માર્ક 10
1 ૧ ત્યાંથી ઊઠીને ઈસુ યર્દન નદીને પેલે પાર યહૂદિયા પ્રદેશમાં આવે છે અને ફરી ઘણાં લોકો આવીને તેમની પાસે એકઠા થાય છે; તેમની પ્રથા પ્રમાણે તેમણે ફરી તેઓને બોધ કર્યો.
১যীশু সেই জায়গা ছেড়ে যিহূদিয়াতে ও যর্দ্দন নদীর অন্য পারে এলেন; এবং তাঁর কাছে আবার লোক আসতে লাগলো এবং তিনি নিজের নিয়ম অনুসারে আবার তাদেরকে শিক্ষা দিতে লাগলেন।
2 ૨ ફરોશીઓએ પાસે આવીને ઈસુનું પરીક્ષણ કરતાં તેમને પૂછ્યું કે, ‘શું પતિએ પોતાની પત્નીને છોડી દેવી ઉચિત છે?’”
২তখন ফরীশীরা পরীক্ষা করার জন্য তাঁর কাছে এসে যীশুকে জিজ্ঞাসা করলো একজন স্বামীর তার স্ত্রীকে ছেড়ে দেওয়া কি উচিত?
৩তিনি তাদের উত্তর দিলেন, মোশি তোমাদেরকে কি আদেশ দিয়েছেন?
৪তারা বলল, ত্যাগপত্র লিখে নিজের স্ত্রীকে ছেড়ে দেবার অনুমতি মোশি দিয়েছেন।
৫যীশু তাদেরকে বললেন, তোমাদের মন কঠিন বলেই মোশি এই আদেশ লিখেছেন;
৬কিন্তু সৃষ্টির প্রথম থেকে ঈশ্বর পুরুষ ও স্ত্রী করে তাদের বানিয়েছেন;
৭এই জন্য মানুষ তার বাবা ও মাকে ত্যাগ করে নিজের স্ত্রীতে আসক্ত হবে।
৮“আর তারা দুইজন এক দেহ হবে, সুতরাং তারা আর দুই নয়, কিন্তু এক দেহ।”
৯অতএব ঈশ্বর যাদেরকে এক করেছেন মানুষ যেন তাদের আলাদা না করে।
১০শিষ্যেরা ঘরে এসে আবার সেই বিষয়ে যীশুকে জিজ্ঞাসা করলেন।
11 ૧૧ ઈસુ તેઓને કહે છે કે, ‘જે કોઈ પોતાની પત્નીને ત્યાગી દે અને બીજી સાથે લગ્ન કરે, તે તેની વિરુદ્ધ વ્યભિચાર કરે છે
১১তিনি তাদেরকে বললেন, যে কেউ নিজের স্ত্রীকে ছেড়ে দিয়ে অন্য স্ত্রীকে বিয়ে করে, সে তার সঙ্গে ব্যভিচার করে;
১২আর স্ত্রী যদি নিজের স্বামীকে ছেড়ে অন্য আর একজন পুরুষকে বিয়ে করে, তবে সেও ব্যভিচার করে।
১৩পরে লোকেরা কতগুলো শিশুকে যীশুর কাছে আনলো, যেন তিনি তাদেরকে ছুতে পারেন কিন্তু শিষ্যরা তাদের ধমক দিলেন।
14 ૧૪ ઈસુ તે જોઈને નાખુશ થયા અને તેમણે તેઓને કહ્યું કે, ‘બાળકોને મારી પાસે આવવા દો, તેઓને રોકશો નહિ; કેમ કે ઈશ્વરનું રાજ્ય એવાઓનું જ છે.’”
১৪যখন যীশু তা দেখে রেগে গেলেন, আর শিষ্যদের কে বললেন, শিশুদের আমার কাছে আসতে দাও, বারণ করো না; কারণ ঈশ্বরের রাজ্য এই রকম লোকদেরই।
15 ૧૫ હું તમને નિશ્ચે કહું છું કે, ‘જે કોઈ બાળકની માફક ઈશ્વરનું રાજ્ય સ્વીકારશે નહિ, તે તેમાં પ્રવેશ કરશે જ નહિ.’”
