< Ayuba 26 >
2 “Yadda ka taimaki marar ƙarfi! Yadda ka ceci marar ƙarfi!
“তুমি কীভাবে অক্ষম মানুষকে সাহায্য করেছ! তুমি কীভাবে দুর্বল হাতকে রক্ষা করেছ!
3 Ka ba marar hikima shawara! Ka nuna kana da ilimi sosai.
প্রজ্ঞাবিহীন মানুষকে তুমি কী পরামর্শ দিয়েছ! আর তুমি কী মহা পরিজ্ঞান দেখিয়েছ!
4 Wane ne ya taimake ka ka yi waɗannan maganganu? Kuma ruhun wane ne ya yi magana ta bakinka?
এসব কথা বলতে কে তোমাকে সাহায্য করেছে? আর তোমার মুখ থেকে কার অন্তরাত্মা কথা বলেছে?
5 “Matattu suna cikin azaba, waɗanda suke ƙarƙashin ruwaye da dukan mazauna cikin ruwaye.
“মৃতেরা গভীর মনস্তাপ ভোগ করে, যারা জলের তলদেশে থাকে ও যারা জলের মধ্যে থাকে, তারাও করে।
6 Mutuwa tsirara take a gaban Allah; haka kuma hallaka take a buɗe. (Sheol )
পাতাল ঈশ্বরের সামনে উলঙ্গ; বিনাশস্থান অনাবৃত হয়ে আছে। (Sheol )
7 Ya shimfiɗa arewancin sararin sama a sarari; ya rataye duniya ba a jikin wani abu ba.
শূন্য স্থানের উপরে তিনি উত্তর অন্তরিক্ষকে প্রসারিত করেছেন; শূন্যের উপরে তিনি পৃথিবীকে ঝুলিয়ে রেখেছেন।
8 Ya naɗe ruwaye a cikin gizagizansa, duk da haka girgijen bai yage saboda nauyi ba.
তাঁর মেঘে তিনি জলরাশি মুড়ে রাখেন, তবুও মেঘরাশি তাদের ভারে বিস্ফোরিত হয় না।
9 Ya rufe fuskar wata, ya shimfiɗa gizagizai a kan shi,
তিনি পূর্ণিমার চাঁদের মুখ ঢেকে রাখেন, তাঁর মেঘরাশি তার উপর প্রসারিত করেন।
10 ya zāna iyakar fuskar ruwa a kan iyakar da take tsakanin duhu da haske.
আলো ও অন্ধকারের মধ্যে এক সীমানারূপে জলরাশির উপরে তিনি দিগন্তের চিহ্ন এঁকে দিয়েছেন।
11 Madogaran sama sun girgiza, saboda tsawatawarsa.
আকাশমণ্ডলের স্তম্ভগুলি কেঁপে ওঠে, তাঁর ভর্ৎসনায় বিস্ময়বিমূঢ় হয়ে যায়।
12 Da ikonsa ya kwantar da teku; da hikimarsa ya hallaka dodon ruwan nan Rahab.
তাঁর পরাক্রম দ্বারা তিনি সমুদ্র মন্থন করেন; তাঁর প্রজ্ঞা দ্বারা তিনি রাহবকে কেটে টুকরো টুকরো করে দেন।
13 Da numfashinsa ya sa sararin sama ya yi kyau da hannunsa ya soke macijin nan mai gudu.
তাঁর নিশ্বাস দ্বারা আকাশ পরিষ্কার হয়; তাঁরই হাত পিচ্ছিল সাপকে বিদ্ধ করেছে।
14 Waɗannan kaɗan ke nan daga cikin ayyukansa masu yawa. Kaɗan kawai muke ji game da shi! Wane ne kuwa yake iya gane tsawar ikonsa?”
আর এসবই তাঁর কর্মের বাইরের দিকের ঝালর মাত্র; তাঁর বিষয়ে আমরা যা শুনি তা যদি এত ক্ষীণ ফিস্ফিসানি! তবে তাঁর পরাক্রমের বজ্রধ্বনি কে-ই বা বুঝতে পারে?”