יְהוִ֧ה צְבָאֹ֛ות בְּאֶ֥רֶץ צָפֹ֖ון אֶל־נְהַר־פְּרָֽת׃ | 10 |
কিন্তু সেদিনটি হল প্রভু, বাহিনীগণের সদাপ্রভুর, এক প্রতিশোধের দিন, তাঁর শত্রুদের উপরে প্রতিশোধ নেওয়ার দিন। তরোয়াল তৃপ্ত না হওয়া পর্যন্ত গ্রাস করে যাবে, যতক্ষণ না রক্তে তার পিপাসা নিবারিত হয়। কারণ প্রভু, বাহিনীগণের সদাপ্রভু, উত্তরের দেশে, ইউফ্রেটিস নদীর তীরে, বলি উৎসর্গ করবেন।
עֲלִ֤י גִלְעָד֙ וּקְחִ֣י צֳרִ֔י בְּתוּלַ֖ת בַּת־מִצְרָ֑יִם לַשָּׁוְא֙ הִרְבֵּיתִי (הִרְבֵּ֣ית) רְפֻאֹ֔ות תְּעָלָ֖ה אֵ֥ין לָֽךְ׃ | 11 |
“হে মিশরের কুমারী-কন্যা, তুমি গিলিয়দে গিয়ে মলম নিয়ে এসো। কিন্তু তুমি বৃথাই অনেক ওষুধ ব্যবহার করছ, তোমার রোগের কোনো প্রতিকার নেই।
שָׁמְע֤וּ גֹויִם֙ קְלֹונֵ֔ךְ וְצִוְחָתֵ֖ךְ מָלְאָ֣ה הָאָ֑רֶץ כִּֽי־גִבֹּ֤ור בְּגִבֹּור֙ כָּשָׁ֔לוּ יַחְדָּ֖יו נָפְל֥וּ שְׁנֵיהֶֽם׃ פ | 12 |
জাতিগণ তোমার লজ্জার কথা শুনবে; তোমার কান্নায় পৃথিবী পূর্ণ হবে। এক যোদ্ধা অন্য যোদ্ধার উপরে পড়বে, তারা উভয়েই একসঙ্গে পতিত হবে।”
הַדָּבָר֙ אֲשֶׁ֣ר דִּבֶּ֣ר יְהוָ֔ה אֶֽל־יִרְמְיָ֖הוּ הַנָּבִ֑יא לָבֹ֗וא נְבֽוּכַדְרֶאצַּר֙ מֶ֣לֶךְ בָּבֶ֔ל לְהַכֹּ֖ות אֶת־אֶ֥רֶץ מִצְרָֽיִם׃ | 13 |
মিশরকে আক্রমণ করার জন্য ব্যাবিলনের রাজা নেবুখাদনেজারের আগমন সম্পর্কে, সদাপ্রভু ভাববাদী যিরমিয়কে এই বার্তা দিলেন:
הַגִּ֤ידוּ בְמִצְרַ֙יִם֙ וְהַשְׁמִ֣יעוּ בְמִגְדֹּ֔ול וְהַשְׁמִ֥יעוּ בְנֹ֖ף וּבְתַחְפַּנְחֵ֑ס אִמְר֗וּ הִתְיַצֵּב֙ וְהָכֵ֣ן לָ֔ךְ כִּֽי־אָכְלָ֥ה חֶ֖רֶב סְבִיבֶֽיךָ׃ | 14 |
“তোমরা মিশরে ঘোষণা করো, মিগ্দোলে একথা প্রচার করো; মেম্ফিস ও তফন্হেষেও একথা গিয়ে বলো: ‘তোমরা নিজেদের অবস্থান নাও ও প্রস্তুত হও, কারণ তরোয়াল তোমাদের চারপাশের সবাইকে গ্রাস করবে।’
מַדּ֖וּעַ נִסְחַ֣ף אַבִּירֶ֑יךָ לֹ֣א עָמַ֔ד כִּ֥י יְהוָ֖ה הֲדָפֹֽו׃ | 15 |
কেন তোমার যোদ্ধারা ভূপাতিত হবে? তারা দাঁড়াতে পারে না, কারণ সদাপ্রভু তাদের মাটিতে ফেলে দেবেন।
הִרְבָּ֖ה כֹּושֵׁ֑ל גַּם־נָפַ֞ל אִ֣ישׁ אֶל־רֵעֵ֗הוּ וַיֹּֽאמְרוּ֙ ק֣וּמָה ׀ וְנָשֻׁ֣בָה אֶל־עַמֵּ֗נוּ וְאֶל־אֶ֙רֶץ֙ מֹֽולַדְתֵּ֔נוּ מִפְּנֵ֖י חֶ֥רֶב הַיֹּונָֽה׃ | 16 |
তারা বারবার হোঁচট খাবে; তারা পরস্পরের উপরে গিয়ে পড়বে। তারা বলবে, ‘ওঠো, চলো আমরা ফিরে যাই, স্বদেশে, আমাদের আপনজনদের কাছে, অত্যাচারীদের তরোয়াল থেকে অনেক দূরে।’