১৫আমি তোমাদের সত্য বলছি, যে কেউ শিশুর মতো হয়ে ঈশ্বরের রাজ্য গ্রহণ না করে, তবে সে কখনই ঈশ্বরের রাজ্যে প্রবেশ করতে পারবে না।
১৬পরে যীশু শিশুদের কোলে তুলে নিলেন ও তাদের মাথার উপরে হাত রেখে আশীর্বাদ করলেন।
17 ૧૭ તે બહાર નીકળીને રસ્તે જતા હતા, ત્યારે એક માણસ તેમની પાસે દોડતો આવ્યો અને તેણે તેમની આગળ ઘૂંટણ ટેકીને પૂછ્યું કે, ‘ઓ ઉત્તમ ઉપદેશક, અનંતજીવનનો વારસો પામવા માટે હું શું કરું?’” (aiōnios g166)
১৭পরে যখন তিনি আবার বের হয়ে পথ দিয়ে যাচ্ছিলেন, একজন লোক দৌড়ে এসে তাঁর সামনে হাঁটু গেড়ে বিনীত ভাবে জিজ্ঞাসা করলেন হে সৎগুরু, অনন্ত জীবন পেতে হোলে আমাকে কি কি করতে হবে? (aiōnios g166)
১৮যীশু তাকে বললেন, আমাকে সৎ কেন বলছো? ঈশ্বর ছাড়া আর কেউ সৎ নয়।
19 ૧૯ તું આજ્ઞાઓ જાણે છે કે, વ્યભિચાર ન કર, હત્યા ન કર, ચોરી ન કર, જૂઠી સાક્ષી ન પૂર, ઠગાઈ ન કર, પોતાના માબાપને માન આપ.’”
১৯তুমি আদেশগুলি জান, “মানুষ খুন করো না, ব্যভিচার করো না, চুরি করো না, মিথ্যা সাক্ষ্য দিও না, ঠকিও না, তোমার বাবা মাকে সম্মান করো”।
২০সেই লোকটি তাঁকে বলল, হে গুরু, ছোট্ট বয়স থেকে এই সব নিয়ম আমি মেনে আসছি।
21 ૨૧ તેની તરફ જોઈને ઈસુને તેના પર પ્રેમ ઊપજયો. અને તેમણે તેને કહ્યું કે, ‘તું એક વાત સંબંધી અધૂરો છે; તારું જે છે તે જઈને વેચી નાખ. ગરીબોને આપ, સ્વર્ગમાં તને ધન મળશે. અને આવ, મારી પાછળ ચાલ.’”
২১যীশু তার দিকে ভালবেসে তাকালেন এবং বললেন, একটি বিষয়ে তোমার অভাব আছে, যাও, তোমার যা কিছু আছে, বিক্রি করে গরিবদের দান কর, তাতে স্বর্গে তুমি ধন পাবে; আর এস, আমাকে অনুসরণ কর।
২২এই কথায় সেই লোকটি হতাশ হয়ে চলে গেল, কারণ তার অনেক সম্পত্তি ছিল।
23 ૨૩ ઈસુ આસપાસ જોઈને પોતાના શિષ્યોને કહે છે કે, ‘જેઓની પાસે દોલત છે તેઓને ઈશ્વરના રાજ્યમાં પેસવું ઘણું અઘરું પડશે!’
২৩তারপর যীশু চারিদিকে তাকিয়ে নিজের শিষ্যদের বললেন, যারা ধনী তাদের পক্ষে ঈশ্বরের রাজ্যে ঢোকা অনেক কঠিন!
24 ૨૪ ઈસુની વાતોથી શિષ્યો આશ્ચર્ય પામ્યા પણ ઈસુ ફરી જવાબ આપતાં તેઓને કહે છે કે, ‘બાળકો, મિલકત પર ભરોસો રાખનારાઓને ઈશ્વરના રાજ્યમાં પેસવું ઘણું અઘરું છે!
২৪তাঁর কথা শুনে শিষ্যরা অবাক হয়ে গেলো; কিন্তু যীশু আবার তাদের বললেন, সন্তানেরা যারা ধন সম্পত্তিতে নির্ভর করে, তাদের পক্ষে ঈশ্বরের রাজ্যে ঢোকা অনেক কঠিন!