קָרְא֖וּ שָׁ֑ם פַּרְעֹ֤ה מֶֽלֶךְ־מִצְרַ֙יִם֙ שָׁאֹ֔ון הֶעֱבִ֖יר הַמֹּועֵֽד׃ | 17 |
সেখানে তারা চিৎকার করে বলবে, ‘মিশরের রাজা ফরৌণ এক উচ্চশব্দ মাত্র; সে তার সুযোগ হারিয়েছে।’
חַי־אָ֙נִי֙ נְאֻם־הַמֶּ֔לֶךְ יְהוָ֥ה צְבָאֹ֖ות שְׁמֹ֑ו כִּ֚י כְּתָבֹ֣ור בֶּֽהָרִ֔ים וּכְכַרְמֶ֖ל בַּיָּ֥ם יָבֹֽוא׃ | 18 |
“আমার জীবনের দিব্যি,” রাজা ঘোষণা করেন, যাঁর নাম বাহিনীগণের সদাপ্রভু, “একজন আসবেন, যিনি পর্বতগুলির মধ্যে তাবোরের তুল্য, সমুদ্রতীরের কর্মিল পাহাড়ের মতো।
כְּלֵ֤י גֹולָה֙ עֲשִׂ֣י לָ֔ךְ יֹושֶׁ֖בֶת בַּת־מִצְרָ֑יִם כִּֽי־נֹף֙ לְשַׁמָּ֣ה תִֽהְיֶ֔ה וְנִצְּתָ֖ה מֵאֵ֥ין יֹושֵֽׁב׃ ס | 19 |
তোমরা যারা মিশরে বসবাস করো, নির্বাসনের জন্য তোমাদের জিনিসপত্র তুলে নাও, কারণ মেম্ফিস নগরী পরিত্যক্ত হবে, নিবাসীহীন ধ্বংসস্তূপ হয়ে পড়ে থাকবে।
עֶגְלָ֥ה יְפֵֽה־פִיָּ֖ה מִצְרָ֑יִם קֶ֥רֶץ מִצָּפֹ֖ון בָּ֥א בָֽא׃ | 20 |
“মিশর এক সুন্দরী বকনা-বাছুর, কিন্তু উত্তর দিক থেকে তার বিরুদ্ধে এক ডাঁশ-মাছি আসছে।
גַּם־שְׂכִרֶ֤יהָ בְקִרְבָּהּ֙ כְּעֶגְלֵ֣י מַרְבֵּ֔ק כִּֽי־גַם־הֵ֧מָּה הִפְנ֛וּ נָ֥סוּ יַחְדָּ֖יו לֹ֣א עָמָ֑דוּ כִּ֣י יֹ֥ום אֵידָ֛ם בָּ֥א עֲלֵיהֶ֖ם עֵ֥ת פְּקֻדָּתָֽם׃ | 21 |
তার সৈন্যশ্রেণীরা বেতনভোগী, তারা সব নধর বাছুরের মতো। তারাও পিছন ফিরে একসঙ্গে পালাবে, তারা তাদের স্থানে স্থির হয়ে দাঁড়াতে পারবে না, কারণ বিপর্যয়ের দিন তাদের উপরে নেমে আসছে, সেই সময়টি হল তাদের শাস্তি পাওয়ার।
קֹולָ֖הּ כַּנָּחָ֣שׁ יֵלֵ֑ךְ כִּֽי־בְחַ֣יִל יֵלֵ֔כוּ וּבְקַרְדֻּמֹּות֙ בָּ֣אוּ לָ֔הּ כְּחֹטְבֵ֖י עֵצִֽים׃ | 22 |
মিশর পালিয়ে যাওয়া সাপের মতো হিস্হিস্ করবে, যেভাবে সৈন্যদল সামনের দিকে এগিয়ে যায়; তারা কুড়ুল নিয়ে তার বিরুদ্ধে আসবে, যেমন লোকেরা গাছপালা কেটে নেয়।
כָּרְת֤וּ יַעְרָהּ֙ נְאֻם־יְהוָ֔ה כִּ֖י לֹ֣א יֵֽחָקֵ֑ר כִּ֤י רַבּוּ֙ מֵֽאַרְבֶּ֔ה וְאֵ֥ין לָהֶ֖ם מִסְפָּֽר׃ | 23 |
তারা তার অরণ্য কেটে ফেলবে,” সদাপ্রভু এই কথা বলেন, “তা যতই গহন হোক না কেন। তারা পঙ্গপাল অপেক্ষাও বহুসংখ্যক, যাদের সংখ্যা গণনা করা যায় না।
הֹבִ֖ישָׁה בַּת־מִצְרָ֑יִם נִתְּנָ֖ה בְּיַ֥ד עַם־צָפֹֽון׃ | 24 |