২৫ঈশ্বরের রাজ্যে ধনী মানুষের ঢোকার থেকে সুচের ছিদ্র দিয়ে উটের যাওয়া সোজা।
২৬তখন তারা খুব অবাক হয়ে বললেন, “তবে কে রক্ষা পেতে পারে?”
27 ૨૭ ઈસુ તેઓની તરફ જોઈને કહે છે કે, ‘માણસોને એ અશક્ય છે, પણ ઈશ્વરને નથી, કેમ કે ઈશ્વરને સર્વ શક્ય છે.’”
২৭যীশু তাদের দিকে তাকিয়ে বললেন এটা মানুষের কাছে অসম্ভব, কিন্তু ঈশ্বরের কাছে অসম্ভব নয়, কারণ ঈশ্বরের কাছে সবই সম্ভব।
২৮তখন পিতর তাঁকে বললেন, দেখুন, আমরা সব কিছু ছেড়ে আপনার অনুসরণকারী হয়েছি।
29 ૨૯ ઈસુએ કહ્યું કે, ‘હું તમને નિશ્ચે કહું છું કે, જે કોઈએ મારે લીધે અને સુવાર્તાને લીધે ઘરને કે ભાઈઓને કે બહેનોને કે માતાને કે પિતાને કે છોકરાંને કે ખેતરોને છોડ્યાં છે,
২৯যীশু বললেন, আমি তোমাদের সত্যি বলছি, এমন কেউ নেই, যে আমার জন্য ও আমার সুসমাচার প্রচারের জন্য তার ঘরবাড়ি, ভাই বোনদের, মা বাবাকে, ছেলে-মেয়েকে, জমিজায়গা ছেড়েছে কিন্তু এই পৃথিবীতে থাকাকালীন সে তার শতগুণ কি ফিরে পাবে না;
৩১কিন্তু অনেকে এমন লোক যারা প্রথম, তারা শেষে পড়বে এবং যারা শেষের, তারা প্রথম হবে। যীশু তৃতীয় বার নিজের মৃত্যুর বিষয়ে বললেন।
32 ૩૨ યરુશાલેમની તરફ ઢાળ ચઢતાં તેઓ માર્ગમાં હતા. ઈસુ તેઓની આગળ ચાલતા હતા; તેઓ આશ્ચર્ય પામ્યા અને તેમની પાછળ અનુસરનારા ડરી ગયા. તે ફરીથી બાર શિષ્યોને પાસે બોલાવીને પોતાના પર જે વીતવાનું હતું તે તેઓને કહેવા લાગ્યા કે,
৩২একদিনের তারা, যিরূশালেমের পথে যাচ্ছিলেন এবং যীশু তাদের আগে আগে যাচ্ছিলেন, তখন শিষ্যরা অবাক হয়ে গেল; আর যারা পিছনে আসছিল, তারা ভয় পেলো। পরে তিনি আবার সেই বারো জনকে নিয়ে নিজের ওপর যা যা ঘটনা ঘটবে, তা তাদের বোলতে লাগলেন।
33 ૩૩ ‘જુઓ, આપણે યરુશાલેમમાં જઈએ છીએ; માણસના દીકરાની મુખ્ય યાજકો તથા શાસ્ત્રીઓ દ્વારા ધરપકડ કરવામાં આવશે, તેઓ તેના પર મૃત્યુદંડ ઠરાવશે અને તેને વિદેશીઓને સોંપશે;
৩৩তিনি বললেন, দেখ, আমরা যিরূশালেমে যাচ্ছি, আর মনুষ্যপুত্র প্রধান যাজকদের ও ব্যবস্থার শিক্ষকদের হাতে সমর্পিত হবেন, তারা তাঁকে মৃত্যুদন্ডের জন্য দোষী করবে এবং অইহূদির হাতে তাঁকে তুলে দেবে।
34 ૩૪ તેઓ તેની મશ્કરી કરશે, તેના પર થૂંકશે, તેને કોરડા મારશે, અને મારી નાખશે અને ત્રીજે દિવસે તે પાછો ઊઠશે.’”
৩৪আর তারা তাঁকে ঠাট্টা করবে, তাঁর মুখে থুথু দেবে, তাঁকে চাবুক মারবে ও মেরে ফেলবে; আর তিনদিন পরে তিনি আবার বেঁচে উঠবেন।
35 ૩૫ ઝબદીના દીકરા યાકૂબ તથા યોહાન ઈસુની પાસે આવીને કહે છે કે, ‘ઉપદેશક, અમારી ઇચ્છા છે કે, અમે જે કંઈ માગીએ તે તમે અમારે માટે કરો.’”
৩৫পরে সিবদিয়ের দুই ছেলে যাকোব ও যোহন, তাঁর কাছে এসে বললেন, হে গুরু আমাদের ইচ্ছা এই, আমরা আপনার কাছে যা চাইবো, আপনি তা আমাদের জন্য করবেন।
৩৬তিনি বললেন, তোমাদের ইচ্ছা কি? তোমাদের জন্য আমি কি করব?
37 ૩૭ ત્યારે તેઓએ તેમને કહ્યું કે, ‘તમારા મહિમામાં અમે એક તમારે જમણે હાથે અને એક તમારે ડાબે હાથે બેસીએ, એવું અમારે માટે કરો.’”
৩৭তারা উত্তরে বলল, আমাদেরকে এই আশীর্বাদ করুন, আপনি যখন রাজা ও মহিমান্বিত হবেন তখন আমদের একজন আপনার ডান দিকে, আর একজন আপনার বাম দিকে বসতে পারি।
38 ૩૮ પણ ઈસુએ તેઓને કહ્યું કે, ‘તમે જે માગો છો, તે તમે સમજતા નથી. જે પ્યાલો હું પીઉં છું તે શું તમે પી શકો છો? જે બાપ્તિસ્મા હું લઉં છું, તે બાપ્તિસ્મા શું તમે લઈ શકો છો?’”
৩৮যীশু তাদের বললেন, তোমরা কি চাইছ তোমরা তা জানো না। আমি যে পেয়ালায় পান করি, তাতে কি তোমরা পান করতে পার এবং আমি যে বাপ্তিষ্মের বাপ্তিষ্ম নেই, তাতে কি তোমরা বাপ্তিষ্ম নিতে পার?
39 ૩૯ તેઓએ તેમને કહ્યું કે, ‘અમે તેમ કરી શકીએ છીએ.’” પણ ઈસુએ તેઓને કહ્યું કે, ‘જે પ્યાલો હું પીઉં છું તે તમે પીશો અને જે બાપ્તિસ્મા હું લઉં છું, તે બાપ્તિસ્મા તમે લેશો;
৩৯তারা বলল পারি। যীশু তাদেরকে বললেন, আমি যে পেয়ালায় পান করি, তাতে তোমরা পান করবে এবং আমি যে বাপ্তিষ্মের বাপ্তিষ্ম নেই, তাতে তোমরাও বাপ্তিষ্ম নেবে;
40 ૪૦ પણ કોઈને મારે જમણે હાથે કે ડાબે હાથે બેસવા દેવા, એ મારા અધિકારમાં નથી, પણ જેઓને સારુ તે નિયત કરેલું છે તેઓને માટે તે છે.”
৪০কিন্তু যাদের জন্য জায়গা তৈরী করা হয়েছে, তাদের ছাড়া আর কাউকেও আমার ডান পাশে কি বাম পাশে বসতে দেওয়ার আমার অধিকার নেই।
৪১এই কথা শুনে অন্য দশ জন যাকোব ও যোহনের উপর রেগে যেতে লাগলো।
42 ૪૨ પણ ઈસુ તેઓને પાસે બોલાવીને કહે છે કે, ‘તમે જાણો કે વિદેશીઓ પર જેઓ રાજ કરનારા કહેવાય છે, તેઓ તેમના પર શાસન કરે છે અને તેઓમાં જે મોટા છે તેઓ તેમના પર અધિકાર ચલાવે છે.
৪২কিন্তু যীশু তাদেরকে কাছে ডেকে বললেন, তোমরা জান, অইহূদিদের ভিতরে যারা শাসনকর্ত্তা বলে পরিচিত, তারা তাদের মনিব হয় এবং তাদের ভেতরে যারা মহান, তারা তাদের উপরে কর্তৃত্ব করে।
৪৩তোমাদের মধ্যে সেরকম নয়; কিন্তু তোমাদের মধ্য যে কেউ মহান হতে চায়, সে তোমাদের সেবক হবে।
৪৪এবং তোমাদের মধ্য যে কেউ প্রধান হতে চায়, সে সকলের দাস হবে।
45 ૪૫ કેમ કે માણસનો દીકરો સેવા કરાવવાને નહિ, પણ સેવા કરવાને, તથા ઘણાંનાં મુક્તિમૂલ્યને સારુ પોતાનો જીવ આપવાને આવ્યો છે.’”