মিশর-কন্যাকে লজ্জা দেওয়া হবে, উত্তরের লোকদের হাতে সে সমর্পিত হবে।”
אָמַר֩ יְהוָ֨ה צְבָאֹ֜ות אֱלֹהֵ֣י יִשְׂרָאֵ֗ל הִנְנִ֤י פֹוקֵד֙ אֶל־אָמֹ֣ון מִנֹּ֔א וְעַל־פַּרְעֹה֙ וְעַל־מִצְרַ֔יִם וְעַל־אֱלֹהֶ֖יהָ וְעַל־מְלָכֶ֑יהָ וְעַ֨ל־פַּרְעֹ֔ה וְעַ֥ל הַבֹּטְחִ֖ים בֹּֽו׃ | 25 |
বাহিনীগণের সদাপ্রভু, ইস্রায়েলের ঈশ্বর, এই কথা বলেন: “আমি শাস্তি দিতে চলেছি থিব্স-নগরের আমোন-দেবের উপরে, ফরৌণের উপরে, মিশরের উপরে ও তার দেবদেবী ও রাজাদের উপরে, এবং তাদের উপরে, যারা মিশরের উপরে নির্ভর করে।
וּנְתַתִּ֗ים בְּיַד֙ מְבַקְשֵׁ֣י נַפְשָׁ֔ם וּבְיַ֛ד נְבֽוּכַדְרֶאצַּ֥ר מֶֽלֶךְ־בָּבֶ֖ל וּבְיַד־עֲבָדָ֑יו וְאַחֲרֵי־כֵ֛ן תִּשְׁכֹּ֥ן כִּֽימֵי־קֶ֖דֶם נְאֻם־יְהוָֽה׃ ס | 26 |
যারা তাদের প্রাণ হরণ করতে চায়, আমি তাদের হাতে তাদের সমর্পণ করব। তারা হল ব্যাবিলনের রাজা নেবুখাদনেজার ও তার সৈন্যেরা। পরবর্তী সময়ে, মিশর অবশ্য লোক অধ্যূষিত হবে, যেমন তারা পূর্বে ছিল,” একথা সদাপ্রভু ঘোষণা করেন।
וְ֠אַתָּה אַל־תִּירָ֞א עַבְדִּ֤י יַֽעֲקֹב֙ וְאַל־תֵּחַ֣ת יִשְׂרָאֵ֔ל כִּ֠י הִנְנִ֤י מֹושִֽׁעֲךָ֙ מֵֽרָחֹ֔וק וְאֶֽת־זַרְעֲךָ֖ מֵאֶ֣רֶץ שִׁבְיָ֑ם וְשָׁ֧ב יַעֲקֹ֛וב וְשָׁקַ֥ט וְשַׁאֲנַ֖ן וְאֵ֥ין מַחֲרִֽיד׃ ס | 27 |
“আমার দাস যাকোব, তোমরা ভয় কোরো না; ও ইস্রায়েল, তোমরা নিরাশ হোয়ো না। আমি নিশ্চয়ই তোমাকে দূরবর্তী দেশ থেকে রক্ষা করব, তোমার বংশধরদের নির্বাসনের দেশ থেকে উদ্ধার করব। যাকোব পুনরায় শান্তি ও সুরক্ষা লাভ করবে, আর কেউ তাকে ভয় দেখাতে পারবে না।
אַ֠תָּה אַל־תִּירָ֞א עַבְדִּ֤י יַֽעֲקֹב֙ נְאֻם־יְהוָ֔ה כִּ֥י אִתְּךָ֖ אָ֑נִי כִּי֩ אֶעֱשֶׂ֨ה כָלָ֜ה בְּכָֽל־הַגֹּויִ֣ם ׀ אֲשֶׁ֧ר הִדַּחְתִּ֣יךָ שָׁ֗מָּה וְאֹֽתְךָ֙ לֹא־אֶעֱשֶׂ֣ה כָלָ֔ה וְיִסַּרְתִּ֙יךָ֙ לַמִּשְׁפָּ֔ט וְנַקֵּ֖ה לֹ֥א אֲנַקֶּֽךָּ׃ ס | 28 |
হে যাকোব, আমার দাস, তুমি ভয় কোরো না, কারণ আমি তোমার সঙ্গে আছি,” সদাপ্রভু এই কথা বলেন। “যাদের মধ্যে আমি তোমাকে ছড়িয়ে দিয়েছিলাম, সেই অন্য সব জাতিকে যদিও সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করি, আমি তোমাকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করব না। আমি কেবলমাত্র বিচার করে তোমাকে শাস্তি দেব, আমি কোনোমতেই তোমাকে অদণ্ডিত রাখব না।”