৪৫কারণ মনুষ্যপুত্র জগতে সেবা পেতে আসেনি, কিন্তু অপরের সেবা করতে এসেছে এবং মানুষের জন্য নিজের জীবন মুক্তির মূল্য হিসাবে দিতে এসেছেন।
46 ૪૬ તેઓ યરીખોમાં આવે છે. અને યરીખોમાંથી ઈસુ, તેમના શિષ્યો તથા ઘણાં લોકો બહાર જતા હતા, ત્યારે તિમાયનો દીકરો બાર્તિમાય જે અંધ ભિખારી હતો તે માર્ગની બાજુએ બેઠો હતો.
৪৬পরে তাঁরা যিরীহোতে এলেন। আর যীশু যখন নিজের শিষ্যদের ও অনেক লোকের সঙ্গে যিরীহো থেকে বের হয়ে যাচ্ছিলেন, তখন তীময়ের ছেলে বরতীময় নামে একজন অন্ধ ভিখারী পথের পাশে বসেছিল।
47 ૪૭ એ નાસરેથના ઈસુ છે, એમ સાંભળીને તે બૂમ પાડવા તથા કહેવા લાગ્યો કે, ‘ઓ ઈસુ, દાઉદના દીકરા, મારા પર દયા કરો.’”
৪৭সে যখন নাসরতীয় যীশুর কথা শুনতে পেলো, তখন চেঁচিয়ে বলতে লাগলো হে যীশু, দায়ূদ-সন্তান, আমাদের প্রতি দয়া করুন।
48 ૪૮ લોકોએ તેને ધમકાવ્યો કે, ‘તું ચૂપ રહે;’ પણ તેણે વધારે મોટેથી બૂમ પાડતાં કહ્યું કે, ‘ઓ દાઉદના દીકરા, મારા પર દયા કરો.’”
৪৮তখন অনেক লোক চুপ করো চুপ করো বলে তাকে ধমক দিল; কিন্তু সে আরও জোরে চেঁচাতে লাগলো, হে দায়ূদ-সন্তান, আমার ওপর দয়া করুন।
49 ૪૯ ઈસુએ ઊભા રહીને કહ્યું કે, ‘તેને બોલાવો’ અને અંધને બોલાવીને લોકો તેને કહે છે કે, ‘હિંમત રાખ, ઊઠ, ઈસુ તને બોલાવે છે.’”
৪৯তখন যীশু থেমে বললেন, ওকে ডাক; তাতে লোকেরা সেই অন্ধকে ডেকে বলল, সাহস কর, ওঠ, যীশু তোমাকে ডাকছেন।
৫০তখন সে নিজের কাপড় ফেলে লাফ দিয়ে উঠে যীশুর কাছে গেল।
51 ૫૧ ઈસુએ તેને ઉત્તર આપતાં કહ્યું કે, ‘હું તને શું કરું, એ વિષે તારી શી ઇચ્છા છે?’ અંધ વ્યક્તિએ કહ્યું કે, ‘ગુરુ, હું દેખતો થાઉં.’”
৫১যীশু তাকে বললেন, তুমি কি চাও? আমি তোমার জন্য কি করব? অন্ধ তাঁকে বলল, হে গুরুদেব, আমি দেখতে চাই।
52 ૫૨ ઈસુએ તેને કહ્યું કે ‘જા, તારા વિશ્વાસે તને સાજો કર્યો છે,’ અને તરત તે દેખતો થયો અને માર્ગમાં ઈસુની પાછળ ગયો.
৫২যীশু তাকে বললেন, চলে যাও, তোমার বিশ্বাস তোমাকে সুস্থ করল। তাতে সে তক্ষুনি দেখতে পেল এবং পথ দিয়ে তাঁর পেছনে পেছনে চলতে লাগলো।
